অনলাইন
‘বৃটেনে রাজনৈতিক আশ্রয় পাননি শেখ হাসিনা’
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ মাস আগে) ৫ আগস্ট ২০২৪, সোমবার, ৮:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:২০ অপরাহ্ন
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ ভারতের রাজধানী দিল্লির উপকণ্ঠে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে হিন্ডন বিমান ঘাঁটিতে নামে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান। এই এয়ারবেসটি এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। বিমান বাহিনীর ওয়েস্টার্ন এয়ার কমান্ড এয়ারবেসটির দেখভাল করে থাকে। একটি সূত্রের দাবি, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি মালবাহী (কার্গো) বিমানে শেখ হাসিনা গাজিয়াবাদে নামেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তাঁর বোন শেখ রেহানা এবং কয়েক জন অফিসার। জল্পনা ছিল যে, দিল্লি বিমানবন্দরে অবতরণ করবে শেখ হাসিনার বিমান। কিন্তু পরে জানা যায়, দিল্লি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ না করে রাজধানী লাগোয়া গাজিয়াবাদের বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করেছেন শেখ হাসিনা। প্রথমে শোনা গিয়েছিল, সোমবার রাতেই তিনি লন্ডনের উড়ান ধরতে পারেন। তার পরে জানা যায়, বৃটেন তার রাজনৈতিক আশ্রয়ের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। যদিও সরকারি সূত্রে এর কোনও সমর্থন মেলেনি। তবে তেমন হলে শেখ হাসিনা আগামী কয়েক দিন দিল্লিতেই ‘সেফ হাউসে’ থাকতে পারেন। তবে ভারতে তিনি কোনও রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি। গণবিক্ষোভের জেরে শুধু প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দেওয়াই নয়, বাংলাদেশও ছাড়তে হয়েছে হাসিনাকে। সোমবার দুপুরে বোন রেহানাকে নিয়ে ঢাকার বাসভবন তথা ‘গণভবন’ ছাড়েন তিনি। তাঁকে কপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হয় নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কপ্টারটি উড়িয়ে নিয়ে যান এয়ার কমান্ডার আব্বাস।
ছেলে বলে আমার মা এসব দেশে এপ্লাইই করে নাই। মিথ্যার সীমারেখা অনেক আগেই ডিঙ্গিয়েছে।
শেখ হাসিনার প্রিয় -অপ্রিয়, পছন্দ -অপছন্দ। প্রিয় খাদ্যঃ গরুর ভুড়ী। প্রিয় গান ঃ জিন্দেগী জিন্দেগী। প্রিয় ব্যক্তিত্বঃ মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। সবচাইতে বেশি লোভঃ টাকার প্রতি। সবচাইতে অপছন্দের ঃ নামাযী মানুষ। সবচাইতে স্বস্তি এবং আনন্দের ঃ মানুষের লাশ। সবচেয়ে বেশি পটু ঃ মিথ্যে বলায়। সুত্র : আমার ফাঁসি চাই। লেখক :বীর মুক্তিযুদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু। পৃষ্ঠা ২৩৬।
শেখ হাসিনা এদেশের সার্বভোমত্ব নিশ্চিত করেছেন। বন্গোপসারের সিমানা নির্ধারন ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমে একটা নিরাপদ রাষ্ট প্রতিষ্টা করেছেন। বাকি গুলা না হয় বাদ দিলাম। এই গুলা এই অকৃতজ্ঞ জাতি বুঝতে পারবে না !!!
শেখ হাসিনা এদেশের সার্বভোমত্ব নিশ্চিত করেছেন। বন্গোপসারের সিমানা নির্ধারন ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমে একটা নিরাপদ রাষ্ট প্রতিষ্টা করেছেন। বাকি গুলা না হয় বাদ দিলাম। এই গুলা এই অকৃতজ্ঞ জাতি বুঝতে পারবে না !!!
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! সকাল বেলায় আমীর, ফকির সন্ধ্যা বেলা। তারেক জিয়াকে পলাতক আসামী বলতে বলতে এখন তার পালাবার জায়গাও নাই। সবই উপরওয়ালার খেলা।
শেখ হাসিনার অবস্থা রেজাশাহ পাহলবী'র মতো হাতে হতে যাচ্ছে, এখন ভারতও মনে হয় চাইছেনা এই আপদকে।
জালিম হাসিনার মাটির নিচেও জায়গা হবেনা
সত্যি মূর্খ আজম বর্বর গণতন্ত্রের দেশ
বাংলাদেশ এত নিকৃষ্ট গণতন্ত্রের দেশ। গণতন্ত্রের মস্তিষ্ক কেই ছিড়ে ফেলে দিচ্ছে। সেই দেশের পাবলিক বলে নাকি অন্যান্য দেশের থেকেও নাকি ভালো গণতন্ত্র তাদের আছে।সেই দেশের মানুষ মনে করে যে তাদের দেশে নাকি ইসলামীকরণ হলে আফগানিস্তানের মতো জান্নাতজাতীয় গণতন্ত্রের মেলা বসবে। সত্যি মূর্খ আজব গণতন্ত্রের দেশ একটা বটে❗❗‼️‼️‼️
আলহামদুলিল্লাহ।।। জালিম সরকারের পতন হয়েছে। নতুন করে দেশটাকে গড়তে হবে। আর মুজিব, হাসিনার সকল মূর্তি ভাঙ্গতে হবে।
আলহামদুলিল্লাহ, স্বৈরশাসক বিদায় নিয়েছে তবে দেশকে ফোকলা বানিয়ে,,, পরিশেষে বলবো এই খুনী হাসিনাকে যেনো কোথাও আশ্রয় না দেওয়া হয়,,, কারণ এই শেখ হাসিনার উপর জনগণ অনেক ক্ষুব্ধ
Try India for residency. India will take care of puppets like you.
শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, শেখ হাসিনা পালায় না। শেখ হাসিনা সব মোকাবিলা করতে পারে।
সে শীঘ্র আত্মহত্যা করবে।
ওর কোনখানেও যায়গা হবেনা
পাইলটের বিস্তারিত জানান।
শেখ হাসিনার স্থান হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশের কারাগারে। সেইফ exit দেওয়ার জন্য সেনা বাহিনীর ওপর জনগনের বিশ্বাস ক্ষুন্ন হতে পারে।
শেখ হাসিনার স্থান হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশের কারাগারে। সেইফ exit দেওয়ার জন্য সেনা বাহিনীর ওপর জনগনের বিশ্বাস ক্ষুন্ন হতে পারে।
ওর সাথে রক্তের সম্পর্কের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের ব্রিটেন থেকে বের করে দেওয়া হোক। এবং X আমেরিকান রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে বলব জয় কে আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হোক বিচারের জন্য।
Hasina should be back to Bangladesh and hanged
বিশ্বের নৃশংসতম খুনের মহানায়িকা রক্তখেকো রাক্ষস রানী শেখ হাসিনাকে বিশ্বের কোথাও রাজনৈতিক কিংবা ব্যাক্তিগত আশ্রয় দেওয়া উচিত নয় বরং তাকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশ পাঠিয়ে দেওয়া উচিত। বৃটেনকে অসংখ্য ধন্যবাদ খুনি শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়ার জন্য।
We could see on TV that after some lengthy attempts the people could not destroy the statue of the father of the fleeing fugitive Sheikh Hasina. Can't somebody bring some heavy instruments to destroy this without much delay - before the situation comes down?
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ কোনো দেশেই যেনো খুনি হাসিনাকে না আশ্রয় দেয়,