অনলাইন
দ্য ওয়ালকে ওবায়দুল কাদের
৫ই আগস্ট বাথরুমে পাঁচ ঘণ্টা লুকিয়ে ছিলাম
স্টাফ রিপোর্টার
(৫ দিন আগে) ২৬ মে ২০২৫, সোমবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:৩৩ অপরাহ্ন

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন ৫ ঘণ্টা বাথরুমে লুকিয়ে ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ওয়ালের এক্সিকিউটিভ এডিটর অমল সরকারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনার পতনের পর এই প্রথম কোনো গণমাধ্যমে কথা বললেন কাদের।
লুকিয়ে থাকার ঘটনা বর্ণনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘‘এ বিষয়ে দেশে-বিদেশে এবং ভারতবর্ষে সবার কাছে পরিষ্কার। ৫ই আগস্ট সেদিন ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ যে ছাত্র উত্থান, সে সময় আমি খুবই ভাগ্যবান, সেদিন আমার বেঁচে থাকার কথা ছিল না। মৃত্যু থেকে অনেক কাছে ছিলাম। আমারই সংসদ এলাকার আমার নিজের বাসাকে এড়িয়ে পার্শ্ববর্তী আরেকটা বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। তখন চারদিক থেকে মিছিল আসছিল। এটা আসলে ছিল প্রধানমন্ত্রীর (সাবেক) গণভবন কেন্দ্রিক। আমরা অবাক হলাম যে, সংসদ এলাকাতেও ছড়িয়ে পড়ে এবং একটা ‘লুটপাটের লুম্পেন স্টাইল’-এ কতগুলো ঘটনা ঘটে। সেখানে বিভিন্ন ধরনের লোক আসে এবং এদের মধ্যে বেশিরভাগই মনে হয়েছে-এটা কোনো রাজনৈতিক অভ্যুত্থান। এটা ‘লুটপাটের অভ্যুত্থান’।’’
তিনি বলেন, ‘‘আমি যে বাসাটায় ছিলাম, তারা সে বাসাতেও হামলা করে। তারা জানতো না, যে সেখানে আমি আছি। আমার বাসা তারা ‘লুটপাট’ করেছে, কিন্তু যে বাসায় আমি গিয়ে আশ্রয় নিলাম, সেখানে হামলা করবে আমি ভাবতে পারিনি। দেখলাম অনেক লোকজন ঢুকে পড়েছে। তারা ভাঙচুর ও ‘লুটপাট’ করতে থাকে। আমি আমার স্ত্রীসহ বাথরুমে লুকিয়ে ছিলাম। অনেকক্ষণ ছিলাম, প্রায় ৫ ঘণ্টা। তারপর একটা পর্যায়ে তারা বাথরুমে ভেতরেও কমোড-বেসিন এগুলো ‘লুটপাট’ করেছে। আমার ওয়াইফ বাথরুমের মুখে দাঁড়িয়ে, বারবার সে বলছিল আমি অসুস্থ, এ কথা বলে তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছে। একটা পর্যায়ে তারা বাথরুমে যেগুলো আছে, সেগুলো লুট করার জন্য জোরপূর্বক প্রবেশের হুমকি দেয়। সে সময় আমার ওয়াইফ জিজ্ঞাসা করলো কী করবো- বললাম, খুলে দাও। তারপর ৭-৮ জন ছেলে ঢুকলো। খুবই আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। হঠাৎ তারা আমার দিকে তাকিয়ে, নেত্রী চলে গেল আপনি যাননি কেন? আমি কিছু বলছিলাম। তাদের মধ্যে কী উদয় হলো-আমি জানি না। তারা আমাকে বলে, আপনার ছবি তুলবো। তারপর ছবি তুলতে শুরু করলো, সেলফি নিচ্ছিলো। এই ছাত্রদের অনেকে হয়তো আমাকে চিনতো। কী কারণে যে আক্রমণাত্মক মনোভাবটা ছিল, সেটা নিমিষেই শীতল হয়ে গেল! তখন ঠান্ডা মেজাজি কথা বলছিল। এদের মধ্যে এক পর্যায়ে একটা গ্রুপ চেয়েছিল আমাকে রাস্তায় সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিতে। কেউ কেউ আবার এটাও চেয়েছিল যে, জনতার হাতে তুলে দিতে। এটা অবশ্যই তখন একটা মানসিকভাবে ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়েছিল। এরপর একটা শার্ট, এদের ব্যাচ, লাল পতাকাশোভিত ব্যাচ লাগিয়ে কালো একটা, একটা মাস্ক মুখে দিয়ে আমাকে