অনলাইন
সহযোগীদের খবর
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
অনলাইন ডেস্ক
(৬ ঘন্টা আগে) ২০ জুন ২০২৫, শুক্রবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন
কালের কণ্ঠ
‘বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা’ দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম এটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে ব্যাংকঋণের সুদহার অনেক বেড়ে যাওয়ায় এখন অনেক ব্যবসায়ী বিদেশি ঋণের দিকে ঝুঁকছেন। দেশে গড়ে ঋণের সুদ ১৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যেখানে বিদেশি ঋণের হার আট শতাংশের নিচে।
এ কারণে উদ্যোক্তারা তুলনামূলক সস্তা ডলারভিত্তিক ঋণ নিতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে বিদেশি স্বল্পমেয়াদি ঋণ প্রায় ৪৫৪ মিলিয়ন ডলার বেড়ে ১০ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের উচ্চ নীতি সুদহার (১০ শতাংশ) এবং মূল্যস্ফীতির চাপে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদ বাড়িয়েছে। এর ফলে বিনিয়োগ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় নতুন বিনিয়োগ কমে গেছে।
এপ্রিল শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র সাত দশমিক ৫০ শতাংশে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সুদের হার যৌক্তিক না হলে তারা কিস্তি দিতে পারবে না, ফলে খেলাপির ঝুঁকি বাড়বে।
ডলারের বিনিময় হার স্থিতিশীল হওয়ায় বিদেশি ঋণের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কমে এসেছে। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতা, গ্যাস সংকট ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ না থাকায় নতুন বড় বিনিয়োগ এখনো অনিশ্চিত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুদের ভারসাম্য রক্ষা, বাস্তবমুখী মুদ্রানীতি ও সঠিক ঋণ ব্যবস্থাপনা ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়।
আজকের পত্রিকা
‘সরকারের উন্নয়ন বরাদ্দের অর্ধেকই চট্টগ্রামের জন্য’ আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার প্রতিবেদন। বলা হয়, গত ১০ মাসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার একনেকের মাধ্যমে প্রায় এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন করেছে, যার অর্ধেক বরাদ্দই চট্টগ্রামের জন্য।
গত বছরের ৮ই অগাস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম একনেক সভা হয় ১৮ই সেপ্টেম্বর এবং সর্বশেষটি ২৪শে মে।
এই সময়ে চট্টগ্রামের জন্য ৫০ হাজার ৭৭ কোটি টাকার ১৩টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে মেগা প্রকল্পও। এসব প্রকল্প বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরশীল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চট্টগ্রামের নগর সমস্যা এবং সমুদ্রবন্দরের দুর্বলতা কাটাতে এই প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এর মধ্যে রয়েছে কর্ণফুলী নদীর ওপর রেল-কাম-সড়কসেতু (১১ হাজার ৫৬০ কোটি), বে-টার্মিনাল মেরিন প্রকল্প (১৩ হাজার ৫২৫ কোটি), পয়োনিষ্কাশন উন্নয়ন, পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন, বিমানবন্দর উন্নয়ন এবং সরকারি ফ্ল্যাট নির্মাণের প্রকল্প।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, সরকার মেগা প্রকল্প না নেওয়ার ঘোষণা দিলেও, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে চট্টগ্রামকেন্দ্রিক প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।
এসব উদ্যোগে চট্টগ্রামের নাগরিক দুর্ভোগ কমবে এবং শহরের অবকাঠামো উন্নয়ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নয়া দিগন্ত
নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম ‘পাল্টা আঘাতে বিপর্যস্ত ইসরাইল’। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েল চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। ইরান একযোগে দেশটির সেনাঘাঁটি ও গোয়েন্দা দপ্তর লক্ষ্য করে হামলা চালায়, যার মধ্যে ছিল বিরশেভা শহরের সোরোকা হাসপাতালের পাশের সেনা সদর দপ্তর।
ইসরায়েলে বহু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, আহত হয়েছে শতাধিক মানুষ। দেশটির সরকার বলছে, ইরান বেসামরিক স্থাপনা, যেমন হাসপাতালকে লক্ষ্য করেছে। তবে বিশ্লেষকরা মনে করেন, মূল লক্ষ্য ছিল সামরিক স্থাপনা, যা বেসামরিক এলাকার কাছেই অবস্থিত।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সরাসরি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনির বিরুদ্ধে হুমকি দিয়েছেন।
