অনলাইন
গোপালগঞ্জে সেনা টহল দলের ওপর হামলা নিয়ে আইএসপিআরের বিবৃতি
অনলাইন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ১১ আগস্ট ২০২৪, রবিবার, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:১৭ অপরাহ্ন
গোপালগঞ্জে সেনা টহল দলের ওপর হামলা নিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে আইএসপিআর। এতে বলা হয়েছে, ১০ই আগস্ট গোপালগঞ্জের সদর উপজেলার গোপীনাথপুরে বিক্ষোভকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সেনা টহল দলের উপর হামলা করে। বিক্ষোভকারীরা গোপালগঞ্জ ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখলে প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য দায়িত্ব পালনরত সেনাবাহিনীর ২টি টহল দল ঘটনাস্থলে গমন করে। এ সময় উত্তেজিত বিক্ষোভকারীরা সেনা টহল দলের উপর ইট পাটকেল ছুঁড়ে মারে এবং দেশীয় তৈরি অস্ত্র দিয়ে টহল দলের সদস্যদের আঘাত করলে তিন জন অফিসার, একজন জুনিয়র কমিশন অফিসার ও পাঁচ জন সেনা সদস্য আহত হন।
আন্ত বাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আহত সেনাসদস্যরা আশঙ্কামুক্ত ও চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হামলাকারীরা সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় এবং দুটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সেনা টহল দল ৪ রাউন্ড এ্যামোনিশন ফায়ার করে। পরিস্থিতির তীব্রতা পরিলক্ষিত হওয়ায় ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
রোহীঙ্গাদের গোপালগঞ্জে পুনর্বাসন করা হোক ।
দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর উপর হামলাকারীদের কঠোর হস্তে দমন করার আহ্বান জানাচ্ছি
এ মুহুর্তে সাধারণ ছাত্র-জনতা এবং বিএনপি জামাতসহ অন্যান্য দলের কর্মীদের মাঠে থাকা বাঞ্চনীয় ।
arrest these criminals quickly..
সেনাবাহিনীকে একশনে যেতে হবে তা না হলে আস্তে আস্তে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে,,,
এমন ঘটনা নিন্দনীয় দোষীদের শীঘ্রই আইনের আওতায় আনা হোক
এখনই হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে এই ধরনের সন্তাসী প্রবনতা বাড়তে থাকবে।
গনভোটে দিয়ে, এখনি টেররিস্ট আওয়ামী লীগ কে ১০০ বছরের জন্য বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা না হলে, বাংলাদেশের মানুষের কপালে অপরিসীম দুর্যোগ আছে।
আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সেনা টহল দলের উপর হামলা করে। তাদের বিচার হাওয়া খুবই জরুরী
আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সেনা টহল দলের উপর হামলা করে। তাদের বিচার হাওয়া খুবই জরুরী
সেনাসদস্যদের বিচক্ষণতায় আওয়ামিলিগের ষড়যন্ত্র ভন্ডুল হয়েছে, সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ, তবে খুব শতর্ক থাকা হবে।
সেনারা অস্বাভাবিক ভাবে নিজেদেরকে রক্ষা করেছে এবং তার সাথে খুবই বিচক্ষণতার সাথে গোলাগুলি করে নাই , আমার ধারণা ঐ আওয়ামীলীগের কর্মীরা চাচ্ছিল আর্মিরা গুলি করে কয়েকজনকে মেরে ফেলুক তারপরে সেটা নিয়ে এই ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করবে । আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ সেনাদেরকে । সময়ে হলে এই কর্মী বাহিনীকে "" ক্রেকডাউন "" করা উচিৎ তাহ না হলে তাদের কে ভুল সিগন্যাল দেওয়া হবে ।
স্বৈরাচারের দোসর এরা, কঠিন পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ।
Please consider sincerely to change the name of this district to ‘Sahid Abu Sayeed Nagar’!
কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।
এ ঘটনার সঠিক পুরস্কার দাবি করছি। একমাত্র দেশেদ্রাহী সন্ত্রাসীরাই আওয়ামীলীগ করে। আল্লাহর দিকে ফিরে আসো তোমরা আর বিচার তো হবেই তোমাদের
ক্ষমতা হারানোর পর নেত্রী পালিয়ে যাবার পর দুঃখে কষ্টে বেদনায় ভাব দেখাতে চাওয়া, কতটা কতটা বেদনার হবে হতে পারে বুঝতে পারবে কাকুর দল। হ্যাঁ, সকল বিপ্লবের পরেই হেরে যাওয়া সামান্য কিছু কূচক্রী মহল ভাব দেখায়। সেটাও একেবারে নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার পূর্ব নিশানা মাত্র। নো টেনশন।
এরকম পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী গুলি করতে পারত ।
বিক্ষোভকারীরা মানে ???? আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের নাম নিতে কি এখনো সেনাবাহিনীর লজ্জা লাগছে ?? তার মানে এই বাহিনীর মধ্যে সুদ্ধী অভিযান প্রয়োজন।
আওয়ামী গুন্ভাদের বিরোদ্বে সেনা আইনে ব্যবস্থা নিতে হইবে।
এটা কোনো ভাবেই কাম্য নয় দেশের এরকম ক্রান্তিলগ্নে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে সেখানে এমন ঘটনা নিন্দনীয় দোষীদের শীঘ্রই আইনের আওতায় আনা হোক
আওয়ামী পানডাদের কঠোর শাস্তি প্রদান করা হোক।
গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে এই সন্ত্রাসীদের কে গণহারে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়া হউক।
Please, arrest them
এইসব আওয়ামী রাজাকারদের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছাড়াও অত্যাধুনিক অস্ত্র দেখা গেছে ভিডিও চিত্রে। you tube এ সার্চ দিলেই এদের চিন্থিত করা যাবে।
সারা বাংলাদেশের মানুষ যখন সেনাবাহিনীর কর্মপত্র তাই মুগ্ধ এবং দেশে একটি সুন্দর শান্তিময় পরিবেশ বিরাজ করছে ঠিক সেই সময়ে গোপালগঞ্জের এরকম ঘটনা অবশ্যই একটি ষড়যন্ত্রের আভাস পাওয়া যায় দেশের ভিতরে বাহিরে লুকিয়ে থাকা ছাত্র-জনতা হত্যাকারীরা এদেরকে বাতাস দিচ্ছে, হতে পারে এরা নিজেরাও ছাত্র-জনতার উপর হত্যাকান্ডের নায়ক সহ নায়ক, কারণ আমরা জানি গত ১৪-১৫ বছর যাবত গোপালগঞ্জের লোকেরা পুলিশের সিপাই থেকে বড় অফিসার পর্যন্ত চাকরি করছে এবং সরকারি ছোট থেকে বড় পদে বসে সুবিধা ভোগ করেছে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে মালিক হয়েছে এখন সেই সমস্ত অন্যায়ের বিচারের মুখোমুখি হওয়ার ভয়ে আমাদের দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর উপরে এরা এভাবে হামলা করেছে তাই প্রশাসনকে বলবো এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং এই গোপালগঞ্জ টা ফরিদপুর বিভাগে আরো কত ভয়ানক পত্রধারী হত্যাকারী লুকিয়ে আছে তাদের খুঁজে বের করা একান্ত জরুর ী দরকার
এই আওয়ামী বাকশালী জঙ্গিদের এখনই দমন করার সময় এটা সেনা বাহিনীর বুঝতে হবে
সরকার বিরোধী সন্ত্রাসীদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।
The Army must beat the Crap out of these Criminal Gopalis