হাঁটতে হাঁটতে সংসদ এলাকা থেকে বড় রাস্তা, গণভবন অভিমুখী রাস্তায় নিয়ে যায়। ওখানে নিয়ে হঠাৎ করে কোথা থেকে একটা ট্যাক্সি আসে, একটা ইজি বাইক। সেটা খালিই ছিল। ওখানে গাড়ি-ঘোড়া কিছুই ছিল না। হঠাৎ করে কেন যেন এসে পড়লো। হয়তো আমার ভাগ্য। এরা দুইজনে আমাকে ও আমার ওয়াইফকে নিয়ে অটোতে উঠলো। আর বলতে লাগলো। পথে তো অসংখ্য মানুষ। চেকআপ চেকআপ সবজায়গায়। বলতে লাগলো আমাদের চাচা-চাচি অসুস্থ হাসপাতালে নিচ্ছি। ডিস্টার্ব করবেন না। এই করে করে নিয়ে গেল। অনেক দূরে একটা জায়গায়। এটা ভাবতেও পারিনি যে, ওরা বাথরুমে ঢুকলো, সে বেঁচে থাকাটা সেদিন পরম সৌভাগ্যের বিষয়। আনস্পেকটেডলি বেঁচে গেছি। দিস ইজ দ্য ইম্পর্ট্যান্ট।’’
কাদের বলেন, ‘ছেলেরা যেকোনোভাবে আমাদেরকে আর্মির হাতে তুলে দিতে পারতো। রাস্তায় অসংখ্য মানুষ। সেখানে অনেকেই তো আছে আমাদের অপজিশন। মেরে ফেলতে পারতো।’
এরপর কোথায় ছিলেন-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি বাংলাদেশেই ছিলাম তিন মাসের মতো। আমার একটা উদ্দেশ্য ছিল-ওখান থেকে কিছু করা যায় কিনা। কিছু একটা করা যায় কিনা। সংগঠিত করা যায় কিনা। বিভিন্ন জায়গায় শ্রমিক অসন্তোষ, কর্মচারীদের অসন্তোষ। প্রতিদিনই এগুলো লক্ষ করতাম। ক্ষোভগুলো তখন রাস্তায় নেমে আসছিলো। বিশেষ করে গার্মেন্টস। সে সময় ভাবলাম-এদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কিছু করা যায় কিনা। এই চিন্তাতেই তিন মাস পেরিয়ে গেল। এরপর একে একে সবাই অ্যারেস্ট হচ্ছি। আমি তো নেত্রীর পরের, তখনই দুইশো বারটা খুনের মামলায় আমি আসামি হয়ে গেছি। এই অবস্থায় অনেকে বললো, আবার এখান থেকেও অনেক অনুরোধ যাচ্ছিলো আমি যেন সতর্কভাবে এদিকে চলে আসি। এভাবেই চিন্তা করলাম যে, আমার বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। অনেকগুলো ওষুধ খেতে হয়। আমি ধরা পড়লে ওষুধ খাওয়াবে কে?। তারপর অনেককিছু ভাবনা-চিন্তা করে, পঁচাত্তরে এখানে এসেছিলাম বঙ্গবন্ধু হত্যার পর। ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা হলো-কলকাতায় এসে নয় মাস ছিলাম। এখান থেকে ফিরে গিয়ে জগন্নাথ হলে একটা বৈঠক করছিলাম অনেক রাতে। ঢাকায় তখন কারফিউ। সেখান থেকে আমারেক অ্যারেস্ট করা হলো। এরপর ওয়ান ইলেভেনের পরে, তখনো জেল খেটেছি।’
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ৯ মাস কলকাতায় ছিলেন, তারপর কি আর আসেননি? জবাবে কাদের বলেন, ‘যখন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলাম তখন এসেছি। আর বিজয় দিবসে আমাকে প্রধান অতিথি করেছিল তখন এসেছি।’
আপনি (কাদের) যে রইলেন, তারপর কোনো সমস্যা হলো না? ছেলেগুলো আপনাকে কোথাও পৌঁছে দিল বা বিষয়টা তারা ফাঁস করেনি, ছেলেগুলো এমনটা করলো এর কারণ কি-এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি রাতেই ওখান থেকে সরে গিয়েছি। আমিও বুঝিনি।’
ছেলেগুলো আওয়ামী লীগের ছিলো কিনা? জবাবে কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের হলে তো আমি চিনতাম।’
