বিশ্বজমিন
আরও ভিসা নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে: ব্রায়ান শিলার
মানবজমিন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ১:০৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১০ পূর্বাহ্ন

নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পর থেকেই বাংলাদেশ ঘটনাবলীর ওপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দফা ভিসা নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু যদি প্রয়োজন হয়, আরও নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে। এসব কথা জানিয়েছেন ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার। তিনি আবারও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন- ‘৩সি’ হিসেবে পরিচিত এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা নীতি। যাকেই (এনিওয়ান) দেখা যাবে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করছেন, তার বিরুদ্ধেই এই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হতে পারে।
তিনি এক্ষেত্রে ইংরেজি শব্দ ‘এনিওয়ান’-এর ওপর জোর দেন। তিনি আরও খোলাসা করে বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কর্মকাণ্ডের মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, ভোটারদের ভীতিপ্রদর্শন, সমাবেশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সভাসমাবেশের অধিকার চর্চায় যারা সহিংসতা ব্যবহার করে বাধা দেয় তারা, রাজনৈতিক দল, ভোটার এবং নাগরিক সমাজকে বাধা দেয়ার পদক্ষেপ, মিডিয়াকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়া এবং তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশে বাধা দেয়া।
ব্রায়ান শিলার ঢাকা ট্রিবিউনকে এসব কথা জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, যারা ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আসবেন তাদের নাম ও ফোন নম্বর আমরা প্রকাশ করবো না। যুক্তরাষ্ট্রের আইনে ভিসা রেকর্ড গোপনীয়। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে তারা কার কার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেবে।
পাঠকের মতামত
জাতির কপালে এ লজ্জা-তিলকের জন্য কারা দায়ী? ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট এদের বিচারের দাবী থাকল। Younger people of Bangladesh Please come out and save your country from undemocratic government or regime.
ভিসা নীতির বিষয় বস্তুর মধ্যে আমেরিকা সরকারের প্রতি আবেদন থাকবে সুষ্ঠু ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের স্বার্থে নির্বাচনকালিন নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা যাতে নিশ্চিত হয় সে ব্যপারে আপনাদের তরফ থেকে উদ্যোগ আশা করছি, এটা সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে একজন অসহায় সাধারণ ভোটার হিসেবে আমি মনে করি।
সেলফিতে কাজ হচ্ছে না
হাসিনার উন্নয়ন বাংলাদেশে ভিসা স্যাংশন
ছি,ছি আমাদের ভোটাধিকার পূনরুজ্জীবনের জন্য ভিসা নীতিমালা আরোপ করা হচ্ছে। ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে কি জবাব দেবেন?
স্যাংশন আর স্যাংশন দিয়ে এই সরকারকে এক ঘরে করতে হবে ততক্ষণ পর্যন্ত এই সরকারক পদত্যাগ করবে না । ধন্যবাদ প্রিয় আমেরিকা ।ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক
কিছুদিন আগে কে কে না বলছিলো আর নিষেধাজ্ঞা আসার সম্ভাবনা নেই।
আমেরিকা সরকারের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে আমি মনে করি এবার অন্তত নিজের ভোট পছন্দের প্রার্থীকে দিতে পারব।
যতবেশি ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিবে বাংলাদেশের জনগণ তত বেশি অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাইবে আমেরিকাকে
আমার তো ভয় হয়! না জানি সোনার বাংলাকে ক্ষমতার লোভে পড়ে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে মরুভূমিতে রূপান্তরিত করে বর্তমান শাসনগোষ্ঠী।
আমি বাংলাদেশ এক জন নারীক হিসবে বলছি, আমি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ভোটার হই 12, বছর আগে পরপর দুইটা নির্বাচন হয় একটা নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি আমি যখন ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে যাই তখনই কিছু লোক আমাকে বলল তোমার ভোট হয়ে গেছে, আমরা এমন একটা দেশে বসবাস করি যে দেশে আমাদের ভোট দেওয়ার কোন অধিকার নাই, হায়রে সোনার বাংলাদেশ,
৪৪ বছর বয়স আমার জীবনে একবার ভোট দিতে পেরেছি। আমি ভোট দিতে চাই সাধীনভাবে।
শুধু আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দিলে কোন লাভ হবে না, পুরা উন্নতবিশ্ব নিষেধাজ্ঞা দিলে তখন এটার প্রভাব পড়বে, আমেরিকা না গেলে মানুষ ইংল্যান্ড যাবে অন্য দেশে যাবে
সুন্দর সিদ্ধান্ত, ধন্যবাদ মেরিকাকে
আমরা বড্ড বেশি দুর্ভাগা ! বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হওয়ার জন্য আমেরিকা চাপ দিচ্ছে। যদিও এই চাপ যৌক্তিক, কিন্তু আমাদের নীতিনির্ধারকেরা ও দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ একপেশে থাকার কারণে এমনটা ঘটে চলেছে। প্রতিনিয়ত অসত্য ও ভাঁওতাবাজি দেখতে হচ্ছে আমাদেরকে !!
