অনলাইন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি
স্টাফ রিপোর্টার
(৮ ঘন্টা আগে) ২৪ মে ২০২৫, শনিবার, ৮:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি’র প্রতিনিধি দল। শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাস ভবন যমুনায় এ বৈঠক হয়। বৈঠকে বিএনপি একটি লিখিত প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে। বৈঠক শেষে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি বলেন, সংস্কার, আওয়ামী লীগের বিচার এবং নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিএনপি মনে করে এই তিনটি কাজ একসঙ্গে চলতে পারে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে বিএনপি দাবি জানিয়েছে। বিএনপি কখনও প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি বিতর্কিত উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবি করেছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং অন্য দুইজন ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় বিএনপি। কারণ তাদের কারণে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় থাকছে না।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৩৫ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় শুরু হওয়া বৈঠক পৌনে নয়টায় শেষ হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
পাঠকের মতামত
বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুনির্দিষ্ট তিনটি লিখিত দাবি জানিয়েছে। এরপরও যদি কেউ বলে নির্বাচন ছাড়া বিএনপি কিছু দাবি করেনি তবে ধরে নিবেন এরাই দেশে মব করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।
আসলে ফেইজবুক দিয়ে যদি জনপ্রিয়তা যাচাই করা যেত, তাহলে হাজার কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচনের প্রয়োজন হতো না। কিছু কুত্তা এখানে এসে শুধু ঘেউ ঘেউ করে। নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, জনগণ যাকে চাইবে সে ক্ষমতায় আসবে! তাতে অন্যের মাথা ব্যাথার কারন কি ? নির্বাচন'ই একমাত্র সমাধান.....
বিএনপির জন্য আত্মসমালোচনার সময় এখন — রূঢ়তা নয়, প্রজ্ঞাই হতে হবে চালিকাশক্তি। আমীর খসরু, মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ—এই দুইজন দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে অবস্থান করছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, সাম্প্রতিক সময়ে তাদের কথাবার্তা, আচরণ ও প্রকাশভঙ্গিতে যে রূঢ়তা ও অহংকার প্রকাশ পাচ্ছে, তা একজন দায়িত্বশীল জাতীয় নেতার শোভন নয়। একটি জাতীয়তাবাদী, গণতন্ত্রকামী দল হিসেবে বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো জনগণের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। অথচ যাদের কণ্ঠ থেকে আসা উচিত ছিল বিবেকের ধ্বনি, প্রজ্ঞার প্রতিফলন—তারা আজ কেবল দলীয় ভাবমূর্তিকেই বিতর্কিত করছেন না, বরং কর্মীদের মাঝে বিভ্রান্তি ও হতাশা বাড়িয়ে তুলছেন। রাজনীতিতে দৃঢ়তা অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু সেটা হতে হবে শিষ্টাচারের ভেতরে, গণতান্ত্রিক শিষ্টতার সীমায়। রূঢ়তা, একগুঁয়েমি এবং দায়িত্বহীন উক্তি বিএনপিকে এগিয়ে নেয় না—বরং ধীরে ধীরে জনমানসে এক নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দেয়। এভাবে চলতে থাকলে এদের মতো তথাকথিত নেতাদের ভুল নেতৃত্ব ও আত্মকেন্দ্রিক অবস্থান ভবিষ্যতে বিএনপিকে আরও গভীর রাজনৈতিক সংকটে ফেলবে—এ কথা অনস্বীকার্য। এখন সময় এসেছে, বিএনপির ভেতরেই একটি আত্মসমালোচনার ধারা চালু করার। যারা দলকে সংকটে ফেলছে, নেতৃত্বে বিভ্রান্তি তৈরি করছে, তাদের বিষয়ে সাহসী ও সুস্পষ্ট অবস্থান নেওয়া দরকার।
বিএনপির রেকর্ড এক জায়গায় আটকে গেছে, নির্বাচন নির্বাচন নির্বাচন নির্বাচন.......। দেশের চোর বাটপার দূর্নীতিবাজ আমলা কামলা নিয়েই এরা খুশি। ভোট যদি সত্যিই হয় তবে আমার ভোটটি বিএনপি পাবে না এটা গ্যারান্টেড।
Mr. Ashik, জনগণ যদি বিএনপি কে ভোট না দেয় তাতে তো আপনাদের লাভ! তো নির্বাচন হলে তো আপনারা জিতবেন, তখন যে সব সংস্কার বাকি থাকবে আপনারা আপনাদের মত (শেখ হাসিনার মত বা সেই শেখ সাহেবের বাকশালের মত) করে যেমন ইচ্ছা তেমনি ভাবে সংস্কার করা, নুতন সংবিধান প্রণয়ন, আওয়ামীলীগ বিচার সব'ই আপনাদের ইশারায় হবে! ভালো না ?
And why BNP is so uneasy when it comes to the issue of concluding sufficient reforms before the general election so that no new government can use the power to repress and exploit the nation ever again (or act as the agent of some foreign country such as INDIA)?
বিচার মানি, তবে তালগাছটা আমার তারই নাম...
ফুটবল খেলায় পেনাল্টি দেখছেন না? উত্তেজনার বশে গোল মিস করে ফেলে, কি মনে হয় তাড়াহুড়া করে নির্বাচন দিলেই ক্ষমতায় চলে যাবেন? জনগণের কাছে এমন ঘৃর্নার বস্তুতে পরিণত হয়েছেন যে দেখবেন জনগণ আপনাদের ভরে ভরে ভোট দিবে, কথা আছে না, একটা বিশেষ জন্তুর লেজ টানলে সোজা হয় না, আপনাদের সেই অবস্থা হয়েছে
বৈঠকে BNP নির্বাচনী রোড ম্যাপ, উপদেষ্টা পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্র কাঠামোর সংস্কার দাবি করেনি। এতেই প্রমাণিত হয় বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কতটুকু সংস্কার করবে। মোট কথা আমরা ডক্টর ইউনুসকে ৫ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।
কুকুরের লেজ সোজা হয় না
Healthy sign in relation to finding progress.
সালাউদ্দিনকে বের করে দাও ও থাকলে কোন প্রশ্ন আলোচনা হবে না দেশের কথা হবে না ভাবে ভারতের কথা জনগণ ওপেনি বলছে এখন।
রিজভী সাহেবকে নেয়নি কেন ? উনি ছাড়া কি ঝগড়া জমে ?