অনলাইন
ক্রেন দিয়ে ভাঙা হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবার, ৮:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৪ পূর্বাহ্ন

ভারতে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারকে ঘিরে ফের ভাঙচুরের মুখে পড়েছে ধানমন্ডির ২৩ নম্বরের বাড়ি। বুধবার রাতে শেখ হাসিনার বক্তব্য আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে প্রচার করা হয়। পলাতক অবস্থায় তার এই বক্তব্য প্রচারকে ঘিরে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে শিক্ষার্থী ও বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেয়াদের মাঝে। দিনেই ঘোষণা দেয়া হয় শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের সময় ধানমন্ডির ৩২ এর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হবে। রাত আটটার দিকে দলে দলে শিক্ষার্থীরা ধানমন্ডি-৩২ এর দিকে যেতে থাকেন। রাত আটটার পরপরই ফটক ভেঙে শিক্ষার্থী ও জনতা ভবনের ভেতরে প্রবেশ করেন। তাদের কেউ কেউ হাতে থাকা লাঠি ও ভারি বস্তু দিয়ে স্থাপনার বিভিন্ন অংশে ভাঙচুর করেন। রাত নয়টার দিকে ভবনের একটি অংশে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। এই রিপোর্ট লেখার সময় শিক্ষার্থী-জনতা বাড়ির ভেতরে এবং বাইরে অবস্থান করে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন।
বিক্ষোভ-ভাঙচুর চলার সময় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আশপাশে দেখা যায়নি। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ৩২ নম্বরের বাড়িতে প্রবেশ করেন। এসময় উপস্থিত ছাত্র-জনতা হইচই শুরু করলে সেনা সদস্যরা সেখান থেকে বের হয়ে মিরপুর রোডে অবস্থান নেন। রাত এগারোটার পর একটি ক্রেন নিয়ে আসা হয়। পরে আরেকটি ভেকু আসে। এ দুটি দিয়ে ভবন ভাঙা হচ্ছে।
৫ই আগস্টের অভ্যুত্থানের দিনেই শেখ মুজিবুর রহমানের বাসস্থান ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দেয় ছাত্র-জনতা। ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের কারণে এই ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
শেখ হাসিনা ভাষণ দেবেন এই ঘোষণার পর জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের মুখপাত্র ফানতাসির মাহমুদ বলেন, আমরা বুলডোজার দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরাচারের চিহ্ন মুছে দিতে চাই। অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ ঘোষণা দেন ঠিক যে সময়ে শেখ হাসিনা বক্তব্য দেয়া শুরু করবেন, তখনই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভবনে ভাঙচুর চালানো হবে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এক ফেইসবুক পোস্টে লেখেন, হাসিনাকে বক্তব্য প্রকাশের সুযোগ দেয়াকে বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ-বিরোধী জনগণের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে দেখি। সন্ধ্যায় ফেইসবুকে আরেক পোস্টে তিনি লেখেন, আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে। এছাড়া আরো অনেকে ধানমন্ডি-৩২ এর বাড়ি ভেঙে দেয়ার প্রচারণা চালান
পাঠকের মতামত
এদেশে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগকে মাফিয়া হিসেবে দেখা হবে।
বর্তমান সরকারকে বিতর্কিত করতে লুকিয়ে থাকা মীর জাফর মার্কা নেতা কর্মীরাই এখনওপর্যন্ত কোনও অনুশোচনার পরামর্শ আপাকে দেয়নি। যার কারনে এখনও বোধোদয় হয়নি।
ক্ষমতা থাকলে দেশের মাটিতে বসে জনগনের সাথে কথা বলতো কিন্তু ভারত বসে কেনো দেশের ভিতর অশান্তির ছোঁয়া লাগাচ্ছে ? জনগনের ইচ্ছা পুরন হতে দিন যেমন স্বৈরচাররা নিজেদের ইচ্ছা পূরণ করে নিজের মতো যে9নগণকে ব্যবহার করেছে।
Lagbe Lage......
হত্যা,দুর্নীতি,লুটপাটের পরেও হাসিনার অনুশোচনা নাই।
এই বাড়ি আমাদের হৃদয়ে গেঁথে আছে। ভাঙলে কিছু যায় আসে না। ইতিহাস তোমাদের ক্ষমা করবে ? কোন এক প্রজন্ম তোমাদের উপহাস করবে । এই মব কবে শেষ হবে?