নির্বাচন কমিশনকে আওতায় আনা হোক। কারন আমি নাগরিক হিসেবে জীবনে ২টি জাতীয় ভোট দেয়ার সুযোগ পেলেও ভোট সেন্টারে গিয়ে শুনি আপনার এইটুকু কষ্ট করা লাগবে না আমরা আপনার ভোট দিয়ে দিয়েছি। অথচ সিইসির কথাবার্তা শুনলে মনে হয় দরবেশ কথা বলছে।
মতামত কে গুরুত্ব রাষ্ট্র দিবেনা। যেখানেই বিশ্বের পরাশক্তি আমেরিকা কে সরকার চ্যালেঞ্জ করছে। প্রযোজনে পাল্টা আমেরিকার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিবে বলছে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিরা। আমেরিকা অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিলেও সরকার মানবে না। জাতীয় সংঘ বিশ্বের মানবাধিকার সংঘটনের বিবৃতির পরও সরকার হাটলাইনে আছে। সরকার কঠিন কঠোর অবস্থানে। ইতিমধ্যে ভিশা নিষেধাজ্ঞা দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের আইন শৃংখলা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি ও প্রতিষ্টানের অর্থ সম্পদ বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের ভয়াবহ খতি হয়ে গেছে। সরকারের কাছে যেভাবেই হোক না কেন জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া ছাড়া কোন পথ খোলা নেই। সরকার বাঘের পিঠে উঠেছে। নামতে পারছেনা। চীন ভারত রাশিয়া কিছু সরকারের মিত্র শক্তি সরকারের পক্ষেই থাকবে। আইন শৃংখলা বাহিনী সমগ্র প্রশাসন সরকারের পক্ষে নির্বাচন কমিশন সরকারের আদেশ মানতে বাধ্য। বাংলাদেশের কঠিন ভয়ংকর পরিস্থিতিতে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ভূমিকা কি হবে? এরাও আমেরিকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিবে? নেওয়ার মত ক্ষমতা আছে? বতর্মান সরকারের বিশালাকার কর্মযজ্ঞ। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির ভীষন। সবকিছুই শেষ হয়ে যাবে। বাংলাদেশ আবার ভিখারির জাতি হবে। এই সব কিছুর জন্যে দায়ী গনতন্ত্র হীনতা রাজনৈতিক নেতা ঘুম খুন সরকারের দুন্নীতি। বাংলাদেশের ১৮ মানুষের স্বার্থে জাতীয় ঐক্যের প্রযোজন । প্রশ্ন হলো বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাদবে কে????
