রাজনীতি
সরকারের আশ্বাসেই নির্বাচনে এসেছি: জাপা মহাসচিব
স্টাফ রিপোর্টার
(১ বছর আগে) ৫ ডিসেম্বর ২০২৩, মঙ্গলবার, ১:৪০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:১১ অপরাহ্ন
সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছে বলেই নির্বাচনে এসেছি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে দলীয় প্রতীকে, এককভাবে। আমরা চাই নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ। গত কয়েক বছরের স্থানীয় নির্বাচনের অভিজ্ঞতা সুখকর ছিল না। নির্বাচন কমিশন আশ্বাস দিয়েছে নির্বাচনের পরিবেশ সুন্দর হবে। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সরকারও আশ্বস্ত করেছে ভালো পরিবেশ হবে।
মঙ্গলবার বনানীস্থ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। এসময় চুন্নু আরও বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ পরিস্থিতি বোঝা যাবে প্রতীক বরাদ্দের পর। জাতীয় পার্টির এখন পর্যন্ত নয় জনের প্রার্থীতা বাতিল হয়েছে। ২৭২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ আছে। বাতিল হওয়া নয়জন আপিল করবেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে এন্টি আওয়ামী লীগের ভোট ডাবল। ভোটাররা কেন্দ্রে আসতে পারলে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে আমরা আওয়ামী লীগের থেকে বেশি ভোট পাবো।
যাত্রা পার্টি বলব না সার্কাস পার্টি বলব বুঝতে পারছিনা।
যে যায় লংকায়, সে হয় রাবন। নিজের আসন টি রক্ষা করতে পারবেন নাকি?
এরশাদ মৃত্যুর পর জাতীয় পার্টির ও মৃত্যু হয়ে গেছে, আওয়ামিলীগ ক্ষমতা হারানোর পর জাতীয় পার্টি ও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এই পঙ্গু পার্টিকে দাড় করে রেখেছে আও্যামিলীগ তার স্বার্থে।
jatio party realy a death party
জনগণের মন্তব্ব্য গুলি জাপার মহাসচিব সাহছছি।এক বার পড়ার অনুরধ জানাচ্ছি।
সরকারের আশ্বাসেই নির্বাচনে এসেছি: জাপা মহাসচিব Are you sure Mir Jafor.
জাতীয় বেঈমান পার্টির দালাল মহাসচিবের চিন্তাদ্বারা হাস্যকর, জনগণের সাথে বেঈমানী করে যে দল বার বার অবৈধ সরকারের পা-চাটা সহযোগী হয় তাদের ঘৃনার সাথে প্রত্যাখ্যান করবে বাংলাদেশের জনগণ যা আগের কিছু স্থানীয় নির্বাচনে দেখেছে সকলে, সকল জায়গায় জামাতের ভোটের ধারেকাছেও যেতে পারেনি জাতীয় বেঈমান পার্টি, ইনশাআল্লাহ গনতান্ত্রিক সরকার আসার পর এই জাতীয় বেঈমান পার্টির নাম এই বাংলাদেশ থেকে মুছে দেয়া হবে,
হালুয়া রুটির পিছনে যারা ঘুরে তাদের কাছে এর চেয়ে বেশি কিছু কি আশা করা যায়?
চুন্নু তথা জাতীয় পার্টির কাছে সুষ্ঠু নির্বাচন মানে- আ'লীগ- জাতীয় পার্টিকে জিতে আসার গ্যারান্টি দিবে ! যেমনঃ পূর্বের নির্বাচনগুলোতে দেয়া হয়েছিল। থার্ড নং চিন্তা !
জাতির সাথে আর বেইমানী না করা উচিত ছিল। জাতীয় বেইমানের তকমা মুছে ফেলার আর সুযোগ রইলো না। গৃহপালিত বিরোধী দলও হওয়ার সম্ভাবনা আর রইলো না।
ঠিকই বলেছেন। এখন এন্ট্রি আওয়ামীলের ভোট বেশি। তার মানে এই নয় যে তারা বসে আছে আপনাকে ভোট দেওয়ার জন্য?
হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সাহেব, বলেছিলেন যে আমি নির্বাচনে যাব না, এগুলি ভরা আছে আমার দুটি রাইফেলে,যদি আমাকে কেউ , নির্বাচনে যেতে বাধ্য করে, তাহলে আমি আত্মহত্যা করব, নির্বাচন ঠিকই হয়েছে, হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সাহেব, অতি চালাকি করে, উনার স্ত্রী রওশন এরশাদকে, নির্বাচনে দাঁড় করিয়ে দিল, বানিয়ে দিল বিরোধী দলীয় নেত্রী,, তারপর যখন শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করা হলো , যে হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সাহেব কোথায় কোথায়,, তখন শেখ হাসিনা হেসে হেসে বললো, এরশাদ সাহেব সেনাবাহিনী ক্যাম্প, খেলতেছে ,, কিন্তু পরে কি হল , পুরা জাতি দেখেছে, উনি চোরের মতন এসে, শপথ গ্রহণ করল, আজকে বাংলাদেশের, গণতন্ত্রকে ধংষের,মুল এই জাতীয় পার্টি
আজ বাংলা দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের মূল,, হলো জাতীয় পার্টি,,, তারা হল গৃহ পালিত,,,আল্লাহ হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ, জান্নাতবাসী করুক,মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে বদনাম করা ভালো না, উনি এ গণতন্ত্রকে, ধ্বংস করে দিয়ে গেছেন
জাতীয় বেইমান পার্টির উপর মজলুম মানুষের অভিশাপ। কারণ এদের কারণে জাতি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে না।
আসন ভাগাভাগির পাতানো নির্বাচন থেকে পাতানো ও গৃহপালিত বিরোধীদল কেমন হতে পারে তা খুবই স্পষ্ট।
আবারও গৃহপালিত হতে মন চায়???
একক ভাবে অংশ নেয়ার সাহস আপনাদের নাই।জোটে আংশ নিলেও একটা আসনও পাবেন না।ফেয়ার ইলেকশন হলে তো কথাই নাই, কাদের সাহেবের আসনে এম্পি হবে রানি আপা।
সাবালেগের এমন অবস্থা হলে নাবালেগ তৈমুর,ইব্রাহিমদের কি অবস্থা হবে। এখন এক দিকে জাতির কাছে প্রতারক হিসাবে আর অন্য দিকে আমচালা দুইটাই হারানোর পথে। ক্ষমতার লোভ ধ্বংসেও সাহায্য করে থাকে, যা ফায়ার পাওয়া কঠিন।
গত দু'টি নির্বাচন সুখকর না হওয়ার কারন আপনারা ভালো করেই জানেন,তাহা সত্ত্বেও আপনারা কর্তৃত্ববাদী কর্তৃক ভাল দিন অতিক্রম করেছেন। জাতীর সাথে বেঈমানী করেও বড় বড় বাতেলা দিচ্ছেন সাধারণ জনগণকে।ভোট সুষ্ঠ না হলেও আপনারা কর্তৃত্ববাদীর দোসর হয়ে ভূমিকা পালন করবেন এটা জনগণ অবগত আছে।সময় থাকতে জনগন মুক্তির স্বার্থে সবার অংশগ্রহণে একটি অবাধ,সুষ্ঠ,নিরপেক্ষ নির্বাচন দিন।অণ্যথায়,স্যাংশন থেকে রক্ষা পাবেন না বলেই আমরা আশাবাদী।
আওয়ামিলীগএর সফল রাজনীতির কারণে জাতীয় পাটি দংশ হয়েছে, এবং জাতীয়পাটির বোকামি রাজনীতির কারণে আওয়ামিলীগ কলংকিত হচ্ছে, বেশি পাইলে নির্বাচনে, কমপরলে বর্জনে, এতদিন সরকারের বদনাম করে ভাগে একটু বেশি পাবার সপ্নে বিভোর ছিলো, আজ কম পরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে তাই সাপের মতো ছুঁলুম পাল্টাতে শুরু করেছে, এরাই হচ্ছে উচ্ছিষ্ট ভোগী নিক্রিস্ট্র লোভী,
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির জন্য ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও হওয়াও অসম্ভব! বরং আ'লীগের সাথে সমঝোতার মাধ্যমে ভাগ বাটোয়ারা করে এমপি হওয়া সহজ হবে!
জাতীয় বেঈমান রা ভোট পাবে তাও আবার আওয়ামী বিরোধীদের এটা ভাবে কি করে।
সাতে পাঁচে চৌদ্দ হলে সম্ভব !
Entry awami pole is not for you.
জাতীয় পার্টি নয়, এরা জনগণের সাথে বিশ্বাস ঘাতক কারী জাতীয় মীর জাফর।
জয় বাংলা ছাড়া আপনাদের কোন অস্তিত্ব নেই আর জয় বাংলার ভোট আপনারা পাবেন না এইবার জয় বাংলার
সরকারের আশ্বাসেই নির্বাচনে এসে আওয়ামিলীগের বড়ই উপকার করেছেন । আওয়ামি লীগও বরাবরের মতো এবারও নিয়ম রক্ষার নির্বাচন উপহার দিবে। তবে জাতির ইচ্ছের বিরুদ্ধে আপনারা আওয়ামী লীগের অধীনের নির্বাচনে এসে এন্টি আওয়ামিলীগ ভোট আশা করবেন না। পাবলিক আপনাদেরকে আওয়ামিলীগেরই 'বি টীম' মনে করে।
প্রত্যেক দেশপ্রেমিক শক্তিকে আহবান জানাচ্ছি গভীিরভাবে চিন্তা করে কথা বলার জন্য। আমার মতে এবার ভোট চুরি করে সরকার পার পাবেনা।
নীতি নৈতিকতা কোথায় মাঝে মাঝে খুব কষ্ট হয়, তারা নাকি দেশের জন্য রাজনীতি করে।
হাস্যকর,,, কিভাবে ফাম দেয় বুঝলেন কেউ?
