ঢাকা, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শনিবার, ৮ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নির্বাচিত কলাম

ফেকনিউজ, গুজব প্রোপাগান্ডা এবং ভাড়াটে লেখকের তকমা

কাজল ঘোষ
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শনিবারmzamin

এএফপি তাদের প্রতিবেদনে অন্তত ৬০টি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নিউজ সাইটে প্রকাশিত ৭০০টিরও বেশি নিবন্ধ বিশ্লেষণ করেছে। এগুলো মোট ৩৫ জনের নামে প্রকাশিত হয়। তাদের কাউকেই গত বছরের আগে অনলাইনে লেখালেখি করতে দেখা যায়নি। নিবন্ধগুলোতে একতরফাভাবে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিই তুলে ধরা হয়েছে। এমনকি এসব নিবন্ধের কয়েকটি বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইটেও পোস্ট করা হয়। এসব নিবন্ধের ওই ৩৫ লেখকের মধ্যে কেউ আসল বলে প্রমাণ পায়নি এএফপি। তাদের এই কয়েকটি নিবন্ধ ছাড়া আর কোনো অনলাইন উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তাদের কেউই সোশ্যাল মিডিয়াতে নেই এবং কেউই একাডেমিক জার্নালে গবেষণাপত্র প্রকাশ করেননি। ৩৫ জনের মধ্যে অন্তত ১৭ জনই পশ্চিমা এবং এশিয়ার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করেছেন।

 

সাতাশে আগস্ট ফেসবুকে একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট একটি গ্রুপ এটি শেয়ার করতে থাকে।

বিজ্ঞাপন
অবশ্য এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এটা রাজনীতির খেলা। এ মাঠে এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বেশকিছু সাংবাদিক বন্ধুদের পেজে যখন এটি শেয়ার হচ্ছে তখন একইসঙ্গে বিস্ময় ও বিরক্ত দুইই হয়েছি। আর যাই হোক সাংবাদিক বন্ধুদের তো কোনটি সঠিক, কোনটি বেঠিক, কোন খবরটি ফেক তা খুব সহজেই ধরতে পারার কথা। কিন্তু এক্ষেত্রে ঘটছে উল্টোটা। তাহলে এখানেও পার্টিজান কিছু ঘটছে। যারা দলকানা তারা একপেশে হতে পারে। কিন্তু সাংবাদিকরা তো আর তা নয়। 

যে খবরটির কথা বলছি তা হচ্ছে, সিঙ্গাপুরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা নিয়েছেন এ মর্মে একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে সবখানে। ফখরুল ইসলামের ছবির সঙ্গে একটি চেকের ছবিও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার হতে থাকে। একাধিক ফেক্টচেকের মাধ্যমে দেখা গেছে খবরটি ভুয়া। অর্থাৎ খুব সহজেই অনুমেয় এখানে কি ঘটতে যাচ্ছে? পুরো ঘটনা পোস্টমর্টেম করলেই তা বোধগম্য হওয়ার কথা। কারণ, প্রধানমন্ত্রী যদি বিএনপি মহাসচিবকে এই আর্থিক সহায়তা প্রদান করেই থাকেন তাহলে অন্যান্য আর্থিক সহায়তা দেয়ার পর যেভাবে সংবাদমাধ্যমে প্রেস রিলিজ দেয়া হয় এক্ষেত্রে তেমনটি করতে দোষের কী ছিল। অর্থাৎ ঘটনাটি মেকি। কথা হচ্ছে- যে মহল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে এমন একটি মিথ্যা খবর চাউর করলেন তারা কি প্রধানমন্ত্রী নামক প্রতিষ্ঠানটিকেও খেলো করলেন না। এটা কি শুধু মির্জা ফখরুলকেই হেয় করা হলো। যদিও এই ফেকনিউজ ছড়িয়ে পড়ার দিন রাতেই মির্জা ফখরুল মানবজমিনকে বলেছেন, এই নোংরামির শেষ কোথায়? তিনি আরও বলেছেন, বাপের জমি বিক্রি করে চিকিৎসা ও রাজনীতি করি। মির্জা ফখরুলকে কেনা সম্ভব নয়। বিএনপি মহাসচিবকে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা এই ভুয়া খবরটি প্রকাশের পর সরকারিভাবে কোনোরকম ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। অথচ কোন অজোপাড়াগাঁয়ে কেউ কোনোরকম স্ট্যাটাস দিলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন্ন হচ্ছে বলে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় মুহূর্তের মধ্যেই। অথচ এই খবরটি প্রচারে যেভাবে প্রধানমন্ত্রীকে মিথ্যাচারে যুক্ত করা হয়েছে তাতে সরকারি সংস্থাগুলো এগিয়ে এসে ব্যবস্থা নিলে জনমনে যেসব প্রশ্ন ইঠেছে তার নিরসন হতো।  

