অনলাইন
‘ওয়াকার যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন’
স্টাফ রিপোর্টার
(৪ সপ্তাহ আগে) ২৭ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:৫২ অপরাহ্ন

বঙ্গভবনে বুধবার প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মাগরিবের নামাজে ইমামতি করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তার নামাজ পড়ানোর ছবি প্রকাশ হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসায় ভাসছেন জেনারেল ওয়াকার। কেউ কেউ আবার তির্যক মন্তব্যও করেছেন। নেটিজেনদের এই সমালোচনার কড়া জবাব দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকারের বন্ধু, সহকর্মী সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নালের সম্পাদক আবু রুশদ মো. শহিদুল ইসলাম।
নিজের ফেসবুক পেজে তিনি লিখেন, ‘ওয়াকার যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন।’
স্ট্যাটাসে তিনি মিলিটারি একাডেমিতে একসঙ্গে কোর্স করার অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন। এতে তিনি লিখেন, ‘আমার বন্ধু জেনারেল ওয়াকারের ইমামতি প্রসঙ্গে: সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার নামাজে ইমামতি করছেন এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সেনাপ্রধান ইমামতি করেন? উনি কি সেনাপ্রধান হওয়ার পর এটা শুরু করেছেন? প্রশ্ন অনেকের। আবার অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও তির্যক মন্তব্য করছেন অনেকে! জেনারেল ওয়াকার বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে আমার কোর্সমেটই শুধু ছিলেন না, তিনি আমার রুমমেটও ছিলেন। বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর কোম্পানিতে আমরা একই প্লাটুনে প্রশিক্ষণের দুই বছর কাটিয়েছি ১৯৮৪-৮৫ সালে। আবার তৃতীয় টার্মে দুইজন একই প্লাটুন কমান্ড করেছি। মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণ কেমন তা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষের কোনো ধারণা নেই। বিশেষ করে প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মে বাপ-দাদার নাম ভুলে যাওয়ার অবস্থা হয়। একটু ঘুমানোর সময় বের করা এরমধ্যে স্বর্গীয় সুখের মতো অনুভূতি তৈরি করে। আমরা সবাই কোনোভাবে ঘুমাতে পারলে বাঁচি। শীতের রাতে পানি, কাদায় মাখামাখি হয়ে যখন রুমে আসতাম তখন গোসলটা করে সোজা বিছানায়। এর মধ্যেও তদানীন্তন (ক্রমান্বয়ে) জেন্টলম্যান ক্যাডেট-ল্যান্স করপোরাল-কোম্পানি কোয়ার্টার মাস্টার সার্জেন্ট ওয়াকার গোসল করে ওজু করে নামাজ পড়তে দাঁড়িয়ে যেত। কাজা নামাজসহ সব আদায় করে ঘুমাতে যেত। আমিসহ আমাদের কোর্সের ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ ক্যাডেট ওইভাবে নামাজ আদায় করতে পারিনি। আমাকে কত যে হেদায়েতের চেষ্টা জে. ওয়াকার করেছেন! আই প্রেফারড স্লিপ!!!হি প্রেফারড প্রেয়ার!আরেকজন এমন ছিল কর্নেল নুরুল। উনিও ফাইনাল টার্মে আমার রুমমেট ছিলেন যখন দুইজনই আমরা আন্ডার অফিসার ছিলাম। ওই তরুণ-যুবক বয়সে জেনারেল ওয়াকারকে কাছে থেকে যতোটুকু দেখেছি তাতে তিনি ছিলেন অতি নরম মনের একজন মানুষ। এ নিয়ে আমরা উনাকে খেপাতাম। জুনিয়রদের যেখানে আমি কঠোর, কঠিন, মিলিটারি বুলশিট করতাম উঠতে বসতে যাতে অবধারিতভাবে স্ল্যাং থাকতো সেখানে জেনারেল ওয়াকার একটা স্ল্যাং ইউজ করতো না!’
