বিশ্বজমিন
লিবিয়া
ডেরনায় মৃত বেড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়েছে, নিখোঁজ আরও ১০ হাজার
মানবজমিন ডেস্ক
(২ সপ্তাহ আগে) ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ৪:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:০৪ পূর্বাহ্ন

লিবিয়ার উপকূলীয় শহর ডেরনাতে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ৩০০ জনে দাঁড়িয়েছে। ভারী বর্ষণের কারণে বাধ ভেঙে সৃষ্ট এই বন্যায় শহরটির বড় একটি অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। মৃতের এই সংখ্যা নিশ্চিত করেছে লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট। তবে ডেরনার মেয়র দাবি করেছেন যে সম্ভবত ২০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।
আল-জাজিরার খবরে জানানো হয়, এখনও ওই শহরের ১০ হাজার ১০০ জন নিখোঁজ রয়েছে। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর আগে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা মৃতের সংখ্যা ৫ হাজার ৫০০ জানিয়েছিল। লিবিয়ার অন্য অংশগুলোতে ১৭০ জন মারা গেছে এই বন্যায়। ডেরনার বাইরের অংশে দুই বাঁধ ধ্বসে বন্যার পানি শহরে ঢুকে পড়ায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ডেরনা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। আর মাঝের সবকিছু বিলীন হয়ে যায়। মাঝে যত মানুষ ছিল সবাই মারা গেছে।
ডেরনা শহরের যে ক্ষতি হয়েছে সেটি ভয়াবহ। পুরো এলাকাটি ধ্বংস হয়ে গেছে। ত্রিপলিতে লিবিয়ার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃত সরকারের পক্ষে মোহাম্মেদ আল মেনফি বলেছেন, তারা অ্যাটর্নি জেনারেলকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন যে বাঁধ ধ্বংসের জন্য কাদের দায় আছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা বলেছে, অনেক মানুষকে বাঁচানো যেত যদি লিবিয়ার আবহাওয়া দপ্তর কার্যকর থাকত। তারা সতর্কতা ইস্যু করতে পারতেন। জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ লোকজনকে সরিয়ে আনার চেষ্টা করতে পারত। ফলে অনেক প্রাণহানি এড়ানো যেতো।
মন্তব্য করুন
বিশ্বজমিন থেকে আরও পড়ুন
বিশ্বজমিন সর্বাধিক পঠিত
পিটার হাসের নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়/ কূটনীতিকদের নিরাপত্তা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ, প্রয়োজনে আরো নিষেধাজ্ঞা
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে ১৫ এমপির চিঠি/ বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আহ্বান
ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলার/ আমরা চাই বাংলাদেশে নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]