ইসরায়েলও ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র, যেমন নাতাঞ্জ ও আরাক-এ পাল্টা বিমান হামলা চালিয়েছে। এসব স্থাপনায় পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির উপাদান ছিল বলে দাবি করেছে তারা। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে উঠেছে।
এদিকে, রাশিয়া ও চীনের রাষ্ট্রপ্রধানরা ফোনে আলোচনা করেছেন এবং শান্তির আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদও এই সংকট নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসছে।
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে এখন পর্যন্ত ৬৩৯ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা। ইরানের প্রেসিডেন্ট জনগণকে ঐক্য ও সহানুভূতির সাথে এই কঠিন সময় পার করার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রথম আলো
প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম ‘ইরান নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই সপ্তাহের মধ্যে: ট্রাম্প’। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরান ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন দিলেও এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, তিনি দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন যুক্তরাষ্ট্র এই সংঘাতে সরাসরি জড়াবে কি না সে ব্যাপারে।
ট্রাম্পের দৃষ্টিতে, ইরান যেন পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে না পারে তা নিশ্চিত করাই প্রধান লক্ষ্য।
ইসরায়েল ইতোমধ্যেই ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় একাধিক হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে নাতাঞ্জ ও আরাকের ভারী পানির চুল্লি।
ইরান দাবি করেছে, ইসরায়েলের এসব হামলা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে এবং এতে বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। ইরান থেকে চালানো পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইলের সোরোকা হাসপাতালসহ তেল আবিবের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবারও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনিকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। খামেনি পাল্টা দাবি করেন, ইসরায়েল এখন এতটাই দুর্বল যে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাচ্ছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে সংঘাতবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে, যাতে আমেরিকার হস্তক্ষেপ না করার আহ্বান জানানো হয়।
রাশিয়া ও চীনও ইরানে হামলা না চালানোর জন্য সতর্ক করেছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ আজ জরুরি বৈঠক করতে যাচ্ছে।
সমকাল
সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘পাল্টাপাল্টি হামলার সঙ্গে তৎপর কূটনীতিও’। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। একে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মতো বড় শক্তিগুলোর অবস্থানও স্পষ্ট হচ্ছে।
ইসরায়েলের হামলার জবাবে ইরান পাল্টা আঘাত করছে, যার ফলে ইসরায়েলে বহু মানুষ আহত ও গৃহহীন হয়েছে। ইরানের হামলায় সোরোকা হাসপাতালসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাও টার্গেট হয়েছে, যেখানে ২০০ জনের বেশি নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইরানে হামলা চালানো হবে কি না, তা নিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন।
রাশিয়া ও চীন এই পরিস্থিতিতে সামরিক সমাধানের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং কূটনৈতিকভাবে উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানিয়েছে।
রাশিয়া বিশেষ করে ইরানের বুশেহর পারমাণবিক কেন্দ্রে থাকা তাদের কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। চীন বলেছে, বড় দেশগুলোকে সংঘাত না বাড়িয়ে শান্তির পথে এগোতে হবে।
এদিকে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুমকি দিয়েছে, যা বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘ মহাসচিবও সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
সব মিলিয়ে, সংঘাতের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতাও জোরালো হয়ে উঠেছে।
