ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

সহযোগীদের খবর

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

অনলাইন ডেস্ক

(১ দিন আগে) ১৮ এপ্রিল ২০২৫, শুক্রবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ পূর্বাহ্ন

দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবর ‘ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি’। এতে বলা হয়, যত দিন যাচ্ছে দেশের রাজনীতি ততবেশি ঘোলাটে হচ্ছে। ফ্যাসিস্টদের বিচার, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে দেশবাসীর উচ্চাশা থাকলেও পরিস্থিতি মোড় নিচ্ছে অন্যদিকে। সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য করার উদ্যোগের মধ্যে শুরু হয়েছে দোষারোপের রাজনীতি। সেই সঙ্গে বাড়ছে পারস্পরিক অবিশ্বাস। দৃশ্যমান খেলোয়াড়দের সঙ্গে নেপথ্যের খেলোয়াড়দের তৎপরতা বাড়ছে। রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে বেশি আলোচিত ইস্যু সংস্কার আর নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। এই নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের কোনো নির্দিষ্ট দিন তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করলেও সেখানে নির্বাচন নিয়ে কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তোষ রয়েছে দলটির মধ্যে। এই নিয়ে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে মতপার্থক্য। একেক দল একেক সময় নির্বাচনের দাবি করছে। কেউ সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যেতে রাজি নয়, আবার কেউ নির্বাচনে যেতে হলে দাবি পূরণ করে যেতে হবে- এমন দাবি তুলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর এমন মতপার্থক্য সবকিছুতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের আট মাস পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন ঠিক কবে হতে পারে- এ নিয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে যে সময়সীমার কথা বলা হচ্ছে তাতে নির্বাচন নিয়ে জনমনে একধরনের ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।

 

দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ পত্রিকার অন্যতম প্রধান শিরোনাম ‘অটোচালকের ছদ্মবেশে আ.লীগ নেতাকর্মীরা’। এই খবরে বলা হয়, খিলগাঁও তালতলা থেকে মৌচাক মোড় পর্যন্ত ৬০ থেকে ৮০ টাকা ভাড়া হলেও গত মঙ্গলবার এই প্রতিবেদককে রবিউল ইসলাম নামের এক অটোরিকশাচালক ভাড়া চান ১৫০ টাকা। পরে ১০০ টাকায় ভাড়া ঠিক করে যাত্রীবেশে উঠে পরে অটোরিকশায়। চলতি পথে কথায় কথায় জানা যায়, রবিউলের বাড়ি কিশোরগঞ্জে। ২০ আগস্ট থেকে অটো চালাচ্ছে।
এর আগে সে এলাকায় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল, ৫ আগস্টের পর পট পরিবর্তনে তার নামে মামলা হওয়ায় পালিয়ে ঢাকায় চলে আসে। কিন্তু তার বিস্তারিত ঠিকানা ও পদ-পদবি বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। গত এক মাসে রবিউলের মতো এমন দুই ডজন অটোরিকশাচালকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা ৫ আগস্টের পর ঢাকায় এসে আর্থিক দুরবস্থা থেকে বাঁচতে অটোরিকশাচালকের পেশা বেছে নিয়েছেন।
বিভিন্ন সূত্র মতে, প্রথমত মামলা ও গ্রেপ্তার এড়ানো এবং দ্বিতীয়ত ঢাকায় অবস্থান করে দলীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে একজোট হওয়া। সারা দেশের আনুমানিক আড়াই লাখ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এখন রাজধানীতে অটোচালকের ছদ্মবেশ ধারণ করেছে। রাজধানীতে মাত্রাতিরিক্ত অটোরিকশা বৃদ্ধি পাওয়া ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।
সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী রাজধানীতে ক্রমাগত অস্থিতিশীল ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করতে দলীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক সদ্যঃক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ঢাকায় অবস্থান করছেন। সম্প্রতি মহামারি রূপ ধারণ রাজধানী ঢাকার বিষফোঁড়ায় পরিণত হওয়া অটোরিকশাচালকের ছদ্মবেশে আ.লীগের লোকেরা গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছে।
খবরটির একাংশে বলা হয়, আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, শীর্ষ নেতাদের অনেকে বিদেশে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও দেশে রয়ে গেছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীদের অধিকাংশ ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছেন। বিদেশে পালিয়ে শীর্ষ থেকে মধ্যম পর্যায়ের নেতাদের আর্থিক সংকট না থাকলেও তৃণমূলের নেতাকর্মীরা আর্থিক দুরবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে তারা ছদ্মবেশে অটোরিকশাচালকের কাজ করছেন। কিছু কিছু নেতা বিদেশে বসেও অনুসারী নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন। সেখান থেকে দলীয় অনেক সিদ্ধান্তও জানিয়ে দেওয়া হয়। ছদ্মবেশে থাকা নেতাকর্মীরা সুযোগ লাগিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করছেন।