এই খবরগুলো যারাই প্রোপাগাণ্ডা হিসাবে ব্যবহার করছেন হালে ক্ষতি হচ্ছে তাদেরই। মির্জা ফখরুলের ঘটনার অল্পদিন আগেই আরও দুটি ঘটনা পত্রিকা এবং সামাজিক যোগোযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। একটি হচ্ছে বিএনপি জোটের ঢাকার চারপাশে অবস্থান ঘোষণার সময় আহত আমান উল্লাহ আমানের পাশে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে ফল পাঠানো, অন্যদিকে গয়েশ^র রায়কে ডিবি অফিসে নিয়ে গিয়ে দুপুরে নানাবিধ খাবারে আপ্যায়নের ছবি। গয়েশ^র রায় এই ছবি প্রকাশের পর তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অবাক হওয়ার মতো বিষয় হচ্ছে দুটি ক্ষেত্রেই যতটা না সহযোগিতার বা সহমর্মিতার বিষয় ছিল তারচেয়ে অধিক ছিল ছবিগুলো ভাইরাল করে ভিন্নরকম বার্তা দেয়ার চেষ্টা। অতিমাত্রায় প্রচারের বাড়াবাড়িতে মহল বিশেষের অর্জনের চেয়ে বেশি হয়েছে বিয়োজন।  

কিছুদিন আগে বিএনপি নেত্রী নিপুণ রায়কে নিয়েও এমন একটি গুজব সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছে। হালের ওটিটি প্ল্যাটফরমে পশ্চিমবঙ্গের একটি সিরিজ খুব আলোচনায়। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শ্রীকান্ত’ এর নায়িকা রাজলক্ষ্মীরূপী সোহিনী সরকার এক বিদেশির সঙ্গে হোটেলের পুলে নেমেছেন। কিন্তু ওই দৃশ্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এসেছে অন্যভাবে। সেখানে সোহিনী সরকার নয় রাজলক্ষ্মীরূপে দেখা গেছে নিপুণ রায়কে। আর এ ধরনের মিথ্যা প্রচার সম্ভব হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলেজেন্সের মাধ্যমে। এটি ফটোশপের আধুনিক সংস্করণ। এর মাধ্যমে একজনের মুখে অন্য কারও চেহারা বসিয়ে ছবির পাশাপাশি ভিডিও তৈরি করা হয়ে থাকে। পরে মহলবিশেষ অসৎ উদ্দেশে তা ছড়িয়ে দেয়। এটাকে ‘ডিপফেক’ বলা হয়ে থাকে। বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায়ও এমনই ডিপফেকের শিকার। আগস্টের শুরুর দিকে ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবালের ক্ষেত্রেও একই রকমের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ধরনের অপপ্রচার বা ভুল, অসত্য তথ্য প্রচারের কায়দা নতুন নয়। কালে কালে এর বদল ঘটেছে। নতুন প্রযুক্তি যুক্ত হয়েছে এই যা। পাঠকদের হয়তো মনে থাকবে ওয়ান ইলেভেনের সময়ও রাজনীতিকদের নিয়ে প্রতিনিয়ত এমন বহু অডিও, ভিডিও বা সূত্রবিহীন খবর সংবাদমাধ্যমে চাউর হতো। 

