নির্বাচিত কলাম
বেহুদা প্যাঁচাল
রাজনীতির কূটচাল ভিন্ন ইঙ্গিত
শামীমুল হক
২২ জুলাই ২০২৩, শনিবার
বাস্তবতার আলোকে সব রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে এর বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। আগামী নির্বাচন নিয়ে ইতিমধ্যে আমেরিকান চাপ স্পষ্ট। অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ- এই ৩টি শব্দ ব্যবহার করে বাংলাদেশে সত্যিকারের একটি নির্বাচন আয়োজনের বার্তা দিয়ে গেছেন বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বাধীন মার্কিন প্রতিনিধিদল। কিন্তু সেই নির্বাচনটি কোন ফর্মে হবে অর্থাৎ নির্বাচনকালীন সরকারের স্টিয়ারিং কার হাতে থাকলে এটি দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা পাবে তা ঠিক করার ভার একান্তভাবেই বাংলাদেশের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু এ নিয়েও এখন বাহাস হচ্ছে, আওয়ামী লীগ থেকে বলা হচ্ছে আমরাও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রস্তুত
আবারো লাশ পড়লো রাজপথে। রাজনীতির কূটচালের বলি হলো আরেকজন। পরিস্থিতি এখন ভিন্ন ইঙ্গিতই দিচ্ছে। অহিংস রাজনীতির মাঠ সহিংস হয়ে উঠছে। এর শুরুটা বলা যায় মঙ্গলবার হলো।
দুই: ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন হয়ে গেল সোমবার। সে নির্বাচন জমিয়ে রেখেছিল হিরো আলম। আর এ কারণেই গোটা দেশের দৃষ্টি ছিল অভিজাত আসন ঢাকা-১৭ এর দিকে। প্রচার চালাতে গিয়ে হিরো আলমের ওপর হামলা হয়েছে। তারপরও তিনি দমে যাননি। প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে গেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন এ আরাফাত।
বিভিন্ন টক শোতে অংশ নিয়ে তিনি পরিচিত হয়ে ওঠেন। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, উচ্চশিক্ষিত এ আরাফাতকে লড়তে হয়েছে স্বশিক্ষিত হিরো আলমের সঙ্গে। এটাই হলো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু এ সৌন্দর্যে কালিমা লিপ্ত হয়েছে নির্বাচনের দিন। ্ওইদিন হিরো আলমের ওপর আক্রমণ চালানো হয়। তাকে প্রহার করা হয়। দৌড়েও তিনি রেহাই পাননি। একপর্যায়ে তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন। তাকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায় কিছু লোক এক পুলিশ কর্মকর্তার কাছে গিয়ে হিরো আলমকে আক্রমণকারীদের হাত থেকে রক্ষা করার আর্জি জানান। এ সময় ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে বলতে শোনা যায় আমার ডিউটি তো কেন্দ্রে। অর্থাৎ তিনি যেতে পারবেন না। হিরো আলমকে কে মেরেছে, কেন মেরেছে? এটা এখন স্পষ্ট। হিরো আলম নিজেই তা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন। বুধবার হাসপাতালে থেকেই এক সংবাদ সম্মেলনে হিরো আলম তার জীবন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বুধবার ভোর ৫টার দিকে আমার বাড়িতে ৪-৫টা হোন্ডা নিয়ে ৮-১০ জন ছেলে আসে। গেটে দারোয়ানকে ডেকে বলে ‘আলম বের হ’ আলম বের হ’। তারা আসছিল আমাকে মারার জন্য। কে বা কারা আসছিল আমি জানি না। আমি আমার জীবনের নিরাপত্তা পাচ্ছি না।
আমি আমার জীবন নিয়ে আশঙ্কার মধ্যে আছি। আশকোনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হিরো আলম বলেন, আমার ওপর যেদিন হামলা হয়েছে সেটার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে দায়ী করছি। কারণ সেদিন যদি পুলিশ আমাকে গাড়িতে তুলে দিত, তাহলে হামলার হাত থেকে আমি রক্ষা পেতাম। হিরো আলমকে প্রহারের পর দেশব্যাপী নানা আলোচনা- সমালোচনার ঝড় বইছে। কেউ কেউ এর জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করছে। কেউ কেউ বলছে, নির্বাচনে হিরো আলম লড়ুক- এটা চায়নি সরকারি দল। আর তাই তার উপর এই আক্রমণ। আবার কেউ কেউ এখানে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজছেন। তৃতীয় কোনো পক্ষ হামলা করেছে কিনা সেটাও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। যে যাই বলুক- মূল কথা হলো প্রশাসন একজন প্রার্থীকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রার্থীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। পুলিশের সামনে আক্রমণ হলেও পুলিশ এগিয়ে যায়নি তাকে উদ্ধারে। অথচ এই পুলিশই মঙ্গলবার লক্ষ্মীপুরে বিএনপি’র পদযাত্রায় গুলি করেছে। সে গুলিতে একজনের মৃত্যু হয়েছে।

