অনলাইন
একরাতে সব নেতাকে মুক্তির প্রস্তাবেও রাজি হয়নি বিএনপি: কৃষিমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
(১০ মাস আগে) ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, রবিবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন
বিএনপিকে ভোটে আনতে সব চেষ্টাই করেছে আওয়ামী লীগ। এমনকি একরাতে সব নেতাকে জেল থেকে মুক্তির প্রস্তাবেও বিএনপি রাজি হয়নি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, বারবার নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, বিএনপি নির্বাচনে আসলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া হবে। শুধু পিছিয়ে দেয়া নয়, বলা হয়েছে, সবাইকে জেল থেকে ছেড়ে দেয়া হবে। আজ একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আবদুর রাজ্জাক বলেন, বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে বাংলাদেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলতো না। এছাড়া আমাদের অন্য কোনো গত্যন্তর ছিল না। বিকল্পও ছিল না। যেটা করেছি আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি। তাদের জেলে না রাখলে দেশ অচল হয়ে যেতো।
বিচার বিভাগ যে, আওয়ামী লীগের নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে তা মুখফোসকে বলে দিলেন। বিএনপির নেতারা যে আপোষহীন তাও পরিস্কার হয়ে গেল। সুতরাং আরব বসন্ত আসন্ন।
এটাই গনতন্ত্র! এতক্ষণে অরিন্দম কহিল...
কোন এক দিন শুনতে আপনি নিজে বি এন পি যোগ দিয়েছেন। হা হা হা।।।।।
Awami League is clinically death now. Arab Spring is going to be happened soon.
WOW!!!!!
এই তাহলে আপনাদের গণতন্ত্র আর শাসনের নমুনা!
"এ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি বিলুপ্ত হবে"- কৃষিমন্ত্রী (১ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার) মানবজমিন। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন সারা বিশ্বের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। বিএনপি বিলুপ্ত হবে, এরা নিঃশেষ হলে সবথেকে খুশী হবার কথা তাদের। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে মানুষ তাদের অধিকার আদায় করবে। আজ "একরাতে সব নেতাকে মুক্তির প্রস্তাবেও রাজি হয়নি বিএনপি" সত্য সব সময় স্পষ্ট।
BNP is a democratic party and Awami League is a liar party. This is the main difference between the both two parties politically.
অন্তত এই একটি বিষয়ে সত্য বলার জন্য আপনাকে একটা ধন্যবাদ দেওয়া যেতেই পারে। ভবিষ্যতের বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ জানবে যে আপনাদের রাজনৈতিক কাজ-কর্ম কি মারাত্মক রকমের হিংসাত্মক ছিলো। যেদিন সুনামি আসবে, খড়-কুটার মতো ভেসে যাবেন, আকড়ে ধরার মতো কিছুই থাকবেনা। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিশ্চিয়ই ইবলিশ শয়তানকে ভেংচি কাটেন।
কৃষিমন্ত্রী কি মনে করেন দেশ সচল আছে। দেশে আইন, বিচার ব্যবস্থা, মানবাধিকার, গনতন্ত্র, বৈধ সরকার কোনো কিছুই তো নাই। দেশ তো অচলই।
"একরাতে সব নেতাকে মুক্তির প্রস্তাবেও রাজি হয়নি বিএনপি: কৃষিমন্ত্রী" - That's the difference between BNP, backed by its grass-root supporters and general public, and JP and other sycophants.
