অনলাইন
হাসিনা এখনো সবুজ সংকেত দেননি
শান্তনা রহমান
(১ দিন আগে) ১ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২৫ অপরাহ্ন

জনঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখনো সবুজ সংকেত দেননি। বলেননি কীভাবে আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠিত করা হবে। তাই আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের আওয়াজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। বলাবলি ছিল আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনে সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও সাবের হোসেন চৌধুরীকে দায়িত্ব দেয়া হতে পারে। দুজনেরই রয়েছে অপেক্ষাকৃত ক্লিন ইমেজ। আওয়ামী লীগ যেখানে নাই হয়ে গেছে সেখানে তারা আছেন, ভালো আছেন। শিরীন শারমিন নিজেই পদত্যাগ করে নিরাপদ ঠিকানায় রয়েছেন। সাবের চৌধুরী স্বল্পদিন জেলে ছিলেন। দেশি-বিদেশি নানামুখী চাপের কারণে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। যাইহোক, পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। আওয়ামী লীগের কোনো শাখাই সচল নয়। বোমায় নয়, শব্দেই অদৃশ্য হয়ে গেছে। একদা আওয়ামী লীগ নামে একটা রাজনৈতিক দল ছিল তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণা হতে পারে। বিগত সাত মাসে নানা ষড়যন্ত্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের নাম এসেছে। কিন্তু বাস্তবে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শেখ হাসিনা পালিয়ে এখন ভারতে। তার দলের বেশির ভাগ নেতা হয় পলাতক, নাহয় বিদেশে। বাতি জ্বালানোর মতো কেউ নেই।

৩২ নম্বর ধ্বংসস্তুপে পরিণত হলো। একজন নেতা বা সমর্থকের দেখা মেলেনি আশপাশে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তারা অনুপস্থিত। এর কারণ কী? দল আর সরকার এক হয়ে গিয়েছিল। এর ফলে সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দলেরও পতন হয়ে গেছে। সরকার ও দল দুটিই সমানভাবে দুর্নীতি আর লুটের মধ্যেই ছিল। নৈতিকভাবে মনোবল হারিয়ে ফেলেছিল। যে কারণে কোথাও কোনো আওয়াজ ছিল না। ইতিহাসবিদরা হয়তো ভবিষ্যতে এ নিয়ে গবেষণা করবেন। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে বারবার একই ঘটনা ঘটেছে। কারণ ক্ষমতায় এসেই চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের জন্য দেশটাকে নিজেদের মনে করে ঘুঁটি সাজিয়েছিল। '৭৫ সনের পট পরিবর্তনের পর একই ঘটনা ঘটেছিল। দলের দায়িত্ব নেয়ার মতো কেউই ছিলেন না। তখন অবশ্য সব নেতা নাই হয়ে যাননি। বেগম জোহরা তাজউদ্দিন না থাকলে কী যে হতো ! শেখ হাসিনা ভারত থেকে ফিরে সেই জোহরা তাজউদ্দিনের বিদায় নিশ্চিত করেছিলেন। ইডেন গার্ডেনের সেই সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে দায়িত্ব দেয়ার যারা বিরোধিতা করেছিলেন তারা পরবর্তীতে চড়া মূল্য দিয়েছেন। ড. কামাল হোসেন শেখ হাসিনাকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসার অন্যতম কারিগর হলেও মূল্যটা ঠিকই দিয়েছেন।

ওয়ান-ইলেভেনের পর আওয়ামী লীগ সংকটে পড়েছিল, কিন্তু হাল ধরেন জিল্লুর রহমান। শেখ হাসিনা একাধিক দুর্নীতি মামলায় তখন জেলে ছিলেন। দেশি-বিদেশি নানা খেলায় সোজা ক্ষমতার মসনদে পৌঁছে যাওয়ার গল্প সবার জানা। বাংলাদেশি রাজনীতির জন্য এটা ছিল এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। ষড়যন্ত্রের পথে না হাঁটলে হয়তো শেখ হাসিনার ভাগ্যে এমনটা ঘটতো না। বঙ্গবন্ধুর পরিণতিই-বা এমন হবে কেন? তর্কের খাতিরে যদি বলা হয়, হাসিনা দল পুনর্গঠনের দায়িত্ব কারো কাছে দিতে রাজি হয়ে গেলেন তাহলে কী ঘটবে? পরিবারের বাইরে যাওয়ার চিন্তা কি তিনি করতে পারবেন? তার কাছে আগে পরিবার, তারপর দেশ- তেমনটাই দেখা গেল ৫ই আগস্ট।

