বিশ্বজমিন
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র অবিচল
মানবজমিন ডেস্ক
(৩ মাস আগে) ৬ জুন ২০২৩, মঙ্গলবার, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থানে অবিচল রয়েছে। সোমবার হোয়াইট হাউসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল (এনএসসি)’র স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশন পরিচালক অ্যাডমিরাল জন কিরবি। এসময় তার কাছে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন যে, বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নিতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে চিঠি দিয়েছেন ৬ জন কংগ্রেসম্যান। ওই চিঠিতে বাংলাদেশের জনগণকে অবাধ ও সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম সুযোগ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। প্রেসিডেন্টের কাছে সম্প্রতি এই আইন প্রণেতাদের লেখা চিঠি সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?
এর জবাবে কিরবি বলেন, আমরা আমাদের অবস্থানে অবিচল রয়েছি। এই চিঠি পাঠানোর বিষয়ে আমি অবগত। যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই বাংলাদেশে অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে অবিচল রয়েছে। সেই অবস্থান স্পষ্ট করতেই সম্প্রতি স্টেট ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করতে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা নীতি ঘোষণা করেছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে লেখা এক চিঠিতে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন ছয় কংগ্রেসম্যান। একইসঙ্গে তারা বাংলাদেশের জনগণ যাতে অবাধ এবং সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ পায় সেজন্য ব্যবস্থা গ্রহণে বাইডেনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
পাঠকের মতামত
আওয়ামী লীগের অধীনে কোন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তত্বাবধায়কই সমাধান।
আওয়ামী Tulip এর মন্তব্য বিষয়ে বলি, মুক্তিযুদ্ধের সময় চায়নাই বা কোন্ খাতিরটা করেছিল আমাদের? জানা আছে তো ওই সময়ের দুর্দশা সম্পর্কে কিছু, নাকি আওয়ামী চাপাবাজিই মুখস্থ কর শুধু? তাহলে সেই চায়নার সাথেই বা এত গলাগলি কীসের এখন? একটু জিজ্ঞাসা করে নিও তো তোমার পীরানীকে।
সবেধন নীলমনি টিউলিপ সরকারের নষ্ট গদি ধরে রাখতে তার লিপ সার্ভিস চলমান রেখেছে। বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাঙ্গণে প্রচন্ড ঝড়ে উন্মাতাল, ১২ নম্বর সতর্ক সংকেত দিকে দিকে আকাশে বাতাসে। আঠারোটি মন্তব্য পড়েছে, দালাল সরকারের অপকাজে নিয়োজিত টিউলিপ ছাড়া বাকীরা একজোট, জনতার মুখের বাণী নিয়ে লড়ছে লড়েছে মনে হচ্ছে সামনেও লড়বে। সতর্ক সংকেত দেয়া আছে, কিছু দানব থাকবে ওদের সিল মেরে দেয়া হয়, ওরা নিজেদের অপকর্ম দিয়ে চিহ্নিত হয়ে যায়, সুপথ পায় না। আর যে সম্বন্ধে তোমার কোন জ্ঞান নেই তার অনুসরণ করো না। নিঃসন্দেহ শ্রবণ শক্তি ও দৃষ্টিশক্তি ও অন্তঃকরণ-এদের প্রত্যেকটিকে তাদের ক্রিয়াকলাপ সম্বন্ধে সওয়াল করা হবে। (সুরা বনি-ইসরাইলএর ৩৬ আয়াত)। ঐশী বাণী দিয়েই মন্তব্য করলাম। ছন্দের ভাষাতে যদি বলি, “এই দুনিয়া নয়কো মিছে, নয়কো অতি তুচ্ছ সার। এই দুনিয়ার কর্ম দিয়েই পাইবে তোমার পুরস্কার।” এটি মনে করার কারণ নেই যে দৈব থেকে আশির্বাদ আসবে আর বাকীরা লুটেপুটে খাবে। যদিও মনে হয়েছিল কিছু সময় ওরকম কিছু হয়েছিল, তাই এত লুটালুটি সম্ভব হয়েছে। ওটি ছিল পরীক্ষার প্রহর, কে কেমন করে? টিচার আড়ালে দাঁড়িয়ে সব স্কুটিনি করছে, যারা দৈবকে না দেখেও সত্যকে আঁচ করতে পারে তারা এটি মানে ও জানে। হাসিনা সরকার এ যাবত সিসিটিভিও ফুটেজ লুকিয়ে ফেলেছে, সব দালিলিক প্রমাণিত, আর সে সুযোগ সামনে নেই। আসল অদেখা মালিকের কম্প্যুটারে নামে দাগে সব উঠে গেছে, চৌদ্দগোষ্ঠীর দলিল।
