শেষের পাতা
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএসকে অব্যাহতি
স্টাফ রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গত ৮ই এপ্রিল তাকে অব্যাহতি দিয়ে গতকাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে সেই বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি। মোয়াজ্জেম হোসেনের গ্রামের বাড়ি মাগুরার মোহাম্মদপুরের দক্ষিণপাড়া গ্রামে। তার পিতার নাম মো. আজিজার মণ্ডল ও মায়ের নাম আনোয়ারা বেগম। গত ৮ই এপ্রিল উপদেষ্টার সম্মতির ভিত্তিতে ওই তারিখ থেকে মোয়াজ্জেম হোসেনকে এপিএস পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গত বছরের ১৪ই আগস্ট উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস নিয়োগ পেয়েছিলেন মোয়াজ্জেম হোসেন। নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া যতদিন এ পদ অলঙ্কৃৃত করবেন অথবা মো. মোয়াজ্জেম হোসেনকে সহকারী একান্ত সচিব পদে বহাল রাখার অভিপ্রায় পোষণ করবেন ততদিন এ নিয়োগ আদেশ কার্যকর থাকবে।
পাঠকের মতামত
কারণ লেখা হয় নি কেন?
মন্তব্য প্রকাশিত হচ্ছে না
সংশ্লিষ্ট সকলকে আইনের আওতায় আনা হোক
তাঁকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। জড়িত সকল অপরাধীকে চিহ্নিত করা হোক।
এই এপিএসের বিষয়ে তদন্ত করা হোক। কারণ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পদে তিনজনকে বাদ দিয়ে ৪র্থ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় নির্বাহী প্রকৌশলী পদায়নে লক্ষ লক্ষ টাকা বদলি বাণিজ্য চলছে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পদে তিনজনকে বাদ দিয়ে ৪র্থ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করার জন্য অনুরোধ রইল। এছাড়াও অগ্রাধিকার তালিকায় থাকা ক্রমিক নং ৪ কে প্রধান প্রকৌশলীর পূর্ণ দায়িত্ব দেয়া হয় নি তাঁর অবসর পর্যন্ত। কেবল রুটিন দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। বিভিন্ন জেলায় নির্বাহী প্রকৌশলী পদায়নে লক্ষ লক্ষ টাকা ছাড়া কোন কাজ হচ্ছে না। বিভিন্ন উপজেলায় উপজেলা প্রকৌশলী পদে যোগ্য লোক সরিয়ে অযোগ্য লোক পদায়ন করা হচ্ছে। এই এপিএসের বিষয়ে তদন্ত করা হোক।