বিশ্বজমিন
বাংলাদেশকে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন জো বাইডেন
মানবজমিন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ২৭ মার্চ ২০২৩, সোমবার, ৩:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১১:৫২ পূর্বাহ্ন

নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ সময়ে গণতন্ত্র, সমতা, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বাংলাদেশকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো এক চিঠিতে তিনি এসব কথা বলেন। তার এই চিঠিটি পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের কাছে সম্প্রতি পৌঁছে দিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি. হাস। প্রধানমন্ত্রীকে ওই চিঠিতে জো বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। বাংলাদেশের মানুষ যেহেতু তাদের নিজেদের ভাগ্য এবং নিজেদের ভাষায় কথা বলার জন্য ১৯৭১ সালে সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল, তাই তারা তাদের সেই ফ্রিডম এবং স্বাধীনতার (ফ্রিডম অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্ট) মূল্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন।
বাংলাদেশ যেহেতু আগামী নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তাই আমি আমাদের জনগণের গণতন্ত্র, সমতা, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাদের গভীর মূল্যবোধের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা মানুষের সুরক্ষিত রাখতে বাংলাদেশ যে প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছে তার জন্য আমরা অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের অবদান সবচেয়ে বেশি। গ্লোবাল একশন প্লান সহআয়োজনে বাংলাদেশকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। কারণ, এই উদ্যোগ বৈশ্বিক মহামারি খতমে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে।
জো বাইডেন তার চিঠিতে আরও লিখেছেন, প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রতি বাহু প্রশস্ত করে দিয়ে তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ।

ওই চিঠিতে জো বাইডেন আরও লিখেছেন, কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের কমপক্ষে ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে প্রভূত অর্জন করেছে। অগ্রগতি হয়েছে অর্থনৈতিক উন্নয়নে, জনগণের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক শক্তিশালী হয়েছে, বৈশ্বিক স্বাস্থ্য এবং জলবায়ু বিষয়ক ইস্যুর সমাধান হয়েছে, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে মানবিক সহায়তায় অংশীদারি হয়েছে। একই সঙ্গে একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ, গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র।
চিঠির শেষে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে জো বাইডেন বলেছেন, স্বাধীনতা উদযাপনের দিনে আমার আন্তরিক শুভ কামনা আপনার এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য। তিনি চিঠি শেষ করেন- ‘জয় বাংলা’ বলে।
পাঠকের মতামত
আমরা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ সরকার এর অধীনে ভোট চাই।
The nation wants a free and fair National Election under a neutral Caretaker Government
আওয়ার গোল ইজ টু টার্ন বাংলাদেশ ইনটু এ ফেইল্ড কান্ট্রি।
The matter is not going easy. It's deep and complicated. The US committed mistakes in its Bangladesh policy in the Obama era. So, ratification is now hard. From Ambassador to Secretary, and the President now directly eyed on Bangladesh. We hope all would go for the best.
The matter is not going easy. It's deep and complicated. The US committed mistakes in its Bangladesh policy in the Obama era. So, ratification is now hard. From Ambassador to Secretary, and the President now directly eyed on Bangladesh. We hope all would go for the best.
স্যার বহু সমস্যায় আছি, একটা ভিষা দেওয়া যায়না। নির্বাচন নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নাইক্কা।
আমাদের দেশ ব্যবসায় আমেরিকা ও ইউরোপ এর উপরে নানাভাবে ডিপেন্ড করে,এক্ষেত্রে তাদের অখুশি করে কিছু করাটা আমাদের জন্যে আত্নঘাতী। সবদিক বিবেচনা করে আমাদের উচিৎ সত্যিকার একটি গ্রহনযোগ্য নির্বাচন করা।অন্যথায় একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে আমাদের ভংগুর অর্থনীতির। বিষয়টি অতীব জরুরী বিবেচনা করতে অক্ষমতা আমাদের ভীষণ চাপের মুখে ফেলতে পারে।
মি. প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশকে ইউএসএর ৫১তম স্টেট ঘোষণা করুন। তারপরে বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নিজের নীতি বাস্তবায়ন করুন।
অর্থনৈতিক উন্নয়ন, জনগণের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক শক্তিশালীকরণ, বৈশ্বিক স্বাস্থ্য এবং জলবায়ু বিষয়ক ইস্যুর সমাধান, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে মানবিক সহায়তার কথা উল্লেখ করে একই সঙ্গে জো বাইডেন বলেন একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ, গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র। সুতরাং শুধু উন্নয়ন উন্নয়ন বলে মালা জপলে হবেনা। গণতন্ত্রের উন্নয়ন হতে হবে। ভোটের অধিকার, জনগণের মৌলিক অধিকারের উন্নয়ন করতে হবে। যখন যাকে ইচ্ছে আটক করা তারপর লাশ ফেরত দেয়া কোন উন্নয়নে পড়ে? পুলিশের আইজি বলেন বিএনপি জামাতের নেতা কর্মীদের আটক করতে ওয়ারেন্টের দরকার হয়না। একোন দেশে আমরা বসবাস করছি।
ঠিক আছে
The matter is not going easy. It's deep and complicated. The US committed mistakes in its Bangladesh policy in the Obama era. So, ratification is now hard. From Ambassador to Secretary, and the President now directly eyed on Bangladesh. We hope all would go for the best.
তারা তো সেই সময় আমাদের সাথে ছিলো না। পাকিস্তান কে সাহায্য করেছে, এখন এত পিরিত কি জন্য।এরা যত দুরে থাকবে,তত আমাদের জন্য ভাল।আবগানিস্তান,ইরাক, সিরিয়া, সব তার ধ্বংস করছে,তাই আমি বলবো আমরা যে যেই পাটি করি না কেন, আমরা সবায় বাংলাদেশি, বাঙ্গালী, ভাই-ভাই,তাদের কাছে কোন দরনের পরামর্শের জন্য যেন না যাই।
দাল মে কুচ কালা হ্যায় !
But who cares? Without caretaker/ neutral government nobody can cast their votes as their wishes...
সুষ্ঠু নির্বাচন আওয়ামী লীগ চায়, বিএনপি চায় আবার আমেরিকাও চাচ্ছে। তাহলে সমস্যা টা কোথায় ?
আমাদের দেশের বিষয়ে নাক গলানো বন্ধ হোক তবে ভালো নির্বাচন কোনোভাবেই এসরকার দিবেনা তাই বন্ধু দেশ গুলোর উপদেশ ও চাপ দরকার নাহলে আমেরিকার এতো ঠেকা পড়ে নাই আমাদের নিয়ে মাথা ঘামানোর ৷ অনেক দিন ভোট দিতে পারি না ৷
কোথায় রোজার কথা তো কিছুই উল্লেখ করেনি ? দ্রব্যমূল্যের দাম সীমাহীন, দেশের জনগন আলুবর্তা, চাউল ভাজি দিয়ে যে ইফতার করে, সেটা কেনো এড়িয়ে গেলেন ? এটা বলুন সরকারকে কোথায় সমস্যা ? আপনারা যুদ্ধ করবেন, অস্ত্র বিক্রি করবেন, হোয়াইট হাউসে বসে আবার আদেশ দিবেন ? যুদ্ধ থামান, তারপর কথা বলেন। সব কথা বলেন কিন্তু যুদ্ধ থামাবার কথা বলেন না ? এটা কি মনুষ্যত্বের মধ্যে পড়ে ?
Thanks and appreciated Mr president. We love America too.
Yesterday we got a message from Tony Blinken; today from Joe Biden. It seems US is very interested in Bangladesh.