তখন দিস্তার পর দিস্তা কাগজে রাজনীতিকদের নানা কার্যক্রম নিয়ে অসত্য তথ্য সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো হতো গোয়েবলসীয় কায়দায়। নিয়মিত এইসব প্রোপাগাণ্ডায় মানুষ কতোখানি বিভ্রান্ত হয়েছে তা পরবর্তী দিনগুলোতে স্পষ্ট হয়েছে।  
প্রশ্ন জাগে গোয়েবলসীয় কায়দা কি? এতদিন পরে এখনো এর কার্যকারিতা কতোটুকু? যখন তামাম দুনিয়া উন্মুক্ত তখন কি এ ধরনের প্রোপাগাণ্ডা খুব একটা ফলদায়ক? একটু পিছনে ফিরে দেখলে জানা যাবে হিটলারের এই কায়দাটা কী ছিল। নাৎসী লিডার হিটলার পৃথক একটি মন্ত্রণালয় চালু করেছিলেন গুজব ও মিথ্যাচার প্রচারের জন্য। নাম দিয়েছিলেন ‘মিনিস্ট্রি অব পাবলিক এনলাইটেনমেন্ট এন্ড প্রোপাগাণ্ডা’। আর এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন গোয়েবলসকে। যার কাজ ছিল বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে নানান ধরনের গুজব প্রচার করা। তা এমনভাবেই তিনি করতেন যাতে মানুষ এগুলো বিশ^াস করতো। হিটলার মূলত এটি করেছিলেন প্রথম বিশ^যুদ্ধে পরাজয়ের হিসাব নিকাশ মাথায় নিয়ে। গোয়েবলস প্রচারণা তামাম দুনিয়ায় এখনো স্বীকৃত একটি মিথ্যা প্রচারণার অপকৌশল হিসেবে। 

ফেক নিউজও বিভিন্ন রকমের হতে পারে। মানবজমিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের বরাতে জানা যায়, মিস ইনফরমেশন, ম্যাল ইনফরমেশন ও ডিস ইনফরমেশন এই তিন ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। মিস ইনফরমেশন হলো এমন সব ভুল খবর যেগুলোকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করে ব্যবহারকারী প্রচার করে দেন। আবার ডিস ইনফরমেশনের ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি খবরটি সত্যি জেনে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তা ছড়িয়ে দেয়ার কাজটি করেন। আর ম্যাল ইনফরমেশন অর্থ যেসব খবর সত্যি হওয়া সত্ত্বেও সেগুলো কোনো ব্যক্তি বা সম্প্রদায় বা সংগঠনের ওপর আঘাত হানতে পারে বা রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে পারে তা জেনেও প্রচার করা। তথ্যের অপব্যববহার করে বানানো খবর, মিথ্যা খবর, জাল খবর, মিথ্যা ভিডিও এসব ফেক নিউজের মধ্যে পড়ে। গুজব শনাক্তে কাজ করে, রিউমার স্ক্যানার নামের এমন একটি প্রতিষ্ঠান বলছে গত এক বছরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও সংবাদ মাধ্যম মিলে প্রায় দেড় হাজার গুজব ছড়ানো হয়েছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফেসবুক। আর এ ধরনের ফেক নিউজ সামাজিক অশান্তির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর নির্বাচন সামনে রেখে বর্তমানে এমন নানা অপপ্রচার রাজনীতিকদের চরিত্র হননেও কাজে লাগাচ্ছে উদ্দেশ্যপ্রবণ নানা গোষ্ঠী। 

