অনলাইন
‘আপা, আপা’ বলা সেই আওয়ামী লীগ কর্মী বহিষ্কার
অনলাইন ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন
ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোনে ‘আপা, আপা’ বলা সেই আওয়ামী লীগ কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলার পর অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে মো. তানভীর কায়সারকে বহিস্কার করা হয়। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ জ্যাকসন হাইটস ইউনিট কমিটি-এর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিকুর রহমান মঙ্গলবার একটি লিখিত আদেশে মো. তানভীর কায়সারকে বহিষ্কার করেন। ওই বহিষ্কারাদেশে উল্লেখ করা হয় বার বার সতর্ক করা সত্ত্বেও তানভীর কায়সার দলের নীতি, আদর্শ, চেতনা ও মূল্যবোধ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকায় তাকে দলীয় সিদ্ধান্তে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। রফিকুর রহমান জানান, গত ১২ই সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনালাপের পর তানভীর কায়সার সেই অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হেয় করেছেন। একজন দলীয় কর্মী হয়ে এমন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তি দলে থাকার কোনো অধিকার নেই। তাই গত সোমবার নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সিদ্ধান্তে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
জানা যায়, তিনি নিজেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের হাতে ‘নির্যাতিত’ দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন। তানভীর কায়সার ২০১৯ সালের ৪ঠা জুন লস অ্যাঞ্জেলস হয়ে ভ্রমণ ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার পর বাংলাদেশে তিনি আওয়ামী লীগ দ্বারা নির্যাতিত বলে দাবী করে নিজের নিরাপত্তা চান। পরে ২০২০ সালের ৭ই মে দেশটিতে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেন। এরপর ২০২১ সালের ২৪শে জানুয়ারি তার বাংলাদেশি পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বলেও জানা গেছে।
হাসিনার নামের আগে অবশ্যই স্বৈরাচার শব্দটা থাকা উচিত।
দুইশতবার আপা আফা বলার পুরস্কার শেষ পর্যন্ত বহিষ্কার? এটা ওনার অধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে, এতবার আপা বলার পরেও যদি পদোন্নতি না হয় দুঃখজনক, হাসিনার উশৃংখল কথাবার্তার কারণে আওয়ামী লীগের আজকের এই অবস্থা বরং তাকেই বহিষ্কার করা উচিত.
স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগ থেকে চিরদিনের মতো বহিষ্কার করা হোক। তার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকার কোন অধিকার নেই। আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হলে শেখ হাসিনাকে বহিষ্কার করে নতুন ইমেজ নিয়ে সামনে আসতে হবে।
জনতার আক্রশে যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় তার আবার হেয় হওয়ার কি আছে? ছেলে ছেলে খেলা খেলে আত্মতৃপ্তির বিফল চেষ্টা।
গুজব লীগ সব সময় গুজব নিয়ে ব্যস্ত! সৈরাচার, হাইজাকার, গুমকার,পেটুয়াকার, চটুকার, তৈলবাজ, লিগ মানে হুডা, !!!!!!!!!
ফ্যাসিস্ট, খুনি, লুটেরা হাসিনাকে এখনো দল থেকে বহিষ্কার করা হয়নি? আওয়ামী লীগ প্রমান করলো তারা আসলেই ফ্যাসিস্ট দল।
বহিস্কারটা দেয় কে ? সে কি করে এখনও বাইরে
ঘসেটি আপা ???
এত ভদ্রতা দেখিয়ে কি লাভ, লেখেন ভারতীয় পালিয়ে যাওয়া খুনি হাসিনার,
শেখ হাসিনা বলছেন তিনি পদত্যাগ করেননি, তিনি এখনো প্রধানমন্ত্রী। তার দলের রফিকুর রহমান বলছেন 'সাবেক প্রধানমন্ত্রী'। এখানে কে সঠিক আর কে সঠিক নন? শেখ হাসিনাকে সঠিক মনে করলে রফিকুর রহমানকে বহিষ্কার করা উচিত। আর রফিকুর রহমানকে সঠিক ধরলে শেখ হাসিনাকেই বহিষ্কার করা উচিত।
যারা হাসিনাকে এখনো প্রধানমন্ত্রী সম্মোধন করছে এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতা কি করছেনা? বেশির বেশি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলতে পারত কিন্তু সংবিধানের কোন ধারায় এখনো প্রধানমন্ত্রী বলা হচ্ছে। এরা কি পাগল নাকি সন্ত্রাসী?
আপা বহিস্কৃত হবে না? :p
বেচারা এত তেল মারার পরে ও আপা কি ভাবে তেলবাজ কে বহিষ্কার করল। আওয়ামিলীগ হল আজব মেশিন।
''দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হেয় করেছেন'' এখনও যারা হাছিনার ব্যাপারে এই মানসিকত পোষন করে তাদের গোষ্টিশুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র ওথকে বহিষ্কার করা উচিত। আ.লীগ এ টু জেড ফেসিস্ট।
আওয়ামীলীগের প্রতিটি বহিষ্কার হলো ধোঁকা, আইওয়াশ৷
হাসিনা নিজেই ঐ ক্লীপ ফাঁস করিয়েছে, পরে ফায়দা হাসিল করতে না পেরে, চূড়ান্তভাবে জনধিকৃত আর সোস্যাল মিডিয়ায় নেগেটিভ ট্রল হরার পর বুঝতে পেরেছে কাজটা ছিলো 'কাঁচা পরিকল্পনার অংশ ' ।
তানভীরতো আওয়ামীলীগের ছিলোনা সেতো আওয়ামীলীগের অত্যাচারে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছে তাকে বহিষ্কার করা না করা গুরুত্বহীন।
কাউকে উদ্ধৃতি দিয়ে যা খুশি পাবলিকলি লেখা যায় না। যেমন আপনি লিখেছেন সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী। উনি কি এখনও প্রধানমন্ত্রী আছেন? লেখা সংশোধন করুন। লিখুন পদত্যাগকারী পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
গুজব লীগ সব সময় গুজব নিয়ে ব্যস্ত!