ঢাকা, ২৪ জুন ২০২৪, সোমবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ জিলহজ্জ ১৪৪৫ হিঃ

অনলাইন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পতন হচ্ছে যেসব কারণে

নায়লা রফিক

(৩ সপ্তাহ আগে) ২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১২:২৭ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:৪১ পূর্বাহ্ন

mzamin

গত এক দশকে, শেখ হাসিনা এবং তার আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের রাজনৈতিক অধিকার এবং নাগরিক স্বাধীনতাকে অবনতির দিকে নিয়ে গেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিরোধী দল, সাংবাদিক এবং সুশীল সমাজ গোষ্ঠীর ওপর দমন-পীড়ন বাড়িয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে রোধ করার জন্য পশ্চাদপসরণমূলক আইন প্রবর্তন করেছে এবং সরকারবিরোধী সমাবেশগুলোকে ব্যাহত করার প্রয়াস জারি রেখেছে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনুপ্রবেশের জন্য ইন্টারনেটের ওপর নিয়ন্ত্রণ এই অপব্যবহারের প্রতিফলন, যার জেরে ২০১৪ সাল থেকে ফ্রিডম হাউসের ফ্রিডম ইন দ্য ওয়ার্ল্ড এবং ফ্রিডম অন দ্য নেটিন্ডিসেস উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের স্কোর কমপক্ষে ১০ পয়েন্ট কমেছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচনী জালিয়াতির অভিযোগের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চতুর্থ মেয়াদে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকার ধীরে ধীরে সমালোচকদের বিরুদ্ধে ব্যতিক্রমী পদ্ধতি অবলম্বন করে তার লড়াই জোরদার করেছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ইতিমধ্যেই ভঙ্গুর এবং সুশীল সমাজের কাজ করার ক্ষমতা কার্যত মুছে ফেলা হয়েছে। তবুও, আওয়ামী লীগের আরও পাঁচ বছরের শাসনের পটভূমিতে পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত তিনটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অধিকার ও শাসনের  দ্রুত পতন হচ্ছে এবং সুপারিশের পথ ক্রমে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

ভয় এবং সেল্ফ-সেন্সরশিপের সংস্কৃতি

বাংলাদেশের ২০২৩ সালের সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট (CSA) (আগে ছিল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বা DSA)  অনলাইন অভিব্যক্তিকে ব্যাপকভাবে সীমাবদ্ধ করছে। বেড়েছে নজরদারি এবং সেন্সরশিপ। বিগত বছরগুলোতে, এই আইনের অধীনে সরকারের সমালোচনাকারী হাজার হাজার মানুষকে তুচ্ছ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে সাংবাদিক ও লেখক সহ প্রায় ৪,০০০ ব্যক্তিকে এই আইনের অধীনে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন
যাদের মধ্যে প্রায় ৪০% বিরোধী দল বিএনপির রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক।

যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তাদের মধ্যে হাই-প্রোফাইলের দুজন সুশীল সমাজের নেতা এবং মানবাধিকার নিয়ে লড়াই করা ব্যক্তিরাও রয়েছেন যারা ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা মারাত্মক অপব্যবহারের একটি সত্য-অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।

উল্লেখযোগ্যভাবে, DSA এবং CSA উভয়ই যথাক্রমে ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে উত্তেজনাপূর্ণ নির্বাচনী প্রচারণার কয়েক মাস আগে পাস করা হয়েছিল। উভয়  আইনই সাংবাদিক, অ্যাক্টিভিস্টদের মনে ভয় ধরাতে এবং সেল্ফ-সেন্সরশিপের ব্যাপক সংস্কৃতির দিকে পরিচালিত করে। এই ভয়ের পরিবেশ ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে উন্মুক্ত রাজনৈতিক বিতর্কের শর্তকেও ক্ষুন্ন করেছে। DSA এবং এখন CSA-এর অধীনে,  যেকোনো অনলাইন তথ্য অপসারণ এবং ব্লক করার আদেশ দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। নিউজরুমগুলোকে ক্রমবর্ধমানভাবে সেল্ফ-সেন্সর করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে, কারণ সরকারি কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইট থেকে সংবাদ নিবন্ধগুলো সরানোর দাবি করছে৷

দেশের বাইরেও দমনের মাত্রা বৃদ্ধি

বিদেশে মানবাধিকার আইনজীবী ও কর্মীদের হয়রানি ও ভয় দেখানোর ক্ষেত্রে সরকার তার সীমানা অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের নিযুক্ত করা হয়েছে যারা দমন পীড়ন ও হয়রানির  মাধ্যমে বিদেশী সমালোচকদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছেন। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিদেশি কূটনীতিকদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যে কেউ ‘বিদ্বেষী’ প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে "সতর্ক" থাকতে যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় "বিভ্রান্ত" না হয়। এমনও রিপোর্ট ছিল যে সরকার দেশের বাইরের সমালোচকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সরঞ্জামগুলোর অপব্যবহার করার চেষ্টা করছে। আজ অবধি, ফ্রিডম হাউস দ্বারা চিহ্নিত ৩৮ টি দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক নিপীড়নের ক্ষেত্রে অপরাধী তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ ।

