অনলাইন
ওবায়দুল কাদের যেভাবে দেশ ছাড়েন
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:৫১ অপরাহ্ন
পতিত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এখন কোথায়? নিশ্চিতভাবেই জানা গেল ৮ই নভেম্বর তিনি কলকাতায় পৌঁছেছেন। ৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন। কীভাবেই বা দেশ ছাড়লেন। খবর রয়েছে, তিনি এক বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছিলেন। তবে কীভাবে দেশ ছাড়বেন তার ফন্দি-ফিকির করছিলেন। সবুজ সংকেত আসার পর সড়কপথে তিনি বিশেষ ব্যবস্থায় ভারতের মেঘালয়ের রাজধানী শিলং পৌঁছান। সেখান থেকে যান কলকাতা। দিল্লি নয়, কলকাতাতেই তিনি অবস্থান করবেন এমনটাই জানা গেল। ভারত সরকারের কাছে তার জন্য কেউ কেউ লবি করছিলেন। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে অনেকটাই নীরব। আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট কাদেরের এই মন্তব্যে আন্দোলন আরও বেগবান হয়। পরিণতিতে শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়। এ কারণে হাসিনা কাদেরের ওপর যারপরনাই বিরক্ত। তাকে নিয়ে ছাত্র-জনতার মধ্যেও ব্যাপক প্রতিক্রিয়া ছিল।
পাঠকের মতামত
He did not fled, he went to her father in law house
রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। আজ যিনি স্বৈরাচার কাল তিনি জনপ্রিয় নেতা তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরন করে নেওয়া হয়। এইরকম উদাহরণ বাংলাদেশের রাজনীতিতে আছে।
এই বেজন্মাদের শত ফাঁসি দিলেও এদের প্রাপ্য বিচার হবে না। এরা পালিয়ে গেছে, ভালো করেছে।
কাদের একটি নরাধম ব্যক্তি হওয়াতে শেখ হাসিনা তাকে দিয়েই দল ও সরকারেরে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রাণালয় দীর্ঘ দিন চালিয়ে শেষমেষ রাষ্ট্র এর উপর কালো অধ্যায় সুচনা করে। প্রথমে আমি শেখ হাসিনা কে একটি পিচাস উপহার দেওয়ার জন্য ঘৃণা করি। আর শেখ হাসিনা কে ঘৃণা করি তাহার পিতার মূল্যবোধ কে বিসর্জন দিয়ে বাংলার মাটি ও মানুষের প্রতি যে দাম্ভিকতা দেখিয়েছে তার জন্য। শেখ হাসিনার পাশাপাশি শেখ রেহানা কে আমি এই জন্য ঘৃণা করি যে, সে কেন ঐ মহিলার সঙ্গ ত্যাগ না করে তার কুকর্মকে সমর্থন প্রদান করিয়া কাদের কে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছে।
পালাবো না, কোথায় পালাবো। পালাবো না, প্রয়োজনে ফখরুল সাহেবর বাসায় গিয়ে উঠবো। কি জায়গা দেবেন? না হলে ঠাকুর গাঁ এর বাড়ি আছে না? ঐ বাড়িতে গিয়া উঠবো
এভাবে অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্টদের পালানোর সুযোগ যারা দিয়েছেন তাদের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেয়া দরকার--Farukahmed, ভাই আপনি তো বলেছেন ঠিক- কিন্তু ঘরের শত্রু যদি বিভিসন হয়, তবে কঠোর ব্যবস্থাটা নিবে কে। যাদের দায়িত্ব ছিল -তারা যদি সঠিক ভাবে দেশ ও জাতির কথা বিবেচনা করে দায়িত্ব পালন করতো তাহলে একজনও পালিয়ে যেতে পারতো না। খুব সহজে স্বল্প সময়ের মধ্যে তাদের বিচার করা সম্ভব ছিল। এতে যারা শহিদ হয়েছেন তারা কিছুটা হলেও শান্তি পেত।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় অন্তবর্তকিালীন সরকারের ইন্ধন ছিলো, যথাযথ খাবে তদন্ত করেন পেয়ে যাবেন সত্যতা।
যাদের আশ্রয়ে এমন জঘন্য ব্যাক্তি দীর্ঘ দিন পলায়া থাকে তারা হাসিনা থেকেও ভয়ংকর! এরা স্বাধীন দেশের জন্য হুমকি!!
কাউয়া কা কাউয়া কা, বোল কা বোল কা,, কা কা কা
ওবায়দুল কাদের জাতির কাছে একজন ঘৃণিত ব্যক্তি,, এর কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত।
পালাবো না, কোথায় পালাবো। পালাবো না, প্রয়োজনে ফখরুল সাহেবর বাসায় গিয়ে উঠবো। কি জায়গা দেবেন? না হলে ঠাকুর গাঁ এর বাড়ি আছে না? ঐ বাড়িতে গিয়া উঠবো
পালাবো না। কোথায় পালাবো? ফখরুল সাহেবের বাসায় যাব। না হলে ঠাকুরগাঁয়ের বাড়ি আছে না! সেখানে গিয়ে উঠবো...... কা কা কা....
মিরজাফরের বাড়ি কোথায় অবস্থিত ?
দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো তাদের কার্যক্রম ঠিকভাবে করতে পারতেছে না এজন্য অপরাধীরা পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। দেশের মানুষের বিশ্বাসের উপর বিশ্বাসঘাতকতা করা প্রশাসন লোকদের ঠিক হবে না।
প্রশ্ন হচ্ছে মাসুদ এখন কি করবে?
