অনলাইন
সিনহা হত্যা
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
স্টাফ রিপোর্টার
(১ দিন আগে) ২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:৫৮ অপরাহ্ন

কক্সবাজারে পুলিশ চেকপোস্টে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খানকে হত্যার ঘটনায় পাঁচ পুলিশসহ আট আসামিকে জজ আদালতের দেয়া সাজা বহাল রেখেছেন হাই কোর্ট। আসামিদের মধ্যে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের সাবেক পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে দেয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে।
এছাড়া টেকনাফ থানার এসআই নন্দদুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল রুবেল শর্মা ও সাগর দেব এবং পুলিশের তিন ‘সোর্স’ মো. নুরুল আমিন, মোহাম্মদ আইয়াজ ও মো. নিজাম উদ্দিননের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রাখেন আদালত।
সোমবার বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ এ মামলার রায় দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হুমায়ুন কবির মঞ্জু ও শামীমা দিপ্তি। অন্যদিকে আসামিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এসএম শাহাজাহান।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর চেকপোস্টে গুলি করে সিনহা মো. রাশেদ খানকে হত্যা করা হয়।
ওই ঘটনায় সিনহার বোন মামলা করার পর ১২ পুলিশসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন র্যাবের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম।
এরপর ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি ওসি প্রদীপ ও পরিদর্শক লিয়াকতকে মৃত্যুদণ্ড এবং তিন পুলিশসহ ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালত।
পাঠকের মতামত
কফিন রেডি বডি চাই, প্রদীপবাবুর ফাসি চাই।
ওসি প্রদীপের শাস্তি প্রকাশ্যে লোকালয়ে কার্যকর হওয়া উচিত। ওসি প্রদীপের শাস্তি প্রকাশ্যে হলে এধরনের শাস্তি অনেক কমে যাবে।
এই লোকটাকে এখনো বাচিয়ে রাখার কি কোন মানে হয়?
হাসিনা হলে ভারতের চাপে রাষ্ট্রপতি দিয়ে এই মিরতুদন্ড ঠেকিয়ে দিত
এখন আসামীরা আপিল করবে। অর্থাৎ সব প্রক্রিয়া শেষে রায় কার্যকর হতে আরও কমপক্ষে ৫ বছর লাগবে। দ্রুত বিচার জরুরী। জাতি রায় কার্যকর দেখতে চায়।
Awamileague er dosor sab
কিছুই বুঝলাম না, ফাসি কার্যকর করতে এত দেরী হচ্ছে কেন?
কার্যকর হবে কখন ?
যাবজ্জীবন দন্ড প্রাপ্ত দেরও মৃত্যু দন্ড দিতে হবে
ন্যায় বিচার হয়েছে। তবে, এই হত্যাকান্ডের মোটিভ দেশবাসি এখনো জানতে পারেনি।
জাতী একটি ন্যায় বিচার পেল। শান্তি পাবে সিনহার আত্বা।