আপনার (কাদের) কিছু বিতর্কিত ভূমিকা ছিল, আপনি ছাত্রলীগ যুবলীগকে মাঠে নামিয়েছিলেন, তারপর জনরোষ তৈরি হয়ে গেল। ছাত্রলীগকে অভ্যুত্থান দমাতে বলেছিলেন কিনা-সে বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি কখনো বলিনি যে ছাত্রলীগকে অভ্যুত্থান দমানোর জন্য। সেটা লন্ডন থেকে আমাদের এক ব্যরিস্টার নিঝুম মজুমদার ইউটিউবে এ কথা বলেন। ও তখনকার ভিডিও নিয়ে সেটা প্রচার করেছে মাস তিনেক আগে। সেখানে ছাত্রলীগের নামই ছিল না। বিভিন্নভাবে বলা হয়েছে ওইদিন ছাত্রলীগই যথেষ্ট-এ ধরনের কোনো বিষয় ছিল না আমার বক্তব্যে। আর আমি পার্টির সেক্রেটারি। তারা আমার মেট্রোরেল পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা আমার সেতুভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা বিটিভি ভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা আমার অফিস আক্রমণ করতে বারবার আসছে, পার্টি অফিস। তারা গণভবণমুখী আক্রমণ শানাচ্ছে। তো সে সময় আমি কি আমাকে সেইফ করবো না। আমার দলকে সেইফ করবো না! আমার নেত্রীকে সেফ করতে হবে না? সে সময় পার্টির সেক্রেটারি হিসেবে আমার ওপর সময়ারোপিত যে দায়িত্ব তা আমি পালন করেছি। এটা যে কেউ করতো। আমার জায়গায় অন্যকেউ থাকলে তিনিও সেটা করতো।’
১৫ বছর দেশ শাসন করেছেন, এত বড় পার্টি, আপনারা কি বুঝতে পারলেন না এত বড় জনমত তৈরি হয়েছে। এটা কেন হলো? এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা একটা আকস্মিক উত্থান। এটাতো শুরু হয়েছে কোটা দিয়ে। শেষ হয়েছে এক দফায়। এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা। একটা বিস্ফোরণ হয়েছে। সেটা ইন্টেলিজেন্সের একটা ব্যর্থতা ছিল এবং ব্যর্থতা ছিল না এটা বলা যাবে না।’
জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে কোনো দায় নিচ্ছেন এই ঘটনার? ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমার নেত্রী যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, সেভাবে আমি কাজ করেছি। এখন জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে আমার ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। মানুষের ভুল হবেই।’
নিজের ভুল চিহ্নিত করেছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ভুল-ত্রুটি আমারও থাকতে পারে। আমি কাজ করেছি। চাঁদাবাজি করিনি। কমিশন খাইনি। পারসেন্টেজ নেইনি। আমার মন্ত্রণালয় এটা। সবাই জানে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করতে কমিশন নিয়ে কাউকে পদায়ন করিনি। চাঁন্দাবাজি করিনি। আমি সেদিক থেকে নিজেকে একদম নির্দোষ বলে সাব্যস্ত করতে পারি।’
আপনাদের সময়ে নির্বাচন, মানবাধিকার হরণ, মানবতাবিরোধী অপরাধ এ সমস্ত অনেক অভিযোগ এবং অনেক দুর্নীতির বিষয়ে সামনে আসছে, ডেফিনেটলি সব হয়ত ‘সত্য নয়’। এত বড় ঘটনার পরও আপনারা কোনো ভুল স্বীকার বা দুঃখ প্রকাশ করেননি এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেখুন আমরা এদেশকে যা কিছু দিয়েছি, যা কিছু করেছেন আমাদের নেত্রী, এটার কোনো তুলনা হয় না। এই ডেভেলপমেন্ট বাংলাদেশে কল্পনাই করা যায় না। ১৫ বছর আগের বাংলাদেশ। ১৫ বছর পরের বাংলাদেশ, দিন আর রাতের মতো পার্থক্য। আমাদের সময়তো না তারা... করে। যারা দিনের আলোতে রাতে অন্ধকার দেখে, যারা আমাবশ্যা দেখে পূর্ণিমা, দেখে তারা সমালোচনা করবেই। সমালোচনার বিষয়বস্তু আমাদের আছে। সময় হলে দেশের মাটিতে সবকিছুরই মূল্যায়ন আমরা করছি। দেশের মাটিতে গিয়েও করবো যখন সময় আসে।’