অনেকের আনন্দ দেখে খুশি লাগছে
আচ্ছা আমাদের রেমিটেন্স যোদ্ধারা বিদেশে, ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভুল বা অন্যায় করলে দেশের মান মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এবং দেশের সরকার তার বিচারের ব্যবস্থা করে। এখন আমাদের দেশ পরিচালনায় বর্তমান যে রেজিম বিভিন্ন ভুল নীতির কারণে বহির্বিশ্বের কাছে আমরা সেন্সশন থেকে শুরু করে বিভিন্ন হুমকি দাম কি পাচ্ছে তাতে কি আমাদের দেশের মান মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় না....? তাহলে এ জাতির কাছে প্রশ্ন এই সরকারের বিচার করা উচিত,না উচিত না ..? সরকারের বিচার
এত মজা লাগে কেন !!!! ঈদ ঈদ লাগে
সময় এসেছে, এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তরাজ্য সহ সকল সমমনা দেশের সাথে আলোচনা করে যুগপদ ভাবে ভিসা ও সম্পদ বাজেয়াপ্তকরন নীতি প্রয়োগ করা। আমার ধারণা, মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা বিএনপির (মীর জাফরেরা বাদে) উপর প্রয়োগ হলে, মার্কিন ষ্টেট ডিপার্টমেন্টের উপরেও প্রযোজ্য হবে। কারণ, উভয়েই ভুয়া নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে। মার্কিনী এই উপহারকে সাধুবাদ জানিয়ে বাংলাদেশের সাধারণ জনতা একটি বিশাল ফুলেল মিছিল নিয়ে মার্কিন দূতাবাস অভিমুখে যাত্রা করতে পারে। ভোটাধিকার ফিরে পাবার সম্ভবনার আনন্দে দেশে একটা ঈদ ঈদ ভাব দেখা যাচ্ছে। তবে, এর পরেও সরকারের বেপরোয়া মনোভাব (যেমন ২৫ সেপ্টেম্বর পুলিশ কতৃক আমিনবাজারে বিএনপির সভামঞ্চ ভেঙ্গে পুর্ব-ঘোষিত সভা পণ্ড করা) প্রমাণ করছে যে, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য আরও কঠিন স্যাংশান প্রয়োজন হতে পারে। এদিকে, জনবান্ধব এই মার্কিন স্যাংশানের খড়গকে কাজে লাগিয়ে মনে হয়, বিএনপির আন্দোলন আরও বেশি জোরদার করার এখনই শ্রেষ্ঠ সময়। এত কিছুর পরেও আওয়ামী লীগকে দুর্বল ভাবা হবে সব চাইতে বড় ভুল। ২০১৪ এবং ২০১৮ এর নির্বাচন নিয়ে শেখ হাসিনার সকল প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের ফলে, এবং বর্ত্তমান সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরেও, এমন কি নুতন সংসদের সদস্যবর্গ শপথ না নেওয়া পর্যন্ত বর্ত্তমান সংসদ্ বহাল থাকবে, এই পরিস্থিতিতে কি শেখ হাসিনার অধীনে ২০২৩/২৪ নির্বাচন গ্রহনযোগ্য হওয়া সম্ভব? নিশ্চয় নয়। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পাঁচ পূর্বশর্ত: ✴দলীয় সরকারের পরিবর্তে নির্দলীয় সরকার ✴তাবেদার নির্বাচন কমিশনের পরিবর্তে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন ✴প্রশাসন থেকে দলবাজদের অপসারণ ✴দলবাজ বিচারকদের অপসারণ ✴নির্বাচনের সময় মেজিষ্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সেনাবাহিনী মোতায়েন। কেউ কেউ জাতি সঙ্ঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী নিয়োগ করার কথাও বলছে . . . বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটময় এই সন্ধিক্ষণ প্রমাণ করবে কারা এ দেশে প্রকৃত গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে এবং কোন্ গণশত্রুরা এর বিপক্ষে। সপক্ষ শক্তিকে চেনার প্রথম উপায় হলো, এরা দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করবে না। এই দলগুলোই আন্দোলনে থাকবে এবং তাদের মাঝে কোনো ইস্যুতেই বিরোধ না রেখে সব্বাইকে স্বাগত জানাতে হবে। অন্যদিকে, বিএনপির পটু কৌশল লক্ষ্য করবার মতো। ১. ধাপে ধাপে লক্ষ্যের দিকে সব্বাইকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। ২. দখলদারদের নৈতিক পরাজয় নিশ্চিত করা। ৩. আওয়ামী লীগের পাতা ফাঁদে পা না দিয়ে, সম্পূর্ণভাবে সন্ত্রাস পরিহার করে, বিশ্বের কাছে নিজেদের উদার গণতান্ত্রিক দল হিসেবে প্রমাণ করা। ৪. