অনলাইন
ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ চেয়ে আইনি নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ২:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৩ অপরাহ্ন
দেশের জনগণের জন্য প্রতি কেজি ইলিশের খুচরা বিক্রয় মূল্য সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা নির্ধারণ চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আমদানি ও রফতানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দফতরের প্রধান নিয়ন্ত্রককে নোটিশটি পাঠানো হয়।
রোববার ডাকযোগে ও ই-মেইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার নোটিশটি পাঠান।
ওই নোটিশে আগামী ৭ দিনের মধ্যে প্রতি কেজি ইলিশ মাছের খুচরা বিক্রয় মূল্য সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা নির্ধারণে অনুরোধ করা হয়। পাশাপাশি ইলিশ মাছের পাইকারি ও খুচরা বাজার মনিটরিং করা, সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে পাচার রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়।
এছাড়া সাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবতা মেনে ভারত ও বাংলাদেশ মিলিয়ে একটি অভিন্ন সময়ে বা কাছাকাছি সময়ে ইলিশ মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার বিষয়ে লিখিতভাবে ভারতকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেয়ার জন্য পদক্ষেপ নিতেও বলা হয়।
নোটিশে ভবিষ্যতে যেকোনো দেশে ইলিশ মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজারমূল্যের চেয়ে কম দামে যেন ইলিশ মাছ রপ্তানি করা না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। অন্যথায় উচ্চ আদালতে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
Very Very Good work / Thanks to lot of you
Good Decision
Good job. Go ahead
কিছু বলার ভাষা নাই।
আপনি দেশ ও দেশের মানুষের কথা চিন্তা করেছেন। এজন্য ধন্যবাদ।
শের জনগণ উচ্চ মূল্যে কিনবে আর বিদেশে কম মূল্যে রপ্তানি করা হবে তা বৈষম্যের চূড়ান্ত সীমা
ইলিশ উৎপাদনে বোধকরি অনেক খরচ! নতুবা ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে কেন? এই সরকারের আমলে ভাবছিলাম সিন্ডিকেট ভাংতে পারবে, কিন্তু নিত্যপণ্যের দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে।
ইলিশ ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করলেও লাভ। কারণ ইলিশ উৎপাদনে কোন খরচ নেই। শুধু ধরা এবং পরিবহন খরচ ছাড়া আর কোন খরচ নেই। অথচ লাখ লাখ টাকা খরচে মাছ চাষ করে বিক্রি হয় ২০০/৩০০ টাকা কেজিতে।
Thank you so much.Important subject,go ahead.
Very good decision.
নোটিশ টি যথার্থ হয়েছে । দেশের জনগণ উচ্চ মূল্যে কিনবে আর বিদেশে কম মূল্যে রপ্তানি করা হবে তা বৈষম্যের চূড়ান্ত সীমা । পৃথিবীর একমাত্র দেশ বাংলাদেশ, যেখানে নিজের দেশি নাগরিক কে অমর্যাদা করা হয়। বিদেশী দেখলে বাঙালি আমলারা বিমানবন্দরে গদগদ হয়ে আগে বাড়িয়ে সেবা দিতে দেখা যায়। কিন্ত ত্রিপলি বিমানবন্দরে আমি দেখেছি লিবিয়ানদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সেবা দেওয়া হয়, তৎপর মুসলিম দেশের নাগরিক মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। সাদা চামড়ার লোক কে নিয়ম মাফিক সেবা দেওয়া হত। দশ বছর ছিলাম কোনদিন এর ব্যতিক্রম দেখিনি । উদাহরণ দিলাম - কারণ ভারতকে কম দামে ইলিশ দেওয়ার তুলনামূলক পার্থক্য বুঝাতে । বাংলাদেশের লোক বেশি দাম দিয়ে খাবে আর বিদেশীরা কম দামে কত নিম্ন মানসিকতার পরিচয়।
very good