বাংলারজমিন
কর্মীদের বেতন আটকিয়ে নারীদের ধর্ষণ করতো খায়ের
সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ, সদর দক্ষিণ (কুমিল্লা) থেকে
২৪ মার্চ ২০২৩, শুক্রবার
আবুল খায়ের। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করেন চিকিৎসাখাতে। কাগজে-কলমে কোনো চিকিৎসা বিদ্যা না থাকলেও দীর্ঘদিনের ফার্মেসি দোকান দিয়ে রাতারাতি করে ফেলেন কুমিল্লার পশ্চিম জোড়কানন ইউনিয়নের সুয়াগাজী বাজারে সুয়াগাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠান। তার প্রতিষ্ঠানের নারী কর্মীদের বেতন মাসের পর মাস আটকিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে। খায়ের সুয়াগাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এসব অপকর্ম চালান তিনি। তারই এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে তার প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মী অথবা আশেপাশে ব্যবসায়ী প্রতিবাদ করলে হত্যার হুমকি আসতে থাকে অজ্ঞাত স্থান থেকে। গত সোমবার আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে তার কক্ষে ডেকে নিয়ে মারধর ও শ্লীলতাহানির লিখিত অভিযোগ করেন তার প্রতিষ্ঠানের সাবেক এক নারী কর্মী। অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত বুধবার সকালে সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, খায়ের নিজে ডাক্তারের চেম্বারে বসে আছেন। এ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তারের জন্য অপেক্ষা করছেন শতাধিক নারী রোগী। ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কোথায় কোনো ডাক্তার নেই।
পাঠকের মতামত
একজন দেবাশীষ আরেক জন শুভাশিস! কি চমৎকার মিল!
আমার মতে জেলা প্রশাসক, ও সিভিল সার্জনের বিষয়টি ১০০% খতিয়ে দেখবে আসলে উনি দোষী কি না তদন্তের মাধ্যমে বের হয়ে আসবে। আর আমার প্রশ্ন উনি বলেছেন থানার ওসি এস আই তার সাথে বসে থাকে এ বিষয়ে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া উচিত ওসি এস আই তাঁরা অবশ্যই লাভের আশায় বসে থাকে তা না হলে তাদের নিজেদের কাজ ছেড়ে এখানে বসে থাকবে কেন?
এ হলো কুমিল্লার স্বাস্থ্য প্রশাসন? সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধেও ফৌজদারী মামলা হওয়া উচিত এ রকম একটি ডায়গনস্টিক সেন্টার চলতে দেয়া অপরাধে,,,!
মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা এদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
এ হলো কুমিল্লার স্বাস্থ্য প্রশাসন? সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধেও ফৌজদারী মামলা হওয়া উচিত এ রকম একটি ডায়গনস্টিক সেন্টার চলতে দেয়া অপরাধে,,,!