অনলাইন
এক দশকের নির্বাসন শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছেন সাংবাদিক মুশফিক
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:০৫ অপরাহ্ন
প্রায় এক দশক নির্বাসনে থাকার পর বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরছেন সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী। শুক্রবার বিকাল ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে এই নির্বাসিত সাংবাদিককে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে।
দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেন, এতদিন পর দেশে ফিরতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত বোধ করছি। আমি আমার প্রিয়জন, বন্ধুবান্ধব, ছাত্র-শিক্ষক এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে আবার মিলিত হওয়ার অপেক্ষায় আছি।
তিনি আরো বলেন, ছাত্র-জনতার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মাধ্যমে দেশকে স্বৈরাচারী মুক্ত করা হয়েছে, গণতন্ত্র, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং অন্যান্য মৌলিক অধিকার পুনরুদ্ধারের পথ আজ প্রশস্ত হয়েছে। একজন নোবেল জয়ী অধ্যাপক দেশের ক্রান্তিকালীন অবিভাবকত্ব গ্রহণ করেছেন, জাতি হিসাবে এটা আমাদের গর্বের।
মুশফিকুল ফজল আনসারীর দেশে আগমন উপলক্ষে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সহযোগিতায় জাতীয় প্রেস ক্লাব শুক্রবার বিকালে এক সংবর্ধনা ও মতবিনিময় সভার আয়োজন করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে মুফফিকুল ফজল আনসারী হোয়াইট হাউস এবং জাতিসংঘের স্থায়ী সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করছেন।
এছাড়াও তিনি মানবাধিকার সংস্থা রাইট টু ফ্রিডমের নির্বাহী পরিচালক এবং অ্যাম্বাসেডর উইলিয়াম বি মাইলাম সম্পাদিত
বৈদেশিক নীতি ম্যাগাজিন সাউথ এশিয়া পারসপেক্টিভস-এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও কাজ করছেন। তার কাজের মাধ্যমে, মুশফিক ফজল আনসারী বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন, নির্বাচনী জালিয়াতি এবং কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থাকে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরেছেন।
সরকারের সমালোচনামূলক সাংবাদিকতার কারণে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে তাকে নির্বাসিত করা হয়।
এর আগে, তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দৈনিক ইত্তেফাকের কূটনীতিক প্রতিবেদক ছিলেন। এছাড়াও বার্তা সংস্থা ইউএনবিসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন মিডিয়ায় কাজ করেছে। ছিলেন বিশ্বব্যাংকের কনসালট্যান্ট। ওয়ার্কএক্সিপিরিয়েন্স রিপোর্টার হিসাবে কাজ করেছেন বিশ্বখ্যাত বৃটেনের দ্য টাইমস ও সানডে টাইমস পত্রিকায়।
তিনি জাস্টনিউজবিডি’র সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে আছেন। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বিটিভিতে একটি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন। এনটিভিতে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'হ্যালো এক্সেলেন্সি' হোস্ট করেছেন, যেখানে রাষ্ট্রদূত এবং বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন।
এমন গুনি সাংবাদিক বাংলাদেশের অহংকার।
আমি আগে ওনাকে জানতাম না তবে অশুভ শেখ হাসিনার আমলে দীরঘদিন ওনার দেশের জন্য বিদেশের মাটিতে লেগে থাকা খুব ভাল লেগেছে।সবীকৃতি থাকা উচিৎ।
ওয়ান ম্যান আর্মি হিসেবে একাই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন এবং দেশের ক্রান্তিলগ্নে অন্যায়, অবিচার, গুম, খুন, ভোট কারচুপি বিশ্বের পরাশক্তিদের নজরে এনেছেন।
পাঠকের মন্তব্যগুলো থেকে ওনার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। স্বাধীন দেশে স্বাগতম।
আনসারীকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক। কারণ তিনি দ্বিতীয় স্বাধীনতার অন্যতম যোদ্ধা। তিনি আমেরিকায় থেকে স্বৈরাচার হাসিনার অন্যায়, দুর্নীতি বিশ্বের কাছে তুলে ধরেছেন। ফলে শেখ হাসিনার মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। আনসারী সৎ, যোগ্য ও ভালো মানুষ। তিনি একজন দেশপ্রেমিক।
ধন্যবাদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কতটা দূরদর্শী ছিলেন যে, এমন মেধাবী সাংবাদিককে নিজের সহকারী প্রেস সচিব পদ দিয়েছিলেন। তাও ২০০১-০৬ পর্যন্ত যখন তার(আনসারী) উঠতি বয়স।
Welcome Home.
We are proud of you
সাংবাদিকতার জন্য কোন নোবেল থাকলে, সেটা উনাকে দেওয়া উচিত। ওয়ান ম্যান আর্মি হিসেবে একাই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন এবং দেশের ক্রান্তিলগ্নে অন্যায়, অবিচার, গুম, খুন, ভোট কারচুপি বিশ্বের পরাশক্তিদের নজরে এনেছেন।
সঠিক সাংবাদিকতার মাধ্যমে দেশের গনতান্ত্রিক অবস্থা ফিরে আসবে, এই কামনা করি।
We are proud of you .
Congratulations dear Vai. Ur contributions is outstanding
Welcome My Love
Well come to Bangladesh our great hero. We all are waiting for you ❤️❤️❤️
We are grateful to you for our 2nd victory.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ মুক্ত বাতাসে স্বাধীন বাংলাদেশে আপনাকে আমন্ত্রণ
উনার মতো একজন সৎ, নির্ভীক সাংবাদিক থাকার কারণে আওয়ামী লীগ /শেখ হাসিনা যে সৈরাচার তা সারা বিশ্ববাসী জানতে পেরেছে। বাংলাদেশের মাটিতেই উনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
Most welcome to Independent Bangladesh. We are grateful to you.
welcome back..
ওয়েল কাম ,বাংলাদেশের গনতন্ত্রের মুখপাত্র। আনিছ
ওয়েল কাম ,বাংলাদেশের গনতন্ত্রের মুখপাত্র।
আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি, আমরা বহু আগ থেকেই আপনার প্যান ছিলাম এখনো আছি ইনশাল্লাহ।
উনার সাহসী সাংবাদিকতা সকলের জন্য প্রেরনা। উনার প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা।
ভালবাসা অবিরাম।
এমন গুনি সাংবাদিক বাংলাদেশের অহংকার।
Most welcome, the front line fighter! Your untiring fight to keep the hope of millions alive shall be remembered with honor and dignity.
উনার অনেক অবদান রয়েছে বাংলাদেশে