অনলাইন
বিএনপির অভিযোগ অস্বীকার করলেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত
কূটনৈতিক রিপোর্টার
(১ বছর আগে) ৩১ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:৩২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:৩৪ অপরাহ্ন

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে বিএনপির অভিযোগ নাকচ করলেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মন্টিটস্কি। এ ধরণের অভিযোগকে পুরোপুরি অসত্য এবং বিভ্রান্তিকর আখ্যা দিয়ে রাশিয়ার দূত বলেন, বাংলাদেশের জনগণের ভোটেই আওয়ামী লীগ নির্বাচনে জয় পেয়েছে।
বুধবার দুপুরে সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে বেরিয়ে যাওয়ার মুহুর্তে উপস্থিত গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
সংসদের বাইরে থাকা দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় শনিবার অভিযোগ করেন, ৭ই জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকার জনগণের নয়, এটি ভারত, চীন ও রাশিয়ার সরকার। তাই বিএনপি এই সরকার মানে না।
রাষ্ট্রদূত মন্টিটস্কি বলেন, নির্বাচন বা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়েই হস্তক্ষেপ বা নাক গলায়নি রাশিয়া।
পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে রুশ রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে টাকা-রুবলের বিনিময় নিয়ে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করছে। বাণিজ্য সহজীকরণে বাংলাদেশের সঙ্গে যেকোনো সময় চুক্তি হতে পারে বলেও আভাস দেন তিনি। বাংলাদেশ বা পৃথিবীর কোথাও মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে রাশিয়া স্বীকৃতি দেয় না- এমনটা জানিয়ে মস্কোর দূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণে বাংলাদেশ ভোগান্তিতে পড়েছে।
এর আগে, সোমবার (২৯ জানুয়ারি) এক সভায় ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউসের পরিচালক পাভেল দভয়চেনকভ বলেন, উচ্চশিক্ষার জন্য রাশিয়া যেতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ থেকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী সম্পূর্ণ সরকারি বৃত্তি নিয়ে রাশিয়ায় পড়তে যান এবং তারা উচ্চশিক্ষা শেষ করে দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে সক্রিয় হন।
তিনি বলেন, রাশিয়া এবং বাংলাদেশ চিরকালের বিশ্বস্ত এবং পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উভয় দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
পাঠকের মতামত
রাশিয়া এবং বাংলাদেশ চিরকালের বিশ্বস্ত এবং পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উভয় দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে!!!
The people of Bangladesh treat Russia as an anti-democratic terrorist country.
রাশিয়ার কাজ কি এখানে? তাদের নিজেদেরই তো গণতন্ত্র নেই
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের কথা শুনে মনে হয় তিনি আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
রাশিয়া বরাবরই এই দেশের জনগণের বিরুদ্ধে কাজ করছে তাদের ব্যক্তিগত সার্থ্য আদায় করার জন্য।
মিথ্যাবাদীদের ধংস অনিবার্য আপনি যে মিথ্যা কথা বলছেন প্রকৃতি আপনাকে ঠিক একদিন এর সঠিক জবাব দিবে।৭জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে সেই নির্বাচন আওয়ামীলীগের সিলেকশন নির্বাচন সেটা শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই জানে আর আপনি বলছেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত।
চীন-ভারত-রাশিয়া ভোট ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড।
রাশিয়ান দূত গনতন্ত্র ও ভোটাধিকার কি, জনগনের সরকার বলতে কি বুঝায় ভুলে গেছেন। সম্ভব হলে ভাল ন্যায়সঙ্গত কাজে সমর্থন দিন, নতুবা নীরব থাকুন। স্বৈরতন্ত্র নিপাত যাক।
রাশিয়ান টাইপ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।
রাশিয়ার রাষ্ট্রদুতের মন্তব্য অতি দুঃখজনক বিগত সময়ে বিশেষকরে জাতীয় নির্বাচনে এধরনের ন্যাক্কারজনক মন্তব্য করেনি।।।
Russia is one of the worst country in the world.Putin is the best only for war in the world .
