বিশ্বজমিন
আদালতের রায়ে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় পুনর্বহাল
মানবজমিন ডেস্ক
(১ বছর আগে) ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, শুক্রবার, ৬:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:২৭ পূর্বাহ্ন

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রয়ুথ-চান ওচা ক্ষমতায় থাকতে পারবেন বলে ঘোষণা করেছে দেশটির আদালত। গত আগস্ট মাসে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে তাকে সরিয়ে দিয়ে রায় ঘোষণা করেছিল আদালত। তবে এবার সেই রায় বদলে তাকে ক্ষমতায় থাকার যোগ্য হিসেবে ঘোষণা করা হলো। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে জানানো হয়, থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত শুক্রবার এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত মনে করেন ওচা এখনো ক্ষমতায় থাকতে পারবেন। বিরোধী দলের আবেদনের প্রেক্ষিতে এর আগে ওচাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছিল আদালত। বিরোধী দল দাবি করেছিল, আট বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরও অসাংবিধানিকভাবে ওচা ক্ষমতায় আছেন। এই দাবির পক্ষে রায় দিয়ে পরবর্তী রায় পর্যন্ত ওচার ক্ষমতা স্থগিত করেন আদালত।
তবে এই রায়টি ওচার পক্ষে যাবে এমনটি কেউই ভাবেননি। আদালত বলেছেন, ওচা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন ২০১৭ সাল থেকে। ঠিক এই সময়েই কার্যকর হয় থাইল্যান্ডের সংবিধান, ২০১৪ সালে এটি কার্যকর ছিল না।
বিবিসি বলছে, থাইল্যান্ডের এই সাংবিধানিক আদালতের রক্ষণশীল এবং রাজার পছন্দের ব্যক্তির প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হওয়ার অনেক উদাহরণ আছে। গত ১৬ বছরে এই আদালত তিনজন প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেছে। তার ওপর এখন কর্মরত বেশিভাগ বিচারকই ওচার সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত। বিরোধীরা যে অভিযোগ এনেছিল তা যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। থাইল্যান্ডের সংবিধান অনুযায়ী, দেশটির প্রধানমন্ত্রী ৮ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। তবে সেটি প্রণয়ন করা হয় ২০১৭ সালে। আদালতের যুক্তি হচ্ছে ওচা ২০১৭ সালের পর থেকে আট বছর ক্ষমতায় থাকতে পারবেন।
মন্তব্য করুন
বিশ্বজমিন থেকে আরও পড়ুন
বিশ্বজমিন সর্বাধিক পঠিত
পিটার হাসের নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়/ কূটনীতিকদের নিরাপত্তা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ, প্রয়োজনে আরো নিষেধাজ্ঞা
ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলার/ আমরা চাই বাংলাদেশে নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]