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির কথা বিবেচনা করে ভারতকে বিএনপির কথা দিতে হবে যে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ভারতের সাথে করা চুক্তিগুলো সরাসরি বাতিল করবে না। বরং, সেগুলো রিভিউ করে যেখানে প্রয়োজন সেখানে (যেমন, ট্রানজিট ফি) সমন্বয় করবে। অবশ্য, দেশ বিরোধী কিছু থাকলেই শুধু সেগুলো গণভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে। ৫. এক দেশের ভূখণ্ড অন্য দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহৃত হবে না এই মর্মে চুক্তি সমুহ বিএনপি সমর্থন করবে। ইতিমধ্যে, চেতনাবাজী, জঙ্গি দমন, উন্নয়নের খতিয়ান, সবই এখন বস্তাপঁচা মাল হিসেবে বিবেচনা করে জনগন জেগে উঠেছে। তাদের আরও জাগতে হবে। জাগরণেই সমাধান। বিএনপির ১০ দফার লক্ষ্য, নির্দলীয় সরকাবরের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে বাধ্য করা। আর ২৭ দফা হলো, জনগণের কাছে বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের প্রতিজ্ঞা। এই ১০ এবং ২৭ দফার সমন্বয়ে সকল বিরোধী দল মিলে এখন অভিন্ন ৩১ দফা প্রণয়ন করেছে। জনগণ, বিএনপি ও আন্দোলনকারী দলগুলো নিশ্চয়ই জানে যে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ পরাজিত হবে না। তাই সঠিক সময়ে চুড়ান্ত আঘাত হানার যথাযত প্রস্তুতি নিশ্চয়ই জনগণ এবং দলগুলো নিচ্ছে। অবশ্য, তাদের এ ঘোষণাও দিতে হবে যে, তারা প্রথমে আক্রমণ করবে না, আঘাত এলে আত্মরক্ষার্থে কঠোর প্রত্যঘাত করা হবে। তবে, আওয়ামী লীগকে পরাজিত করা সহজ কাজ হবে না, এটা সব সময় মাথায় রাখতে হবে।
নাম প্রকাশ করলে অপকর্মকারীদের চিনতে পারতাম।
ইতিহাস কখনো ক্ষমা করবে না, পাপ বাপকে ও ছাড়বে না এক দিন এর বিচার হবেই হবে।
নেক্সট ঢাবি ভি সি, বুদ্ধিজীবী ।
আমেরিকার নিষেধাজ্ঞায় জাতি হিসেবে আমরা লজ্জাবোধ করছি কিন্তু যারা দেশ পরিচালনা করছে তাদের যদি ন্যূনতম লজ্জা থাকতো তাহলে আজকে দেশের এই দশা হতো না শুধুমাত্র ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জাতিকে আজ লজ্জায় নিমজ্জিত করেছে। ভাবতে কষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই স্বাধীন রাষ্ট্র আজ উগান্ডার ওয়ান্ডার পর্যায়ে পড়ে গেছে, আফসোস।
শুধু ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে বাঙালিকে দমন করা যাবে না, কারণ ওদের আত্মমর্যাদা বোধ নাই। ওরা একসাথে দেশে-বিদেশে নিঃস্ব হতে চাইবে না, ভিসা নিষেধাজ্ঞাসহ সম্পদ বাজেয়াপ্ত হলে ওরা দেশে আরো আগ্রাসী হয়ে উঠবে, তাই ভিসা নিষেধাজ্ঞাসহ আন্তর্জাতিকভাবে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।
এতে লজ্জার কিছু নাই, বিশ্বেরকাছে আমরা থূব ভাল অবস্থানেও আছি মলে মনে হয়না
আমেরিকার কথায় বুঝা যায় তারাও নির্দলীয় একটা সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়।
Next step should be to EC (Election commission).
ঈদ মোবারক।
জাতির কপালে এ লজ্জা-তিলকের জন্য কারা দায়ী? ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট এদের বিচারের দাবী থাকল।
নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে আসা দরকার
সভা সমাবেশে বাধাঁদান সমাবেশে সহিংস আক্রমণ ভোটারদের হয়রাণী হুমকি ধমকি দেওয়া ভোটদানে পক্ষপাতিত্ব করা সহ রাজনৈতিক দলের গণতন্ত্র চর্চার ক্ষেত্রে তাদের সভা সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করা সময় স্থানের সীমারেখা একে দেওয়া বক্তব্য নিয়ন্ত্রণ করা এবং সমাবেশ করার সাংবিধানিক অধিকার বাধাঁগ্রস্ত করা অনুমতি না দেওয়ায় জড়িতদেরও ভিসা নিষেধাজ্ঞা সহ তাদের আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের সম্মূখীন করা না হলে এসব নিষেধাজ্ঞা দিয়ে তাদের দৌড়াত্ব কমানো আদৌ কি সম্ভব? নিষেধাজ্ঞার খবর পেয়ে পেয়ে কেউ কেউ আত্মমর্যাদার সাথে বলে বেড়াচ্ছে যে আমাকে নাকি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।তাতে তাদের বিন্দু পরিমান অনুশোচনা কিংবা অপরাধবোধ জাগছেনা। বরং তাদের অপরাধ ক্ষীপ্রতা হালে আরো পানি পাচ্ছে। পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকে বিচারকদের পক্ষ থেকে পার্লামেন্টেরিয়ানের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী লুটেরা দুর্নীতিবাজ সহ আমলা কামলা সবার পক্ষ থেকে একই আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। ভিসা নিষেধাজ্ঞায় এসব অপাচারের অবসান হবে কি?
