ঢাকা, ১৫ মার্চ ২০২৫, শনিবার, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ রমজান ১৪৪৬ হিঃ

শেষের পাতা

এসপি’র ডাকে সাড়া না দিয়ে সিলেটের আলেমদের কর্মসূচি

স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবারmzamin

সিলেটের এসপি’র ডাকে সাড়া দিলেন না হরিপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হেলাল আহমদ। গতকাল হরিপুর মাদ্রাসায় কয়েক হাজার তৌহিদী জনতার সমাবেশে জানিয়ে দিলেন- ‘সিলেটের এসপি ডাকলে আমি একা যেতে পারি না। প্রয়োজনে এসপিকে মুরুব্বিদের কাছে আসতে হবে।’ এক সপ্তাহ ধরে উত্তাল পূর্ব সিলেট। আলেম-ওলামাদের নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে মুখোর জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও গোয়াইনঘাটের আলেম সমাজ। সঙ্গে তৌহিদী জনতাও। তাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একের পর এক কটূক্তি করে স্ট্যাটাস। সর্বশেষ তারা সোমবার সকালের মধ্যে ক্ষমা চাওয়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। ওখানেও কটূক্তিকারীরা উপস্থিত না হওয়ায় দুপুরে সিলেটের হরিপুর মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে সমাবেশ করে নতুন করে বৃহস্পতিবারের মধ্যে ক্ষমা চাওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছেন। নতুবা বৃহস্পতিবার থেকে বৃহত্তর জৈন্তা অবরোধ করা হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন আলেম সমাজের নেতৃবৃন্দ। অভিযোগের তীর জামায়াতে ইসলামীর কর্মীদের দিকে। তবে জামায়াতের নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশ্য কোনো মন্তব্য আসেনি। ঘটনার সূত্রপাত ৩০শে ডিসেম্বর। এ দিন জামায়াতের কর্মী পরিচয়দানকারী এক ব্যক্তি গাছবাড়ি বড়দেশ উত্তর এলাকার বাসিন্দা জামাল হুসাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হযরত শেখ আব্দুল্লাহ (রহ.) হরিপুরীকে নিয়ে কটূক্তিমূলক মন্তব্য করেন। ওই স্ট্যাটাসে তিনি তার শ্বশুর আল্লামা প্রিন্সিপাল শফিকুল হক বুলবুলকে নিয়ে মন্তব্য করার কড়া সমালোচনা করেন। একইসঙ্গে তিনি সিলেটের প্রখ্যাত আলেম আল্লামা আব্দুল্লাহ হরিপুরী (রহ.) ও তার ছেলে মাদ্রাসার বর্তমান প্রিন্সিপাল মাওলানা হেলাল আহমদকে নিয়ে কটাক্ষ করেন। এর আগে ২৯শে ডিসেম্বর দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসার ওয়াজ মাহফিলে ‘হুদ মাওলানা’ নাম উল্লেখ করে অতীত কর্মকাণ্ড তুলে ধরে বক্তব্য দিয়েছিলেন মাওলানা হেলাল আহমদ। এর আগে শতবর্ষী এক আলেমের বক্তব্যকে ঘিরে দু’পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে ছিলেন। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জামাল হুসাইনের মন্তব্যের পর ক্ষোভ দেখা দেয় পূর্ব সিলেটের হরিপুরে। স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে হরিপুরের আলেম-ওলামারাসহ স্থানীয় জনতা রাতেই সিলেট-তামাবিল সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় কটূক্তিকারীদের দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসায় গিয়ে আলেম-ওলামাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার নিঃশর্ত দাবি জানান। এরপরও হরিপুর মাদ্রাসা ও দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসার আলেম-ওলামাদের উদ্দেশ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কয়েকটি স্ট্যাটাস দেয়া হয়। আর এই স্ট্যাটাসে ক্ষুব্ধ আলেম-ওলামাদের মধ্যে আরও ক্ষোভ দেখা দেয়। এই ক্ষোভের অংশ হিসেবে কয়েক দফা হরিপুর মাদ্রাসায় বৈঠক হয়। এ বৈঠকে পূর্ব সিলেটের আলেম-ওলামারা অংশ নেন। তারা ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের প্রকাশ্যে আলেম-ওলামাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান। আলেম-ওলামাদের দাবি- যতই তাদের ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে ততই তারা নানাভাবে আলেম-ওলামাদের নিয়ে কটূক্তি অব্যাহত রেখেছে। যারা এসব করেছে তারা কোনো না কোনোভাবে জামায়াতের রাজনৈতিক ধারার