বিশ্বজমিন
কালোজাদু! যুবতীর বাড়িতে হাজির এক যুবক
মানবজমিন ডেস্ক
(২ দিন আগে) ৪ মে ২০২৫, রবিবার, ৯:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

ভারতের নয়ডায় এক নারীর বাড়িতে গিয়ে হাজির এক যুবক। তার দাবি ওই নারী তাকে কালোজাদু করেছে। শনিবার আকস্মিক সীমা হায়দার নামে ওই নারীর বাড়িতে প্রবেশ করে সেই যুবক। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ দেয়ার পর পুলিশ ওই যুবককে তেজস নামে শনাক্ত করেছে। সে গুজরাটের সুরেন্দর নগরের বাসিন্দা। পুলিশ বলেছে, তেজসকে দেখে মনে হচ্ছে মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত সে। শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে সে সীমা হায়দারের বাসায় প্রবেশের চেষ্টা করে। রাবুপুরো কোতোয়ালি পুলিশের ইনচার্জ সুজিত উপাধ্যায় বলেন, তেজসের বাড়ি গুজরাটে। ট্রেনে করে সে গুজরাট থেকে নয়া দিল্লি গিয়েছে। সেখান থেকে বাসে করে সীমাদের গ্রামে যায়। এক পর্যায়ে মোবাইলে সীমার ছবি তোলে। এ অভিযোগে তেজসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে বলেছে, সীমা তাকে কালোজাদু করেছে। বিষয়টি নিয়ে আরও তদন্ত চলছে।
উল্লেখ্য, সীমার বাড়ি পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের জ্যাকোবাবাদে। ২০২৩ সালের মে মাসে সন্তানদের নিয়ে তিনি করাচির বাড়ি ছাড়েন। তারপর নেপাল হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। এরপরের জুলাই মাসে তিনি সংবাদ শিরোনাম হন। তখন ভারত কর্তৃপক্ষ দেখতে পায় যে, সীমা বসবাস করছেন শচিন মিনার (২৭) সঙ্গে। সীমা হায়দার দাবি করেন শচিনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে।
উল্লেখ্য, সীমার প্রথম স্বামী পাকিস্তানে। তার নাম গোলাম হায়দার। তার ঔরসে সীমার চারটি সন্তান এবং শচিনের সঙ্গে একটি মেয়ে সন্তান আছে।
পাঠকের মতামত
এই নিউজ!!! এত গুরুত্ব সহকারে চাপিয়ে দেয়ার কি দরকার মানব ? দেশে কি নিউজের অভাব ছিলো? আর শিরোনামের ফাঁদে ফেলে ভিতরের নিউজে দেখানো শোনানো হলো একটি বয়স্ক মহিলা সে মুসলিম, সে পাকিস্তানি, তার চারটা বাচ্চা হয়েছে, সে হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করেছে, সেইখানে তার আরেকটা মেয়ে আছে, মানে সে ভারতে অনুপ্রবেশকারী, কি শিরোনাম আর কি নিউজ।
আইয়ান আহমেদের উপরও মনে হয় কালোজাদু ভর করেছে। না হয় ওল্টা-পাল্টা বকছে কেন সে? যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আইয়ান আহমেদকে সীমা’র কাছে নিয়ে ঝাঁড় ফুঁক করা হোক। না হয় তেজসের মতো আইয়ান আহমেদও সীমাদের বাড়ির দিকে ছুটবে।
আইয়ান আহমেদ! এখানে ঐ পাকিস্তানি মহিলা কি করলো? যত শয়তানি, যত চক্রান্ত, যত অশান্তি সব কিছুর মূলে তোর মতো শয়তানেরা
যত অশান্তি হানাহানির মূলেই এই অসভ্য পাকিরা।