 

 

দৈনিক বণিক বার্তার প্রথম পাতার খবর ‘দৃশ্যমান বিনিয়োগ যৎসামান্য, বড় পরিবেশ বিপর্যয়ের শঙ্কা’।এতে বলা হয়, মিরসরাই জাতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প প্রকল্প হলেও ১২ বছরেও আশানুরূপ বিনিয়োগ বা উন্নয়ন হয়নি। ৩৪ হাজার একর জমির এ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত গড়ে ওঠেনি উল্লেখযোগ্য শিল্প-কারখানা, হয়নি বড় আকারের কর্মসংস্থানও। গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারাচ্ছেন। অন্যদিকে, শিল্পাঞ্চল তৈরির জন্য উপকূলীয় বনভূমি ধ্বংস করা হয়েছে, কাটা হয়েছে ১৩ লাখের বেশি গাছ। এতে হরিণ, শিয়াল, মেছোবাঘসহ বহু প্রাণী বিলুপ্তির মুখে পড়েছে। বন বিভাগ বলছে, প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় এখন অব্যবহৃত ৪ হাজার ১০৪ একর বনজমি ফেরত নেয়া জরুরি।
বেজার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, পুরোনো অবাস্তব পরিকল্পনার বদলে এখন প্রকল্পটি ধাপে ধাপে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং ২১ হাজার একরে সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। যদিও মাত্র তিনটি কারখানা উৎপাদনে গেছে এবং কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র আড়াই হাজারের মতো মানুষের। এদিকে পরিবেশবিদ ও বন বিভাগ মনে করছে, শিল্পায়ন প্রয়োজন হলেও উপকূলীয় বন রক্ষা না করলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশের প্রধান মহাসড়ক ও রেলপথ হুমকিতে পড়বে। ফলে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে হলেও প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।


দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার প্রথম পাতার সংবাদ ‘ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রভাব দক্ষিণ এশিয়ায় পড়বে না’। এতে বলা হয়, স্থলবন্দর ব্যবহার করে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির সুবিধা বন্ধের পেছনের কারণ স্পষ্ট করল ভারত। গতকাল বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ-সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, প্রতিবেশী দেশের (বাংলাদেশের) কিছু ঘটনার কারণে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা করা হয়েছে।
রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ওই সিদ্ধান্তের আগের কিছু ঘটনা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। তাহলে ছবিটা পূর্ণ ও স্পষ্ট হবে। তবে কোন ‘ঘটনাবলি’ খতিয়ে দেখা প্রয়োজন, সে বিষয়টি খোলাসা করেননি তিনি। তিনি সাংবাদিকদের জানান, গত মার্চ মাসেই বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধ করার সুপারিশ করেছিল। কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল অবকাঠামোজনিত সমস্যা। যদিও সেই সিদ্ধান্ত রূপায়িত হয় ভারত তার স্থলবন্দর দিয়ে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর। ওই সিদ্ধান্তের কয়েক দিনের মধ্যেই বাংলাদেশ গত মার্চ মাসে গৃহীত সিদ্ধান্ত রূপায়ণ করে। সরকারি সূত্রের মতে, যাতে সমুদ্রবন্দর দিয়ে পাকিস্তানি সুতা আমদানি করা সম্ভব হয়, সেজন্য বাংলাদেশ ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
রণধীর জয়সোয়াল অন্য এক প্রশ্ন প্রসঙ্গে মনে করিয়ে দেন, ভারতের ওই সিদ্ধান্তের আওতায় অবশ্য নেপাল ও ভুটানের মতো স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র পড়ছে না। ওই দুদেশে বাংলাদেশি পণ্য যথারীতি সরবরাহ হবে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ায় এর কোনো প্রভাব পড়বে না।

যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘লন্ডন বৈঠকে বরফ গলছে বিএনপি জামায়াতের’। প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক লন্ডন বৈঠকে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের মধ্যে যে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে, তা দুই দলের সম্পর্কের বরফ গলানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে। রাজনীতি, সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে তাদের কথাবার্তা হলেও জোট গঠনের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানানো হয়। যদিও জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা রমজানের আগেই সংসদ নির্বাচন চায়—যা বিএনপির অবস্থানের কাছাকাছি। বিশ্লেষকরা বলছেন, এ বৈঠকের কারণে দুই দলের মধ্যে দূরত্ব কমছে এবং নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে একমত হওয়াও সহজ হতে পারে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, সংস্কার শেষে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায় তারা। জামায়াতও এখন প্রায় একই কথা বলছে, যদিও আগে তাদের অবস্থান ছিল ভিন্ন। দুই দলের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন থাকলেও এখন পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও মতপার্থক্য মেনে চলার ইঙ্গিত দিচ্ছে জামায়াত।

 

দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘No IMF deal yet, talks to continue’ ‘আইএমএফের সাথে এখনও কোনো চুক্তি হয়নি, আলোচনা অব্যাহত থাকবে’। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএএমএফ) এখনও ঋণের পরবর্তী কিস্তির বিষয়ে চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছাতে পারেনি। দুই সপ্তাহের আলোচনা শেষ হলেও রাজস্ব বৃদ্ধির পরিকল্পনা ও বিনিময় হার নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে চুক্তি হয়নি। আইএমএফ চায়, বাংলাদেশের রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত যেন বাড়ানো হয় এবং বিনিময় হার যেন আরও নমনীয় হয়। এই আলোচনা আবার শুরু হবে আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক সভার সময়। যদিও আগের তিন দফা পর্যালোচনায় সমঝোতা হয়েছিল, তৃতীয় দফা পরবর্তীতে থেমে যায় এই একই বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে।

 


আমাকে ডেসটিনির এমডি করলে ক্ষতিগ্রস্তদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে-  দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার খবরের শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়, ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীন বলেছেন, বর্তমানে কোম্পানির যে ব্যবস্থাপনা পরিষদ রয়েছে, তাদেরকেই ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের পাওনা টাকা পরিশোধ করতে হবে। তবে, যদি আমাকে বর্তমানে পরিচালনা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত (এমডি) করা হয় তাহলে, পরের মাস থেকে ক্ষতিগ্রস্তরা তাদের টাকা ফেরত পাবে।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে তার নেতৃত্বাধীন নতুন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রফিকুল আমীন এ কথা বলেন।

রফিকুল আমীন বলেন, ‘ডেসটিনির কাছে যে বিল পাবে, যে টাকা পাবে, বর্তমান ম্যানেজমেন্টকেই দিতে হবে, রফিকুল আমীনকে যদি ফেরত দিতে হয়, রফিকুল আমীনকে আগের বোর্ডে নিয়ে আসতে হবে। এমডির পজিশনে বসাতে হবে। ওয়াদা করতেছি আমাকে এমডি পজিশনে দেওয়া এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়ার এক মাস পরে থেকে আমি টাকা দেওয়া শুরু করব।’ তবে কীভাবে টাকা দেবেন, তা ব্যাখ্যা করেননি।

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status