32 no. Dhanmondi as well Tungipara need to level on the ground..we don't want any more Hasina(fascist) or any Shaikh families members in BD politics.
স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সকল চিহ্ন মুছে দেওয়া উচিত! আরও কঠিন বার্তা দেওয়া উচিত ভবিষ্যৎ শাসকদের!
বাংলাদেশে বসে যারা স্বৈরাচারীনি একনায়কতন্ত্র ডিক্টেটর শাসক শেখ হাসিনার পক্ষে নিয়ে কথা বলবে তাদের বাড়ি-ঘরও একই কায়দায় বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হউক।
আহারে পুলিশ তুরা গাধা।।তুদের নিয়ে সবাই খেলা করে।।।।। যারা ভাঙচুর করে তারা কত টাকা পায় জানা উচিত রিপোর্টার।।।।।
হাসিনা তো তা ই চায়। দেশে ভাংচুর হলে জালাও পোড়াও হলেই সে খুশি
খুব ভালো একটা কাজ করেছ। এত মানুষ খুন কীার পরও যার কোন অনুশোচনা নাই তাদের অস্তিত্ব রাখাা ঠিক হবে না। সে যদি আবারও মুখ খুলো তাহলে আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
শেখ হাসিনা আওয়ামীলীগ মজিবের ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িকে বাংলাদেশের মানুষেড় জন্য মক্কা শরীফ আদলে দেখে।ওইটা গুড়িয়ে শিরকের আড্ডাখানা ভেংগে দেওয়া উচিত।আর বিএনপির জন্যো শিখার আছে।ব্যাক্তি জিয়া,শেখ মজিবের জন্য সবসময় সম্মান ভালোবাসা।কিন্তু অপরাধির ক্ষমা নেই।ভন্ডামির জায়গা নেই।
এক ভাষণে কূপেকাত।।।। দেখি তোমায়।।।।।
ভারতীয় লীগরা খালেদা জিয়ার বাড়িও এভাবে ভেঙ্গেছিল।
Desher shob durnitibaj ex mp, montrider, shompod guriye dea howk.
গুন তোর বাবা মা পাবে না নুন।।।।।
ভেঙে ফেলা-ই সঠিক সিদ্ধান্ত।
There is no place for murderer fascist Hasina and her family members in Bangladesh.
পাড়ায় মহল্লায় যেসব আওয়ামলীগ নেতারা মাথাচাড়া দিতে চাচ্ছে, তাদেরকে গণধোলাই দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
শুধু মুজিব পরিবার না, এদের সমর্থক, ওস্তাদ ভারতের বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াও।
ফ্যাসিবাদের নিশানা নিশ্চিন্হ না করলে পরাজিত বিশ্ব বেহায়া ও স্বৈরশাসক নির্লজ্জের মত ষড়যন্ত্র চালিয়েই যাবে।
শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ নিপাত যাক।
চেংগিস খান করে দিলো খান খান হয়ে গেলো খান খান
Why is Number 32 still standing? Isn’t it the symbol of fascism, repression, and submission to the values of Brahminism? Where are the bulldodgers?
অবিলম্বে আওয়ামী দোসর খুনি হাসিনা কে দেশে নিয়ে এসে বিচারের মাধ্যমে মৃত্যু দন্ড নিশ্চিত এবং কার্যকর করতে হবে
শুধু ৩২ নয় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের যত অফিস আছে সব গুড়িয়ে দিতে হবে।
বদি খুব মজা পাইলাম।একটা সিগারেট দে একটু আগুন দে, সুখ টান দিতাম চাই
এটা খূবই স্বাভাবিক। যেমন কর্ম তেমন ফল।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ
ঘৃণার রাজনীতি আওয়ামী লীগ শুরু করেছিল তা সত্য। এই জন্য ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে দলটি। কিন্তু ঘৃণার রাজনীতি কোন একটি যায়গায় থামিয়ে দিতে হবে! কোথায় কখন থামতে হবে তা বুঝতে পারাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ!
@Amir - Revolutionary justice is NOT 'mob' justice. In fact, all installations bearing the names of BAL and the members of the fascist Sheikh family must be either razed to the ground or renamed.