অনেকেই বলছেন, আপনি দীর্ঘদিন নীরব ছিলেন। বলা হচ্ছে, আপনার ভুল-ত্রুটির কারণে আপনাকে চুপ থাকতে বলা হয়েছিল। কাইন্ড অব পানিশমেন্ট আরকি-জবাবে কাদের বলেন, ‘কিছু লোক আছে যারা এসব বলে শান্তি পায়। তাদের এটায় একটা সুখানুভূতি আছে। আমাকে তিন তিনবার সেক্রেটারি করলো। এটাতো অনেকের পছন্দ হওয়ারতো কথা না। আমাদের মতো পার্টিতেই এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা- প্রতিযোগিতা ছিল। এটা এখনো আছে। আমি যখন হয়েছি তখনো ছিল। কাজেই এটা অবাস্তব কোনো কিছু না। এটা আমাদের মতো দেশে মাল্টি পার্টি সিস্টেম, এখানে আওয়ামী লীগের মতো মাল্টিক্লাস অর্গানাইজেশন, এখানে দলের অভ্যন্তরেও প্রতিযোগিতা, ফলে এ ধরনের কিছু আনপ্লিজেন্ট ঘটনা ঘটতে পারে।’
আপনার নীরবতার তাহলে কারণটা কী ছিল? কাদের বলেন, ‘আমাকে প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) নিজেই খুঁজেছেন এবং উনি সবচেয়ে বেশি ওরিড ছিলেন আমার অসুস্থতার জন্য।’
কাদের বলেন, ‘আমি যখন দেশে ছিলাম, নেত্রী (শেখ হাসিনা) বললেন-তুমি টোটাল চেকআপ কর। এখন তোমার অন্যকিছু করতে হবে না। পারলে কিছু লেখো ৭১ থেকে, দেশ নিয়ে লেখো। সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহ নিয়েও লেখো, তোমার চোখে যা দেখেছ। এগুলো নিয়ে লেখালিখি কর। কখন কী করতে হবে আমি বলবো। আমি ওনার (শেখ হাসিনা) সঙ্গে কখনো দেখা করার চেষ্টা করিনি। উনি যেখানে আছেন, সেখানে আমার হাইসিকিউরিটি রো নেই। সেখানে গিয়ে আমি কেন দেখা করতে চাইব। যখন প্রয়োজন তখন উনি আমাকে ডাকবেন। আমি ভালো করেছি কী, মন্দ করেছি, তার সবচেয়ে ভরসা হচ্ছেন-প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) শেখ হাসিনা। তিনি সবকিছু জানেন, আমাদের জীবন, আমাদের কর্মধারা।’
শুনতে পাচ্ছিলাম-আপনার (কাদের) জায়গাতে (সাধারণ সম্পাদক) কে হবেন, এটাই এখন আওয়ামী লীগের শীর্ষ ও মাঝারি স্তরের নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ‘ইঁদুর দৌড়’। পরবর্তী জেনারেল সেক্রেটারি ওবায়দুল কাদের থাকছেন না, এবার কে হবেন? জবাবে কাদের বলেন, ‘‘এই ‘কামড়াকামড়ি’, এটা অসুস্থ রাজনীতি। এখনো আমরা দেশের বাইরে। যে ক্ষমতা আমরা হারিয়েছি, সেটা কখন পাবো তা নিয়ে আমাদের ভাবা দরকার। দলে কে কী হবে, দেশে গিয়ে সেটা ঠিক করা দরকার। এখানে বসে আমরা কামড়াকামড়ি করলে তাতে আমাদেরই ক্ষতি। এখন আমাদের সবার লক্ষ্য, আমাদের দেশকে আবারও বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের ধারায় নিয়ে যাওয়া।’
আশাবাদী কিনা যে, আপনারা (আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা) ফিরবেন, শেখ হাসিনা আবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন? কাদের বলেন, ‘আমরা শতভাগ আশাবাদী।’
আশাবাদী কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা আশাবাদী এই কারণে যে, বাংলাদেশের জনগণ, আপনি এখন পাবলিক অপিনিয়ন নেন-সবাই বলবেন, বেশিরভাগ মানুষ বলবেন শেখ হাসিনাই ভালো ছিল...। শেখ হাসিনাকে হারিয়ে আমরা (জনগণ) অনেককিছু হারিয়েছি। আমাদের কাছে যেটা, সেটা হলো-আমাদের আদর্শ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ। এই জায়গায় আমাদের প্রত্যাবর্তন করতে হবে।’