ধন্যবাদ সত্য বলার জন্য। মনে হচ্ছে আপনাদের সময় শেষ।
বাংলাদেশে সত্যবাদী মানুষ হাতেগোনা। মাননীয়ের কথায় পুরোপুরি সত্য ফুটে উঠেছে। আদালত ও সর্বপ্রকার কমিশন কাদের আদেশে 'স্বাধীন'ভাবে চলে, তা জাতি আবারও জানলো।
কৃষিমন্ত্রীর স্বীকারোক্তি বিচার বিভাগের অস্তিত্বকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেছে!! এর পরেও প্রধান বিচারপতি সহ অন্যান্য বিচারপতিদের স্বপদে বহাল থাকা নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। আসলেই কি তাদের বিবেক আছে নাকি তারা বিবেকহীন হয়ে গেছে? অবশ্য যে দেশে টাকা দিয়ে রায় কেনা যায় সে দেশে সবই সম্ভব।
★শুনি সেই হুংকার... বাতিলের মুখে মুখে মেরে দিবো আজ ভীষণা ভর্ণা অন্তিম সীল, যত মুনাফিক -রংবাজ-ভন্ডরাজ ওদের কন্ঠে গাড়িয়া মৃত্যুখিল। করেছে যত ওরা শোষণ-পীড়ন রাজকী চৌরে বসি, হয়ে উদয়ন তপ্ত বিরোচন ওদের প্রাণ দিবো ঝলসি ঝলসি। যত ভন্ডপতি, কালো নীতি মাদকপূরী, বেশ্যাহল, টানবো তাতে যমের যতি ক্ষেপিয়া ভীষণ অগ্নিকল। দেখো গগনে গর্জে বীণা পাপি তোর মহাপ্রলয়ী ঝংকার, হয়ে রহিমের নির্ভীক সেনা কাঁপে রংমঞ্চ শুনি সেই হুংকার। তোর চরণে বেঁধে লৌহ শিকল অবনি করবো শূচি, নষ্টাকূল সব করিয়া বিকল কলিকা কানন তুলিবো বাঁচি। জ্বলবে জ্বলবে এ শিখা জ্বলবে শোষকপূরী দূষণ দুর্গে, ভস্ম করিবো উলঙ্গ ভৈরবে হাবিয়ার কঠিন স্ফিলিঙ্গে। ধূমিকা হইতে ঝরিবো আমি ধারাল উপলা হয়ে, অতল করিয়া নষ্টা ভূমি হাসাইবো কুসুম দিয়ে। করিয়ে ছেদন জাগবো ভবে বাজিয়ে প্রলয় বজ্রণা, নাশবো ভয়াল মৃগেন্দ্ররবে ভন্ড নেতার আস্তানা। নেতার কন্ঠে বেঁধে মরণ রশি ছুড়বো শশ্বান ঘাটে, গতর ছাল ফেলবো খসি শোয়ায়ে মরণ পাটে। আমি বিদ্রোহী তরুণ ক্ষিপ্র সৈনিক বিজয়ী তলোয়ার, আমি দৈনিক সদা নির্ভীক জন্মেছি বারংবার। (সংক্ষেপ)
He talked about negotiation with BNP to join the so-called election but not about installing the caretaker government during the election.
এমন দেশটি খুজে পাবে নাকো তুমি সকল দেশের সেরা, সে যে আমার জন্মভূমি। এটাই কি মোদের সেই দেশ? শিশু সন্তান তার বাবার আদর পায় না, অসুস্থ বাবা, মা ঔষধ এবং সেবা পাচ্ছে না। অথচ অন্যায় ভাবে, বিনা বিচারে জেলে রেখেছেন। এ কেমন শাষন মাননীয় মন্ত্রী? তারপর ও ধন্যবাদ জানাই সত্য বলার জন্য।
বিএনপি পন্থি/সমর্থক ভাই -বন্ধুরা যারা আপনারা আপনাদের মতামত দিতে গিয়ে বিএনপিকে আপোষহীন বিবেচনা করেছেন তাঁরা আপনারা অতীতের ভূলে পড়ে আছেন,মূলত বিএনপি নেতৃত্ব ভাব ধরছিল মনে করছিল আমেরিকা তাদের নির্বাচনী পুলসিরাত পার করে দিবেন। এবার যদি আপনাদের ঘুম না ভাঙ্গে কিছুই বলার নাই!!!!