ব্যক্তি। বিষয়টি জামায়াত নেতারা অবগত থাকলেও তারা নীরব রয়েছেন। এদিকে- হরিপুরসহ কয়েকটি মাদ্রাসা কয়েক হাজার ছাত্র-শিক্ষক রোববার দুপুরে দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসায় যান। মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে আলেম-ওলামারা সমাবেশ করেন। সমাবেশ থেকে তারা ঘোষণা দেন সোমবার সকালের মধ্যে কটূক্তিকারীরা এসে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা এবং আলেম সমাজের মাধ্যমে তওবা না করলে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। তাদের এই আল্টিমেটামেও কেউ সাড়া দেয়নি। এর প্রেক্ষিতে সোমবার সকালে দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসাসহ কয়েকটি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও তৌহিদী জনতা মিছিল সহকারে এসে হরিপুর মাদ্রাসায় উপস্থিত হন। এ সময় তারা কটূক্তিকারীদের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামের ইন্ধন রয়েছে দাবি করে স্লোগানও দেন। বেলা ১১টায় দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম শায়খুল হাদীস আলিম উদ্দিন দুর্লভপুরী, শায়খুল হাদীস আব্দুল কাদির বাগরখলী ও হরিপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হেলাল আহমদের উপস্থিতিতে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে হরিপুরের ব্যবসায়ীসহ জৈন্তাপুর এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন- পূর্বের সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও কটূক্তিকারী আলেম-ওলামাদের সামনে এসে হাজির হয়ে ক্ষমা চাননি। উপরন্তু সিলেটের পুলিশ সুপার হরিপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হেলাল আহমদকে তার অফিসে ডেকেছেন। এতে পুলিশ সুপার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন বলে জানান তারা। বক্তারা বলেন- ঘটনার সমাপ্তি আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে আলেম-ওলামাদের কাছে এসে শেষ করতে হবে। নতুবা বৃহস্পতিবার থেকে বৃহত্তর জৈন্তা অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে। সমাবেশের খবর পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়েছিলেন সিলেটের সাবেক মেয়র ও বিএনপি’র চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী। সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি আলেম- ওলামাদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেন। একইসঙ্গে তিনি সিলেটের প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানিয়ে এসেছেন। আরিফুল হক চৌধুরী জানিয়েছেন- বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালাচ্ছেন। প্রশাসনের তরফ থেকে এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিলে তিনি সার্বিক সহযোগিতা করবেন। এ ব্যাপারে  জৈন্তাপুরের হরিপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হেলাল আহমদ মানবজমিনকে জানিয়েছেন- আলেম-ওলামাদের নিয়ে কটূক্তি করার কারণে আলেম-ওলামারাসহ বৃহত্তর জৈন্তার মানুষ ক্ষুব্ধ হয়েছে। আমরা মনে করছি বিষয়টির ইন্ধনদাতা জামায়াতের কতিপয় নেতাকর্মী। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে কুৎসা রটনা করেই যাচ্ছে। যদি কটূক্তিকারীরা এসে প্রকাশ্যে ক্ষমা ও তওবা না করে তাহলে ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ রয়েছেন আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতা। তবে ঘটনাটির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন সিলেট জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন। তিনি জানিয়েছেন- জামায়াতের কেউ মন্তব্য করছে না, স্ট্যাটাসও দিচ্ছে না। এ কারণে ঘটনাটি নিয়ে সিলেট জামায়াতে ইসলামী নীরব রয়েছে। জৈন্তাপুর থানার ওসি আবুল বাশার মো. বদিউজ্জামান মানবজমিনকে জানিয়েছেন- এ ঘটনায় পুলিশের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়টি পুলিশের তরফ থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।     
 