ভারত সরকার ছাড়া অন্য কোনো দেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দিলো না, আবার আপনারা ক্ষমা প্রার্থনা বা দুঃখ প্রকাশ করছেন না-এ জায়গায় কোনো জেদাজেদির তৈরি হয়েছে বা আওয়ামী লীগ একঘরে হয়ে যাচ্ছে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘না আমরা কারও সঙ্গে জেদাজেদি করবো না, ভারত আমাদের দুঃসময়ের বন্ধু। সংকটে আমরা বারবার ভারতের কাছে ছুটে এসেছি। অন্য দেশের সঙ্গে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আমরা কারও বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দিচ্ছি না। কারও সমালোচনা করছি না। আমরা এখন আমাদের দেশ, আমরা যেখান থেকে আমরা স্থানচ্যুত হয়েছি, যেখান থেকে অর্থাৎ দেশের শিকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছি, সেই শিকড়ে আমাদের ফিরে যেতে হবে। আমরা কারও বিরুদ্ধে নেই, কারও সমালোচনাও করিনি।’
দেশবাসীর কাছে ন্যূনতম ভুল স্বীকারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতে বসে আমি কেন ক্ষমা প্রার্থনা করবো। আমি দেশে গিয়ে করবো। আমার ভুল-ত্রুটি হলে সেটার জন্য আমাদের নেত্রী আছেন। তিনিই দেশবাসীকে বলবেন, এখান থেকে কি বলা ঠিক?’
পাঠকের মতামত
কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না, প্রকৃত অসৎ ব্যক্তি কে শত চেষ্টাতেও শোধরানো যায় না; অসৎ ব্যক্তি নিজেকে যতই ভালো ও প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কথা ভাবুক না কেন, তার মূল ও কৃতকর্ম তাকে কখনোই বিচ্ছিন্ন হতে দিবে না। যেমনটা কয়লা থেকে ময়লা অপসারণ দুষ্কর কর্ম। BAL is example.
মানুষ যুদ্ধে হেরে যায় শত্রুকে (BAL) ঠিকমতো চিনতে না পারার কারণে। শত্রুকে চিনলেও আবার তাদের কলাকৌশল না জানার কারণে হেরে যায়। শত্রুকে ঠিকমতো চিনতে পারা আর ওদের স্ট্রাটেজি (কলাকৌশল) কী তা জানতে পারলে যুদ্ধে জয়ের বিশাল অংশ সহজ হয়ে যায়। শয়তান (BAL) আমাদেরকে আল্লাহর পথ থেকে, জান্নাতের পথ থেকে, দ্বীনের পথ থেকে সরাবার জন্য বিভিন্ন কৌশল, কুচক্র, নষ্ট পথ ও পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। এভাবে সে আমাদের ঈমান ও আমলে সালেহের পথ রুদ্ধ করে; যেন আমরা আমাদের আদি নিবাস আল্লাহর প্রশান্তির স্থান জান্নাতে না পৌঁছাতে পারি। আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলা পরিষ্কারভাবেই আমাদের প্রকাশ্য শত্রু কে তা জানিয়ে রহম করেছেন। এখন আমাদের দরকার এই প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের সব ধরণের কলাকৌশল জানা, সেই অনুযায়ী আমাদের আর আল্লাহ তা’আলার নৈকট্যে পৌঁছানো ও জান্নাতের মাঝখাতে যত ফাঁদ, যত বিভ্রান্তি আর মরীচিকা রয়েছে তা চিহ্নিত করা।সেসব শয়তানী (BAL) কৌশল জেনে যেন আমরা সতর্ক হতে পারি ও সবচেয়ে দামি পথে স্থির থাকতে পারি,
শয়তান কখনো পরিবর্তন হয় না। পরিবর্তন হয় শুধু তার কৌশল।
মিথ্যা নিয়ে আবারও হাজির মিঃ ওকা!!
মানবজমিন এর মত একটি স্বনামধন্য পত্রিকা কিভাবে সস্তা সিনেমার পান্ডুলিপি ছাপিয়ে দিল? একজন সাধারণ পাঠক হিসাবে সত্যিই অবাক হলাম!
তিনি আশাঢ়ে গল্প ফেদেছেন, নিজের প্রতি সসহানুভূতি পাওয়ার জন্য, নিজের দোষ ঢাকার জন্য!!
