বাংলারজমিন
‘আগে আওয়ামী লীগ খেয়েছে, এখন আমরা খাবো’
প্রতীক ওমর, গাইবান্ধা থেকে ফিরে
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, সোমবারসাফ কথা। দীর্ঘদিন না খেয়ে ছিলাম। আওয়ামী লীগ সবকিছু লুটেপুটে খেয়েছে। এখন আমাদের সময় এসেছে খাওয়ার। এখন থেকে যেসব টেন্ডার হবে সব বিএনপি’র লোকজন নেবে। ৫ টাকার জিনিস ১ টাকায় নেবে। আমাদের দিকে নজর দিলে পরিণাম ভয়াবহ হবে। এভাবেই এই প্রতিবেদককে জানান গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব শহিদুল ইসলাম বাদল।
ঘটনার সূত্রপাত অন্যখানে। সাঘাটার ঘড়িদহ ইউনিয়নের বটতলা বাজারে অবস্থিত কমলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারটি গাছের টেন্ডার নিয়ে। ২ লাখ টাকার গাছ মাত্র ২৮ হাজার ১০০ টাকায় কায়দা করে কিনেছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শহিদুল ইসলাম বাদল। বিষয়টি নিয়ে খোঁজ করতে প্রথমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসাহাক আলীর সঙ্গে কথা হয়, তিনি টেন্ডার কমিটির সভাপতি হওয়া সত্ত্বেও সাফ জানিয়ে দিলেন এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। সব বন বিভাগ জানে। পরে বন বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, আমি শুধু দাম নির্ধারণ করেছি। অন্য কিছু জানি না। ধারাবাহিক খোঁজ নেয়ার জন্য সর্বোচ্চ দরপত্রদাতা হিসেবে বাদলের কাছে টেন্ডার প্রক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওপেন টেন্ডারে ২৮ হাজার ১০০ টাকায় আমি গাছগুলো পেয়েছি। এরপর কোনো কথা ছাড়াই উত্তেজিত হয়ে তিনি বলেন, রিপন এমপি’র দুর্নীতি নিয়ে তো কোনো দিন কথা বলেননি, আমরা ছোট ছোট জায়গায় সবে মাত্র হাত দিয়েছি সেখানেই আপনাদের চোখ পড়েছে। আওয়ামী লীগ সবকিছু লুটেপুটে খেয়েছে। এখন আমাদের সময় এসেছে খাওয়ার। এখন থেকে যেসব টেন্ডার হবে সব বিএনপি’র লোকজন নেবে। ৫ টাকার জিনিস ১ টাকায় নেবে। আমাদের দিকে নজর দিলে পরিণাম ভয়াবহ হবে। তিনি এ সময় বোনারপাড়ায় গেলে দেখে নেয়ার হুমকিও দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, বাদল আওয়ামী লীগের পতনের সঙ্গে সঙ্গেই উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। সবকিছু নিয়ন্ত্রণের জন্য সে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সাঘাটা উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সেলিম আহম্মেদ তুলিপ মানবজমিনকে বলেন, উচ্ছৃঙ্খলা এড়াতে আমরা সাংগঠনিকভাবে ওয়ার্ড পর্যায়ে বৈঠক করে কর্মীদের সতর্ক করেছি। তারপরও আমাদের কাছে অনেক অভিযোগ আসছে। স্বেচ্ছাসেবক দলের জেলা কমিটি না থাকায় উপজেলা কমিটির সদস্য সচিব শহিদুল ইসলাম বাদল অনেকটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। সে আমাদের কারও কথা শোনে না। তবে বকে যাওয়া কিছু নেতার কথায় সে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তার ব্যাপারে আমরা ঊর্ধ্বতন নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সাংগঠনিকভাবে সিদ্ধান্ত নেবো।
ফকিরনির বাচ্চা ۔
ওকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিৎ ।
হে আমাদের রব!! মুসলিম উম্মাহকে যালেমদের হাত থেকে আশ্রয় দান করুন! যালেমদেরকে ধ্বংস করে দিন নতুবা হেদায়াত দিন!!
يٰۤـاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَكُوْنُوْا مَعَ الصّٰدِقِيْنَ "হে ইমানদার ব্যক্তিরা, তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো এবং (সর্বদা) সত্যবাদীদের সাথে থেকো।" সূরা আত তওবা, আয়াত: ১১৯
তার জন্য দরকার অভিনব শাস্তি। যেহেতু তার আচরন অসভ্য আর অশিক্ষিত শিশুর মত, তার একটু শিক্ষা দরকার। আসুন এটা করি: (১) প্রথমে তার স্যুট খুলে তাকে হাফ-প্যান্ট পরাই (২) যে গাছগুলো সে জোর করে কিনেছে তার একটার সাথে তাকি বাঁধি। (৩) আরেক গাছ থেকে কিছু ডাল কেটে তা দিয়ে তার পাছায় "চল্লিশ চোরের" কথা ভেবে চল্লিশটা দোররা মারি। (৪) তৃতীয় গাছের সামনে দাঁড়িয়ে তাকে একশবার "আমি মাপ চাই" বলতে বাধ্য করি। (৫) চতুর্থ গাছের তলায় তাকে নিয়ে, তার মাথায় গোবর ঢালি আর তার ২৮১০০ টাকা তার হাতে ধরিয়ে তার পশ্চাদ্দেশে ছোট্ট একটি লাথি মারি প্রতীকি অর্থে, তাকে শারীরিকভাবে আঘাত করতে না। আমার প্রস্তাবে কেউকেউ দ্বিমতপোষন করবেন। আপনাদের জায়গায় হলে অন্যসময়ে আমিও করতাম। কিন্ত এখন দেশে বেশ গুরুত্বপূর্ণ সময়। সবকিছু ঠিক করার এক সুযোগ এসেছে। এখনই যদি এসব ছিঁচকে চোরদের নিয়ন্ত্রন না করতে পারি, বড় দুর্বৃত্তরা তো স্বর্গ পেয়ে যাবে। আসুন এসব ধান্দাবাজদের ধরে প্রকাশ্য জন আদালতে বিচার করি, প্রমানিত হলে বেত্রাঘাত করি এবং জনগনের মঞ্চে তাদের অপকর্মের জন্য মাপ চাইতে বাধ্য করি।
BNP and awamileague doi tai eki doroner januar. doi tai dalal
ভাই এ লোক টা আগে শিবির করতো। হাসিনার নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য BNP তে যোগ দিয়েছিল। এখন হাসিনা নাই, আগের দলে চলে গেছে। এধরনের জামাতিদর দিয়ে জামাতের আমির শফিক সাহেব এ সব আকাম করিয়ে BNP কে জালেম প্রমান করতেছে। এই সবই শফিক সাহেবের কারিশমা।
বিএনপির নেতাদের বলছি এই সমস্ত কুকুরদের দল থেকে বের করে দিন
এদের যত তারাতারি আইনের আওতায় আনা হবে থতই দেশের মঙ্গল।
দেশকে একটা জালেমের হাত থেকে মুক্ত করে আরেকটা জালেমের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না--- ডাঃ শফিকুর রহমান। একথা বলার সাথে মিডিয়া পাড়া আর রাজনৈতিক মহল্লায় সমালোচনার ঝড় বইয়ে যায় তুলকালাম কান্ড ঘটে যায় বলা হলো একথা বিএনপিকে টার্গেট করেই বলা হয়েছে। এত দিনের জোট বন্ধু হয়েও জামায়াত কি করে এমন কথা বললো। ওদের কৃতজ্ঞতা বোধ বলতে কিছু নেই ওরা বেঈমান নাফরমান নেমক হারাম মোনাফেক আরো কত কি? জামায়াত একথা শুনে হতভম্ব হয়ে যায় আর ভাবে বললাম কি আর বুঝলো কি? একটা জালিমের হাত থেকে রক্তের সাগর পাড়ি দিয়ে মুক্ত হয়ে আরেকটা জালিমের হাতে কে বন্দি হতে চায়? আর সে জালিমটা কে তা তো বুঝা যাবে নির্বাচনের পর তাদের কর্মকান্ডের পর।