পাঠকের মতামত

ওলামালীগ কত বড় জাহেল! ওরা শেখ মুজিবের মুর্তি উদ্বোধন করেছে মুনাজাতের মাধ্যমে। আফসেস! এই ওলামায়ে সু-দের জন্য।

মোঃ সাইফুল ইসলাম
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, সোমবার, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন

বিরোধের বিষবাষ্প ছড়ান থেকে বিরত থাকুন। যে সব ভায়েরা ক্ষমতায় যেতে চাওয়াকে ক্ষমতালোভী বলছেন তারা কী নবী স. সুন্নাত মেনে বলছেন নাকি পশ্চিমাদের সুরে না বুঝে কথা বলছেন। মহানবী স. রাষ্ট্রপতি ছিলেন, খোলাফায়ে রাশেদীন রাষ্ট্র পরিচালনা করলেন তবে তারা কী ক্ষমতালোভী ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ। আপনারা ধর্মের নামে জাহেলিয়াত লালন করতে চান। জামাত ঠেকাতে গিয়ে ইসলাম ঠেকিয়ে দিচ্ছেন নাতো ? যে আলেম আওয়ামীলীগের সাথে সখ্যতা রাখে তাদের সুরে কথা বলে, নবীর স. সুন্নতের বাইরে চলেন মাদ্রাসা চালালে আর তরিকার মুরুব্বি হলেই কী তাকে মানবেন। খ্রীস্টানদের আরবাব আর রুহবানের গল্প নিশ্চয়ই মনে আছে। অহেতুক ফাসাদ ছড়াবেন না। দোহাই আল্লাহর। জামাত দোষী হলে নিরপেক্ষ তদন্ত করে শাস্তি দেন।

মুহাম্মদ মিজানুর রহম
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন

হাসিনাকে আম্মা ডাকা লোকগুলো জুলুমের অধ্যায় শেষ হতে না হতেই নিজেদের বাঘ মনে করছে। এদের টার্গেট এখন লীগের মতো বিএনপিকেও চেটে চেটে খাওয়া। অন্যথায় তারা এই ঘটনায় ইনসাফ করতো। জামাল হোসেনের শশুরকে নিয়ে কটুক্তি কারা করেছে? এরা তার শাশুরকে নিয়ে কটুক্তি করেছে ।সে এদের লোককে নিয়ে কটুক্তি করেছে। ঘটনা এটুকই। এখানে জামায়াতকে টেনে আনার যৌক্তিকতা কি? অবশ্যই বিএনপির উস্কানি। এখন ওই জামাল যদি বলে এগুলো সব হাসিনার দালাল মৌলভী। এরা লীগ ও দলের পরামর্শে আমার শশুরকে নিয়ে কটুক্তি করেছিলো। আমিও হরতাল অবরোধ ডাকবো। তখন এই মাওলানাদের কি হবে?

abu Rashed
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবার, ১২:২৯ পূর্বাহ্ন

মানব জমিন দয়াকরে একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট করুন। ওলামা লীগ, বিগত ১৬ বছর জালিমের পদলেহন করার তথ্য পাবেন। এ-ও পাবেন এদের কেউ কেউ মূর্তি বা ভাস্কর্যের পক্ষে ছিল। এরা মূলত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সরকারের বিরুদ্ধে কর্মসূচি দিচ্ছে। সত্য বের হলে দেখা যাবে ভারতে পালিয়ে যাওয়া জালিমের চেয়ে কিছু আওয়ামী আলেমের ভাষা কত নিকৃষ্ট, কত জঘন্য। কেউ আইন হাতে তোলারও হুমকি দিচ্ছেন। হাসিনা চেয়েছিল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে ফাঁদে ফেলতে। জামায়াত তাদের ফাঁদে পারে দেয়নি। ব্যক্তিগত আলাপ আলোচনা ও গালাগালিকে তারা জামায়াতের উপর চাপিয়ে দিতে চায়। আমার বিশ্বাস জামায়াতকে এখন চাইলেও কেউ ফাঁদে ফেলতে পারবে না। জামায়াত নিন্দাবাদকে আশীর্বাদ হিসাবে নিচ্ছে।

ইয়াসীন খান
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবার, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

যারা জামায়াতের উপর দোষ চাপাচ্ছেন,এটা কি ঠিক? অনুমানের উপর ভর করে কাহারও উপর দোষ চাপানো ঠিক নয়।এতে প্রকৃত অপরাধীরা পার পেয়ে যায়। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে যদি জামায়াত-শিবিরের লোকজন জড়িত থাকে তাহলে অবশ্যই তাদের বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু ঢালাওভাবে কোনো ঘটনা ঘটলেই জামায়াত শিবিরের উপর ছেড়ে দেওয়া অন্তেত মুসলমানের কাজ নয়।

জাফর আহমেদ
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৮:৪২ অপরাহ্ন

এ কারনেই বাম্পন্থী ভালো। যত সমস্যা ধর্মে

Baten Chowdhury
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৮:৩৬ অপরাহ্ন