তিনি বিমানে চড়লেন। এর আগে নিশ্চিত করলেন তার সব আত্মীয়স্বজন দেশ ছাড়তে পেরেছেন কিনা। ঠিকই তার কোনো আত্মীয়স্বজন গ্রেপ্তার হলেন না। ৫ তারিখের আগেই তাদেরকে দেশ ছাড়তে বলা হয়েছিল। পরিবারের মধ্যে তিনি কাকে দায়িত্ব দেবেন। সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল নাকি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি। এসবই এখন জল্পনা-কল্পনার মধ্যে। আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন করতে ভারতেরও একটা হিস্যার ব্যাপার আছে।

মামলা-মোকদ্দমায় হাসিনা বিপর্যস্ত। তার বিরুদ্ধে শত শত মানুষ হত্যা, গুম, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ। তাছাড়া পারিপার্শ্বিক অবস্থাও তার অনূকূলে নয়। কোনো জাদুমন্ত্র এবং নিখুঁত ষড়যন্ত্র ছাড়া তার ভাগ্যে কী ঘটবে তা কেউই জানেন না।
পাঠকের মতামত
অহংকার পতনের মূল
বুড়ো বয়সে শেখ হাসিনা কে পুনর্বাসনের কোন প্রয়োজন নেই? উনার অদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে অনেক ছাত্র জনতা নর-নারীর মৃত্যু হয়েছে, নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য কর্মীদের বিপদে ফেলে তিনি পালিয়েছেন? উনার মত অযোগ্য পলাতক নেত্রী দেশের মাটি আর প্রয়োজন নেই।উনি বাংলার মাটিতে কোন যোগ্য নেতা তৈরি করতে পারেনি। ওবায়দুল কাদের ছিল চাটুকার আর হাস্যকর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীআসাদুজ্জামান খান কামাল ছিলেন একগুয়েমী স্বভাবের।নিজেদেরকে বাঁচার জন্য উনারাও পালিয়েছেন দেশ ছেড়ে।এই সকল অযোগ্য নেতাদের আর কখনো বাংলার মাটিতে ফায়দা উচিত নয়? মানুষ হত্যার জন্য শেখ হাসিনাকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলেও কম হবে। তা না হলে বুঝা যাবে দেশে আইনের শাসন বলে কিছুই নেই, বারবার তিনি অনির্বাচিত হয়েছিলেন, দেশের মসনদ আগলে রাখতে চেয়েছিলেন, লক্ষ লক্ষ অযোগ্য কর্মী আর অযোগ্য নেতা তৈরি করেছিলেন এই খুনী হাসিনা। আর বিএনপিকে বলছি আগামীতে ক্ষমতায় আসার জন্য আপনারা যেভাবে মরিয়া হয়ে উঠছেন, ক্ষমতার চারপাশে কিন্তু শেখ হাসিনার দোসররা পাশে ঘুরছে, ক্ষমতায় আসার পর আপনাদের মসনদ ৭২ ঘন্টার নোটিশ তছনত আবার সম্ভাবনা ১০০% আর এটাই সত্য এবং সঠিক। আশা করি দলকে ভালোভাবে শক্ত ও মজবুত করে গোছান।
অহংকার পতনের মূল এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় থাকা কালীন সময়ে উনি ভেবেছিলেন বাংলাদেশ উনার বাবার তালুক, আর আমরা উনার প্রজা।
শেখ হাসিনার পরিকল্পনা ছিলো বাংলাদেশ কে ধবংস করা,কিন্তু সে আর তা পারবে না বাংলাদেশের বর্তমান প্রজন্ম অনেক সচেতন।
ড.ইউনুস সরকারে থাকলে শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত দিতে হবে না।সারা দুনিয়ায়(ভারত-রাশিয়া ছাড়া) হাসিনার রাজনীতি কূটনীতির লালবাত্তি জ্বালাইয়া দিবো।পচা টমেটোর রস ভাল টমেটোর উপর পরলে যেমন সেটাও পচে যায়,ঠিক তেমনী আওয়ামীলীগের সুরে যারা কথা বলবে জনগন তাদেরও লালবাত্তি জ্বালাইয়া দিবে।তাই হাসিনা যুগ শেষ তরুণ প্রজন্মের বাংলাদেশ।
আমরা তো অনেক কথাই বলি! অনেক উপদেশ দেই! অনেক সমালোচনা করি! অনেক অযাচিত কথা বলি! কিন্তু বাস্তবে ভবিষ্যতের কথা চিন্তাও করি না! অনেকে অনেক কিছু বলেন, বলবেন, বলতে থাকবেন। "সময়" জিনিসটা মনে রাখি না......... তাইতো বলবো ওয়েট এন্ড সি......
