বিশ্বজমিন
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশি জনগণই নির্ধারণ করবে
মানবজমিন ডেস্ক
(৬ ঘন্টা আগে) ১৬ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ১০:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশি জনগণই নির্ধারণ করবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস। মঙ্গলবার স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে ট্যামি ব্রুসের কাছে প্রশ্ন করেন ওই সাংবাদিক। যেখানে বাংলাদেশে ‘ইসলামি চরমপন্থা’র বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। জবাবে ট্যামি ব্রুস বলেন, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে বেশ কিছু ইস্যু রয়েছে। এটি এমন একটি দেশ যা নিয়ে আমরা প্রায়ই কথা বলেছি, বিশেষ করে এখানে উত্থাপিত প্রশ্নের আলোকে।
ব্রিফিংয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও বৃটেনের এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয় নিয়েও কথা বলেছেন ট্যামি ব্রুস। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে আমার কাছে যে তথ্য আছে তা হলো- বৃটেনের এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাংলাদেশের আদালতের তরফে জারি করা হয়েছে। আপনি যা যা উল্লেখ করেছেন, এমনকি প্রতিবাদ- এগুলো সবই বাংলাদেশের বিষয়। অবশ্য তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলাও গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্নকর্তাকে লক্ষ্য করে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বলেন, সুতরাং বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশি জনগণই নির্ধারণ করবে। আপনি যা বর্ণনা করেছেন তাদেরও সেগুলোর মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অন্যদের ক্ষেত্রেও তাই। অবশ্যই আমরা প্রতিবেদনগুলো দেখেছি। দেশটিতে নির্বাচনও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। আমি এখানে বিষয়টিকে খাটো করে উল্লেখ করতে চাই না, তবে বিষয়টি সত্য।
ট্যামি বলেন, গণতন্ত্রও একটি ইস্যু। এসব ইস্যু মোকাবেলায় জনগণের পদক্ষেপই ম্যাটার করে, যেমনটি আমরা গত ২০-২৫ বছর ধরে দেখেছি, কীভাবে এসব ইস্যু তাদের জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে। এই গ্রহের বিভিন্ন জাতির পছন্দগুলো কী তা বেশ স্পষ্ট।
পাঠকের মতামত
দাদাদের মাথায় গোভর ডেলে দিল !! অনেক টাকা পয়সা খরচ করে দালাল মিডিয়া নিয়োগ করে কোন লাভ হইলো না। আমেরিকা গোভর খায়না।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের কথায় মোদিকে পরিষ্কার গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়েছে।
আরো কিছু গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে, যা এই প্রতিবেদনে আসেনি! যেমন কেএফসি কোকাকোলা সহ কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানির উপর আক্রমণ হয়েছে, যা আলোচনা হয়েছে। উগ্রবাদ উত্থান ও নিষিদ্ধ পতাকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের দ্রুত গনতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিৎ, নতুবা বাংলাদেশে উগ্রবাদী আচরণের কারণে বিপাকে পড়তে পারে!
Then why America expended US $ 29 million dollars ?
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশি জনগণই নির্ধারণ করবে