অনলাইন
কর্মসূচি পালনের অনুমতি চাইতে গিয়ে আটক জামায়াতের ৪ নেতা মুক্ত
অনলাইন ডেস্ক
(৩ মাস আগে) ২৯ মে ২০২৩, সোমবার, ৫:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন

কর্মসূচি পালনের অনুমতি চাইতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যালয়ে প্রবেশের সময় আটক জামায়াতের চার নেতাকে প্রায় দুই ঘণ্টা পর মুক্তি দেয়া হয়েছে। তারা হলেন, এডভোকেট সাইফুর রহমান, এডভোকেট ড. গোলাম রহমান ভূঁইয়া, এডভোকেট আব্দুল বাতেন এবং এডভোকেট জালাল উদ্দীন ভূঁইয়া।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন্স) বিপ্লব কুমার সরকার জানান, ‘জামায়াতের বিভিন্ন নেতার নামে নানা মামলা রয়েছে। যারা এসেছিলেন, তারা কোনো মামলার আসামি কি না, তাদের বিরুদ্ধে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে কি না, তা যাচাই করতে কিছুটা সময় লেগেছিল। তাদের আবেদন রেখে দেয়া হয়। এরপর তারা চলে যান।’ তবে তাদের আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে কি-না প্রশ্ন করা হলে তিনি কোন উত্তর দিতে রাজি হননি।
এরআগে প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ জানান, ‘কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ৫ই জুন বায়তুল মোকাররমে সমাবেশ করার কথা রয়েছে জামায়াতের। এই সমাবেশের ব্যাপারে সহযোগিতার জন্য জামায়াতের পক্ষ থেকে কয়েকজন আইনজীবী ডিএমপির সদর দপ্তরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাদের আটক করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’ পরে জামায়াতের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে প্রতিনিধি দলের সদস্যদের মুক্তির কথা জানানো হয়।
পাঠকের মতামত
পুলিশ এখন রাজনৈতিক ক্যাডার।
সবগুলো কমেন্ট পড়েছি। আগামী জাতীয় নির্বচন কোন কারনে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে হলে কি হবে, সেটাও বোঝা যাচ্ছে। অতএব ওদের যে যেখানে আছে সেখান থেকে মরন কামড় দেবে।
রাজনৈতিক ক্যাডার পুলিশ অফিসার হলে, এমন কর্মকান্ড করা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
বাংলাদেশ পুলিশের শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ কেমন? বাংলাদেশ পুলিশের চেইন ও কমান্ড আছে?আমার মনে হয় নাই বিপ্লব ২৯ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:২৩ অপরাহ্ন
ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে এই কৌশলটি বাকী ছিল। তাদের নামে মামলা আছে কি যাচাই বাছাই তো হলো এখন জামাতের উচিত আবারো অনুমোদনের জন্য যাওয়া।
জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে পুলিশকে এখন শোধরানো প্রয়োজন।
বাংলাদেশ পুলিশের শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ কেমন? বাংলাদেশ পুলিশের চেইন ও কমান্ড আছে?আমার মনে হয় নাই
”যারা এসেছিলেন, তারা কোনো মামলার আসামি কি না, তাদের বিরুদ্ধে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে কি না, তা যাচাই করতে কিছুটা সময় লেগেছিল।“ আরে কমিশনার সাহেব ওদের নামে মামলা খোঁজার কি দরকার। আপনাদের অটোম্যাটিক মামলা ফ্যাক্টরিতে জরুরী ভিত্তিতে মামলা বানাতে বলেন। কিম্বা রসালো কোন পুরান মামলার কাগজে আসামীর নাম, ঠিকানা সতর্কতার সাথে মুছে দিয়ে এদের নাম ঠিকানা বসিয়ে দিন। কেল্লা ফতেহ। আর মামলা খোঁজার কোন প্রয়োজন হবেনা। সামনে প্রমোশনের সময় নিজেকে করিতকর্মা প্রমান করতে এগুলো দারুন কাজে লাগবে। Rediculas.
দুঃখ প্রকাশ করছি।
এবারের সংগ্রাম আমাদের বাকশালী মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রাম
গনতন্ত্র ভুলন্ঠিত পুলিশের কারণে। গনতন্ত্র গলাটিপে হত্যা করেছে পুলিশ। পুলিশ অকৃতজ্ঞ বাহিনী। পুলিশ যাদের টাকায় খায় পরে তাঁদের পাছায় লাথি দেয়। আল্লাহ্ এদের বিচার করবে।
হারামখোর পুলিশর মনে ভয় ঢুকে গেছে এটাই তার প্রমান।
পুলিশ লীগ তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করছে। এ আর কি?