ব্রায়ান শিলার বলেছেন গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে বুঝায় ভোট জালিয়াতি অর্থাৎ নির্বাচনে কারচুপি করা। খোলাসা করে বলতে হয় জাল ভোট দিয়ে প্রকৃত ভোটার কেন্দ্রে ভোট দিতে আসলে তাঁকে বলা, 'আপনার ভোট দেয়া হয়ে গেছে, আপনি চলে যান।' ভোট জালিয়াতির মধ্যে এটাও হতে পারে যে, ভোটের আগের দিন ভিন্ন মতের বা প্রতিপক্ষ বা বিরোধী দলের ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে একথা বলা যে, 'আগামীকাল ভোটকেন্দ্রে যাবেননা।' বিগত নির্বাচনে এমনও দেখা গেছে প্রকাশ্য জনসভায় কেউ কেউ বলেছেন, 'যারা ওমুক মার্কায় ভোট দেবেননা তাঁরা ভোটকেন্দ্রে যাবেননা।' এসব পদ্ধতিতে ভোটারদের ভীতিপ্রদর্শন করাও ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত করা হবে। ব্রায়ান শিলার আরো বলেছেন, 'সমাবেশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সভাসমাবেশের অধিকার চর্চায় যারা সহিংসতা ব্যবহার করে বাধা দেয় তারা, রাজনৈতিক দল, ভোটার এবং নাগরিক সমাজকে বাধা দেয়ার পদক্ষেপ, মিডিয়াকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়া এবং তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশে বাধা দেয়া।' কিছুদিন আগেও একটি দলের শান্তিপূর্ণ অবস্থান সমাবেশে টিয়ারসেল ও রাবার বুলেট ছুঁড়তে দেখা গেছে। বহু নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। সম্ভবতঃ এসব চলমান রাজনৈতিক ঘটনার ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নজর রয়েছে। তাই বলা হয়েছে ভিসা নিষেধাজ্ঞার পরিধি আরো বাড়তে পারে।
আমার দেশের জন্য এটা খুবই দু:খজনক ও লজ্জার খবর। যা কিছুতেই মানতে পারছিনা
সরকারকে অনুরোধ করবো আর বেশী বাড়াবাড়ির দিকে না গিয়ে একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকরা গঠনের ব্যবস্থা নিন এবং তাদের অধীনে সুষ্ঠ ও সুন্দর একটি নির্বাচনের সার্বিক সহযোগিতা দিন আপনাদের জন্যই ভাল হবে । আপনাদের ভাবমূর্তি উজ্জল হবে বর্তমান অবস্থায় আপনাদের কর্মকান্ডকে দেশের জনগন ভালভাবে নিচ্ছে না ।
যাই হউক এ সরকারের পতন যে কোন মূল্যে করুক ।
এই ভিসা নীতির ক্ষেত্রে আমেরিকার পরিষ্কার করা উচিত যে এর কার্যকরী মেয়াদ কতদিন, মাস, বছর, চিরস্থায়ী অথবা নির্বাচনের মেয়াদ পর্যন্ত বা আজন্ম ??????
Good News Best of luck USA
Very Nice
WEL COME
আসুক । আরো আসুক। নাম প্রকাশ করলে আরো খুশি হতাম।
GOOD
এত মজা লাগে কেন, ঈদ মোবারক।
good news
মন্তব্য করুন
বিশ্বজমিন থেকে আরও পড়ুন
বিশ্বজমিন সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ দূতাবাসের সতর্কবার্তা/ মার্কিন শ্রমবিষয়ক মেমোরেন্ডামের টার্গেট হতে পারে বাংলাদেশ
ভয়েস অব আমেরিকার রিপোর্ট/ বাংলাদেশে ‘অন্যায্য’ নির্বাচনের প্রস্তুতি
মহাসচিবের মুখপাত্রের ব্রিফিং/ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে না জাতিসংঘ
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের রিপোর্ট/ বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে চলছে সহিংস দমন–পীড়ন

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]