অনলাইন
জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নিয়েছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা
স্টাফ রিপোর্টার
(১১ মাস আগে) ১০ জুলাই ২০২৪, বুধবার, ১১:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৯ পূর্বাহ্ন

সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল আন্দোলনের নামে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারীদেরকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের সদস্যরা। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, বুধবার সকাল ১০টা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে তারা এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। এ কর্মসূচি থেকে চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহালের দাবি জানানো হয়।
এছাড়া কোটাবিরোধী আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কটূক্তি করা হয়েছে দাবি করে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানরা। এতে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আহ্বায়ক ড. আ ক ম জামালউদ্দীন, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন প্রমুখ উপস্থিত রয়েছেন।
অন্যদিকে কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনে জড়ো হয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত চেয়ে দুই আবেদনের শুনানি একসঙ্গে বেলা সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।
পাঠকের মতামত
সরকার মুক্তিযোদ্ধা দের প্রতি মাসে সম্মানি, উৎসব বোনাস সহ আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ভাবে সুযোগ সুবিধা দিয়ে যাচ্ছেন। এজন্য সরকার কে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাই।কিন্তু সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সকল প্রকার কোঠা বাতিল করে সম্পূর্ণ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিলে দেশ ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে যাবে
অনেকে মন্তব্য করেছেন,বাহ অনেক ভালো লিখেছেন,মুক্তিযোদ্ধার নাতি সন্তান রা ভিক্ষার তালি নিয়ে বসে আছে ভিক্ষা চাইছে,আর মন্তব্য করেচগেন,মুক্তিযুদ্ধের নাতি সন্তান্দের জাতীয় জাদুঘরে সাজিয়ে রাখা হোক,বাহ অনেক সুন্দর,যখন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো,তখন এদের বাবারা,এদের বাবার বাবারা,শুধু দেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধেই যান নি,আরো মুক্তিযুদ্ধের সময় সহায় সম্পদ দিয়েও আপনাদের মতো ভিতু বাবা দাদা দের সাহায্য করেছেন,আর আপনাদের ই কিছু সংখ্যক লোক,তাদের সম্পদ লুটেপুটে নিয়ে ছেন,নয়লে মুক্তিযুদ্ধের স্ময় ভারতীয় প্রশিক্ষণ শেষে,মুক্তিযুদ্ধে না গিয়ে নিজের সম্পদ রক্ষার পাশাপাশি,সম্পদের পাহাড় বানাতে পারতেন,কিন্তু তারা তাদের পরিবারের কথা ভাবেনি ভেবেছে বাংলার কথা ভেবেছে মানুষের কথা,তারা কি জানতো যে আজকে তাদের কে কটাক্ষ করে কথা বলা হবে, সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করবে,যদি জানতো তাহলে দেশের জন্য প্রাণ দিতো নাহ
৯৯% মানুষ কোটা চায় না। সুতরং বীরের (মুক্তিযোদ্ধার) সন্তান হয়ে বীরদের ছোট করবেন না। বরং আপনারাও কোটা সংস্কার আন্দোলনে শামিল হোন।
দেশের আপামর জনসাধারণ চাচ্ছে যে, কোটা প্রথা যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসা হোক। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৫-১০ ভাগ। এই দাবি আসলেই ন্যায্য।
যারা দেশের স্বাধীনতা রক্ষার বিনিময়ে প্রতিদান চায় !! তাদেরকে জাদুঘরে ই সাজিয়ে রাখা হউক।
এদের কোনো লজ্জাসরম নেই। নিজেদের মেধা নেই বলেই এরা অসহায়ের মত ভিক্ষা চেয়ে বেড়াচ্ছে যে আমাদের সুযোগ সুবিধা দেন। ছি ছি ছি
অযোগ্য মেধাহীন 10 জনের আন্দোলন
কোটা চেয়ে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আর নিচে নামিও না। বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ নিজের সাহস ও শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে যুদ্ধ করেছেন। তোমরাও মেধার শক্তির জোরে চাকরি-যুদ্ধে নামো।
দেশ স্বাধীনের পঞ্চাশ বছর পর আমরা আঠার কোটি সবাই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। শেখ মুজিবের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে মুক্তিযোদ্ধার চেতনা না নয়, মেধা দিয়ে গড়তে হবে।
অযোগ্য মেধাহীন 10 জনের আন্দোলন
Deshe lakh lakh chele-meyera bekar. Chakri pacche na. Tader jonno ki ektuo kosto lage na??????
এদের কোনো লজ্জাসরম নেই। নিজেদের মেধা নেই বলেই এরা অসহায়ের মত ভিক্ষা চেয়ে বেড়াচ্ছে যে আমাদের সুযোগ সুবিধা দেন। ছি ছি ছি
100% কোটা মুক্তিযোদ্ধার নাতি পুতিদের বরাদ্দ দেওয়া হউক, এ দেশে আর কোন মানুষ নাই।