শেষের পাতা
মাইকেল কুগেলম্যানের মন্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কঠিন হয়ে পড়তে পারে
মানবজমিন ডেস্ক
৭ নভেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারঅনানুষ্ঠানিক ফলে ডনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়তে পারে। ১লা নভেম্বর টুইটে এমন আভাস দিয়েছেন উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান। তিনি ওই টুইটে আরও বলেছেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আমি বলেছি, (শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ক্ষমতায় আসায়) গতি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্ক। এই সম্পর্ক বর্তমানে যে পথে আছে যদি যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প ক্ষমতায় ফেরেন তাহলে তা টিকিয়ে রাখা কঠিন হতে পারে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে ডনাল্ড ট্রাম্প যে মন্তব্য করেছেন তা এক্সে পোস্ট করে এই মন্তব্য করেন কুগেলম্যান। তিনি ট্রাম্পের ওই মন্তব্য সম্পর্কে বলেন, এতে নয়াদিল্লির অবস্থানের প্রতিফলন ঘটেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন এই মন্তব্যকে অনুমোদন দেয়নি। একই দিনে একই প্রসঙ্গে আলাদা এক এক্স পোস্টে ট্রাম্পের ওই মন্তব্য সম্পর্কে কুগেলম্যান বলেন, এই মন্তব্যকে ইলেক্টোরাল রাজনীতির প্রেক্ষাপটে দেখা উচিত। নীতিগত প্রভাব উপেক্ষা করা যায় না। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার (ট্রাম্পের) এ মন্তব্যকে ভালোভাবে নেবে না। অতীতে ডনাল্ড ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করেছেন ড. ইউনূস। ৩১শে অক্টোবর আরেকটি টুইট করেন কুগেলম্যান। সেখানে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে তিন মাস অতিবাহিত করেছে। তারা উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য স্থির করেছে। জনগণের আকাশচুম্বী প্রত্যাশা তাদের কাছে। জনগণ খুব বেশি করে অবস্থার উন্নতি এবং দ্রুততার সঙ্গে তা চায়। ৩রা নভেম্বর করা পোস্টে তিনি বাংলাদেশকে একটি ‘আউটলায়ার’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বলেন, এটি দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি দেশ, যেখানে নির্বাচনের ফল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উল্লেখযোগ্যভাবে এবং সম্ভবত ক্ষতিকরভাবে প্রভাবিত হতে পারে।
কুগেলী- টাকা চোরদের নিয়ে কিছু ত বলবি না! শ্বেতপত্র দেখে মন্তব্য আশা করে জনগণ
Please ignore
৯০ শতাংশ মুসলিমের এই দেশ আদর্শগতভাবে ইসলামি জীবন ব্যবস্থার উপর চললে কোন বিদেশী শক্তিকে ভয় করতে হবে না। এটি কোন তত্ত্বিয় কথা নয়, ইতিহাসে এর প্রমান রয়েছে। হাসিনার ১৫ বছরের নির্মম শাসনের পরেও যদি বাংলাদেশের মানুষ পথ বেছে নিতে ভুল করে তাহলে সমাধান আসা অনেক দূরের পথ।
কুগেলম্যানের বক্তব্য কোন কিছুর ইংগিত বহন করে না। ওর বক্তব্যে বাংলাদেশকে নতজানু করে রাখা রাজনৈতিক দেশদ্রোহী এলিটদের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন ঘটেনি।
এসব দালালদের আমরা ভালো করেই জানি। এরা লবিষ্ট হয়ে কিছু টাকার বিনিময়ে এসব লিখছে। তবে চিরশত্রু ভারত কিছুটা সমস্যা সৃষ্টি করবে তাতে যুক্তরাষ্ট্র সায় দিবে।
কুগেলম্যানের নামের শুরুতেই কু। আওয়ামী পাচারের টাকার ভাড়াটে লবিস্ট এইরকম কু-কথাওয়ালার ভাড়ার প্যাচালে বাংলাদেশের কিছু যাবে আসবে না। এরা কাউয়ার মতন কা-কা-ই করে যাবে শুধু। আর বিরক্ত বাংলাদেশিরা শুধু বলবে দূর হ দূর হ!
কুগেলম্যান কি বলল না বলল তাতে কি আসে যায়। তার বক্তব্য বোঝা যায় বৃহত প্রতিবেশীর দালাল হিসেবেই মন্তব্য করেছে। আমাদের দেশের ভালমন্দ আমরা দেখব। সবার সাথে সম্মানজনক বন্ধুত্ব কোনো শত্রুতা নয়।
কুগেলম্যান সম্ভবত আমেরিকা ও ভারতের ১ম পেজটি পড়েছে কিন্ত তার পরের পেজটি পড়েননি। কানাডা তথা ফাইভ আই এর পেজটি পড়লে তার বোধদয় হতো। যে অভিযোগের কোন সত্যটা নেই, সে বিষয়ে আলোচনা মানেই এটা একটা ষড়যন্ত্র। যা বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে ভারত করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশীদের ভাগ্য আমেরিকা বা ভারত নির্ধারণ করার ক্ষমতা রাখে না। তারা শুধু ভালো মন্দের সাথী হতে পারে। বাংলাদেশীরাই তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করবে।
কুলাগ ম্যান একটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট টাইপ লবিষ্ট, তার সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকুন।
কুগেলম্যানের কোন মন্তব্যই সঠিক বলে প্রমানিত হয়নি। সে যা কিসের বিশেষজ্ঞ তা আল্লাহ জানে।
এই ভদ্রলোকের কোন মতামতই জন আকাঙ্ক্ষার কাছাকাছি যায় না।
36 জুলাইয়ের আন্দোলনে বিশ্বের কোন দেশের অবদান নাই। ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যারকে এই স্পিরিট বুঝতে হবে এবং ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
কুগেলম্যানের মন্তব্য অযাচিত! প্রতিটি দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক তৈরি হয়। আমেরিকার বিরোধীতা স্বত্বেও ১৯৭১ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাহিরের কারো সহযোগিতা ছাড়াই ৩৬ জুলাই বাংলাদেশ তার গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে এনেছে। সুতরাং এই নিয়ে খামাখা ভীতি তৈরি করা হচ্ছে!
কুগলম্যার ফালতু। আওয়ামী লবিষ্ট। ওনার ভবিষ্যতবাণী বাস্তবতা বিবর্জিত।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্পের গুরুত্ব কতটুকু বর্তমান পরিস্থিতিতে! যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতো তখন তাদের কাছে প্রত্যাশা করে কিছু পায়নি!এখন আর কি হতে পারে! বাংলাদেশের জনগণ এক থাকলে হবে!