শিরীন শারমিন অবৈধ সংসদে হাসিনার সব সিদ্ধান্তের বৈধতা দিয়েছে। হাসিনার ইশারায় সে সব কাজ করেছে।
হাসিনা সহ তার সব আত্মীয় স্বজন দুর্নীতিবাজ।
আওয়ামীলীগ টপ টু বটম অপরাধের সহিত জড়িত ছিল। এই কারণে পালিয়ে গেছে।
দলীয় প্রধান যদি তার নিজের দলের নেতা, কর্মী, সমর্থক এবং দেশ ও জাতির কথা না ভেবে শুধু মাত্র পরিবার নিয়ে ভাবে সেই পলাতক নেতৃর আবার সবুজ সংকেত কি থাকতে পারে???
Fascist party should be rejected.
দুনিয়াতে এমন কোন ভাষা আবিষ্কৃত হয় নাই যে তাকে কোন নামকরণ করা যায়, সে তার কাছে বাংলাদেশের মানুষগুলো তার বাবা-মায়ের খুনি কিন্তু তার বাবা কি করে গেছে সেটা সে কোনদিন খুঁজে দেখা নাই, তার পরিনতি আল্লাহতালা আমাদেরকে দেখাইয়া তবে দুনিয়া থেকে আমাদেরকে নিবেন ইনশআল্লহ
আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যেই পড়ে না।কখনো জনগনের কথা শোনার মত অবস্থা হয় নি। আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ কখনো গনতান্ত্রিক আচরণ করে নি।স্বৈরতন্ত্রই ছিল তাদের পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট। তা তারা প্রত্যক্ষভাবে সব সময় করিয়ে দেখিয়েছেন। ১৯৭৫ সাল,২০২৪ সাল তার প্রকৃষ্ট উদাহরন।
No way for Sheikh Hasina and her party.
