অনলাইন
দাম বাড়লো বিদ্যুতের, মার্চ থেকে কার্যকর
স্টাফ রিপোর্টার
(২ মাস আগে) ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, মঙ্গলবার, ১:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:০৭ অপরাহ্ন
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছেন, প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৩৪ থেকে ৭০ পয়সা পর্যন্ত বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকেই কার্যকর হবে নতুন দাম। মঙ্গলবার সচিবালয়ে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জানান, বিদ্যুতে ভর্তুকি থেকে বের হওয়ার জন্য দাম সমন্বয় করা হবে। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বিদ্যুতের এই নতুন দাম কার্যকর হবে। একইভাবে গ্যাসের দামও সমন্বয় করা হবে জানিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দাম বাড়ানো হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলে গ্যাসের দাম কমানো হবে। এই সমন্বয়ও মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে কার্যকর করা হবে। গত বছর তিন দফায় বিদ্যুতের দাম ১৫ শতাংশ বাড়ায় সরকার।
কিছু বললেই তো সাইবার সিকিউরিটি মামলা দিয়ে জেলে ভরে দেয়। ভালো না লাগ্লে হয় চুপ থাকো নয় পাকিস্তান চলে যাও
বিদ্যুৎ খেত্রের দুর্নীতির দায় সাধারণ মানুষের উপর কেন পড়বে??? অবশ্য সাধারণ মানুষ চেতনাধারী অসাধারন মানুষগুলো যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে ভুলে যায় তখন এই মূল্য বৃদ্ধির যোক্তিকতা আছে। জিনিস পত্রের দাম ও সেই ক্ষেত্রে আরো বাড়া দরকার।
বাসা বাড়ির প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে কত টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয় ?
আলহামদুলিল্লাহ -অসাধারন
প্রায় দেশে তেলের দাম কমেছে, আমাদের দেশে কি কমেছে?
আপনি SMART হবেন আর বিদ্যুতের দাম বাড়বে না ভাবলেন কি করে ও হে জনগন? শান্তিতে ঘুমাবা আর ঘুম হতে জেগে দেখ বা আমরা কত SMART!
সত্যি অভিভূত ! এ রকম হওয়া আমাদের জন্য সঠিক ! কেবল তাই নয় শতভাগ এমনকি দুইশতভাগ বৃদ্ধি পেলেও মানুষের কিছুই আসে যায় না। আওয়ামী মন্ত্রীরা ঠিকই বলছে, ‘কেহ তো আর বাজার থেকে খালি হাতে ফিরে না। সবার পকেটে যথেষ্ট টাকা। ব্যাগ ভর্তি করেই বাজার থেকে ফিরে’। যথার্থ যথার্থ ! কেবল ঘরে বসে বসে সরকারের সমালোচনা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের নিশ্চয়তা পেলে মাঠ গরম ? হ্যাঁ সরকার সঠিক কাজটি করেছে অদুর ভবিষ্যতেও করবে। সাবাশ জনতা সাবাশ সরকার।
এক লাফে ৩৪ পয়সা থেকে ৭০ পয়সা বৃদ্ধি! বাহ .... এবার সবাই ঘরে বসে বগল বাজাও.....
উচিত শিক্ষা। ঘরে বসে সরকারের সমালোচনা করবেন আর রাস্তায় গেলে সাধু সাজবেন।
আমার হিসেবে দাম বাড়ানোর পরিমাণ কম হইছে। দেশের মানুষ চুপ থাকে বলেই প্রতিনিয়িত সব কিছু দাম সরকার নিজের ইচ্ছে মতো বাড়াচ্ছে। জবাবদিহিতা যদি থাকতো তাহলে এই অবস্থা হতো না দেশের।
বতর্মানে বাংলাদেশের জনগণের আর্থিক অবস্থা ভর্তুকি কমানোর সহনীয় পর্যায় নেই। তাই এই নির্দেশনা থেকে সরে আসার আহব্বান জানাচ্ছি।otherwise think that,এর মাধ্যমে প্রমান হচ্ছে তারা অনির্বাচিত। জবাব দিহিতা নাই।
নীরব থাকার জরিমানা পরিশোধের জন্য প্রস্তুত হোন।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দেশে দাম বাড়ানো হবে, তবে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলেও দেশে দাম কমানো হবে না। কী সুন্দর নীতি তাই না !!
মরার উপর খারার ঘা
একে তো বাড়তি দাম। তা প্রতিবার বাড়ানোর আগেই মনে করিয়ে দেয়া হয় এত দাম বাড়ানোর পর আমাদের উপর দয়া করা হচ্ছে। সারা বছর এক রকম লজ্জা ও হীনমন্যতায় থাকি। খারাপ লাগে যে আরও লাখ টাকা দিয়ে দেইনা কেন? খোদা কেন এত অক্ষম করে পাঠালো যে ভর্তুকি ছাড়া কোনোদিন বিদ্যুৎ কিনতে পারি না।
আন্তর্জাতিক বাজারে কমলেও আমাদের দেশে কমবে না
নীরব থাকার ফল পাচ্ছে জনগণ, ম্যান্ডেডহীন সরকারের যা মন খুশি তাই করবে
বতর্মানে বাংলাদেশের জনগণের আর্থিক অবস্থা ভর্তুকি কমানোর সহনীয় পর্যায় নেই। তাই এই নির্দেশনা থেকে সরে আসার আহব্বান জানাচ্ছি।
আর কতদিন মুখ বুঝে সব সহ্য করতে হবে সংসার চালাতে এমনিতেই হিমসিম খেতে হচ্ছে। তারপর বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি এ যেনো মরার উপর খারার ঘা।
এর মাধ্যমে প্রমান হচ্ছে তারা অনির্বাচিত। জবাব দিহিতা নাই।
দাম বাড়ালেন? আরো বাড়ান। উন্নয়নে আপনারা আদানিসহ বিদেশে অনেক কমিটম্যন্ট দিয়েছেন। অনেক টাকা পাচার করেছেন। আপনাদেরকে যে পর্যন্ত না সরাতে পারে সেই দায় তো জনগনকে শোধ করতেই হবে।
দাম না বাড়ালে IMFএর কিস্তি মিলবে না। মানুষ বাঁচুক আর মরুক কিচ্ছু যায় আসে না। দাম বাড়াতে হবে এটাই শেষ কথা।
কি আর করার ! মেনে নিলাম নিরবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দেশে দাম বাড়ানো হবে, তবে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলেও দেশে দাম কমানো হবে না। কী সুন্দর নীতি তাই না !!
আন্তর্জাতিক বাজারে কমেছে আর বাংলাদেশে দাম কমানো হয়েছে ,এমত দু'একটি নজির বাংলার জমীনে আমোরা দেখিনী।
আন্তর্জাতিক বাজারে কমলেও আমাদের দেশে কমবে না।