এখনি কেমন করে বলা যাবে যে সে দলটা হবে বিএনপি? ঘটনা প্যাচ খেয়ে গেলে অন্যদলও তে ক্ষমতায় আসতে পারে। তখন সে দল ধরে নিলাম জামায়াত ই একক ভাবে নয় কিংবা জোট করে ক্ষমতায় এলো তখন কি জামায়াতও যদি জুলুম করে সেটা কি জালিম হবে না? আর সেই জালিমকেই ত ক্ষমতায় নিতে তিনি নিষেধ করেছেন। তাহলে এমন কথা বলার অন্যায়টা হলো কোথায়? অতঃপর জামায়াত নিয়ে বিএনপির অনেকেই তীর্যক ভাষায় সমালোচনা সহ ভোটে না জিতার হুমকি দিয়েছে। এখন যে বিএনপির নেতা বললো গত পনের বছর যাবৎ আমরা না খেয়ে উপোস ছিলাম এখন আমরাই খাবো। বিএনপি এখন কি জবাব দিবে? ডাঃ সফিকুর রহমান কি এতই চদু বক্তব্য দিয়েছিল যে তার কোন ভিত্তি ছিল না?
আওয়ামিলীগ যদি সৈরাচারের সভাপতি হয তবে বিএনপি তার সহসভাপতি, এক রসুনের কোয়া। এদের কেউ যেন আর কোনদিন ক্ষমতায় না আসে সে অবস্থা করতে হবে।
একজন মানুষ কতটা বেপরোয়া হলে এমন মন্তব্য করতে পারে। এধরনের কর্মী সামলাতে না পারলে দলের যে ভয়াবহ পরিনতি হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিএনপিকে যদি বলা হয় বিএনপি আর আওয়ামীলীগ মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ মাত্র! অমনি বিএনপির নেতা কর্মী সমর্থকেরা তেলেবেগুনে ভাজা তাওয়ার মত জ্বলে উঠে। বিএনপি কি আসলেই চায় যে দেশ দুর্নীতি মুক্ত দখল মুক্ত চাদাঁবাজি মুক্ত হোক? কর্মকান্ডে কিন্ত তার প্রমান পাওয়া যাচ্ছে না। বিএনপি যদি সত্যিই এটা চাইতো তাহলে বিএনপির সাইনবোর্ড ধারী কেউ যদি বিএনপির নীতি আদর্শ শৃংখলা বহির্ভূত কোন কর্মকান্ডের সম্পৃক্ততার প্রমান মিলার সাথে সাথে তার পদ পদবী অটো চলে যেতো। আর সেই সংবাদ অপরাধীর খবর ছাপার নিচের কলামেই ছাপা হয়ে যেতো সে অটো বহিঃষ্কৃত। কিন্ত তা কি কারোর দৃষ্টিগোচর হয়েছে? হয়নি। উডরন্ত অপরাধী যদি নির্দোষ দাবী করে তাহলে তথ্য প্রমান সাপেক্ষে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর তা পরে প্রকাশ করবে। আর প্রকাশ না করলে অপরাধী অপরাধী হিসাবেই গণ্য হয়েছে কিংবা অটো বহিঃষ্কৃত বলে গণ্য হবে। তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে অপরাধ প্রমানীত হলে আদালতের মাধ্যমে শাস্তিরও বিধান থাকবে যেখানে কারোর কোন সুপারিশ চলবে না। তাহলেই বুঝা যাবে বিএনপি গণতন্ত্র চায় আইনের শাসন চায় একটা জনবান্ধব রাজনৈতিক দল হতে চায়। অন্যথায় জনগণ ধরে নিবে বিএনপি আর আওয়ামীলীগ মুদ্রার এপীঠ ওপীঠ এটাই সত্য এটাই বাস্তব।
