বাংলারজমিন
আত্মগোপনে ব্যারিস্টার সুমন
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৩ আগস্ট ২০২৪, মঙ্গলবারচুনারুঘাট আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে চলে গেছেন। মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে তাদের। আওয়ামী লীগ সরকারের আচমকা পতনের পর নেতাকর্মীরা মনোবল হারিয়ে অনেকটা নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন। তৃণমূল পর্যায়ের নগণ্যসংখ্যক কর্মীদের বাজার-হাটে দেখা গেলেও নেতারা কেউই রাস্তাঘাটে চলাফেরা করছেন না।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকেই চুনারুঘাট আওয়ামী লীগে ভাঙন দেখা দেয়। এ সুযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক (ব্যরিস্টার সুমন) বিপুল ভোটে নৌকার প্রার্থী এডভোকেট মাহবুব আলীকে পরাজিত করেন। নির্বাচনের পর ব্যরিস্টার সুমন নিজেকে আওয়ামী লীগের নেতা হিসাবে জাহির করার চেষ্টা চালান এবং পছন্দমতো ছাত্রলীগ কমিটি গঠনে মনোনিবেশ করেন। ৫ই আগস্ট দলের সভাপতি শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পরপরই দাপুটে নেতারা আত্মগোপন করেন। ছাত্রদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ভবিষ্যৎ আঁচ করতে পেরে ব্যরিস্টার সুমন এলাকা ছেড়ে চলে যান এবং নিজেকে লুকিয়ে রাখেন। তিনি দেশের ভেতরে কোথাও লুকিয়ে আছেন নাকি আমেরিকা তার পরিবারের কাছে চলে গেছেন তা এখনো স্পষ্ট নয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার ঘনিষ্ঠ এক বন্ধু জানান, ব্যরিস্টার সুমন বর্তমানে আমেরিকা আছেন যদিও এ তথ্যের কোনো নির্ভরযোগ্যতা নেই। এদিকে চুনারুঘাট আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আকবর হোসেন জিতু, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আলী, সাবেক সম্পাদক আবু তাহের, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির লস্করসহ দলের শীর্ষ নেতারা আত্মগোপনে রয়েছেন। আত্মগোপনে রয়েছেন চুনারুঘাট পৌর মেয়র সাইফুল ইসলাম রুবেল, আওয়ামী লীগ নেতা, পাইকপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান ওয়াহেদ আলী, রাণীগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান রিপন, মিরাশি ইউপি চেয়ারম্যান মানিক সরকারসহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকর্মী। গত ৫ই আগস্ট দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পরেই চুনারুঘাট পৌর শহরকে দখলে নেয় ছাত্ররা। এ সুযোগে পৌর শহরে অবস্থিত ‘মুক্তিযোদ্ধা চত্বর’র নামফলক পাল্টে ‘মেয়র মোহাম্মদ আলী চত্বর’ ব্যানার টানিয়ে দেয় একটি পক্ষ। এদিন রাতে ব্যারিস্টার সুমন ফুটবল একাডেমির বাস ও তার বাসায় আক্রমণের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয় দুর্বৃত্তরা। তবে উপজেলা প্রশাসনিক কার্যালয়ের অদূরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে আক্রমণ করে একদল বিক্ষোভকারী। দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর চুনারুঘাটে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।
বাটপার নামবার ওয়ান। তালি মাথায় পচা ডিম।
He was the great culprit out of 300 culprit.
ধরে এনে সোজা আয়নাঘরে।
সুমন একজন সৎ লোক, তার মতলোক কম পাওয়া যায়
সুমন একজন সৎ লোক, তার মতলোক কম পাওয়া যায়
স্বাধীনতার সময় খুন, ধর্ষণ, লুটতরাজ, চাঁদাবাজি, হত্যা যা সংগঠিত হয়েছে, তার মূল নায়ক ছিল মুক্তিযোদ্ধা নামধারী এই আয়ামীলীগাররাই। জামাতে ইসলামীকে যে তারা মিথ্যে অপবাদ দিয়ে এসেছে তা এখন জাতির কাছে স্পষ্ট। পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজদ্দৌলা ইংরেজদের পরাজিত করে আম্রকানন পর্যন্ত তাড়িয়ে দিয়ে ভেবেছিলেন তারা শেষ হয়ে গেছে। কিন্ত একসময় তারা পুনর্ঘটিত হয়ে নবাব সিরাজুদ্দৌলাকে হত্যা করে পৌনে দুইশ বছর এই উপমহাদেশ শাসন করেছে। তাই এত বছর মিথ্যে ইতিহাস রচনা করার জন্য এই দলটিকে যদি চিরতরে বাংলারমাটি থেকে এখনই নিষিদ্ধ করা না হয়, তবে এরা আবার কাদের সিদ্দিকীদের মাধ্যমে পুনর্ঘটিত হয়ে পুরো জাতিকে নিঃশেষ করে দেবে।