পালিয়ে নিজের সার্টিফিকেট নিজেই দিয়ে গেছেন।পালায় কারা?
কোথায় ছিল এবং কারা সহযোগিতা করল দ্রুত বের করা উচিত।
Anyway we lost one entertainer.
Whoever
দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো তাদের কার্যক্রম ঠিকভাবে করতে পারতেছে না এজন্য অপরাধীরা পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। দেশের মানুষের বিশ্বাসের উপর বিশ্বাসঘাতকতা করা প্রশাসন লোকদের ঠিক হবে না।
যারা পালাতে সাহায্য করছে তাদের কঠিন বিচার চাই।
এদেরকে পালানোর সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে...
সব দোষ জনগণের তারা দেশের স্বার্থে অযথা আন্দোলন করে কেন।
যারা পালাতে সহযোগিতা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা হোক
এদেরকে পালানোর পথ/ সুযোগ দেয়া হয়েছে। জাতির সাথে তামাশা করা হচ্ছে।
পালাবোনা
এই সকল বড় অপরাধীর নিরবে পালিয়ে যেতে দেওয়া ভয়ংকর অপরাধ!
প্রয়োজনে ফখরুল সাহেবের বাসায় উঠবো, পালাবো না’ Now you are in India from safe zone (UTTARPARA).
খুনি চোরদের পালাতেই হয়।
এতোদিন কীভাবে দেশে ছিলো? আর কীভাবে দেশ ছাড়লো এবং কাদের ছত্রছায়ায় তা খুজে বের করতে হবে।
বাংলার নবাব সিরাজুদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে মীরজাফর গং দের বিশ্বাস ঘাতকতায় যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন এবং পরবর্তীতে পলায়ন করেছিলেন কিন্তুু সিরাজুদ্দৌলার ইতিহাস অহংকার ও গৌরবের ইতিহাস। মীরজাফরের ইতিহাস ঘৃণা বেইমানের ইতিহাস।
খুনি, গণহত্যাকারীকে নিরাপদে কে পলায়ন করতে দিলো??? যে নিরাপদে পলায়ন করতে দিয়েছে একদিন তার বিচার হবে ইনশাআল্লাহ।
পালাবো না!
দড়িও কপালে জুটেনি এই বীরপুঙ্গবের, শেষে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।
দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও জুলাই আগস্টে গণহত্যার মোল হোতা ওবায়দুল কাদের । ফ্যাসিস্টের অন্যতম খল নায়ক এই কাদের তাঁকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যাবস্থা করতে হবে।
ভারতের সাথে আলোচনা করে তাদেরকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা হোক।এরা দেশকে একশো বছর পিছিয়ে দিয়েছে।
বিগত ১৫ বছরে গড়ে তোলা তাদের দোসররা এখনো প্রশাসনের রন্ধ্র রন্ধ্রে বসে আছে, সুতরাং প্রশাসনিক বড় একটা সুবিধা তারা পাবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায়
তদন্ত করা হোক ওরা কাহার মাধ্যমে দেশ থেকে পালিয়েছে, যাদের সাথে আঁতাত করে পালিয়েছে,তাহাদের ধরা হোক।
এই সবুজ সংকেত দেনেওয়ালারা ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর , সুযোগ পেলেই সরকার ও দেশকে বিপদে ফেলবে l এদেরকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া জরুরি
ডালমে ক্যুচ ক্যলা হ্যায়!
এতদিন পর্যন্ত স্বঘোষিত খুনী কিভাবে পালাইয়া থাকতে পারে? এটা কি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যার্থতা না কি ফেসিবাদকে সহযোগিতা করা। এটা খতিয়ে দেখতে হবে
এদের কে দেশে ফিরে এনে বিচার করা এই সরকার এর প্রধান কাজ ।
it's means, Law and order is not working ! how, he was in Bangladesh last 95 days??? it's means, Intrime Govt. need to think very deeply.
সরকার কেন আন্তর্জাতিক হুলিয়া জারি করছে না হাসিনা, কাদের, নানক এবং তাপস এর বিরুধে? মিডিয়া কেন এই প্রশ্ন করছে না?
এভাবে অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্টদের পালানোর সুযোগ যারা দিয়েছেন তাদের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেয়া দরকার
পতিত স্বৈরাচার এবং তার কতিপয় সহযোগীকে পরিকল্পিতভাবে পালানোর সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ডিবি হারুন,বিপ্লব, সাবেক এসবি প্রধান মনিরুল- এদের আটক না করাটা দুঃখজনক।
অতিরিক্ত যেকোনো কিছুই খারাপ। তারা অতিরিক্ত এবং সবকিছুকে অতিরঞ্জিত করে ফেলেছিলো। সীমালঙ্ঘন কারীকে মহান আল্লাহ পাক পছন্দ করেন না। দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ের মানুষ থেকে তারা এখন সর্বনিম্ন পর্যায়ের মানুষে পরিণত হলো। কেউ তাদেরকে গণনার ভিতরেও এখন রাখেনা। আরেকদেশের আশ্রিত হয়ে থাকাটা কতটা লজ্জার, ঘৃণার, অপমাণের আর ক্ষোভের শুধুমাত্র এখন তারাই বুঝতে পারছে হাড়ে হাড়ে।