তারেক ও খালেদা দন্ডিত।এই সময়ে তারেক বা খালেদা কেহ প্রধান মন্ত্রীত্ত্ব করতে পারবেনা। সে বিবেচনাতেই হয়তো নির্বাচনে আসছেনা।
জগন্য, নোংরা ও নিক্রিষট রাজনীতি। গণতন্ত্র চুলোয় পাঠিয়ে দিয়ে জনগণের টেক্সের টাকায় জনগণের সাথে ভণ্ডামি ! গণতন্ত্রের শেষ কপিনে ও পেরেক ডুকিয়ে দিয়েছে এর মাধ্যমে ! ধন্যবাদ বি এন পি ও অন্যান্য সমমনা দলকে যারা সরকারের এই নোংরা খেলায় রাজি হয়নি !
বাহ্! তাহলে এমন নোঙরা রাজনীতিই করেন আপনারা?
বিএনপির সাথে জনগণ মাঠে আছে জনসমর্থন সাথে আছে মানুষের বিবেকও থাকবে ইনশাআল্লাহ সফল হবে
তাদের জেলে না রাখলে দেশ অচল হয়ে যেতো।---তাই নাকি?মাননীয় মন্ত্রী দলের কার সাথে সমন্বয় করে এই বক্তব্য দিলেন!
আপনারা মনে হয় শর্ত দিয়ে ছিলেন নির্বাচনে আসতে হবে। বিএনপি দেশ ও জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আপনার কথায় বোঝা গেল রাতের বেলায় আদালত বসিয়ে আপনারা কি বিচার করছেন? জনগণ প্রতিটি কথা মনে রাখবে।
সিনিয়র নেতা বলে কথা। দেশ অচল হয়ে যেতে,এ ছাড়া উপায় ছিল না... এটা না করলে হরতালের দিন গাড়ি চলে কিভাবে... বিচার বিভাগ তাদের হাতের মুঠোয়, ঠিক পুতুল নাচের মতই স্বাধীন
জনগণের ভোটের তাহলে কী দরকার? গোপনে গোপনে তলে তলে সব করে ফেলা যায় যদি।
আওয়ামীলীগ যদি ইচ্ছা করলেই জেল থেকে সকলকে মুক্তি দিতে পারে তাহলে বিচার বিভাগের কি দরকার? সবিবালয় থেকেই ত বিচার কাজ সম্পন্ন করা যায়।।।
সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ। তবে নেত্রীর বাশ ডলা খাওয়ার জন্য তৈরী থাকুন। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারও শেষ হয়ে যেতে পারে। এ থেকে বোঝা যায় আইন, কোর্ট, বিচার সবকিছুই সরকারের ট্যারে গুজা থাকে, চলে তাদের ইচ্ছেমত।
বিচার বিভাগ স্বাদীন নয়-- পাকিস্থান সময় বিচার বিভাগ এমনটি ছিলনা ইতিহাস পড়ে জেনেছি । তার মানে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে শুধু জিম্বি করার জন্য যঘণ্য
বিএনপি নির্বাচনে আসলে কমপক্ষে ১০০থেকে ১৩০ আসন পেতই। দেশের গনতন্ত্রের জন্য ভাল হতো। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় তাদের ফিরে আসা উচিৎ। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ হলো নিরেট পাকিস্তানি চেতনার ফটোকপি। পরাশক্তি ভারত চাইবেনা তার পাশে নুতন মিনি পাকিস্তান সৃষ্টি হোক।
হঠাৎ করে সত্য কথা বলার কারন কি? আবার উনারাই বলে বিএনপি ছাড়া নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে!!তাহলে এত বড় অফার দেওয়ার দরকার কি?
জনাব আব্দুর রাজ্জাক সাহেবের কথায় থলের বিড়াল বেরিয়ে আসলো। হা-হা-হা কি মজা! কি মজা!
শেষ পর্যন্ত সবকিছু বলেই দিচ্ছেন একটি দলের উপর কি প্রচন্ড শক্তি প্রয়োগ করেছেন!এই শক্তি মহান আল্লাহ পাক-ই আওয়ামীলীগকে দিয়েছেন!!
এত কমেন্ট!!!! মানবজমিন মনে হয় আজ রেকর্ড গড়বেন!!
Shameless jobs.