 সুশীল সমাজের সংগঠনগুলোকে টার্গেট করা

বাংলাদেশ এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো দেশব্যাপী বেশ কয়েকটি বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) প্রকল্প অনুমোদনে বাধা দিচ্ছে এবং তহবিল আটকে রেখেছে, কৌশলগতভাবে তাদের কার্যকারিতা হ্রাস করছে এবং বিভিন্ন বিধিনিষেধের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছে। মানবাধিকার ইস্যুতে কাজ করা কিছু স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক এনজিও জানিয়েছে- তাদের ওপর  গোয়েন্দারা নিয়মিত নজর রাখছেন। সরকার আন্তর্জাতিক এনজিওগুলোকে আরও সীমাবদ্ধ করেছে প্রকল্প নিবন্ধন বিলম্বিত করে এবং ভিসা প্রত্যাখ্যান করে। কিছু ক্ষেত্রে, ব্যাঙ্কগুলো সংবেদনশীল শাসন এবং অধিকার সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর সাথে জড়িত এনজিওগুলোকে তহবিল ছাড়তে অস্বীকার করেছে৷ এই দীর্ঘায়িত বিলম্ব কিছু গোষ্ঠীকে তাদের ক্রিয়াকলাপ হ্রাস করতে বাধ্য করেছে এবং স্থানীয় সংস্থাগুলোকে অনুদান প্রদানের জন্য তহবিলকারীদের ইচ্ছাকে প্রভাবিত করেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের সাথে যুক্ত সুশীল সমাজের সদস্যরাও প্রকাশ্যে সরকারের নীতির সমালোচনা করার জন্য গ্রেপ্তারের হুমকির কথা জানিয়েছেন। এনজিওগুলোর ওপর দমন পীড়ন বাংলাদেশে মানবাধিকার এবং শাসনকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। দেশে কি ঘটছে সে সম্পর্কে ব্যাপকভাবে ফিল্টার করা প্রতিবেদন তুলে ধরা হচ্ছে আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে। ফলস্বরূপ দেশে মানবাধিকার সংক্রান্ত উদ্বেগ এবং আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের দ্বারা বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানের প্রস্তাব সম্পর্কে ভুল বোঝাবুঝির সূত্রপাত করছে। 

সামনের পথ

সুস্থ গণতন্ত্র এবং সরকারের প্রতি আস্থা ফেরাতে  সিস্টেমগুলোকে পুনরুদ্ধার করা প্রয়োজন।  মানবাধিকারের চ্যালেঞ্জগুলোর সংস্কার এবং আরও স্বচ্ছ আচরণের জন্য স্টেকহোল্ডারদের তাদের সামর্থ্যের মধ্যে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। প্রথমত, আওয়ামী লীগ সরকারের উচিত CSA-এর সমস্যাযুক্ত ধারাগুলো সংস্কার করা এবং নিশ্চিত করা যে জাতীয় আইনি কাঠামো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তির অধীনে তার প্রতিশ্রুতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। মুলতুবি মামলাগুলোকে  দ্রুত, স্বচ্ছ এবং ন্যায্য বিচারের আওতায় এনে রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের আস্থা পুনরুদ্ধারে সময় বিনিয়োগ করতে হবে৷ যদি তা করা না হয়, তাহলে বাংলাদেশিরা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর আস্থা হারাতে থাকবে এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের অনিয়ন্ত্রিত ক্ষমতা মানুষের স্বাধীনতা হরণ করতে থাকবে।

