ঢাবিতে ছাত্রলীগের হামলায় ছাত্রদলের ১০ নেতাকর্মী আহত

এদের শিক্ষাকরা তাদের কি শিক্ষা দিয়েছে।এরা ছাত্র এটা ভাবতেই আমার ঘৃনা হয়।একজন ছাত্র আরেকজন ছাত্রকে এভাবে পিঠায়? ছিঃ ছিঃ ছিঃ। এদের আজীবনের জন্য ছাত্রত্ন বাতিল করা উচিত।

ছাত্রলীগ এক ভয়ংকর সসন্ত্রাসী সংগঠনের নাম। যে নাম শুনলেই মানুষের ঘৃনায় গা গুলিয়ে ওঠে

ছাত্রদলের উচিত নিজেরা সুーসংঘটিত হয়ে অচিরেই এর প্রতিশোধ নেওয়া। প্রতিরোধ, প্রতিশোধ দুটিই করতে হবে। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা যে কোন সময় এটাক করবে এটা সবসময় মাথায় রেখেই অগ্রসর হতে হবে। পুলিশ লীগ সবসময় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকেই সাপোর্ট করবে, এটাও মাথায় রেখেই অগ্রসর হতে হবে।

গুন্ডাতন্ত্রে এমন ই হয়। আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই। যারা রাস্তায় নিরপরাধ মানুষ কে পিটিয়ে হত্যা করতে পারে, যারা জনগনের ভোট চুরি করতে পারে, যারা ক্ষমতার জন্য যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, তাদের কাছে এগুলা কোন ব্যপার ই না।

একটা সন্ত্রাসী সংগঠন এবং ছাত্রলীগের মধ্য কোন পার্থক্য চোখে পড়েনা। পার্থক্য একটাই ছাত্রলীগ একমাত্র সন্ত্রাসী সংগঠন যাদের রাষ্ট্র পৃষ্ঠপোষকতা করে।

আমাদের উচ্চ শিক্ষার মান এমন নিম্ন পর্যায়ে গিয়ে পৌছেছে যে স্বয়ং মন্ত্রী পরিষদ সচিব বলেছেন সচিবরা কিছুই বোঝেন না। না বুঝেই বিদেশীদের সংগে দেশকে ফাঁসিয়ে বিভিন্ন ঋণ চুক্তি করে থাকে। এটা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার।

We saw BAKSAL in 1974; we are again seeing BAKSAL in 2022.

Why satrodal went there without sticks & preparation .

জনাব ওকা বলেছেন নিজেরা নিজেরাই মারামারি করে না সরকারের উপর দোষ চাপাচ্ছে। তার কথার অর্থ হলো যারা এই ভাবে পেটাচ্ছে ছাত্রলীগ বা আলীগের কেউ নয়। তাহলে ছাত্রদলেরও নীরবে মার খাবার কোন যুক্তি নাই। ছাত্রদলের উচিত যারা মারামারি করতে আসছে তাদের হাত পার ভেঙ্গে দেয়া। ইটের জবার পাথর দিয়ে দিতে হবে।

স্বাাধীন লাদেশে কোন দলীয় লেজুড়বৃত্তির ছাত্র সংগঠন বা ছাত্র রাজনীতির প্রয়োজন নেই। ছাত্ররা রাজনীতি করবে দলীয় পরিচয় বিহীন। তাদের মূল উদ্দেশ্য থাকবে লেখাপড়া এবং লেখা পড়ার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড, শিক্ষার পরিবেশ, গবেষনার উন্নয়ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের সাথে আলোচনা করা এবং দেশের ভবিষ্যত কর্ণধার হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলা। নিশ্চয়ই কোনো মা বাবা চায়না তাদের ছেলে মেয়েরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে লাঠিয়াল হোক।

ছাত্রলীগ এক ভয়ংকর সসন্ত্রাসী সংগঠনের নাম। যে নাম শুনলেই মানুষের ঘৃনায় গা গুলিয়ে ওঠে

দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে এক ছাত্র আর এক ছাত্রকে এই ভাবে নিষ্ঠুর ভাবে মারছে এটা লজ্জার । কোন দল বড় কথা নয় একজন খালিহাতে থাকা শিক্ষার্থীকে আর একজন এইভাবে পেটাতে পারে না। বুয়েটের আবরার কে ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতোই ঘটনা ঘটে যেতে পারতো। দেশের বিবেকবান মানুষেরা এইসব দেখে কষ্ট পায়। যে মায়ের সন্তান কে এইভাবে অমানুষিক ভাবে পেটানো হচ্ছে তার বাবা মায়ের বুক কাঁদে । এটা আমাদের পরবর্তী যুবসমাজকে হিংস্র হতে শিক্ষা দেয়। এক দলের লোকদের অন্য দলের লোকদের উপর হামলার শিক্ষা দেয় যা কোনো ভাবেই দেশ ও মানুষের জন্য ভালো নয়। দেশের আইন বিচার এবং প্রশাসন কোন পর্যায়ে গেলে এমন দৃশ্য আমাদের দেখতে হয় ? এই দৃশ্য ভীতির সঞ্চার করলেও একই সাথে ঘৃণা ও প্রতিশোধের ইচ্ছা কে বাড়িয়ে দেবে যা দেশের সাধারণ মানুষ চায় না । মানুষ কেন এত বিবেকহীন হবে এই ফটো একসময় ইতিহাসে স্থান পাবে। এখনই এদের নিয়ন্ত্রণ না করলে এই হামলা কারীরা অমানুষ হিসেবে সমাজের মাঝে খারাপ কাজ করেই যাবে।

দিনে দিনে শুধু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে.....