এটা একটা ভুয়া সাক্ষাৎকার আমার কাছে মনে হচ্ছে।
সে হয়তো তার কালো টাকা থেকে কোটি টাকা দিয়ে পালিয়ে গেছে। একে কোন ভাবে দেশে এনে সবার সামনে ওপেন হাট সাজারী করা হোক।
তাকে পাবলিক ছেড়ে দিয়েছে এটা বিশ্বাস করা মুশকিল!
কয়লা ধূলে ও ময়লা যায় না। মিথ্যাচার যার রক্তে মিশে গেছে সে কখনোই সত্য বলতে পারে না।
Cheater politicals
ভারতীয় মিডিয়া আর আওয়ামী লীগের কাউয়া মিথ্যায় যেন একাকার "রতনে রতন চিনে"
হাসিনার অনুসারীরা সব সময় মিথ্যাচারে দক্ষ এখন বিএপিও সেই মিথ্যাচারের পথ অনুসরণ করছে। যেমন সালাউদ্দীন আহমেদ এস আলমের গাড়ীতে চড়ে বাড়ী ফিরেছিলো শোকজের জবাবে বলেছিলো আমি জানতাম ওটা এস আলমের গাড়ী।
৭-৮ জন ছেলে ঢুকলো। খুবই আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। হঠাৎ তারা আমার দিকে তাকিয়ে, নেত্রী চলে গেল আপনি যাননি কেন? 'তার মানে ৫ই আগস্টের লুটপাট আওয়ামীলীগ ও করেছে , ঐদিন হাসিনাকে নেত্রী শুধু আওয়ামীলীগের লোকেরাই বলবে ..... উনি যা বলেছে সবি মিথ্যা। উনাকে পেলে ছেলেরা ছেড়ে দেবেনা। এভেন ছাত্রলীগ পেলেও তাকে ক্ষমা করতনা।
ওদের লজ্জা না থাকতে পারে, তাইতো মিডিয়ার সামনে কথা বলে। নিজেকে ধুয়া তুলশিপাতা বানাতে চায়। কিন্তু আমাদের তো লজ্জা আছে তাই ওদের কে কিছু বলা থেকে বিরত থাকলাম।
এই কাউয়া বলে ক্ষমতা ফিরে পাবে সে নাকি শতভাগ আশাবাদী!এক বাবার বেটা হলে ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার আগে দেশে ফিরে এসে দেখ কত ধানে কত চাল!
Mittha golpo..........
পুরো গল্পটা বানোয়াট মনে হলো।
গাঁজাখোরী গল্প।
এটা কাদেরের সাখাতকার নয়, এটা হাসিনার বানিয়ে দেয়া গল্প ওয়াল নামের ঐ ভারতীয় পএিকা আরো কিছু গল্প তৈরী করে একসাথ করে ছেপেছে, কাদেরকে পেলে জনতা আস্ত রাখতো না,এখনো তাকে পেলে ঐ একই অবস্থা করবে জনতা
কাউয়া যদি ঐ সময় সাধারণ জনতার হাতে ধরা পড়তো তাহলে সঙ্গে সঙ্গে জয়বাংলা হয়ে যেত। হয়তো তিনি ভাগ্যক্রমে BAL এর মুখ লুকানো কতিপয় ছোকরার হাতে পড়েছিলেন। নাহয়, কয়েক কোটি খরচ করেছেন। নতুবা, পুরোটাই মিথ্যা তথ্য।
কাকায় যদি বলতো আমার কাছে টাঁকা-করি ছিল, তাঁর বিনিময়ে জীবন ভিখখা নিছি তাহলেও হয়তো কিছুটা বিশ্বাসযোগ্য হইত।
সবই মিথ্যা বানানো গল্প মানুষ হলি না ।
মতামতগুলো পড়লে বুঝা যায় আওয়ামী লীগের কোন নেতা কিছু বল্লে মানুষ বুঝে যায় কোন উদ্দেশ্যে, কেন ওগুলো বলেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতারা বুঝে না যে জনগন সব বুঝে। তারা মানুষকে একদম বোকা মনে করে।
Makes no sense just garbage.
বিশ্বাস যোগ্য কথা নয়। আওয়ামী নেতা কর্মী রা সব সময় মিথ্যা কথা বলত। মিথ্যা কথা হোল তাদের পুঁজি এবং ব্যবসা। সারাদিন মিথ্যা বলত।
Disgusting and dirty person.
