শেষের পাতা
নির্বাচন ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবারসুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের অনেকেই পালিয়ে গেছেন। নেতৃত্ব দেয়ার মতো কাউকে এখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমতাবস্থায় আওয়ামী লীগ যদি সংগঠিত হতে এবং কেউ বাধা না দেওয়া সত্ত্বেও নির্বাচনে অংশ না নিতে পারে, তা হলে আওয়ামী লীগ ছাড়াও জাতীয় নির্বাচন হলে তা অগ্রহণযোগ্য হবে না। আমি-ডামি, একতরফা ও মধ্যরাতের নির্বাচন করে নির্বাচনব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র আয়োজনে ‘গণতন্ত্র সুরক্ষায় রাষ্ট্র মেরামত এবং জাতীয় নির্বাচন’ শীর্ষক ছায়া সংসদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
সুজন সম্পাদক বলেন, বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল রুটিন সরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পনেরো-ষোলো বছরের জঞ্জাল দূর করতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। তারপরেও জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা কমতে পারে। গত তিনটি নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন, পুলিশ, প্রশাসন, রিটার্নিং অফিসার, পোলিং অফিসারসহ নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত প্রায় সবাই অপরাধী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। কমিশন নির্বাচনব্যবস্থাকে বিভিন্ন অজুহাতে দলীয়করণ করে সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে। আদালতের নির্দেশ অমান্য করেছে। অতি-উৎসাহী হয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করেছে। তাই নির্বাচনী অপরাধে অভিযুক্ত সবাইকে বিচারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা উচিত। এ সময় তিনি গত ডামি নির্বাচনে অভিযুক্ত সবার বিচারের দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য সমতল ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে পারেনি। সে সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে সরকারের রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য কয়েকটি কথিত দলকে নিবন্ধন দিয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, এদেশের মানুষ ভুলে যায়নি কীভাবে দিনের ভোট রাতে হয়েছিল। মৃত মানুষ ভোট দিয়েছে। বিদেশে অবস্থানরত ব্যক্তিরাও ভোট দিয়েছে। কোথাও কোথাও শতভাগ ভোট পড়েছে। শিশুরাও ভোট দিয়েছে। আমি আর ডামি প্রার্থীর নির্বাচন হয়েছিল। ৮ থেকে ১০ শতাংশ ভোট পড়লেও ভোটের সংখ্যা বাড়িয়ে ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ দেখানো হয়েছিল। ছায়া সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের পরাজিত করে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিতার্কিকরা বিজয়ী হন।
“অগ্রহণযোগ্য হবে না”বাক্যের অর্থ টা তো গ্রহণযোগ্য হয়।
বিএনপি জামায়াত ছাড়া যদি নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হয় আওয়ামী লীগ ছাড়া কি ভাবে গ্রহনযোগ্য হবে?
মজুমদার সাহেব এরপরও কিভাবে আওয়ামী প্রেমে মশগুল তা বুঝলামনা। তিনি তো পন্ডিত বটে। ঐ পান্ডত্য যদি এত অনাচার- অবিচার সনাক্ত করতে না পারে তবে তিনি কি করবেন? এ অবস্থায় আওয়ামী পূণর্বাসন যার বাসনা তিনি কি করবেন সহজেই বুজা যায়। আর যাই হোক আওয়ামী পাওয়া না গেলে তিনি যে প্রতিস্থাপিত হতে মনে মনে রাজী তাও বলা যায়।
আগে আওয়ামী লীগ প্রধান, ও তার মন্ত্রীদের বিচার হবে।
(সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার সাহেব যত কম কথা বলবেন ততো গ্রহণ যোগ্যতা বাড়বে । আওয়ামীলীগের মন্ত্রী, এমপি’রা বেশী কথা বলতেন। তাই আজ তারা বিতর্কিত এবং গ্রহণ যোগ্যতা হারিয়েছে।
দল হিসাবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। কাজেই নির্বাচনের সময় তারা অবশ্য অংশ গ্রহন করতে পারবে। আর যদি দলের কর্তারা সবাই পালিয়ে থাকে এবং নির্বচনে অংশ না নেয় সে ক্ষেত্রে করো কিছু করার নেই। বিষয়টি খুবই পরিষ্কার অথচ অহেতুক এনিয়ে নানান কথা হচ্ছে। বদিউল আলম সাহেব-ই বা কেন এসব কথা বলছেন তা বুঝিনা। ধন্যবাদ।
I want election without terrorist party awami League
@Bibek Roy Sir. That was deplomatic statement.