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন মহিলা কলেজ সহ সারাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে ছাত্রলীগ। এখন, ছাত্রদল যদি সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতো তাহলে দু'পক্ষেরই হতাহত হতো। তখন বলা হতো ছাত্রদল ছা. লীগ কে আক্রমণের উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাসে গেছে। কিন্তু এখানে ছাত্রদলের পক্ষে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার সুযোগ ছিলো। পরিকল্পিত ভাবে ছাত্রদল যাওয়ার আগেই সাধারণ শিক্ষার্থীরা যদি লাঠিসোটা নিয়ে আড়ালে আবডালে লুকিয়ে থাকতো এবং সন্ত্রাসীরা হামলা করার সঙ্গে সঙ্গে আড়াল থেকে বেরিয়ে এসে সন্ত্রাসীদের কড়ায়গণ্ডায় বুঝিয়ে দিতে পারতো। ছাত্রদল এধরণের কৌশল নির্ধারণ করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আগে থেকে প্রস্তুত রাখতে পারতো। কিন্তু ছাত্রদল শান্তিপ্রিয়, তাই তারা তারা এমনটা করেনি। তবে ঘটনাটা যদি উল্টো হতো তাহলে লীগের সন্ত্রাসীরা সুযোগটা হাতছাড়া করতো না বলেই মনে হয়।

সারা দেশের মানুষ এক্ষুনি ঘর থেকে বেরিয়ে ছাত্রলীগের ওইসব সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধরে পিটিয়ে বাস্তায় ধুলার সাথে মিশিয়ে দেয় না কেন? মানুষ কিসের অপেক্ষা করছে? আর কত? কোথায় বিএনপির প্রতিরোধ? কোথায় এখন পুলিশলীগ?

এই বীর যোদ্ধাদের শ্রীঘ্রই পদোন্নতি দেওয়া হোক।

দেশের গণতন্ত্র প্রশংসাযোগ্য। দেখুন দেশবাসী দেখুন এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা অগ্রহণযোগ্য !!

বেলা শেষে হিসাব দিতে হবে

@Joy:- চেষ্টা করলে আপনার লেখাটাকে আরও এগিয়ে নিতে পারতেন।

Now OK will say that BCL did not attack BCD but the opposite.

Do they realize how the world is going to react? Have we transformed into Somalia? What an inhuman brutality.

সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নিজেরাই মারামারি করে সরকারের ওপর দোষ চাপাতে চায় বিএনপি।'আমি আমাদের দলের নেতাকর্মীদের বলছি, নেত্রীর (শেখ হাসিনা) নির্দেশের বাইরে কেউ যদি হামলায় জড়িয়ে পড়েন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। এসব করে সরকারের ওপর এসে দায় পড়বে, এটা কিন্তু আমরা ছাড় দেব না। কোনো খারাপ কাজ আমাদের নেত্রী সহ্য করেন না', বলেন তিনি।

জনগন তোমাদের কপালে আরও অনেক নির্যাতন জমা আছে কারণ তোমাদের নিরলিপততাকেই পুজী করে জন্ম হয়েছে এই অসুরের। এর বিনাশ সহজ নয়।

আচ্ছা, সাংবাদিক ভাইয়েরা কি ছবি তোলার পাশাপাশি এই অন্যায়কারীদেরকে শক্ত হাতে প্রতিরোধ করতে অক্ষম? আজব দুনিয়া, মারামারির ছবি তোলার চেয়েতো মাজলুমকে সেভ করা অধিকতর জরুরি।

নিষ্ঠুর নির্মম নৃশংস!!! অমানবিক এই হামলা কোনো যুক্তিতে কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে।

বেগম খালেদাজিয়ার আমলে উল্টোটা দেখেছি।

Sattra league is no more a student organization, it isn't? Where is our attorney General? Why not file a case against this organization? There is a lot of evidence of what they are involved in.

আওয়ামী সন্ত্রাসী চিনে রাখো

জয় বাংলা

Are they human or inhuman children?

ওরা ছাত্র হতে পারে কিন্তু ওদেরকে শিক্ষকগণ মানুষ বানাতে পারেনি!

এসব সন্ত্রাসীদের বিচার এদেশের মাটিতে হবে ইনশাআল্লাহ।