কাউয়া কাদেরের কথা যদি সত্য হয় তবে এটি প্রমাণ হলো যে, সেদিন ছাত্রলীগ ও যুবলীগ লুটপাট চালিয়েছে। লীগ না হলে সেদিন ছাত্র জনতার হাত থেকে কেউ তাকে বাচাতে পারতো এটি শয়তান ও বিশ্বাস করবে না।
Kauwa Kader Mittha kother Golpo ta o sotti banaye bolte pare nai. Asta akta gordhob.
Lie. Faltu, এটা অতীত ছিল, যখন আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলাম, আমি তাদের কথা বিশ্বাস করতাম। আমার অতীত থেকে এখন পর্যন্ত আমি নিশ্চিত যে তিনি এবং তার দল সম্পূর্ণ মিথ্যাবাদী, যখন তারা বিরোধী দলে থাকে তখন তারা দেশের সম্পত্তি ধ্বংস করে এবং যখন সরকারে থাকে তখন তারা দুর্নীতি করে।
গল্পটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এই আওয়ামী লীগ যার টাকা চুরি কইরা বাংলাদেশ থেইকা টাকা নিয়ে গেছে এখন বইসা বইসা ইন্ডিয়া ভারতে খাইতাছে
সিনেমার আজগুবি গল্পের মতো লাগছে। সময় নিয়ে স্ক্রিপ্ট লিখেছে। উনার জন্য মানুষের মনে সৌভাগ্যবশত দয়া জেগেছিল।
তাকে পাইসে আর মানুষ তার আগুন ধরাইয়া দেয়নাই এটাও বিশ্বাস করতে হবে!
গল্পটা গুছিয়ে বলেছে।
কাউয়া কাদেরের এসব গাজাখুরি গল্প। ওরে পাইলে জনগন কি আস্ত রাখত এটা কি কারো বিস্বাস হয়?
এরকম সাক্ষাৎকার যত বেশি আসবে তত জাতি আবারও ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে।
এতগুলো ভুয়া ইলেকশন, ঘুম,খুন,মানবতাবিরোধী অপরা, লুটপাট,টাকা পাচার করে দেশকে দূর্বল করে দেওয়া এগুলো তোমাদের কাছে কোন অপরাধই নয়। সাংবাদিক সাহেব এগুলো নিয়ে কোন প্রশ্ন করেন নাই কেন? আর যে অপরাধ গুলো করেছেন সেই জন্য আপনাদের কড়ি ছে কড়ি সাজা হোনা ছাহি হে।
তার মানে লীগের পোলাপান লুটপাট এবং তাকে সেভ করছে ।
Obaidul Qader explanation indicates the Awami league peoples also involved with Lutting and destruction, sure this people who identified Obaidul Qader is Awami leaguer otherwise he lost his life , think Obaidul Qader was most wanted person
Read & understood..... Confirmed.....Obaidul Kader is mentally sick, Psychopath , Sadist , pathological liar & brutally obsessive man
ওবায়দুল কাদের যত কথাই বলুক না কেন, আওয়ামীলীগ-এর এই অবস্থার জন্য এই পচা লোকটাই বেশী দায়ী। উনি আওয়ামীলীগের সমর্থকদের কাছেও ঘৃণিত ব্যক্তই।
ar koto mittah bolbi
নির্বাচন, মানবাধিকার হরণ, মানবতাবিরোধী অপরাধ এ সমস্ত অভিযোগ এবং অনেক দুর্নীতির বিষয়ের উত্তরে তিনি ডেভেলপমেন্ট এর কথা বলেন। ভুল স্বীকার বা দুঃখ প্রকাশ করেননি এত গুলো তাজা প্রাণ কেড়ে নেবার জন্য। মিথ্যা কাহিনি বানাচ্ছে ৫ আগস্ট ছেলে দের সাথে ইজি বাইকে রাস্তায় ঘুরার।
ওবায়দুল কাদেরের মত যোগ্যতম ব্যক্তি আওয়ামী লীগে নাই।দেশে অথবা বিদেশে। না হলে তিনি পরপর তিনবার দলের সেক্রেটারি হন কিভাবে? দল হিসেবে এটি আওয়ামী লীগের একটি দৈনতা এবং লজ্জারও।
নির্লজ্জ।
গাজাখোরী গল্প
৭-৮ জন ছেলে ঢুকলো। খুবই আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। হঠাৎ তারা আমার দিকে তাকিয়ে, নেত্রী চলে গেল আপনি যাননি কেন? 'তার মানে ৫ই আগস্টের লুটপাট আওয়ামীলীগ ও করেছে , ঐদিন হাসিনাকে নেত্রী শুধু আওয়ামীলীগের লোকেরাই বলবে .