আসা যাক, নির্বাচন প্রসঙ্গে। নির্বাচনের দিন হিরো আলমকে প্রহারের সময় কাউকে কাউকে বলতে শোনা গেছে, তুই বেটা নির্বাচন করতে কেন এসেছিস? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে প্রহারের ভিডিও এখন ভাইরাল। নির্বাচন প্রসঙ্গে সংবিধান কি বলে? ভোটার হয়েছেন এমন নাগরিক দেশের যে কোনো নির্বাচনে লড়তে পারেন। তাকে কেউ ভোট দিক বা না দিক। তিনি নির্বাচনে লড়বেন। প্রচারণা চালাবেন। তার পক্ষে ভোট চাইবেন- এটাই স্বাভাবিক। তার প্রতিদ্বন্দ্বী কে সেটা দেখার বিষয় নয়। উচ্চশিক্ষিত এ আরাফাতও নির্বাচনে লড়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী কে তা দেখার বিষয় নয় তার। তিনি জয়ের জন্য লড়বেন। সকল প্রার্থীই ভোটারদের তার পক্ষে আনার চেষ্টা চালান। তাই বলে হিরো আলম এখানে প্রার্থী হয়েছেন বলে কারো মান-সম্মানে আঘাত লাগবে- এমনটি নয়। তিনি অযোগ্য হলে তাকে ভোট দেবেন না ভোটাররা। যোগ্য প্রার্থীকেই ভোটাররা ভোট দেন। তাই বলে হিরো আলম নির্বাচনে লড়ছেন বিধায় তাকে পেটাতে হবে- কোন সংবিধানে এটা লেখা রয়েছে?
তিন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান কানাডার ভিসা পাননি। এ ব্যাপারে তিনি নিজেই অবাক হয়েছেন বলে দৈনিক সমকালে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন। আবেদনের এক মাসের বেশি সময়েও ভিসা না পাওয়ায় কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত ‘দ্য এসিও কানাডা সিম্পোজিয়াম-২০২৩’ প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারেননি তিনি। আর ভিসা পেতে দীর্ঘসূত্রিতার কারণে তার সফরটি বাতিল হয়েছে। গত ১৫ই জুন তিনি ঢাকায় কানাডার দূতাবাসে ভিসার আবেদন করেন। দ্য এসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ এবং কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির যৌথ আয়োজনে প্রোগ্রামটি গত ১৮ই জুলাই ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রোগ্রামে যোগদানের জন্য দুইদিন আগে ঢাকা ত্যাগের কথা ছিল তার। এ ব্যাপারে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান সমকালকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ওরা ওয়েবসাইটে দেখায় বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কিন্তু এক মাসেও হলো না, আমার কাছেও বিষয়টি অবাক লাগলো। কানাডায় ভিসার জন্য এটাই আমার প্রথম আবেদন। সম্ভবত প্রথম হলে একটু সময় লাগতে পারে। আমাদের বোধহয় দেরি হয়েছে। আমার কাছে অন্যকিছু বলেই মনে হয় না। আমার যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস) ও যুক্তরাজ্যের (ইউকে) ভিসা রয়েছে। কানাডায় আগে আবেদন করিনি।
এমন হতে পারে, প্রথম হয়তো, এজন্য টাইম (সময়) বেশি লাগছে। আমার কাছে এটাই মনে হয়, অনেকে এটাই বলেছেন। যে যাই বলুক। মূল কথা হলো- যথাসময়ে তিনি ভিসা না পাওয়ায় প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারেননি। আসলে কি সেই প্রোগ্রাম? কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলো থেকে এসিওভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসি, শিক্ষাবিদ, বিশেষজ্ঞদের দিনব্যাপী এ সিম্পোজিয়ামে অংশ নেয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। এতে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি) অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন বৈষম্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বৈষম্য কীভাবে মোকাবিলা করছে, তারা কী কী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে সে বিষয়ে অভিজ্ঞতা উপস্থাপন ও আলোচনার সুযোগ থাকবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশাধিকার ও অন্তর্ভুক্তি, সামাজিক প্রভাব এবং বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবিলায় উচ্চশিক্ষা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে প্রোগ্রামে।