একটা গুণ তদন্ত হোক। সত্য আবিষ্কার হবে। বিগত ১৫ বছর এরা মওদূদীবাদের স্বরূপ উদঘাটন করেছেন। এই মৌলভদীদের বিগত ১৬ বছরের কার্যক্রম দেখলেই বুঝা যাবে তারা কি চায়? তাদের বক্তব্যের ভাষা ও ভঙ্গি দেখা দরকার। কোন বিরোধীয় বিষয় নিষ্পত্তিতে তারা ইসলামি শরীয়ার পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন কিনা? কানাইঘাটের মাওলানা আলীম উদ্দিন দূর্লবপূরীতো প্রকাশ্য ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগের লোক।। সত্য প্রকাশিত হবে। মিথ্যার বেড়াজাল দূরীভূত হবে। জালিম ধ্বংস হবে। মজলুম বিজয়ী হবে ইনশাআল্লাহ।

Yasin Khan
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৬:৪৯ অপরাহ্ন

জামায়াত কোনো ইসলামি দল নয়।তারা ইসলাম ও দেশের কল্যাণ চায় না। তারা সর্বদাই ইসলামের নীতি বিরোধী কার্যকলাপের সাথে জড়িত। তারা স্বার্থপর ও ক্ষমতা লোভী। তারা ৭১ এ গণহত্যার সাথে জড়িত। তারা ৮৬ সালে ক্ষমতার লোভে এরশাদের অবৈধ নির্বাচনে অংশ নেয়। ৯১ সালে বিএনপির সাথে জোট করে। আবার ৯৬ সালে আাবার আওয়ামী লীগ এর সাথে জোট করে।২০০১ সালে আবারও বিএনপির সাথে জোট করে।জামায়াত ক্ষমতার লোভে গিরগিটির মতো রূপ বদলায়।

শাহরিয়ার
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৬:২১ অপরাহ্ন

জামায়াতে ইসলাম ও ছাত্রশিবির আজও সাহাবাবিদ্বেষ থেকে রেরিয়ে আসতে পারেনি। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত না হতে পারলে তাদের রাজনৈতিক সফলতা আকাশকুসুম স্বপ্ন ছাড়া আর কিছু নয়। তাদের উচিত আলেমদের কাছে গিয়ে ক্ষমা প্রর্থনা করা।

মুহাম্মদ ইসমাঈল বুখা
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৩:০৩ অপরাহ্ন

জামায়াতের আস্ফালন দেখে মনে হয় তারা নির্বাচনের আগেই তারা রাষ্ট্র ক্ষমতা কুক্ষিগত করে ফেলছে, অথচ চাইলে পতিত স্বৈরশাসক শেষ হাসিনার পালিয়ে যাওয়া থেকে জামাত শিবির অনেক কিছু শিক্ষা অর্জন করতে পারে!

বন্ধু খান
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ২:১০ অপরাহ্ন

ইসলামকে ব্যবহার করে যারা ক্ষমতার রজনীতি করছে, তাদের ব্যপারেে প্রতিটি মুসলিমকে সচেতন থাকতে হবে এবং সচেতন করতে হবে।

ছৈয়দ
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ১:১৮ অপরাহ্ন

জামাতীদের জ্বালায় এদেশে আর থাকা যাবে না। এই জামাতীরা পল্টিবাজ

রহিম
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ১:০৫ অপরাহ্ন

দেশে আলেম-ওলামা বিদ্বেষী নাস্তিক ও তাদের দুষরদের অভাব নেই।আলেম-ওলামাদের বিরোদ্ধে, এমনকি কোরআন সুন্নাহ‘র বিরোদ্ধে কটুক্তি করলে এদেশে বিচারের সম্মুখীন হতে হয়না।এজন্য ওরা এত সাহস পায়।

md amin uddim
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ১২:৫৯ অপরাহ্ন

এত রণদামামার কী আছে? এসপির ডাকে গেলে ইসলাম চলে যাবে নাকি? এত চেতন অহেতক।

ABDULLAH AL MAHMUD
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন

এলাকায় শান্তি আসুক। এটা চাই। তবে, এসপি ডিসি'র জায়গায় বসে খবরদারি আর তলব, নির্দেশ। এগুলো মেনে নিতে পারছিনা। মাঠে যান। ঘটনার আদ্যোপান্ত সরাসরি গিয়ে শুনুন। আর সমাধান করুন।

মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন

শেষের পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

শেষের পাতা সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status