ঘটনা সত্য হয়ে থাকলেও এর পেছনে নিশ্চয়ই আরও সত্য আছে যেটা কাদের অস্বীকার করেছেন বা বলেননি। ওরে পাইলে সবাই ছিঁড়ে ফেলতো বা এখনো পরিস্থিতি তাই। আমার তো মনে হচ্ছে ঐ ছেলেগুলোকে বস্তাভর্তি টাকা দিছে।
সম্পূর্ণ খবরটা রসিকতায় ভরা।
সেই একই বয়ান, উন্নয়ন! গুম খন ক্রশফায়ার এনকাউন্টার আয়নাঘর সর্বোপরি বিপ্লবের দিনগুলোতে নির্বিচারে হাজার হাজার হত্যা জখম অন্ধ করে দেয়া, নির্বিবাদে ব্যাংক লুট, ট্রানজিট বিদেশী গোয়েন্দার তৎপরতা নিয়ে কোন কথা নেই। যারা আশ্রয়ে রাখলো ও দেশত্যাগে সহযোগিতা করলো তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ না করার হেতু কি বড় ষড় লেনদেন?
এই অপরাধী কাদেরের প্রতি কোন অনুকম্পা নয়। বাংলাদেশের বারোটা বাজিয়ে, লুটপাট, অপরাধ করে এখন পালিয়ে গিয়ে ভালো সাজার হাস্যকর চেষ্টা চালাচ্ছে !
অবশেষে বোজাগেল কারা লুটপাট চালিয়েছে, লুটপাট লীগ ছিল বলে কাকু এযাত্রায় বেঁচে পালিয়েছে।
কা কা..... কাউয়া কা কা.....
Kaoka Kader started Kaa Kaa .
কয়লা ধূলে ও ময়লা যায় না। মিথ্যাচার যার রক্তে মিশে গেছে সে কখনোই সত্য বলতে পারে না।
১৫ বছর আপনারা দেশটাকে লুটপাট করেছেন.... হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বাথরুমে!! ঢুকে জীবন বাঁচিয়েছেন আহা কি সুখ।
এটা সাজানো গল্প, সে 4 তারিখ রাত থেকেই পলাতক ছিল, আর যদি গল্প সত্যি হয় তাহলে লুটেরা গুলা আওয়ামী লীগের ছিল, না হলে তারে জীবিত রাখার কথা না... Natok কম করো পিউ....
এমন জীবন তুমি করিলে গঠন, কমোডে ডুবিয়া তোমার হইতো মরণ।।
কেউ যেন মুখ নষ্ট করনে না! সে নিকৃষ্ট জীব মাত্র কোন মানুষ না।
ঘটনাটা পড়ে মনে হচ্ছে সিনেমার স্ক্রিপ্ট আরো বেশি সুন্দর। এই লোক কিভাবে যে এতো মিথ্যা বানাইয়া বলতে পারে
কাকায় মিথ্যা কথা বলেছে। ৫ আগস্ট কাকা পেয়ে এক ইঞ্চি চামড়াও থাকতো না। এখন সস্তা জনপ্রিয়তা নেয়ার জন্য বলছে।
Another drama specialist, lier, fraud and the worst human after Hasina.
হেড লাইন দেখে একটু হাসলাম, সত্যি বলতে কি কাউয়ার চরিত্রের সাথে এটা খুবই যায়। ইনকিলাব জিন্দাবাদ ❤️
উনি যা বলেছে সবি মিথ্যা। উনাকে পেলে ছেলেরা ছেড়ে দেবেনা। এভেন ছাত্রলীগ পেলেও তাকে ক্ষমা করতনা।
ডাহা মিথ্যা।পুরোটাই ৯ মাসে তৈরী করা তবে নিঁখুত হয় নাই।
এই অংশ টুকু পড়ে মনে হল বাথরুমের কমোড- বেসিন এগুলো লুটপাট এ আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ জড়িত ছিল... তা ছাড়া ওই পরিস্থিতিতে উনার সাথে সেলফি তুলবে কে ... কারাই বা অটো করে চাচা চাচি পরিছয়ে নিয়ে যাবে ...
দেশের মানুষ তোমাদের বিশ্বাস করে না। ষড়যন্ত্রের নূতন স্ক্রিপ্ট নয় তো।