বদিউল আলম মজুমদার এর “আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না” এই বক্তব্যটি ভীষনভাবে ভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। অনেক পাঠকেই তার এই বক্তব্যটি সহজে বুঝতে পারবে না যে, আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন গ্রহনযোগ্য হবে কি, হবে না। মুলত উক্তিটিতে ব্যকরণগত ত্রটি আছে। সাধারনত একটি বাক্যে দ্বৈত না বোধক উক্তি (Double Negative expression) হয় না (“অগ্রহনযোগ্য” না বোধক এবং একই বাক্যে “হবেনা” না বোধক)। ফলে মানুষের তার বক্তব্য বুঝতে অসুবিধা হবে। আমি যেটা বুঝেছি তাতে মনে হচ্ছে তিনি বুঝাতে চাচ্ছেন আওয়ামীলীগ ছাড়া আগামী নির্বাচন গ্রহনযোগ্য হবে। জানিনা তিনি এটিই বুঝাতে চেয়েছেন কিনা। আশা করবো পরবর্তীতে তার বক্তব্য সরলীকরন করবেন।
রাজনীতি তে ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগ এর স্থান নাই। আওয়ামীলীগ ছাড়া কি ভাবে নির্বাচন গ্রহণ যোগ্য হয় তা নিশ্চিত করুন।
আওয়ামীলীগ ছাড়াই নির্বাচন হওয়া উচিত।
গনহত্যাকারি দল হিসেবে নির্বাচনে গ্রহনযোগ্যতা নয় আদালতের সিদ্ধান্তে তাদের ভাগ্য নির্ধারন হওয়া উচিৎ।
বিএনপি জামায়াত ছাড়া যদি নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হয় আওয়ামী লীগ ছাড়া কি ভাবে গ্রহনযোগ্য হবে?
NO IDEA! NO IDEA! is BAL political party anymore?
একদম সঠিক কথা বলেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে
LOL! Only acceptable election will be without hasina/mujib league.
কেন? ১৬ বছর যাবত সবাইকে ছাড়া কিভাবে হয়েছিল? আপনিই এর সঠিক জবাব দিবেন।
30% lok tader botadeker proyogar posender prathe pabe na,
সুন্দর কথা বলেছেন।
দেশে বিদেশে আওয়ামীলীগকে কেউ রাজনৈতিক দল বলে স্বীকার করে না। আওয়ামীলীগ একটা পরীক্ষিত দেশদ্রোহী সন্ত্রাসী খুনি লুটেরা ধান্ধাবাজ মিথ্যুক ধর্ষনকারী ব্যাভিচারী অপ সংগঠন। আওয়ামীলীগ দেশ জাতি সমাজ ধর্ম মানবিকতা আর নৈতিকতার শত্রু। আওয়ামীলীগকে প্রতিহত বর্জন প্রত্যাখান পরিত্যাগ করা প্রতিটা নাগরিকের এখন অপরিহার্য দায়ীত্ব।
আন্তর্জাতিক আদালতে আওয়ামী লীগের রাজনৈতি নিষিদ্ধ হবে, তবে অন্য নামে তাদের রাখতে হবে যাহাতে তাদের এক নামে চিনতে পারা যায় কারণ তারা যদি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে শয়তান চিনতে সহজ হবে। তারা মানে ভারত ভারত মানে তারা!
আওয়ামীলীগ দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাটাকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন অন্তর্বর্তী সরকারকে সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সংস্কার করে ঢেলে সাজাতে হবে। এরপর যখন একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরী হবে, তখন সেই সাজানো গোছানো পরিপাটি নির্বাচনী ব্যবস্থায় আওয়ামীলীগ ও তাদের দোসর চৌদ্দ দলের জোটের কারোরই নির্বাচনে অংশগ্রহণের অধিকার থাকা উচিত না।
আওয়ামীলীগের বিচারের পর রাজনীতি করতে হবে. 20 বছরের জন্য ব্যান করতে হবে
আওয়ামীলীগ যে সম্পূর্ণরূপে রাষ্ট্রবিরোধী কাজগুলো করেছে এতে করে এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। সুতরাং গণতন্ত্রে সন্ত্রাসী সংগঠনের কোন স্থান নেই। এই দেশের কল্যাণে এদের নিষিদ্ধ করতে হবে। এখানে তাদের রাজনীতি করার কোন অধীকার নেই।
আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল না, এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। গণতন্ত্রের কোন সংজ্ঞাই সন্ত্রাসী সংগঠন নির্বাচন করার অধিকার রাখে না।
কিসের আওয়ামী লীগ ওদের রাজনীতি করার কোন অধিকার নাই
আওয়ামীলীগ ছাড়াও যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব সেই সত্যটা আওয়ামীলীগই স্বয়ং প্রতিষ্ঠা করে গেছে ।
আওয়ামীলীগের বিচারের পর রাজনীতি করতে হবে. ৩০ বছরের জন্য ব্যান করতে হবে
Ban Awami League. Loud and clear.
ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত ছোট করা হোক ।
আওয়ামিলীগ বিগত ১৫ বছরে যা করেছে, এতে বাংলাদেশে তাদের রাজনীতি কারাই নিষিদ্ধ করা জরুরি। তার উপর আওয়ামিলীগ ছাড়া নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবার বিষয়ে কথা তোলাই তো দেশদ্রোহী । আওয়ামিলীগ কে সসম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক।
আওয়ামীলীগ ছাড়াও যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব সেই সত্যটা আওয়ামীলীগই স্বয়ং প্রতিষ্ঠা করে গেছে এ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।
আওয়ামীলীগ কি রাজনৈতিক দল? যে তাদের ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবেনা! তারাতো গত ১৫ বছর রাজনীতিই করেননি।
নীতিগতভাবে আওয়ামীলীগ বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার টাখেনা।
সঠিক কথা। ১০০% একমত।