জনাব তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এখনকার রাজনীতি জিয়াউর রহমানের রাজনীতির আমলের চেয়েও কঠিন। আপনাকে জিয়াউর রহমানের চেয়েও কঠোর হতে হবে। এসব লোক কিন্তু দলকে ডুবাবে। অলরেডি বিএনপি'র জনপ্রিয়তা অনেকখানি হ্রাস পেয়েছে। মানুষ বিরক্ত। এইসব দুঃসাশন থেকে মানুষ মুক্তি চায়। বিএনপি যদি দলের দুশমনদেরকে দমন করতে না পারে তাহলে দেশের দুশমনদেরকে দমন কিভাবে করবে? এদেরকে বহিষ্কার করলে এদের কিছুই হবে না। এদের নামে মামলা দিন। তারপর পুলিশের হাতে তুলে দিন। এতে দল আরো শক্তিশালী হবে।
এখন আমাদের সময় এসেছে খাওয়ার।.. আমাদের দিকে নজর দিলে পরিণাম ভয়াবহ হবে।--- অভ্যুত্থান আন্দোলন বিপ্লব বিক্ষোভ সবই খাই মরিচ বেগুন ডাল চাল কচুর নেই বালাই রোদ-বৃষ্টি ভাদ্রের নাও, অসময়ে পশ্চিমা বাও! রমণীর কোপানলে- বিপ্লব শুরু শাহাদাত আঙ্গুলে, ছাত্র জনতার(?)আন্দোলনে, রমণী ফুড়ুৎ উড়ে গগনে। তাও বলিস কি খাবানে কি খাবানে? দাম্ভিকতায় রায় দিয়েছে, কলা পাতায় ঠাঁই পেয়েছে, আভোকাডে ঘাই খেয়েছে তায় আসীনের কি হয়েছে? ফের বলিস কি খাবানে কি খাবানে? পিতার গায়ে মূত্র দেই- বেজন্মা নাম নেই, অন্তরবাসে উল্লসিত, নৈতিকতা নির্বাসিত, সভ্যতা চুর হেঁচকা টানে - পাতাকুড়ানি রাজভবনে! তাও বলিস কি খাবানে কি খাবানে?
গত সতেরো বছরে কিচ্ছু ছিড়তে পারেনি এখন ছাত্ররা আন্দোলন করেছে, জীবন দিয়েছে, আর বিএনপি লুটপাট শুরু করে দিয়েছে। একটা কথা, জামায়াতকে মোকাবিলা করার মত কলিজা বিএনপি’র নাই। হাসিনা সরকার এত জুলুম করেও জামায়াতকে দমাতে পারেনি। বিজয়ের ঝান্ডা জামায়াতে ইসলামীর হাতেই ওঠবে ইনশাল্লাহ।
BNP er HI command jante parle apni bohishkar hoben. Tokhon beshi kore khete parben
দেশকে একটা জালেমের হাত থেকে মুক্ত করে আরেকটা জালেমের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না--- ডাঃ শফিকুর রহমান। একথা বলার সাথে মিডিয়া পাড়া আর রাজনৈতিক মহল্লায় সমালোচনার ঝড় বইয়ে যায় তুলকালাম কান্ড ঘটে যায় বলা হলো একথা বিএনপিকে টার্গেট করেই বলা হয়েছে। এত দিনের জোট বন্ধু হয়েও জামায়াত কি করে এমন কথা বললো। ওদের কৃতজ্ঞতা বোধ বলতে কিছু নেই ওরা বেঈমান নাফরমান নেমক হারাম মোনাফেক আরো কত কি? জামায়াত একথা শুনে হতভম্ব হয়ে যায় আর ভাবে বললাম কি আর বুঝলো কি? একটা জালিমের হাত থেকে রক্তের সাগর পাড়ি দিয়ে মুক্ত হয়ে আরেকটা জালিমের হাতে কে বন্দি হতে চায়? আর সে জালিমটা কে তা তো বুঝা যাবে নির্বাচনের পর তাদের কর্মকান্ডের পর।