তিনি লিখেন, ‘নবী, রাসুল ছাড়া সব মানুষের মধ্যে পাপ, দোষত্রুটি আছে। জেনারেল ওয়াকার তার ব্যতিক্রম নন। তাকে নিয়ে রাজনৈতিক সমালোচনা আছে, থাকবে। এ নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। কিন্তু ব্যক্তি ওয়াকারের ইমামতি দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই! উনি যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন! আমি কোর্সমেট, রুমমেট হিসেবে অন্তত উনার এই দিকটা নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি। খুব কষ্ট লাগে তার এই ইমামতি দেখেও কিছু অতি হাইপার অতি নিম্নমানের কথাবার্তা বলছেন দেখে! আমার বন্ধু জেনারেল ওয়াকারকে নিয়ে অনেক কথা লেখার থাকলেও তিনি সেনাপ্রধান হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত কোনো প্রসঙ্গ কখনো পাবলিকলি সামনে নিয়ে আসিনি। একদিনও তার কাছে যাইনি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা হয়েছে এই যা। ৫ আগস্টের পর রক্তের দাগ না শুকাতেই বন্যার স্রোতের মতো তদবির নিয়ে এসেছেন অনেকে। একটা তদবিরও করিনি। জেনারেল ওয়াকার আমাদের সকলকে তদবির না করার অনুরোধ করেছেন। এই ইমামতি প্রসঙ্গেও লিখতাম না। কিন্তু ওই যে ছ্যাঁচড়ার দল! সবকিছুতেই রাজনীতি খোঁজা অভব্যের দল! একেকজন কতো বড় বড় স্ট্র্যাটেজিক বিশেষজ্ঞ হয়ে গেছে! খালেদা জিয়ার চাইতে বড় রাজনীতিবিদ হয়ে গেছে! তাদের বেহেশত কনফার্ম হয়ে গেছে এমন ভাব চলে এসেছে! এসব দেখে দেখে আমি ক্লান্ত। আল্লাহ যে সবের বিচার করবেন তা এখন এই সবজান্তা শমসেররা নিজেরাই করছেন! তারাই সব! সীমা ছাড়ানো অসভ্যতা বটে।’
আবু রুশদ মো. শহিদুল ইসলাম লিখেন, ‘সমালোচনা করেন ভালো। সমালোচনার অধিকার সবার আছে। আমরা যখন গণতন্ত্র চাই তখন সমালোচনা থাকবেই, কিন্তু সেটা তো সভ্যভাবেও করা যায়। শালীন ভাবেও করা যায়। কিন্তু কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই, আছে অকল্পনীয় অসভ্যতা, চরম বেয়াদবি, অশালীন ভাষা প্রয়োগ। জানি না এখন পরিবারে, মাদ্রাসায়, স্কুলে এসব শিখানো হয় কিনা?! জেনারেল ওয়াকার নামাজ পড়ে আসছেন বয়স অনুযায়ী সেটা তার ওপর ফরজ হওয়ার পর থেকে। এখনো পড়ছেন, ইমামতিও করছেন। আমি, আমরা বেশিরভাগ সেটা পারিনি। পার্থক্য এখানেই। আর নামাজ,রোজা, হজ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত বিষয়। আল্লাহর সঙ্গে ফয়সালা। ধন্যবাদ’।

পাঠকের মতামত
May Allaah subhanahuwatay'ala make General Wakkar, his friends, the editor of Manob Jomin and all the Muslims successful in the world and hereafter.
আলহামদুলিল্লাহ
সেনা প্রধান বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান.সেনাপ্রধানের জন্য আমার অন্তরের দোয়া রইলো.বাংলাদেশের জনগণের পাশে থেকে আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা কাজ করবে
মি: ওয়াকার সম্পর্কে জেনে গর্ববোধ করি, এমন মানুষকে দেশ ও জাতী গঠনে প্রয়োজন। সেলিউট স্যার।
Also thanks to you Mr. Rushd. May Allah bless you and us all.
I salute our army chief Mr. WAKARUZZAMAN with out his support Bangladesh never been freed from fascist regime.