চার: এবার একটি রিপোর্ট এবং পাঠকের মন্তব্য তুলে ধরা যাক। গতকাল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, বিএনপি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি বিচ্ছিন্ন ঘটনার মাধ্যমে বিদেশিদের মনোযোগ আকর্ষণ করে আগামী জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় তিনি একথা বলেন। ওবায়দুল কাদের এও বলেন, সংবিধানের বাইরে কারও চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না। সংবিধানবিরোধী তৎপরতার কাছে আওয়ামী লীগ আত্মসমর্পণ করবে না। বিএনপি একদফা ঘোষণা করে সারা দেশে হত্যাযজ্ঞে মেতেছে বলেও অভিযোগ করেন ওবায়দুল কাদের। মানবজমিন অনলাইনের এ রিপোর্টে আব্দুল ওয়াজেদ মুন্সী নামে এক পাঠক মন্তব্য করেছেন- বিএনপি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। এটা ষড়যন্ত্র হয়ে গেল আপনার কাছে? আর আপনারা যা করছেন সেটা কি ষড়যন্ত্র নয়? মোহাম্মদ হারুন আল রশীদ নামে একজনের মন্তব্য এমন- নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাঝে বানচালের বীজ উপ্ত থাকলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বানচাল হয়ে যাবে! সারোয়ার হোসেন নামে একজন লিখেছেন, আপনারা সংবিধানের দোহাই দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নয়, এমন একটি নির্বাচন করে জনগণকে অগ্রাহ্য করে আবারো একটি নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছেন। এটাই হলো চূড়ান্ত এবং সত্য কথা।
এআর সরকার নামে একজন লিখেছেন, আপনারা বিএনপিকে ছাড়া নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছেন এটা কোনো দোষ না হলে বিএনপি আপনাদের পাতানো নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে দোষ হবে কেন? মাসউদ নামে একজন পাঠক লিখেছেন, আপনারা একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করে তাদের ষড়যন্ত্র নষ্ট করে দেন। আরেক পাঠক মন্তব্য করেছেন এভাবে- দুইদিন আগেই তো কক্সবাজারের মেয়র মুজিবুর রহমান বলে দিয়েছেন এইবার হবে ফেরেস্তা ম্যাজিক। আর ফেরেস্তারা অদৃশ্য তাই ম্যাজিকটা মনে হয় অদৃশ্যই হবে? আচ্ছা পাঠকরা যে যাই বলুক তাতে কি আসে যায়? বাস্তবতার আলোকে সব রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে এর বিকল্প আছে বলে মনে হয় না।
আগামী নির্বাচন নিয়ে ইতিমধ্যে আমেরিকান চাপ স্পষ্ট। অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ- এই ৩টি শব্দ ব্যবহার করে বাংলাদেশে সত্যিকারের একটি নির্বাচন আয়োজনের বার্তা দিয়ে গেছেন বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বাধীন মার্কিন প্রতিনিধিদল। কিন্তু সেই নির্বাচনটি কোন ফর্মে হবে অর্থাৎ নির্বাচনকালীন সরকারের স্টিয়ারিং কার হাতে থাকলে এটি দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা পাবে তা ঠিক করার ভার একান্তভাবেই বাংলাদেশের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু এ নিয়েও এখন বাহাস হচ্ছে, আওয়ামী লীগ থেকে বলা হচ্ছে আমরাও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রস্তুত। নির্বাচনে কে এলো না এলো এটি আমাদের দেখার বিষয় নয়। সংবিধান অনুয়ায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। ওদিকে বিএনপিও চায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। তাহলে সমস্যাটা কোথায়। সমস্যা হলো নির্বাচনী সিস্টেমে। আর এ সিস্টেম ঠিক করতে দরকার সমঝোতা। দরকার বড় দুই দলের মধ্যে একটা বোঝাপড়া। আর এই বোঝাপড়াটা হচ্ছে না বলেই দেশ আজ অস্থির। রাজনীতির মাঠ উত্তপ্ত।
পাঠকের মতামত
গনতন্ত্র আওয়ামী কখনো এক সাথে চলতে পারে না, আওয়ামী লীগ গনতন্ত্রের নামে বাকশাল কায়েম করেছ,সকল বিরুুদী দলের উচিত এক সাথে আন্দোলন করে আওয়ামী সরকার কে পদত্যাগ করাতে বাধ্য করা।
আপনার লেখা গুলো খুবই চমৎকার ও চরম বাস্তবতা বহন করে।
একটি টেকসই সর্বকালে সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য নির্বাচন ব্যাবস্তা দাঁড় করাতে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। একটি সুষ্ঠ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য জাতির অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। আর কত? শুধু একটি সুষ্ঠ নিরপেক্ষ নির্বাচনই নয় আমাদের প্রয়োজন একটি শক্তিশালী নির্বাচনি ব্যাবস্তা যাতে করে দেশের জনগন শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। No more violence for free and fair election before and during any election in our beloved country.
কাদের সাহেবদের কাছে অবাধ সৃষ্ট ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হল 2014 এবং 2019 সালের নির্বাচনী মডেল, যাহা বাংলাদেশের জনগণ চায় না।
আপনার বিশাল প্রবন্ধের মূল্যায়ন এক লাইন দিয়ে শেষ করা যায় । সালিশ মানি তাল গাছ আমার । অতএব সমাধানের রাস্তা বন্ধ । দেশ অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে চলছে ।