মানবজমিন পত্রিকা যে সত্য কথা প্রকাশ করে, বাংলাদেশের অন্য পত্রিকা তা করে না।
আগামী রাজনীতির জন্য খারপ দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হচ্ছে.মানে হলো বিএনপির উপর জুলুম করা হয়েছে।
ক্রিকেট ম্যাচ চলাকালীন দর্শকরা মাঠে খেলতে থাকা দলগুলোর জয়ের সম্ভাবনা কতো শতাংশ সেটা দেখতে পান। কখনও কখনও, শেষ কয়েক ওভারে ম্যাচের ফলাফল এতোটাই স্পষ্ট হয়ে যায় যে বিজয়ী দলের জয়ের সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশে গিয়ে ঠেকে। বাংলাদেশে ওই একই রকম দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। ২০২৪ সালের ০৭ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচনে দেশটি তার "নতুন" প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অসাধারণ সাহসী একটি স্বীকারোক্তি!!!, এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্র!!!
ধন্যবাদ জিনিষটার সাহেব কে সত্য কথা বলার জন্য বেচে থাক হাজার ভাসর
বিচারকদের এ কথা শোনার পরও যদি বিবেক জাগ্রত না হয় তাহলে এ আইন আদালত বিচার ব্যবস্থার উপর পাবলিক বমি করে দিবে ।
এই কথায়ই তো প্রমানীত হয় যে, বিচার বিভাগ কিভাবে চলে। আপনি যদি মুসলিম হন তাহলে আপনার জন্য দোয়া করছি যে, আল্লাহ সকলকে সঠিক বুঝ দান করুক। একদিন আল্লাহর নিকট সকল কৃত কর্মের জন্য জবাবদিহি করতে হবে।
ধন্যবাদ সমস্ত ইনফরমেশন দেওয়ায় জন্য আমাদের ও মনে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
উনারা যা বলেন বিচার বিভাগ কে তাই পালন করতে হবে।এই হচ্ছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা।
জামীন দিতো যখনই মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় শেষ হতো পরদিনই আবার ধরে সবগুলোর জামীন বাতিল করে জেলে ভরে দিত। আর বিশ্ব দেখতো বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিয়েছে সিট বড়ো জোর ৪/৫ টি। বিএনপির সিদ্ধান্ত ১০০℅ সঠিক বলে জনগন মনে করে।
ড আব্দুর রাজ্জাকের কথায় প্রমান হয় বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের কথায় চলে।
মানে হলো বিএনপির উপর জুলুম করা হয়েছে। আল্লাহ তোমাদের এই অন্যায় ও জুলুমের বিচার করবেই। ইনশাআল্লাহ।
উনি বাংলাদেশের রাজনীতি আসল চরিত্র তুলে ধরেছেন
এত এত মন্তব্য যে,মন্তব্য।করার সুযোগ নেই।
এই কথার অর্থ হলো আইন তার নিজের মত চলেনা। অসাধারণ স্বীকারোক্তি ! লোভনীয় প্রস্তাব তবে বিষয়টা যে রাজনৈতিক অসভনীয় সেটাই তিনি বুঝলেন না। তার কথাই প্রমান করে বিএনপি'র আপসহীন থাকার হ্যাডাম আছে ! উনাকে শান্তির জন্য নোবেল দেয়া হোক
এতোক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে! ফ্রুটিকা খেলে আস্তে আস্তে সব বেরিয়ে আসে। ধন্যবাদ।
A......o
কৃষি মন্ত্রীর কথায় প্রমাণ হল বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কোন আইনের গতিতে চলেনা আওয়ামীলীগ যা বালে তাই পালন করে আর দ্বিতীয় কথা হল আজ যে কথাটি বলছে একরাতে সবাইকে মুক্ত করে দিবে এই কথাটি মনে হয় আজ প্রথম শুনলাম আর এতেই বুঝতে পারছি বাংলাদেশের সব মন্ত্রী এমপি রা মিথ্যা বলেন
শেষ পর্যন্ত স্বীকার করলেন বিএনপির সব নেতাকে অন্যায়ভাবে জেলে আটকিয়ে রাখা হয়েছে ।
ফ্রুটিকার অসাধারন গুন
বিচার বিভাগে বিচার শব্দের অর্থ আজ বড়ই বেমানান l
অসাধারণ স্বীকারোক্তি !