এই আওয়ামীলীগ বাংলাদেশ কে,,, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের মত করে শাসন করেছে,,,,, তাহলে কার জন্য দেশ স্বাধীন হলো,,,,, এখনো তারা অশান্তি করার চেষ্টা করতেছে,,,,,যদি তোমরা পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের মত করতে চাও, তাহলে যারা বিরোধিতা করেছিল,,,তারাই সঠিক ছিল,,,,যদিও তোমরা উপাধি দিয়েছো রাজাকার,,,,,যারা নিরপেক্ষতা বুঝে না,,,তারাই স্বৈরাচারী
এরা দেশ ও জনগণের শত্রু। এরা যেন কখনও আত্মগোপন থেকে বের হতে না পারে, সার্বক্ষণিক পাহারায় থাকতে হবে। আওয়ামীলীগ বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেনা। এরা অখণ্ড ভারত এ বিশ্বাসী। এদের রাখতেই হবে। আর ভুল করা যাবেনা।
সুমন সাহেব আওয়ামী সরকারের তীব্র সমালোচনা করতেন কিন্তু কখনো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি কথাও বলতেন না। যেহেতু তিনি নিজেকে শেখ হাসিনার ভক্ত হিসাবে জাহির করতেন, আজ শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর, তারও পালানো ছাড়া আর কোন পথ নেই।
সুমন হল একজন বাকপটু বাটপার। চটকদার শব্দচয়ন ও উদ্ভট শারীরিক অঙ্গভঙ্গি করে নিজেকে রাজনৈতিক ক্লাউনের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে সে! সমাজের অসঙ্গতি প্রকাশের নামে সে মূলত নিজেকে জাহির করে বেড়াত। কিন্তু স্বৈরাচার ও গণহত্যাকারীর দোসর থেকে পলাতক হয়ে যে অসঙ্গতির জন্ম দিল সে,তার প্রকাশ করবে কে!??
বুঝে আসেনা আওয়ামী লীগ কি ধরনের রাজনীতি করে, ক্ষমতা শেষ হলে তাদেরই দেশ ছাড়তে হয়, দেশে তো আরো বহু প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট ক্ষমতা ছেড়েছে, তারা তো দেশ থেকে পালাইনি। খালেদা পালাইনি এরশাদ পালাইনি জিয়াউর রহমান পালাইনি। কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেন? কেহ ব্যাখ্যা করলে ভালো হয়।
gac besi loba hole tufane bhengge jay
বিনা ভোটে, রাতের ভোটে, ডামি ভোট করে নির্বাচন করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পর পট পরিবর্তনের সাথে সাথে সবাইকে পালিয়ে যেতে হবে কেন? বাংলাদেশে বিগত ১৯৯১ সাল থেকে কেয়ার টেকার সরকারের অধীনে নির্বাচিত কোনো সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়নি। কেয়ার টেকার পদ্ধতি বাতিল করে দলীয় সরকারের অধীনে বিগত ৩টি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসকে রূপান্তরিত হয়। তাদের অমিল সবগুলোর দলের উপর অসম্ভব রকমের নির্যাতন-নিপীড়ন, খুন-ঘুম, হত্যা-ফাঁসি চালানো হয়েছে। ফলে এই ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হয়ে সবাই দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে। তাহলে দেশ, জনগন এবং নিজের দলের কি লাভ হলো? তাই বাংলাদেশে এই পরিস্থিতি আর যাতে কেউ সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে বিশেষ করে বাংলাদেশের এই ছাত্রসমাজ ইনশাল্লাহ সবকিছু করতে পারবে বলে এই দেশের মানুষ আশাবাদী।
নীতি বিবর্জিত একজন মানুষ হলো সুমন। লোক দেখানো ছিল তার মানব সেবা।
"দেশে বালা মুসিবত আসলে পীরে- আওলিয়াদের গায়েও তা স্পর্শ করে" প্রবাদটি ভুলে গেলে চলবে না।(এই ধরনের মন্তব্য মানবজমিনের নীতি বিরোধী তাই এটা ছাপা হবে না)।
বাংলাদেশে এমন একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালো হউক, শাসন ক্ষমতা হাত বদল হলেই যাতে কাউকে আর পলাতক থাকতে না হয় ।
বালেষ্টার সুমন আত্মগোপনে আছে, সব ডাকাত আত্মাগোপনে পালিয়েছে।
সততার স্ট্যাচু সুমন ভয়ঙ্কর জনপ্রিয়তায় পদাঘাত করে আত্মগোপনে কেন? নীতির নৌকা কি সুনামগঞ্জের হাওরে ডুবে গেছে? সাথে সুমন নিজেও কি?
সততার স্ট্যাচু সুমন ভয়ঙ্কর জনপ্রিয়তায় পদাঘাত করে আত্মগোপনে কেন? নীতির নৌকা কি সুনামগঞ্জের হাওরে ডুবে গেছে? সাথে সুমন নিজেও কি?