সেনা প্রধান উপস্থিতদের মধ্য থেকে নামাজের ইমামতি করবেন এটা অত্যন্ত যৌক্তিক ইসলামী শিক্ষা সত্যিকারের সিফাসালারের পরিচয়। আমরা গর্বিত। ধর্মদ্রোহী নাস্তিক, ওদের গাত্রদাহ শুরু হয় যখন দেখে একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নামাজী হন রোজাদার হন এবং নীতি এবং ধর্মের নামে অনুশাসন মেনে চলতে চান।
proud of Bangladesh Army chief
৫ আগস্টের ভূমিকার জন্য তিনি অবধারিতভাবে ইতিহাসের পাতায় বিশেষ স্থান পাবেন। বাংলাদেশ সেদিন আরও বড় বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেয়ে গেছে তাঁর বলিষ্ঠ এবং সাহসী সিদ্ধান্তের ফলে। সেই থেকে অদ্যাবধি আমাদের সেনাপ্রধান সম্পকর্কে যতদূর জেনেছি, বুঝেছি - তিনি অত্যন্ত সৎ,নিষ্ঠাবান, ধার্মিক এবং দেশপ্রেমিক। তাঁকে নিয়ে গর্ব হয়। কিন্তু পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের নিরাপদ দেশত্যাগ তাঁর স্বচ্ছ ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। জনগণ এখন চেয়ে আছে, আগামী দিনে তাঁর ভূমিকে কেমন হয় তা দেখতে।
কারো সম্পর্কে বদ গুমানি (খারাপ ধারনা) করা ইসলামে নিশেধ; মহান আল্লাহপাকই একমাত্র অন্তরজামি।
Sir যেভাবে দেশকে বাঁচিয়েছেন যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন এটা ইতিহাসে হাজার হাজার বছর লেখা থাকবে প্লিজ কিছু লোকের সমালোচনা উপেক্ষা করুন । স্যার কে আরও কিছু করার সুযোগ দিন
গণজাগরণ মঞ্চের শাহবাগীরাই একমাত্র জেনারেল ওয়ার্কারুজ্জামানের ইমামতি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করছে। কারণ ইমামতি, নামাজ ,রোজা, হজ্ব যাকাত এগুলো কোনটাই তাদের পছন্দ নয়।
MasaAllah
মাননীয় সেনাপ্রধান ওয়াকারুজ্জামান এর জন্য মন থেকে দোয়া রইল।
এখনও ভালো বা মন্দ বলার সময় হয়নি । আওয়ামী লীগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর বলা যাবে । চীনের সাথে তিস্তা চুক্তি ও পর্যবেক্ষনে রাখতে হবে
সেনা প্রধান স্যারের সুস্থতা ও সফলতা কামনা করি। তিনি দেশ জাতির জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
আমাদের সেনাপ্রধান একজন খুবই ধার্মিক মানুষ কিন্তু কট্টরপন্থী নন। তিনি পৃথিবীর কাছে বাংলাদেশী মুসলমানদের একটি উদাহরন হয়ে থাকতে পারেন।
সেনা প্রধান বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান.সেনাপ্রধানের জন্য আমার অন্তরের দোয়া রইলো.বাংলাদেশের জনগণের পাশে থেকে আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা কাজ করবে .
সেনা প্রধান বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান.সেনাপ্রধানের জন্য আমার অন্তরের দোয়া রইলো.বাংলাদেশের জনগণের পাশে থেকে আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা কাজ করবে .
সেনা প্রধান বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান.সেনাপ্রধানের জন্য আমার অন্তরের দোয়া রইলো.বাংলাদেশের জনগণের পাশে থেকে আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা কাজ করবে .
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে কল্যাণ দান করুন। নেক হায়াত দরাজ করুন। আমিন।
Almighty Allah bless him. Ameen.