বণিক বার্তা
বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘বিশ্বে রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকের এক-চতুর্থাংশ বাংলাদেশে অবস্থান করছে’। প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে রাষ্ট্রবিহীন প্রায় ৪৪ লাখ মানুষের মধ্যে এক চতুর্থাংশের বেশি এখন বাংলাদেশে, যার প্রায় সবাই রোহিঙ্গা।
মিয়ানমার তাদের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ায় তারা রাষ্ট্রবিহীন। বাংলাদেশে কক্সবাজার ও ভাসানচরে বসবাসরত ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বিশ্বের সবচেয়ে বড় রাষ্ট্রহীন জনগোষ্ঠী। তাদের ভোট, শিক্ষা, চাকরি, চিকিৎসা ও ভ্রমণের অধিকার নেই।
২০১৭ সালে সহিংসতার পর সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা ঢল নামে বাংলাদেশে। বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ ও সহায়তা আসলেও বর্তমানে তা কমে যাচ্ছে, যার ফলে ক্যাম্পগুলোতে শিক্ষা, খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবার সংকট বাড়ছে।
রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ মিয়ানমারে এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ, আর জান্তা সরকারসহ কেউই এই বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
জাতিসংঘ ২০২৫-২৬ সালের জন্য ১৫ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণের জন্য সহায়তার পরিকল্পনা নিলেও এখন পর্যন্ত প্রয়োজনীয় অর্থের ১৫ শতাংশ পাওয়া গেছে।
তহবিল সংকটে ইউনিসেফ ও ইউএসএইড অনেক কার্যক্রম বন্ধ করেছে, ফলে হাজার হাজার শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন এবং শিশুদের শিক্ষা হুমকিতে পড়েছে।
একই সঙ্গে কাজ ও খাদ্যের অভাবে রোহিঙ্গারা মাদক পাচার, চাঁদাবাজি ও সস্তা শ্রমে যুক্ত হয়ে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়িয়ে তুলছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন বাস্তবসম্মত সমাধানের জন্য মিয়ানমারকে লাভবান এমন পরিকল্পনা দরকার।
ইত্তেফাক
‘রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ সীমান্তে ঠেলে দেওয়া বন্ধ করতে ভারতকে আহ্বান অ্যামনেস্টির’ ইত্তেফাকের প্রথম পাতার শিরোনাম এটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতকে অবিলম্বে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বাংলাদেশ সীমান্তে ঠেলে দেওয়া বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
একইসঙ্গে মানবাধিকার সংস্থাটি ভারতকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সীমান্তে ঠেলে না দিয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবসের একদিন আগে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, “রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বীকৃতি দিতে হবে এবং তাদের প্রাপ্য মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।”
সংস্থাটি জানিয়েছে, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ গত মাসেই অন্তত ৪০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে লাইফ জ্যাকেট পরিয়ে জোর করে মিয়ানমারের কাছে আন্তর্জাতিক জলসীমায় পরিত্যাক্ত অবস্থায় ফেলে আসে।
এছাড়া পৃথক আরেকটি ঘটনায় কমপক্ষে একশ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে বাধ্য করা হয়েছে বলেও জানায় অ্যামনেস্টি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান আকার প্যাটেল বলছেন, “দীর্ঘদিন ধরে নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা ব্যক্তিদের জন্য একটি আশ্রয়স্থল ভারত। কিন্তু রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সমুদ্রে ফেলে দেওয়া এবং যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে জোরপূর্বক তাদেরকে বের করে দেওয়ার মতো সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলো ইতিহাস মনে রাখবে।”
সংস্থাটি বলছে, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানের পর থেকে রোহিঙ্গারা তাদের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সবচেয়ে ভয়াবহ সহিংসতা এবং নিপীড়ন সহ্য করছে।
এছাড়াও, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া হাজার হাজার রোহিঙ্গা খাদ্য, পর্যাপ্ত আশ্রয় এবং চিকিৎসার মতো প্রয়োজনীয় সহায়তা পেতে তীব্র সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক সহায়তা কমার ফলে যা আরও তীব্র হয়েছে।