বাংলারজমিন
আওয়ামী লীগ নেতার লালসার শিকার হয়ে অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি
১১ মে ২০২৪, শনিবারবরিশালের আগৈলঝাড়ায় দশম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ সরদাররের (৬০) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন। জানা গেছে, ফরহাদ সাত মাস আগে রাতে ওই স্কুলছাত্রীর ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করতে গেলে তার বৃদ্ধা নানি বাধা দেন। তখন ফরহাদ সরদার বৃদ্ধাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এ সময় ওই স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে ফরহাদ স্কুলছাত্রীর নানি, মা ও তাকে এই ঘটনা কাউকে জানালে হত্যার হুমকি দেন এবং তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ভুক্তভোগী ফরহাদের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তিনি তাকে স্ত্রী সাজিয়ে ছয়গ্রাম বাজারের গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। তখন ওই চিকিৎসক গর্ভের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য ওই স্কুল ছাত্রীকে ওষুধ দেন। গত ১৩ই ফেব্রুয়ারি ওই স্কুল ছাত্রীর বিয়ে হয়। বিয়ের তিন মাস পর স্বামীর বাড়িতে থাকাকালীন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তার শাশুড়ি তাকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যান। তখন চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানান। এ ঘটনা জানতে পেরে তার শাশুড়ি ওই স্কুলছাত্রীকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন। পরে ওই মেয়ের চাচা শ্বশুরের ঘরে তাকে আশ্রয় দেন। ভুক্তভোগী জানান, ফরহাদ সম্পর্কে আমার নানা হয়। তিনি আমাকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করে। তার ধর্ষণের ফলে আমি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছি। তার কারনে আমার সংসার ভেঙে গেছে। আমি তার উপযুক্ত বিচার চাই। অভিযুক্ত ফরহাদ সরদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি সামাজিকভাবে দেখা হচ্ছে। তারা যে সিদ্ধান্ত দেবে আমি তা মেনে নেবো। এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জহিরুল ইসলাম জানান, স্কুলছাত্রী ধর্ষণের কোন ঘটনা থানায় জানানো হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দেশটা ভয়ংকর রকম খারাপ অবস্থায়
বুড়া খাটাশ, ভালো হলি না!!
আওয়ামী লীগ করলেই মানুষ খারাপ হয়ে যায় কেন ? একটা সময় ছিল যখন ভালো, শিক্ষিত, ভালো পরিবার থেকে আসা মানুষজন আওয়ামী লীগ করতো। এখন দেখছি যতো খারাপ লোকজন সব আওয়ামী লীগে আসে বা ভালো লোক আওয়ামী লীগে আসলেও অল্প সময়ের মধ্যে খারাপ হয়ে যায় । আওয়ামী লীগ কি এখন কোন অভিশপ্ত দল ?
ছুরত মাশাল্লাহ, সিরাত নাউজুবিল্লাহ।
পাথর নিক্ষেপ করতে করতে মেরে ফেলো , দেখবে সমাজ বদলে গেছে
ধর্ষণের ন্যায় বিচার এবং উপযুক্ত সাজা যদি না হয় তাহলে বাংলাদেশটা ধর্ষণে লীলাভূমি হয়ে যাবে।
ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ সরদাররের (৬০) বিরুদ্ধে।----- kichui hbe na.
আওয়ামীলীগের বীজ বপন করা হয়েছে।
ধর্ষণ হয়েছে তার প্রমান আছে। তাহলে কেন থানায় অভিযোগ করতে হবে। যার ভয়ে ধর্ষনের কথা কাউকে বলতে পারে নি এখন তার বিরুদ্ধে মামলা করবে কোন সাহসে? পুলিশের উচিৎ আইনি পদক্ষেপ নেয়া।
হারামিটাকে শিকায় ঢুকান।আবার মৌলানা সাজছে!