এখনি কেমন করে বলা যাবে যে সে দলটা হবে বিএনপি? ঘটনা প্যাচ খেয়ে গেলে অন্যদলও তে ক্ষমতায় আসতে পারে। তখন সে দল ধরে নিলাম জামায়াত ই একক ভাবে নয় কিংবা জোট করে ক্ষমতায় এলো তখন কি জামায়াতও যদি জুলুম করে সেটা কি জালিম হবে না? আর সেই জালিমকেই ত ক্ষমতায় নিতে তিনি নিষেধ করেছেন। তাহলে এমন কথা বলার অন্যায়টা হলো কোথায়? অতঃপর জামায়াত নিয়ে বিএনপির অনেকেই তীর্যক ভাষায় সমালোচনা সহ ভোটে না জিতার হুমকি দিয়েছে। এখন যে বিএনপির নেতা বললো গত পনের বছর যাবৎ আমরা না খেয়ে উপোস ছিলাম এখন আমরাই খাবো। বিএনপি এখন কি জবাব দিবে? ডাঃ সফিকুর রহমান কি এতই চদু বক্তব্য দিয়েছিল যে তার কোন ভিত্তি ছিল না?
বলদা গুলো প্রমাণ করেছে এগুলো জাতির বোঝা।
ভাই, এখান তো হাসিনার মাফিয়া সরকার নাই। অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিন। দলের ডোল না বাজিয়ে শাস্তি নিশ্চিত করুন।
একে ধরেন।কঠিন শাস্তির জন্য আবেদন করছি।এখন ই কঠোর না হলে এরা আশকরা পেয়ে মাথায় উঠবে।এদের কে মেরে ফেললেই দেশের জন্য ভাল।
নৌকা ধানের শিষ দুই সাপের একপ বিষ এই কথা চালু আছে সমাজে আর এই সব তার প্রমাণ
অতিসত্বর এই মাস্তান কে গ্রেপ্তার করা হোক। বহিষ্কার করে কিছু হবে না। আওয়ামী লীগ এই সব ডাকাতকে কোটি টাকা দিয়ে কিনে নিবে বি এন পির বদনামের জন্য।
BNP will loose public support because of this type of people
এই রকম কুলাঙ্গারদের জন্য দলীয় রাজনীতি কলুষিত হচ্ছে। এদেরকে শক্ত হাতে দমন করতে হবে। এরাই দল ও জাতির শত্রু।
তাকে বিএনপি থেকে দ্রুত বহিষ্কার করতে হবে। বিএনপিকে ডোবানোর জন্য এরকম নেতাগুলোই যথেষ্ট।
Need sharia laws to control these thugs. Eye for an eye will work for these devils.
এই সমস্ত নির্লজ্জ সন্ত্রাসীদের যদি বিএনপি নিয়ন্ত্রন না করতে পারে তবে বিএনপিরও খবর আছে। এটা নিশ্চিত।
আল্লাহ আমরা আর পারলাম না।তুমি দয়া করে একটা গজব দাও জুলুমকারীদের উপর।আমরা অসহায় এজন্য আর না বলে পারলাম না।
ওর মতো গুটিকয়েক কুলাঙ্গারের জন্য বিএনপির দুর্নাম হচ্ছে। এখুনি এদেরকে দমন করতে হবে। এ ব্যাপারে বিএনপির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এরা দেশের আবরজনা।
এবার বাদলের ধরা খাবার পালা। শেখ হাসিনা কে দেখে যদি শিক্ষা না হয় রে পাগলা।