দল কানা , মাথা মোটা, চাপাবাজ টিউলিপের জন্য দুঃখ হয়। আল্লাহু তাকে সঠিক বুঝ দান করুন।সাদাকে সাদা, কালা কে কালা বলার তৌফিক দান করুন। আমীন
আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছর যাবত দেশের মধ্যে যত অপকর্ম করেছে তার সিকিভাগ কেউ করে নাই।উন্নয়ন এর নামে গুম,খুন,করেছে।ভোটের অধিকার হরন করে ক্ষমতা দখল করেছে। সমস্ত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধংস করেছে। আওয়ামী লীগ কোন মুখে গনতন্ত্র, আলোচনা করতে চায়।গণভবনে চায়ের দাওয়াত দিয়ে নিশিরাতের ভোটের আয়োজন করেছিল।আমু এখন আলোচনার নামে আরেক কোন ফন্দিফিকির করছে।মানুষ আওয়ামী লীগ কে বিশ্বাস করে না।এটা লাউড এন্ড ক্লিয়ার। শাসক দল ইন্ডিয়া, আর চায়নার পদলেহন করে ক্ষমতায় আছে।এটাই মানুষ বিশ্বাস করে। কোন রাস্ট্র চিরকাল শত্রু থাকে না।আমেরিকা খারাপ হলে শেখ পরিবারের সবাই অই বেহেশতে থাকে কেন?
ঈশ্বর আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ করুন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী কাল্টের ফিল্টার করতে শুরু করেছে।
যদিও আমাদের কমেন্ট উনি পড়বেন না। তারপরেও ধন্যবাদ উনাদের।
Thanks to U.S govt., we want free fair & credible next election.
Tulip এর স্কুলবালক/বালিকা সুলভ হাস্যকর মন্তব্যগুলো পড়লে বারবার একটা কথাই মনে পড়ে, "চারাগাছে ফুল ফুইটাছে!" এই ধরনের মন্তব্যকারীরা এখনো বিশ্বাস করে দুনিয়া বুঝি আওয়ামী লীগের মাঠের চাপাবাজি অনুসারেই চলে।
গত ১৪ বছর ভোট দিতে পারি নাই। আমরা ভোট দিতে চাই। ভোটে মাধ্যমে আমাদের নেতা নির্বাচিত করতে চাই। আমাদের গনতন্ত্র,মানবাধিকার,সুশাসন এবং সভা সমাবেশের স্বাধীনতা ব্যবস্থা ফিরে আনার জন্য যে দেশ সহযোগীতা করবে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
বাংলাদেশার মুক্তিকামি মানুষের পক্ষে দারানুর জন্য আমেরিকাকে ধবাদ
বর্তমান সরকারের কর্ম কান্ডের ফসল এই মার্কিন ভিসা নীতি
@Tulip স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে এসে কে আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল আর কে বিপক্ষে সেই প্রশ্ন তোলা অবান্তর। আর যদি তুলতেই হয় আহলে বলেন পাকিস্তান কি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের বন্ধু ছিল? যদি বন্ধু না হয় তাহলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী কিভাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে হাড়িভাঙ্গা আম পাঠায়? ৭১ এ স্বাধীনতার পক্ষে ছিলনা বলে এখন কি গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলতে পারবেনা? আমরা কি জন্য যুদ্ধ করেছিলাম? আমরা নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলাম, তাই যুদ্ধ করেছিলাম। এখন কি আমরা নায্য অধিকার পাচ্ছি। যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বের দাবী করে আজ তারাই গুম খুন ভোটাধিকার হরণ নজীরবিহীন দূর্ণীতি করে পদে পদে জনমানুষের অধিকার হরণ করছে।
ধন্যবাদ আমেরিকান জনগণ ও প্রশাসনকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সমর্থন দেওয়ার জন্য
বর্তমান সরকারের কর্ম কান্ডের ফসল এই মার্কিন ভিসা নীতি ।
আর কিছু কুলাংগার বদমাশ শয়তানের দোসর আছে যারা এই গনতান্ত্রিক দেশটাকে একনায়কতন্ত্রে কায়েমের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। অন্যকোন দেশ যেটা ভারত চীন রাশিয়া আমেরিকা আমরা কোনটাই চাইনা আমরা আমাদের স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে চলব ফিরব কথা বলব নির্বিঘ্নে ভোট দিব পছন্দের মানুষকে নির্বাচিত করব কিন্তু এখন কি তা হচ্ছে যদি কেউ বলে হচ্ছে তাহলে সে হলো দলীয় কানা মানুষ শুধু নিজেরটাই বুঝে। এতো অন্ধ মানুষ ভালো না এরা বিশ্রী রকমের পক্ষপাতিত্ব করে। জয় হোক এদেশের সকল মানুষের খারাপ মানুষের নয়।
We support the policy of America.Take necessary action for the real peace and freedom of Bangladesh.