দ্বিতীয়ত, সুশীল সমাজ এবং মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোকে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই মানবাধিকার-ভিত্তিক আইনের উন্নয়ন এবং সংস্কারের জন্য চাপ অব্যাহত রাখতে হবে। উপরন্তু, আ.লীগ নেতৃত্বকে নিজ বৃত্তের বাইরে গিয়ে স্বচ্ছতা, ভিন্নমতের কণ্ঠস্বর, খোলামেলা আলোচনা এবং নেতৃত্বে বৈচিত্র্য সহ অভ্যন্তরীণভাবে কঠোর পরিবর্তন আনতে  হবে। এই পন্থা তাদের সমর্থনকে প্রসারিত করবে, আন্তর্জাতিক চাপ ও জরিমানা  কমাবে। এমনকি সম্ভাব্যভাবে বিরোধীদলের দিকে ঝুকে থাকা নাগরিকদের সমর্থনও আদায় করবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রতিফলিত হওয়া উচিত। স্বচ্ছ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসনের জন্য সুশীল সমাজকে নির্দিষ্ট সুপারিশ এবং আন্তর্জাতিক সর্বোত্তম অনুশীলন প্রদান করা উচিত। এর মধ্যে রয়েছে CSA-র সংস্কার এবং বিচার ব্যবস্থার অখণ্ডতা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নতুন পদক্ষেপের প্রবর্তন। তাদের এই ইনপুট প্রদানের জন্য স্বাধীন হওয়া উচিত, সরকারের ওপর ভয়ভীতি থাকলে চলবে না।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনেকসময় টার্গেট করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যখন দেশগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের জন্য ম্যাগনিটস্কি হিউম্যান রাইটস অ্যাকাউন্টেবিলিটি অ্যাক্ট আরোপ করে, তখন তাদের উচিত এমন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করা যারা সুস্পষ্টভাবে নিয়মতান্ত্রিক দুর্নীতি প্রদর্শন করেছে। উপরন্তু, সুশীল সমাজের গোষ্ঠী এবং কর্মীদের উপর সরকারের নিষেধাজ্ঞার খবর ক্রমাগত রিপোর্ট করা উচিত। বিশেষ করে ভারত ও চীন সরকারের বর্ধিত সমর্থনের পর,এই ধরনের পদক্ষেপগুলো আওয়ামী নেতৃত্বকে অনুপ্রাণিত করবে কিনা তা অনিশ্চিত হলেও, এই পদক্ষেপগুলো গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হতে পারে।

যদিও নির্বাচনকে ঘিরে অনিশ্চয়তার মেঘ জমেছে, কিন্তু এতে পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগও তৈরি হয়েছে। সরকারের জন্য ক্রমবর্ধমান সংস্কারের পথ এবং সুশীল সমাজের  নেতাদের গা ঝাড়া দিয়ে উঠে নাগরিক অধিকারের পথ প্রশস্ত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

[লেখক: লেখাটি ফ্রিডম হাউসের ওয়েবসাইটে গত ৩০ মে প্রকাশিত হয়েছে। লিখেছেন এশিয়ার সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার নায়লা রফিক]

পাঠকের মতামত

''এমনও রিপোর্ট ছিল যে সরকার দেশের বাইরের সমালোচকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সরঞ্জামগুলোর অপব্যবহার করার চেষ্টা করছে''|

Mohsin
২১ জুন ২০২৪, শুক্রবার, ৭:৩৭ পূর্বাহ্ন

খমতার দাঁত ভেংগে ফেলা দরকার ।

Md.Shahidul Islam
১৬ জুন ২০২৪, রবিবার, ৭:২৫ অপরাহ্ন

Time will say.

ISMAIL HOSSAIN
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ৭:০২ অপরাহ্ন

দেশের তিনশত আসনের একজনের ভোটের রাজনীতিতে চলছে। একজন ক্ষমতা হস্তান্তরের সমস্ত বৈধ প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

সালাম
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ৬:০০ অপরাহ্ন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পতন হচ্ছে যে সব কারণে----এর নিগূঢ় চুলছেড়া ব্যাখ্যা বিশ্লষণের আদৌ কোন প্রয়োজন নাই। দেশের অবুঝ শিশু থেকে মৃত্যুপথ যাত্রী বৃদ্ধও জানে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পতন নয় মৃত্যু হয়েছে আওয়ামী দুঃশাসকদের প্রত্যক্ষ কারণে।গণতন্ত্র পতনের নানা রকম গবেষণা লব্ধ কারন দেখিয়ে আওয়ামী দুঃশাসনকে আড়াল করার প্রশ্নই হলো সত্য লুকানোর চেষ্টা করা।

আলমগীর
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ৩:০৭ অপরাহ্ন

সরকার পুলিশ প্রশাসন আর দলীয় আমলাদের মাধ্যমে কঠোর হস্তে দেশে ভয়ের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। তাই সরকার অত্যাচারী হয়ে দেশ চালাতে কোন বাধা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয় না।যার সুবাদে দেশে প্রজাতন্ত্রের নামে দলীয়ত্রন্ত্র স্থায়ীত্ত পেয়েছে। সাথে যুক্ত হয়েছে, অসৎ,দালালী চরিত্রের ৩০+% সুবিধাভুগী।

mozibur binkalam
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১:৫৯ অপরাহ্ন

LIKE

AMIN
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১:৫৩ অপরাহ্ন

এই জাতীয় লেখা বাংলাদেশের সংবাদপত্রের হট কেক। কোন অজ্ঞ্যাত, অখ্যাত লেখক গনতন্ত্রের উপির কিছু লিখলেই ব্যাস সেটা অবশ্যই কাগজের হেড লাইন কনফার্ম।

Mohsin
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১:১৭ অপরাহ্ন

বাংলাদেশে গনতন্ত্রের পতনের কারন একটিই।একজনের ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকার মানসিকতা।

ইকবাল কবির
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১:১০ অপরাহ্ন

Right

Bashar
২ জুন ২০২৪, রবিবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status