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মন্টিটস্কির এ ধরণের বক্তব্য সত্যি দুঃখজনক! বাকশাল গঠন ও পদ্ধতিগত উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন! বাংলাদেশের জনগণের উপর তা পুনরায় চাপিয়ে দেয়ার অভিযোগ যদি বিএনপি করে তবে তার ১০০% সত্য!
রাশিয়ার লজ্জা সরম থাকা দরকার। কারন তাদের মত জনগন ফিটার খায়না। আওয়ামিলীগ,বি এন পি, জাতিয়পার্টি,জামায়াত সহ অন্য সকলে জানে আওয়ামীলীগকে কারা খমতায় বসিয়েছে। আওয়ামীলীগ যে তত্বাবদায়ক নিয়ে আন্দোলন করে তত্বাবদায়ক বসিয়ে ছিল এখন ঐ তত্বাবদায়ক নিয়ে কেন এত ভয়।
India and China have joined forces with Russia, the main sponsor of the establishment of an authoritarian hero dictatorship and judatarchy in the world. The disenfranchised people of Bangladesh hatefully rejected the way in which Russia, the sponsor of shameless hypocrisy and lies, imposed the responsibility of the legitimacy of the Awami government's rise to power on the people of Bangladesh. Russia wants Bangladesh to be ruled by people hated by them for life.
উনার দেশের জনগন তো এভাবেই ভোট দিয়ে উনাদের কে নির্বাচিত করে। তাই উনারা তো এর চেয়ে বেশি কিছু জানবেন না।
বিশ্বে কর্তৃত্ববাদী এক নায়ক স্বৈরতন্ত্র এবং জোড়তন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রাশিয়া সঙ্গী সেজেছে ভারত আর চীন। নির্লজ্জ বেহায়াপনা আর মিথ্যাচারের প্রশ্রয় দাতা রাশিয়া আওয়ামী সরকারের ক্ষমতারোহনের বৈধতার দায় যেভাবে বাংলাদেশের জনগণের উপর চাপিয়ে দিয়েছে তা বাংলাদেশের ভোটাধিকার বঞ্চিত জনতা ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেছে। রাশিয়া চায় বাংলাদেশেও তাদের মত জনগণ কর্তৃক ঘৃণিত শাসন আজীবন জারি থাকুক।
শুঁড়ির সাক্ষী মাতাল
চোরের সাক্ষী গাঁটকাটা..........
এরা কিভাবে বুঝলেন জনগণের ভোটেই পাশ করেছে? এতো জোর দেওয়ার প্রমাণ কি
এত গোস্বা হওয়ার কী আছে? উপর দিয়ে ছড়ি ঘোরানো দান্দালি করলে কিছু কথা তো শুনতেই হবে।
রাশিয়া একটা সন্ত্রাসী দেশ। ইউক্রেনে আক্রমণ করেছে। একটা বাহানা খোঁজে সারা ইউরোপে এমনকি এশিয়ার বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ ছড়িয়ে দিতে চায় রাশিয়া। রাশিয়ায় গনতন্ত্র বিসর্জন দেয়া হয়েছে। তাদের দেশের জনগণের গনতান্ত্রিক ভোটের অধিকার স্বীকার করা হয় না। তাই তারা চায় তাদের মতো আমাদের মতো গনতান্ত্রিক একটি দেশের গনতন্ত্র বিসর্জন দেয়া হোক। সারা পৃথিবী দেখেছে একটি পাতানো নির্বাচন। মন্টিটস্কি কি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন? তিনি কিসের ভিত্তিতে জনগণের ভোটে নির্বাচন হয়েছে বললেন?
No one wants to go Russia.Now trying to one party system in our country.
রাশা সরকারকে শুধু অবৈধ নির্বাচনে শক্তি সমার্থন দিয়েছিল। ডলারের পরিবর্তে রুবল। কয়দিন চলাবে?
পুলিশ এস্কোট ছাড়া বেরোবে না সোনা বন্ধু, জনতা হাতের নাগালে পেলেই জুতো পেটা করবে।