রাজনীতি
প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে নাসিরুল ফের বললেন
চুন্নুর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে
অনলাইন ডেস্ক
(১ বছর আগে) ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, রবিবার, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন

নির্বাচন কমিশনে আপিল শুনানির প্রথম দিনেই প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নাসিরুল ইসলাম খান। ওই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. মুজিবুল হক চুন্নু। রোববার সকালে নির্বাচন কমিশন মিলনায়তনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ও চার কমিশনার আপিল শুনানি করছেন। প্রার্থিতা ফিরে পেয়েই চুন্নুকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে নাসিরুল বলেন, চুন্নুর সঙ্গে মাঠে খেলা হবে। চুন্নুর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। এই আসনে জাতীয় পার্টির কোনো খবর নেই। ১৯৭০ সাল থেকেই কিশোরগঞ্জ-৩ আওয়ামী লীগের আসন। পুরো আসনে জাতীয় পার্টির ভোট ১০টিও নেই।
এরআগে গত মঙ্গলবার নিজের প্রার্থিতা ফিরে পেতে রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করতে এসেও একই মন্তব্য করেন তিনি। সেদিন তিনি বলেছিলেন, আমি ষড়যন্ত্রের শিকার। তবে কার ষড়যন্ত্রের শিকার তা বলব না। প্রার্থিতা ফিরে পাবেন এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর জামানত থাকবে না।
পাঠকের মতামত
জাতীয় পার্টির আছে কি আর যাবে কি।এরা হচ্ছে বিনুদন পার্টি
জাতীয় পার্টির এবার স্বাধীনসত্তা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা বড় সুযোগ ছিলো। সেই সুযোগ ইতোমধ্যে হাতছাড়া হয়ে গেছে। মানুষ আর কোনদিন তাদের বিশ্বাস করবেনা। সাজানো নির্বাচন অংশগ্রহণ করে তাদের আম আর ছালা সবই খোয়ালো।
আপনার জন্য একরাশ শুভকামনা। দেশের স্বার্থে বেঈমান মোনাফেকদের ভরাডুবি জাতি দেখতে চায়।
এদেশের রাজনীতিকে ধ্বংস করেছে জাপা। তারাই সকল অবৈধ সরকার, ব্যবস্থাকে বৈধতা দিয়েছে। এদেরকে বাশডলা দেয়া উচিত।
জাতীয় পার্টি আসলে কোনো রাজনৈতিক দল নয়। সামরিক চাউনিতে জন্ম নেয়া পেটোয়া বাহিনী। গনতন্ত্রের দাবিতে আন্দোলনরত শহীদ নূর হোসেন, ডাক্তার মিলনসহ বহু মানুষকে তারা হত্যা করেছে। গনতন্ত্র হত্যার নেশার ঘোরে তারা গত তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। এবার আওয়ামী লীগ নিজের দলের ডামি ও সতন্ত্র প্রার্থী দাঁড় করিয়ে জাতীয় পার্টিকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। জাতীয় পার্টির মরনযাত্রা শুরু হয়েছে। দল হিসেবে বিলীন হওয়ার মুখোমুখি অবস্থানে আছে। জিএম কাদের সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে মানুষের সহানুভূতি আদায়ের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু নমিনেশন পেপার সাবমিট করে যে পল্টি খেলেন মানুষের মোহ কেটে গেছে। জাতীয় পার্টির স্বাধীন সত্তা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা সুযোগ এবার ছিলো। সেই সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেছে। মানুষ দ্বিতীয়বার তাদের বিশ্বাস করবেনা। সাজানো নির্বাচন অংশগ্রহণ করে আম ছালা খোয়াতে হবে।
যাত্রা পার্টিকে বয়কট করুন সবাই।
চুন্নুকে ডুবিয়ে দিন।