জামাত নেতাদের গ্রেফতার করা পুলিশের রুটিন মাফিক কাজ; তাই তারা গ্রেফতার করেছে কিন্তু পরে তাদের আমেরিকার চোদনের কথা মনে পড়ছে তাই ছেড়ে দিয়েছে।
ভাইরে একটু সময় তো লাগবে, ১৪ বছরের ধারাবাহিক অভ্যাস। তবে যাই বলেন ভেকসিনে কাজ শুরু করেছে।
বিপ্লব কুমার সরকার
What I have been seeing as an ordinary citizen of Bangladesh has not done justice to the law and order forces because they are there with respect for the law and I don't see how it is logical to prevent them from getting and following their constitutional rights according to the law.
সরকার ভোটচুরি করতে মাফিয়ার মতো আচরন করছে।
আগামী ৫জুন ২০২৩ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমে দেশের সর্ব বুহৎ ইসলামী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এক প্রতিবাদ মিছিলের অনুমতি পেতে ডিএমপি কার্যালয়ে গিয়ে গ্রেফতারের মুখে পড়ে। এটা কি বিশ্ব স্বীকৃত গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ নয়? এটা কি দুঃশাসকের দুঃশাসনের প্রজ্জলিত উদাহরণ নয়? এটা কি ক্ষমতা খেকো আওয়ামী হিংস্রতার লক্ষণ নয়? এটা কি সভ্যতা ভব্যতা বিসর্জিত মানবাধিকার লংঘন নয়? এটা কি স্বাধীন মত প্রকাশের বাকবন্দি নয়? এটা কি নারকীয় শাসনের উপলক্ষণ নয়? অথচ প্রচার করা হয় এসবই আওয়ামী সুশাসন, এসবই আওয়ামী চেতনার ঘনতন্ত্র!
কিসের ভিসা নিতি চোরে না শোনে ধর্মের গিতি।
I am not unhappy about jamat. Throw in prison.
স্বৈরাচারীনি ফ্যাসিস্ট জুলুমবাজ আওয়ামী দানব সরকারের অপকর্ম বিন্দুমাত্র হ্রাস পায়নি যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ ইউরোপীয় ইউনিয়ণ বার বার পূণঃর্বার আওয়ামী সরকারকে তার গণতন্ত্র হত্যার উৎসব থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাসিস্ট গণ বিরোধি সরকার দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠছে। জামায়াতে ইসলামী এদেশের তৃতীয় বৃহত্তম গণ সম্পৃক্ত রাজনৈতিক দল। রাজনৈতিক দলের সাংবিধানিক সমস্ত অধিকার সভা সমাবেশ মিটিং মিছিল করা থেকে জামায়াতকে এই সরকার চরম এবং নির্দয় ভাবে বঞ্চিত করছে। এখন আবার সমাবেশের অনুমতি চাইতে গিয়ে স্বনাম ধন্য আইনজীবি গণ সরকারের লাঠিয়াল বাহিনীর গ্রেফতারের শিকার হলেন। এটা কি আওয়ামী সরকারের নারকীয় দস্যুপনার নমুনা নয়?
যা করবেন, লাইভ ভিডিও করতে করতে করবেন। তাহলে কে ন্যায় আর কে অন্যায় করলো, তা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির একজন নির্বাচিত সহ-সভাপতি (২০১৩) জনাব এডভোকেট সাইফুর রহমান সহ গ্রেফতার চার আইনজীবীর অবিলম্বে মুক্তি চাই।
Kaw k Jodi graptar kora na hoy thahole pic ta kothy theke aslo???Graptar krito der Mukti chai!!!
Tibro Ninda O Protibad Janai Police er amon nekkar Jonok kormokander jonno...........
এটাই বাকশাল...!!
তাদের কাছে অনুমতি চাওয়াই নিরর্থক। জানিনা অজানা কোন কারণে জামায়াতের নেতৃবৃন্দ এই অনুমতি নেয়ার কাজটি করতে চাচ্ছেন। তবে যাওয়ার আগে ভিডিও ক্যামেরা থাকা দরকার ছিল।
Just waiting for Hasina's fall - no expectation from this animal police.
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
ভিসা নীতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী/ ছেলের ভিসা বাতিল করলে করবে
এমপি বাহারের আবেদনে সাড়া মেলেনি/ ঘরের বউকে ঘরে তুলতে বললেন আদালত
এনডিটিভি'তে সাগরিকা সিনহা/ শেখ হাসিনার ধারণা, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]