We express our absolute gratitude to USA government to support the oppressed people of this this Poor Country like Bangladesh. In fact it was not poor, but Dacoits, those are now showing their arrogancy against USA initiatives, have dragged all its wealth and money from this land and made it poor. At any cost they want to be in power for looting this country and killing and oppressing the innocent people.
নিঃসন্দেহে জো বাইডেন প্রশাসন গণতন্ত্র বিশ্বাসী, শুধু বাংলাদেশ নয় তারা চাই সারাবিশ্বে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে। বর্তমানে বিশ্বের সকল গনতন্ত্র লেবাস তারি সরকার গুলো জো বাইডেন প্রশাসনকে মেনে নিতে পারছেনা, কারণ জো বাইডেন প্রশাসন বিশ্বে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়। স্বৈরাচার নিপাত যাক গণতন্ত্র মুক্তি পাক।
আমেরিকা বাংলাদেশ কে তাদের উপনিবেশ বানিয়ে ফেলেছে না-কি? আর তাদের সাথে তাল মিলাচ্ছে কারা, তাদেরকে আমরা খুব ভালভাবে চিনি। কতগুলো কুলাংগার, বদমায়েশ শয়তান ধান্ধাবাজ জাতীয় মানুষ আমেরিকার মত স্বার্থপর দেশকে সমর্থন করে যাচ্ছে।
দেশের ১০-১২% মানুষ যারা ৭০ সালের নির্বাচন এও ঝামেলা করেছিল, এখনও এরা ঝামেলা করার চেস্টা করছে। এরাই ছিল সব রাজাকার, আলবদর, জামাত। এদের প্রেতাত্না এখনও রয়েছে। এরা আমেরিকা কে এখন খুব সাধু বানাচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে আমেরিকা বিরোধিতা করেছিল। আমাদের দেশের বিরুদ্ধে তারা অনেক স্বড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু আমাদেরকে দমিয়ে রাখতে পারেনাই। মনে রাখতে হবে আমেরিকা তার কাজ উদ্ধার হয়ে গেলে পাছায় লাথি দিতে দুইবার ভাববে না। আর এই দেশ বিরোধী চক্রান্তকারীদের পাছায় লাথি খাওয়াই উচিৎ। লাথিই এদের প্রাপ্য। মানবাধিকারের মোড়ল দের দেশে বংগ বন্ধুর খুনি কিভাবে আশ্রয় পায়? সাদ্দাম হোসেন, গাদ্দাফিকে তারা কিভাবে হত্যা করেছিল মনে নেই? এরাসব দুমুখো সাপ। এদের বিষ দাত শেখ হাসিনাই ভেংগে দেবে।
সুস্থ পরিবেশ তৈরি করা জরুরি
যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ
মন্তব্য করুন
বিশ্বজমিন থেকে আরও পড়ুন
বিশ্বজমিন সর্বাধিক পঠিত
ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলার/ আমরা চাই বাংলাদেশে নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধি/ কানাডায় বিদেশি শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার আশঙ্কা

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]