আওয়ামীলীগে যারাই বাতি জ্বালাইতে এগিয়ে আসবে তারাই পুড়ে ছারখার হবে।সাবের হোসেনই বলেন আর শিরিন শিলাই বলেন।
রাজনৈতিক দলের অভ্যুত্থানে পতন আর জনরোষের শিকার হয়ে পালিয়ে যাওয়া এক নয়।আওয়ামী লীগ শেষ। ইতিহাস পুনরাবৃত্তি হবে না।খুনিরা এভাবে বিনাশ হয়ে যায়
১৯৭১ সালের পর জামায়াত এ দেশে রাজনীতি করতে পারবে কে জানতো | সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ
১৯৭১ সালের
হাম কুছ নেহি বলে গা, বলোগে'ত বলেগা বোলতা হে। ইয়ে কিশোর কুমার হে। জানতা হে সবকুছ। ধৈর্য ও সহনশীলতার অভাব। যা হবার তাই হয়েছে। কেউ কারো ভালো চায় না। আপনি বলুন কি করতে হবে।
Jodi allha chahen to dusmun r ki krbe
বাংলাদেশের ইতিহাস সঠিকভাবে পর্যালোনা করলে আওয়ামিলীগের শুধুমাত্র কলংকিত ঘটনাপ্রবাহই খুঁজে পাওয়া যাবে।
Vision 2041
সাংবাদিক ভাইদের বলবো এই ক্লিন ইমেজ শব্দটি বাদ দেওয়ার জন্য রাজনীতিবিদ আর ক্লিন ইমেজ এ শব্দটা তাদের সাথে মোটেও যায়না। সাবের হোসেন, শিরিন শরমীন দুজনেইতো ছিলো জুলাই ৩৬ অভূত্থানে কৈ তারাতো শেখ হাসিনার গণহত্যার প্রতিবাদ করে পদত্যাগ করেনি তাদেরও নিরব সমর্থন ছিলো শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডে অতএব এই সব শব্দ বর্জন করুন।
শিরীন শারমিন চৌধুরীর মত সুবিধাবাদীরা যদি আওয়ামীলীগের লীগের পুনর্গঠন হয় তাহলে দুর্নীতি আর লুটের মধ্যেই থাকবে এই দল। এই মহিলা, ২০১৪ সালে ভোট না করেই স্পিকার হয়েছিলেন হাসিনার কথায়। তিনি অপেক্ষাকৃত ক্লিন ইমেজের??? চড়ম ভন্ডামি
"বিগত সাত মাসে নানা ষড়যন্ত্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের নাম এসেছে। কিন্তু বাস্তবে খুঁজে পাওয়া যায়নি" akono DALALI korsen.....???
হাসিনা, আওয়ালীগ ও ইন্ডিয়া এই তিন বিষয় এড়িয়ে চলাই হলো বুদ্ধিমত্তা।
আওয়ালীগ বা শেখ হাসিনা আমাদের কাছে কোন আলোচ্য বিষয় নয়; উভয়ই ঘৃণিত ইস্যু।
আওয়ামীলীগের বড় শত্রু শেখ পরিবার!হোসেন শহীদ ছরোয়ারদি একে ফজলুল হক মাওলানা ভাষানীদের হাতে গড়া দল থেকেই তাদের অনেককেই চলে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল।
হাসিনার কাছে সবার আাগে ভারত, ভারত এবং ভারত।
ডাইনি চোর খুনি ডাকাত সবকিছু হাসিনা
কোন ধরনের হাইপোথিসিস ই কাজে আসবে না। আওমীলীগ নিজেই ধর্ম যারা ইহুদীবাদের সমার্থক। ৩১% যার মধ্য মাইনরিটির সবাই। আওমী ধর্মের কোন লোক বিশ্বাসই করে না হাসিনার অপকর্ম। ইলেকশন আসুক ওরা ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবে ওদের দোসরদের মাধ্যমে।
আওয়ামী লীগ মানেই ভারতের হাতে সবকিছু চলে যাওয়া। আওয়ামী লীগ এবং ভারত সমার্থক।
আওয়ামী লীগের এই আচরণ দেখে আমার কাছে কেন জানি মনে হচ্ছে এটা ঝড়ের পূর্ব লক্ষ্মণ।
আল্লাহ পাক কোন জালিমকে দিতীয়বার জুলুম করার কোথাও দেয়নি আর দিবেও না আওয়ামী লীগ আর কেয়ামত পর্যন্ত আর বাংলাদেশের জমিনে রাজত্ব করতে পারবে না আমিন
আওয়ামীলীগ প্রধানের বালখিল্যা আচরণ এবং সীমাহীন লুটপাট তাদেরকে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ হয়েছে।
