অনলাইন
হাসিনার ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ মাস আগে) ৬ আগস্ট ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে বিক্ষোভের বিরুদ্ধে দমন-পীড়নের পর দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ অবস্থায় দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার কথা আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন প্রক্রিয়াকে গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে দেশটি। এর মধ্যেই স্টেট ডিপার্টমেন্টের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র নিশ্চিত করেছে, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান টুইটে একথা জানিয়েছেন। শেখ হাসিনা সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ ছেড়েছেন এবং ভারতে বসেই তার পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে। হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ভার্জিনিয়ায় থাকেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হাসিনার ভ্রমণের কোনো পরিকল্পনা ছিল কিনা তা স্পষ্ট নয়। বার্গম্যান সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, হাসিনা যুক্তরাজ্যে আশ্রয় চাওয়ার কথা বিবেচনা করছেন, সেখানে তার বোন (শেখ রেহানা) এবং ভাগ্নি (এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ) থাকেন। হাসিনা যে পদ্ধতিতে বৃটেনের কাছে আশ্রয় চেয়েছেন, অভিবাসন আইন অনুযায়ী তা সম্ভব নয়। ওই পদ্ধতিতে কাউকে আশ্রয় দিতে পারে না বৃটেন।
নিয়ম অনুযায়ী যাদের আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রয়োজন তারা দেশ ছাড়ার পর প্রথম যে নিকটবর্তী নিরাপদ দেশে পা রাখছেন, সেখানেই আশ্রয় চাওয়ার কথা। সেটাই তার নিরাপত্তা পাওয়ার দ্রুততম রাস্তা। এক্ষেত্রে ভারতের নাম উঠে আসছে। তবে হাসিনার কাছে একটি ভিসা থাকতে পারে যা তাকে যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের অনুমতি দেবে।
রবীন্দ্রনাত মালাউন এ বলেছিলো মূর্খ বাংলাদেশে কিসের ভার্সিটি. সত্যিই বলেছিলো
জীবন নিয়ে যেই শাসক দলের কর্মী এবং দেশ ছেড়ে পালায় তাকে সাবেক রাষ্ট্রপতি কিংবা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলা আদৌ যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হয়না।
হাসিনা এবং তার সাঙ্গোপাঙ্গদের বিরুদ্ধে দ্রুত অভিযোগ গঠন করে, দ্রুত হুলিয়া জারি করতে হবে। এখনই ইন্টারপোল-কে নোটিশ দিতে হবে এ ব্যাপারে। কোন দেশ যেন তাঁকে আশ্রয় না দেয়।
no place in the world
মাশাআল্লাহ, ভুলে গেলে চলবে না। যারা দুষ্টের সাথে সাথে ছিল, ওরাও ভয়ঙ্কর। এই মহিলা গণভবনেও লাশ লুকিয়ে রেখেছে। আল্লাহ ওর বিচার করবেই।
ফ্যাসিবাদী সরকারের এরকমই হওয়া উচিত। পৃথিবীতে কোথাও যেন ঠাঁই না হয়।
এই জালিমের সহযোগীদের কারও ভিসা থাকলে তাও বাতিল করা উচিৎ।
আফ্রিকার রুয়ান্ডার নির্দেশনা দিলেই হয়।
যখন পাপের বোঝা ভারি হয়।তখন সব জায়গাতেই লাঞ্চিত হতে হয়। এই জন্য কবি বলেছেনঃ সু সময়ে সকলেই বন্ধু বটে হয় দুঃসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়।
খুন, গুম, হত্যাসহ চরম মানবাধিকার লঙগণের দায়ে হাসিনার আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার হওয়া উচিত।
এমতাবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাঙ্কে মজুত হাসিনার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার চোরাই অর্থের পরিণতি কি হবে ?
একে একে নিভিছে দেউটি!
ভিসা চাইলে আফ্রিকার রুয়ান্ডার নির্দেশনা দিলেই হয় ।
কোথাও যেনো কেউ এই মুজিবের অবশিষ্ট দুইটা মালকে আশ্রয় না দেয়। আমিন। ক'দিন পরে ভারত নিজেরাই গিলে খাবে। টিস্যু'র কাজ শেষ।
As A British Businessman I'm Requesting British Government's Please Don't Allow Dictator's Murders Sheikh Hasina In United Kingdom
It is a conundrum that the Labour party in the UK has some callous and arrogant MPs who are more like the Tory ultra right. One can tolerate spending time with, for the sake of argument, Hasina for an hour or so. But with Tulip? With the epitome of putrid arrogance and callous flatulent one? No. That metastasis will leave no stone unturned to convince the Labour leadership to allow Hasina enter the UK and take shelter therein.
আমরা কমনওয়েলথভুক্ত ব্রিটেনের কাজ থেকে সেই আমেরিকার মতো হাসিনার ভিসার অনুমতি আজীবনের জন্য ক্যান্সেল এবং তার পুত্র জয়কে আমেরিকা থেকে বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছি।
wait and see: She will commit suicide.
Somman Deyar Malik Allah R Somman Neyar Malik o Allah Allah Apnake duniyate je Opodosto korechen Apni Ekhon More Geleo Paren
If she cannot go anywhere then she can do one thing - commit suicide.
US, UK, and all other countries must not give entrance to any AL politicians.
এতো দেখছি এই পলানিকে পৃথিবীর কেউ পছন্দ করে না। শুধু যে বাংলাদেশিরা ওকে ঝেটিয়ে বিদেয় করেছে তা কিন্তু না। একটি দেশও এখন প্রজন্ত ওকে রাখার কোনো আগ্রহ দেখেনি। এমনকি ওর স্বামীর দেশ ভারত পর্যন্ত ওর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কতখানি পাপিষ্ঠ হলে পরে কারো ভাগ্যে এরকমটা যোটে।