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে কল্যাণ দান করুন। নেক হায়াত দরাজ করুন। আমিন।
এজন্যই বলি বেচাঁরা এতো ধৈর্য্য শীল হন কিভাবে! নামাজ একজন মানুষকে ধৈর্য্য ও সহনশীল হিসেবে গড়ে তুলে। অন্যায়কে কোন সময় মানতে পারেনা।সেটিও প্রমাণিত। বাকি সময়টুকু দেশও জাতীর জন্য সুচিন্তিত মানসিকতা নিয়ে পাশে থাকবে, সকল অপপ্রচার ও ভয়-ভীতিকে উপেক্ষা করে দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যাবে এ প্রত্যাশা ও দোয়া রইলো আমাদের অহংকার গর্বিত সেনাবাহিনীর প্রধান ও দেশের শ্রেষ্ঠ ইমামের জন্য। আস সালামু আলাইকুম। সকলে ভালো থাকুন।।
সেনাপ্রধানের জন্য আন্তরিক দোওয়া রইল
ধন্যবাদ অনেক তথ্য জানানোর জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ, সূযোগ্য্ কোর্সমেট, সময় উপযোগী বিশে্লষন ।
আমাদের সেনাপ্রধানের ধার্মিকতার ব্যাপারে ইতোপূর্বে আরো অনেকের লেখা ও আলোচনা থেকে অনেক তথ্যবহুল ঘটনা শুনেছি। আমরা এই জন্য জাতি হিসাবে গর্ববোধ করি। কিন্তু আবার এক জন উপদেষ্টার মুখে যখন আবার শুনি তিনি বুকে পাথরচাপা নিয়ে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে মেনে নিয়েছেন তখন একটু চিন্তা লাগে।
মাশাআল্লাহ আপনার লেখায় দেশের মানুষ সেনা প্রধান সম্পর্কে অনেক সত্যই জানতে পারলেন এবং আাশা করি আহম্মকের দল এখন নিজেদের সুধরে নেবে।
সেনাপ্রধান একজন ভালো মানুষ
Good
আমাদের সেনা প্রধান নিসন্দেহে একজন খাঁটি দেশ প্রেমিক। আল্লাহ তাঁকে কবুল করুন।
এমন সেনাপ্রধান পাওয়া আমাদের জন্য সত্যিই সুভাগ্যর ব্যাপার । আমি তার জন্য দোয়া করি মহান রবের কাছে । আমাদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের জন্য গর্ব । সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আমাদের জন্য গর্ব ।
মাশাল্লাহ্। এটা তাঁর যোগ্যতা। এটা তাঁর সৌন্দর্য। সকল মুসলমানের এতটুকু যোগ্যতা থাকা উচিৎ।
গুরু দায়িত্ত পালনের জন্য সাধুবাদ জানাই।
নিরন্তর শুভকামনা জেনারেল ওয়াকার উজ্জামান কে
জেনারেল ওয়াকারের নাম ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে
এটা তার যোগ্যতার কারণে পেরেছেন।এতে তারাই আশ্চর্য বোধ করবে যাদের সুরা,কেরাত,ঈমামতি ও ইসলাম সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা নেই।
Alhamduliallah
আমাদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের দেশের উন্নয়নের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে।
Aameen. May almighty Allah accept his imamoty and reward him by Jannah.
আলহামদুলিল্লাহ।
মা'শাআল্লাহ আমার কাছে অনিক ভালো লাগছে
we are proud to our Commander.
ধন্যবাদ সেনাপ্রধানকে! নেক আমলের প্রতিদান রব দিবেন, এটা তাঁর ওয়াদা। আশা করি তিনি অন্যান্য নেকবান্দাদের মতো তিনিও পুরস্কৃত হবেন। তবে তার দলপ্রিতির জন্যও তখন জবাবদিহীতা করতে হবে। হয় তো হাসিনার পাপের ভাগিদার হতেই হবে। আল্লাহ তায়ালা সকলের নেক আমলগুলো কবুল করুন।
সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব জেনারেল ওয়াকার আমাদের গর্ব
ইমাম হওয়ার তখা ইমামতি করার যোগ্যতা ও মর্যাদা রাব্বি করিম সবাইকে দেন না। মহান আল্লাহ জনাব ওয়াকার উজ জামানকে।কবুল করেছেন। দয়ালু আল্লাহ তাঁকে দেশ এবং জনগণের মংগলের জন্য কবুল করুন।
Good.
ভালোকে ভালো বলতে হবে।
আমাদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের দেশের উন্নয়নের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে ৫৭ জন সম্মানিত সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সঠিক পথে ছিল না। সেনা কর্মকর্তাদের হত্যার সময় আমরা ভারতকে ভয় পেয়েছিলাম কেন? ফ্যাসিস্ট হাসিনা গং-এর সকল অবৈধ কার্যকলাপ এবং অবৈধ নির্বাচন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের সহজেই রক্ষা করতে পারে। অতএব, আমাদের সমগ্র জাতির স্বার্থে ভারতের অনুসরণ করবেন না। আমরা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্যারের মতো বিশ্বের এক নম্বর স্থান অধিকারী সেনা জেনারেল দেখেছি। আমাদের কাছে আমান আজমি স্যারের মতো এক নম্বর স্থান অধিকারী সেনা ব্রিগেডিয়ার জেনারেলও রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার সিঙ্গাপুরের মতো আমাদের জাতির উন্নয়নের জন্য তাকে ব্যবহার করতে পারে।