আপনি সত্য বলেছেন এন্ট্রি আওয়ামী লীগ ভোট বেশী কিন্তু সেই ভোটাররা ভোট দিতে আসবে না।।কিছু আওয়ামী লীগের ভোটার ভোট দিতে আসবে সেই ভোটে ৩০০ সিটই আওয়ামী লীগ জয়লাভ করবে।জাতীয় পার্টি জয়লাভ করার মত কোন সিটই পাবে না,অন্য দলের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে আসবে কারন এটা জনগণের দাবি।
Without sympathy of power party J.P will not get any seat for their activities .
জাপা মানে ফুট ফুটে সুন্দর......... বাচ্চা
সরকার সব সময় প্রতিশ্রুতি, আশ্বাস দেয় নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। কোন সময় তো বলে নাই, কারচুপি করবে। ডামি নির্বাচন হবে। ৫০% এর বেশি ভোট পড়বে, অটো ভোট হবে।
জাতীয় পার্টি মুনাফিকের দল গণতন্ত্র হত্যাকারী সহযোগী । জাতীয় পার্টিকে মনে রাখতে হবে আমেরিকার ভিসা সেংশন মাথার উপর । যাদের আমেরিকা বাড়ি গাড়ি আছে সবকিছু হারাতে হবে এটা মনে রাখতে হবে
আমি খুশি হব আওয়ামী লীগ ১৪ দল, জাতীয় পার্টি সহ কোন দলকেই যদি একটি আসনও না দেয়। ৩০০ আসন আওয়ামী লীগ নিয়ে নেক।
এরা কী সমাজের বাহিরে বাস করে নাকি
এন্টি আওয়ামী লীগ বলেই জাপাকে ভোট দিবে ? মোটেও না। সরকারের দালালি না করতে পারলে গৃহপালিত তকমা টাও হারাতে হবে।
কোন ধরনের আশ্বাস দিয়েছে দালাল পার্টির সাধারণ সেগ্রেটারী বেহায়া চুন্নু সাহেব কে দেয়া হলো ১৪ নাকি ১৮ মার্কা। এবারতো শুনছি ডামি মার্কা নির্বাচন।
এবার সুষ্ঠু নির্বাচন না করলে ঠেলা আছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে । ঠেলার নাম বাবাজি ।
এরা এদের সন্তানদের কি নৈতিকতা শিক্ষা দিচ্ছে কি ভাবে তাদের সামনে মুখ দেখায় নাকি টাকাই সর্বস্ব
জাতীয় মুনাফিক পার্টি সরকার গঠন করবে
এই যদি হয় প্রধান বিরোধী দলে অবস্থা তাহলে কেমন নির্বাচন হবে মানুষ তা বুঝতে পেরেছে
আমার মনে হয় শেষ পর্যন্ত জাতীয়পার্টি ভোট বর্জন করবে।
আগামী নির্বাচনে ২% ভোটারও ভোট দিতে কেন্দ্রে যাবে না জাতীয়পার্টির তো দূরে থাক আওয়ামীলীগের লোকজনও ভোট দিতে আসবেনা। কেউ ভোট না দিলেও সরকার ও নির্বাচন কমিশন বলবে ৪০% বা ৫০% মানুষ ভোট দিয়েছে।
বাংলাদেশের জনগণ জাতীয় পার্টি কে আওয়ামী লীগের দালাল ও বাংলাদেশ জনগণ মনে করে জাতীয় পার্টি জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে
গৃহপালিত বিরোধীদল হবার জন্য গৃহ পালিত কথা বলে।
জাতীয় বেহায়া’র জাতীয় বেহায়া পার্টি। খুঁটির জোরে ছাগল নাচে। হা হা হা।
কোন ধরনের আশ্বাস চুন্নু সাহেব কে দেয়া হলো ১৪ নাকি ১৮ মার্কা। এবারতো শুনছি ডামি মার্কা নির্বাচন।
শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে আসবে কারন এটা জনগণের দাবি।
সুতোর টানে পুতুল নাচে আওয়ামী লীগের টানে জাপা
বিভিনন দেশে তো হাওয়া, হাওয়া, লূ হাওয়া বইতে শুরু করেছে??