আল্লাহর গজবে পতিত এই আওয়ামীলীগ সামনের দিন গুলোতে জনসম্মুখে না আসলেই দেশ ও জাতির জন্য ভালো। বাংলাদেশে যত পাপ আছে সমস্ত পাপের জন্মদাতা হাসিনাএবং এই পাপিষ্ঠ আওয়ামীলীগ তাই পাপিদের কাছ থেকে দূরে থাকুন।
শেখ পরিবার মুক্ত আওয়ামী লীগ মনে হয় গণতান্ত্রিক হতে পারে এ জন্য শেক পরিবারকে বাংলাদেশ থেকে চিরতরে বিদায় জানাতে চাই।
শিরীন শারমিন চৌধুরী ফ্যাসিষ্ট সরকারে,২বার স্পিকার ছিলেন। তার ক্লিন ইমেজ বলে কিছু নেই। ইদুরের গর্তে লুকিয়ে আছে, বের হলেই ফাঁদ পাতা আছে সোজা ১৪ সিকের ভিতরে। Bal will closed from bangladesh
সাংবাদিক ভাইদের বলবো এই ক্লিন ইমেজ শব্দটি বাদ দেওয়ার জন্য রাজনীতিবিদ আর ক্লিন ইমেজ এ শব্দটা তাদের সাথে মোটেও যায়না। সাবের হোসেন, শিরিন শরমীন দুজনেইতো ছিলো জুলাই ত৬ অভূত্থানে কৈ তারাতো শেখ হাসিনার গণহত্যার প্রতিবাদ করে পদত্যাগ করেনি তাদেরও নিরব সমর্থন ছিলো শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডে অতএব এই সব শব্দ বর্জন করুন।
আওয়ামীগ ঘাপটি মেরে আছে সুযোগের অপেক্ষায় সুযোগ পেলে কচুকাটা করবে।
আওয়ামী লীগ ইতিহাসের অনিবার্য অনুসংগ বটে তবে আগামীর বাংলাদেশে খরচের খাতায়।
শুধু ভারতের উপর নির্ভর করে রাজনীতি করার ফল এখন আওয়ামী লীগ এবং খুনি হাসিনা ভোগ করছে!!! পরজীবি গাছ যেমন একসময় নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়!!! আওয়ামী লীগ এবং খুনি হাসিনার পরিবারও একসময় পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার এবং মইন উদ্দিন সরকারের সময় কোন নির্বাচন হয়নি। নির্বাচনী কর্মকর্তারা আমার সাথে দুর্ব্যবহার করেছেন ধানের শীষ প্রতীক এ / মার্কাকে ভোট দেওয়ার জন্য। ফ্যাসিবাদী হাসিনা (Fascist GONG and RAW) ৫৭ জন সম্মানিত সেনা অফিসারকে হত্যা করেছে এবং শাপলা চত্বরে শিশুদের (কোরানে হাফেজকে) হত্যা করেছে। How she will come back to Bangladesh?
হাসিনা আছে দুনিয়া? কি মনে হয় আপনাদের? ভারতের টিস্যু পেপার সিস্টেম জানেন না? কোন টাইপের লীগই আর বাংলাদেশে দাড়াতে পারবে না, এটা ফাইনাল হয়ে গেছে। ট্রাই করলে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হবে ৩২ নাম্বারের মত !!!!
শেখ হাসিনার কাছে আগে ছিল আত্মীয় স্বজন, তারপর দল ও দেশ! বোধকরি শেখ পরিবারের রাজনীতি ৩৬ জুলাই শেষ হয়ে গেছে! একটি পরিবার সর্বোতভাবে দূর্নীতিতে আকন্ঠ ডুবে গিয়েছিল! আওয়ামী লীগে কি একজন জোহরা তাজউদ্দীন আছেন? নেই! কোথাও কেউ নেই!!
এখন হাসিনা যা ভালো মনে করেন করবেন are আপনারা যা ভালো করতে পারেন করেন I
যে বংশধর দেশের জন্য চিরদিন বিতর্কিত তাদের নির্বংশ করাই দেশের জন্য উত্তম। এই গোষ্ঠীর জন্যই দেশে প্রতিদিন হিন্দু মুসলিম দ্বিধাদ্বন্দ্বের বাগান তৈয়ারি হয়, সেখানে সেই বাগানের প্রতিটি আগাছাকে তুলে ফেলতে হবে।
আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী ।
আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী ।
The ashes are the ultimate fate of any particle being made by the creator of the universe.
আপনি দুইজনের নাম বলছেন, আমি একজনকেও পাই না। আওয়ামিলীগ মানেই দুর্নীতিবাজ।