এদেশে আওয়ামী লীগের আর কোনো স্থান থাকবে না। শিশুরা ইতিহাসে পড়বে "এদেশে একটা স্বেচ্ছাচারী রক্তপিপাসু দল লীগ ছিল। আল্লাহ তাদের বিতাড়িত করে বাংলাদেশ শুদ্ধ করেছেন
ফ্যাসিবাদের আতুরঘড় নিশ্চিহ্ন করা জরুরি। এদেশকে এগিয়ে নিতে হইলে এই ফ্যাসিবাদ নিশ্চিহ্ন করতে হবে।
শৌচাগার বানানো হোক এই খানে
ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও।
এদেশে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগকে মাফিয়া হিসেবে দেখা হবে।
ঠিক হবেনা
শুধু বত্রিশ নম্বর ভাঙলেই চলবে না সেই সাথে সরকারি জায়গা থেকে কবর ও সরিয়ে নিতে হবে। নেতানেত্রীরা পার্টির সর্বোচ্চ ব্যাক্তির চোখে পড়ার জন্য চলার পথে জনগণকে কষ্ট দিয়ে সকাল বিকাল কবর জিয়ারত করে অথচ নিজের বাপদাদার কবরে দশ বছরে একবার যায় না ! সব স্বৈরাচারের আস্তানা ভেঙে চুরমার করতে হবে।
এটা ঘোর অন্যায়। আমরা অভিশপ্ত জাতিতে পরিণত হচ্ছি।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সহ আওয়ামী কার্যালয় ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত।ফ্যাসিস্ট লীগ ছাড়া সারাদেশের জনগণের সহমত আছে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দাও ১ম ফ্যাসিস্ট মডারেটরার বাড়ি
Great job, my dear young stars. We do NOT want to see anything related to Awami League, Period. Get the hell out of Bangladesh. Whoever support this nasty party, they're NOT Bangladeshi, so, ask them to leave Bangladesh. You guys deserve to be in the next elected government.
Shabbash our beloved students, make Bangladesh facist free by first destroy this house the symbol of dictator.
সুশীল হতে যে ডাকাতের বাড়ি পাহারা দেওয়া যায় না ফ্যাসিস্ট চোর ডাকাত গুন্ডা বদমাইশ ধর্ষণকারীদের পরিণতি যা হওয়ার তাই হচ্ছে এবং সঠিক হচ্ছে জনগণও তাই মনে করে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সহ আওয়ামী লীগের কার্যালয় সবগুলো ভেঙে পাবলিক টয়লেট ঘোষণা করা হোক।
This is not good sign for every one.
পাবলিক টয়লেট নির্মান করা হোক।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত বটে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার সব চিহ্ন নিশ্চিহ্ন হোক।
100% agree. Demolish all signs of fascism in Bangladesh.
সন্তানদের সঠিক সিদ্ধান্ত. কেননা তারা এখনো তাদের নিষ্ঠুরতার জন্য ক্ষমা চায়নি.
এ বাড়ি ও জমি পাকিস্তান সরকার শেখ মুজিবকে অনুদান দেয়।
জালিম লেডি ফেরাউনের সব চিন্হ ভেঙে গুড়িয়ে দাও। সাবাস বাংলার দামাল ছেলেরা ! ! !
শুভ কামনা রহিল।
Good
Allah, please protect us, we are helpless.
এর চাইতে বড় ফ্যাসিস্ট আর কি হতে পারে এখনও সময় আছে এদের কে সামলান ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর কাউকে ক্ষমা করে না শুধু সময়ের ব্যবধান I
Good
ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ চাই।
এদেশে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগকে মাফিয়া হিসেবে দেখা হবে। বাকি যারা আছে তাদের জন্য সমান সুযোগ থাকবে।
পুড়িয়ে গুড়িয়ে ছাই বানিয়ে দাও
বাড়ি ভেংগে তো আর ইতিহাস মুছে ফেলা যাবেনা। ইতিহাস তার জায়গায় অনড় থাকবে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সহ আওয়ামী কার্যালয় ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত।
ঠিক যে সময়ে শেখ হাসিনা বক্তব্য দেয়া শুরু করবেন, তখনই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভবনে ভাঙচুর চালানো হবে। ---মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা কোথায় আপনি? এই মব দ্বারা এত বড় ভুল না করার জন্য আপনাকে স্বনির বন্ধ অনুরোধ করছি!
ফ্যাসিবাদের সব নিশানা নিশ্চিহ্ন করে দাও।