অনলাইন
সাবেক পুলিশ কর্মকতা মনিরুল
আমি যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারি
স্টাফ রিপোর্টার
(৮ মাস আগে) ১৫ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:১১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:২৬ অপরাহ্ন

যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে জানিয়েছেন পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (এসবি) মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারি, এটা আমি ধারণা করছি। সুষ্ঠু তদন্তে যদি সম্পৃক্ততা আসে তাহলে আমি গ্রেপ্তার হতে রাজি।’ গতকাল সোমবার যমুনা টেলিভিশনকে এমনটি জানিয়েছেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা।
নিজের অবস্থানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কালকে (রোববার) রমনার বাসায় ঢুকতে পারলাম না। রাস্তা থেকে শুধু দেখলাম। এ বাসায় অনেকদিন থেকেছি। অথচ বাসাতে ঢুকতে পারলাম না।’
ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এমন ছবির বিষয়ে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালে মার্চের দিকে মালদ্বীপ গিয়েছিলাম পরে দিল্লিতে দুইদিন অবস্থান করেছিলাম।’
এর আগে গত ৬ অক্টোবর পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন উল্লেখ করে প্রবাসী বাংলাদেশি অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের দুটি ছবি দিয়ে ফেসবুকে এক পোস্ট দেন।
ওই পোস্টে তিনি বলেছিলেন, ‘পলাতক এসবি প্রধান (সাবেক) মনিরুল ইসলামের অবস্থান নিশ্চিত করেছে অত্যন্ত বিশ্বস্ত সূত্র। ভারতের রাজধানী দিল্লির কণট প্লেস (Connaught Place)-এর একটি গ্রোসারি স্টোরে আজ বিকেলে মনিরুল ইসলামকে কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনার সময় ক্যামেরাবন্দি করেন তিনি। আরো জানা যায়, ওই এলাকায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পলাতক বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বসবাস করছেন। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত সরকারের উচিত হবে অনতিবিলম্বে এদের খুঁজে বের করে বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা। এ বিষয়ে India in Bangladesh (High Commission of India, Dhaka)-এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনের নামে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ২৫ কোটি টাকা আনার অভিযোগ ওঠার পর ফোনে এ কর্মকর্তার গত ১৮ সেপ্টেম্বর সাক্ষাৎকার নেয় ঢাকা পোস্ট।
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি পালিয়ে যাইনি। পালাবও না। আমি দেশেই ছিলাম, দেশেই আছি। ভবিষ্যতে দেশেই থাকব। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে সরকারি বাসায় ফিরিনি।’
সাক্ষাৎকারে ‘পালাব না’ বলেও বর্তমানে ভারতে অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে ৭ অক্টোবর হোয়াটসঅ্যাপে মনিরুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে জানান, আপনাকে তো সেদিন (১৮ সেপ্টেম্বর) ঠিকই বলেছি, মিথ্যা তো বলি নাই। আপনাকে যেদিন সাক্ষাৎকার দিয়েছিলাম, তখন সেটাই সত্য ছিল। ঢাকাতেই ছিলাম, আত্মগোপনে ছিলাম।
পাঠকের মতামত
বাটপার। স্বৈরাচারের ক্রীড়ানক। আত্মমর্যাদাবিহীন চাটুকার।
ভাবখানা যেন একেবারে চক বাজারের পেশ ইমামের মতো।
টাউট । যেই বাহিনীতে কাজ করেছে তাদেরকেই উপহাস করছে । নিজের পেশাকে সকলেই সন্মান করে । এদের মোরালিটিই নেই । জন্মের আছে কিনা সন্দেহ ।
আপনি যদি অপরাধে জড়িত না থাকেন, তবে বুক ফুলে আমজনতার সাথে চলবেন, অফিস করবেন, পুলিশের গ্রেফতারের ভয়ে আপনি একজন পুলিশের লোক হয়ে আত্মগোপন কেন করবেন। দেখুন মুখে সৎ বলা আর বাস্তবে নিজেকে সৎ রেখে চলার মধ্যে অনেক পার্থক্য। একজন সৎ এবং আদর্শ লোভ লালসাহীন মানুষের জায়গা সবসময় সবার উর্দ্ধে সে কোন দিন চুরের মন পুলিশ পুলিশ করে না। সে মহান রবকে ভয় পায় আর কাউকে না। সততা একটি সাধনা
নাটক কম করো পিউ! তুমি যে নেত্রীর শ্বশুর বাড়িতে তা আমাদের জানা!!
ঘাত প্রতিঘাত থাকতেই পারে এটি ভুলে গেলে চলবে না!!! রাষ্ট্রের চাকুরী করতেন না ব্যক্তি বা দলের চাকুরী করতেন ??? নিজ নিজ কৃতকর্মের ফলাফল ভোগ করতেই হবে দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই।।।
He must be arrested and interrogated. He was a supporter of last fascist regime. People's know his media drama.
Hasina 3rd Khalifa. The king of jongi.
ও কি হাসিনার ছেড়ে দেয়া আর এক রাসেল ভাইপার?
সামির কথাই যে ফাইনাল এঈ ধারনা ব্যাক্তি পূজার মত হয়ে গেছে। মনিতুল দেশেই আছে এবং এরেস্ট হবে নিশ্চিত।
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে বহু নিরিহ নারী পুরুষ এবং শিশুদের হত্যাকারী এবং খুনী হাসিনার স্পেশাল সহযোগী মনিরুলকে গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে বিচার করা হোক।
জঙ্গি নাটক করে মানুষদের গ্রেফতার তো শুনেছি এই মনিরুলই করত। ২০০৮ সালেও দেখেছি স্পঞ্জের স্যান্ডেল পড়ে ঘুড়তে, আর এখন পড়ে সুট।
উনার যা প্রাপ্য, তা যথাযথভাবে দেয়া উচিৎ। যেমন কর্ম, তেমন ফল।
Such type is a professional criminal.....always two face....
কিছু ইউটিউবার সত্য মিথ্যা অনেক সংবাদ দেন অর্থ উপার্জনের জন্য। যাই হোক সত্য একমাত্র আল্লাহ অবগত। ২৫ কোটির ঘটনা কোন দিন তার মুখেই শুনার অপেক্ষায় রইলাম। শেখ হাসিনা ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখার জন্য পুলিশ প্রশাসন কে জনগণের টাকা অকাতরে দিয়েছেন এ কথাটা সত্য। গণভবনে তাকে ২৫ কোটি টাকা দেওয়ার কাহিনীর প্রেক্ষিতে লিখলাম। এর ও আগে টিকা দিয়ে ভোট করেছিলেন রাতে ।
এখন ও কেন এই মনিরুল এসবি কে গ্রেফতার করা হচ্ছে না জনগণ জানতে চায়।
আহারে একেবারে ভাজা মাছটাও উল্টিয়ে খেতে পারেনা। একেবারে ধোয়া তুলসীপাতা।
আহা আহা আহা। ভাবখানা একেবারে চকবাজার মসজিদের পেশ ইমামের মত।