এই লেখাটি যখন লিখছিলাম ঠিক সে সময় এএফপি’র একটি প্রতিবেদন সর্বত্র আলোচনায়। কদরুদ্দীন শিশিরের এই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে সাম্প্রতিক প্রকাশিত ৭০০টির বেশি প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন ও নিবন্ধন অনুসন্ধান করে দেখার চেষ্টা হয়েছে এসবের লেখক কারা, কী তাদের পরিচয় এবং লেখাগুলোর উদ্দেশ্যই বা কি? এএফপি তাদের নিবিড় অনুসন্ধানে দেখতে পায়, তথাকথিত বিশেষজ্ঞদের একটি  নেটওয়ার্ক নিয়মিত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বিশ্লেষণ লিখে চলেছে। তারা কেউ কেউ নিজেদের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ হিসেবে জাহির করেছেন। আবার কেউ চুরি করা ছবি নিজের বলে ব্যবহার করেছেন। অবশ্য পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা মোকাবিলায় গত বছর এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। যদিও পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। 

এএফপি তাদের প্রতিবেদনে অন্তত ৬০টি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নিউজ সাইটে প্রকাশিত ৭০০টিরও বেশি নিবন্ধ বিশ্লেষণ করেছে। এগুলো মোট ৩৫ জনের নামে প্রকাশিত হয়। তাদের কাউকেই গত বছরের আগে অনলাইনে লেখালেখি করতে দেখা যায়নি। নিবন্ধগুলোতে একতরফাভাবে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিই তুলে ধরা হয়েছে। এমনকি এসব নিবন্ধের কয়েকটি বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইটেও পোস্ট করা হয়। এসব নিবন্ধের ওই ৩৫ লেখকের মধ্যে কেউ আসল বলে প্রমাণ পায়নি এএফপি। তাদের এই কয়েকটি নিবন্ধ ছাড়া আর কোনো অনলাইন উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তাদের কেউই সোশ্যাল মিডিয়াতে নেই এবং কেউই একাডেমিক জার্নালে গবেষণাপত্র প্রকাশ করেননি। ৩৫ জনের মধ্যে অন্তত ১৭ জনই পশ্চিমা এবং এশিয়ার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এএফপি’র ডিজিটাল ভেরিফিকেশন রিপোর্টাররা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক খুঁজে পায়নি। নিবন্ধে উল্লিখিত ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় নিশ্চিত করেছে যে, এই কথিত লেখকদের নামও তারা কখনো শুনেননি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে- ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ টরন্টো, সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ লুসার্ন এবং সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। 

কথা হচ্ছে, মত দ্বিমত থাকবেই। একাধিক মত নিয়ে আলোচনা হবে। গণতান্ত্রিক সমাজে সকল পক্ষই মত প্রকাশ করবে। তবে সেই মত হতে হবে যৌক্তিক, বস্তুনিষ্ঠ। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নিই এই প্রতিবেদনগুলি প্রেপাগান্ডা বা সরকার বিরোধীদের জন্য জবাব। তবে তা তো হতে হবে প্রতিষ্ঠিত মানদণ্ডে শিক্ষিত স্বজ্জন মেধাবীদের দিয়ে লেখানো। যারা সরকারের পদক্ষেপগুলোকে শাণিত ও ক্ষুরধার যুক্তি দিয়ে তুলে ধরবে। বিরোধী শিবিরের প্রচারণা যদি সত্যি সত্যি সঠিকতার বিচারে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করে তাহলে তা মোকাবিলা করতে ভুয়া বা ভাড়াটে লেখক দিয়ে কতোটা সম্ভব? যেভাবে সম্ভব নয় টেলিভিশন টকশোতেও।  

পাঠকের মতামত

প্রশ্ন হল- গুজব কারা ছড়ায়?

AA
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৫৯ অপরাহ্ন

Evabe desh cholte parena. Lekhati pore chokhe Pani elo.

Mohon
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৪৬ অপরাহ্ন

নির্বাচিত কলাম থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

নির্বাচিত কলাম সর্বাধিক পঠিত

বেহুদা প্যাঁচাল/ অর্থমন্ত্রীর এত বুদ্ধি!

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status