SURPRISE......
এই স্বীকারোক্তি দেওয়ার পরও কি মাননীয় বাচারক ও বিচারপ্রতিরা বিচারীক চেয়ারে বসে থাকবেন!
দেশ,দেশের মানুষ, গনতন্ত্র, ভোটাধিকার, দেশের স্বাধীনতা, জনগণের মুক্তি, ইত্যাদির প্রতি বিএনপি শ্রদ্ধাশীল ও কমিটমেন্ট থাকায় বিএনপি আপোষহীন।
দেশ,দেশের মানুষ, গনতন্ত্র, ভোটাধিকার, দেশের স্বাধীনতা, জনগণের মুক্তি, ইত্যাদির প্রতি বিএনপি শ্রদ্ধাশীল ও কমিটমেন্ট থাকায় বিএনপি আপোষহীন।
কলাগাছ বিচারক।
শেষ পর্যন্ত স্বীকার করলেন বিএনপির সব নেতাকে অন্যায়ভাবে জেলে আটকিয়ে রাখা হয়েছে ।
আওয়ামীলিগের আর বাকী রইলো কি? অসাধারণ স্বীকারোক্তি। কি দারুন মিল শাসন ও -- বিভাগ !
এটা তো কিছুই না, বিএনপির নেতাকর্মীদের যেভাবে মিথ্যা মামলায় জোর পূর্বক আটকে রাখা হয়েছে তা কোনো সংবিধান বা আইনে নেই , এদের মতো শৈরাচারদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
আমি সংবাদের চেয়ে কমেন্ট পড়তে পছন্দ করি
ডিবি হারুন স্যার রাজ্জাক সাহেব কি বলে শুনুন, বিচার বিভাগ আপনারই শুনুন বিচারকের চেয়ারে বসে জনগণের উপর অন্যায় করেছেন কি না ।
আর বের হবে দেশও বাসি আরও অনেক কিছু জানতে পারবে।
আওয়ামি লিগের দেউলিয়াত্ত পরিস্কার ভাবে ফুটে উঠল ।
ছি! ছি!
শান্তি পাচ্ছি এই জন্য যে, আওয়ামী লীগের কেউ একজন অন্তত ১ টা সত্য কথা বলল।
G o o D !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আর বের হবে দেশও বাসি আরও অনেক কিছু জানতে পারবে।
আবদুর রাজ্জাক বলেন, বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে বাংলাদেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলতো না। এছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর ছিল না। যেটা করেছি আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি। তাদের জেলে না রাখলে দেশ অচল হয়ে যেতো। আবার ওনাদের নেতারাই বলেন- বিএনপি নাকি আন্দোলন করতে পারে না।
ছি ছি ছি.... কি দারুন বিচার বিভাগ ! ব্যক্তি বা দলের দাসানুদাস বিচার বিভাগ। আইনের শাসনের চমৎকার নমুনা!!! এখন যে বেছে বেছে ক্যাঙ্গারু কোর্টের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হচ্ছে, এগুলো বানোয়াট। বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে সেটাও বানোয়াট! আপনাদের একদিন জনগণের কাঠগড়ায় এর জবাব দিতে হবে ।
একরাতে বিএনপির সব নেতাকে জেল থেকে বের করে দেওয়ার প্রস্তাব, এটা কি আইনের শাসনের বিপরীত, প্রমান হলো সরকার যা বলবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আদালত সেটাই করবে।
মন্ত্রী এবং তার দল কি ভাবে প্রাইভেট জেলে বি এন পি নেতাদের আটক রেখেছে? প্রাইভেট কারাগার তৈরি করার অপরাধে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
ছিঃছিঃ বিচার বিভাগ। এটা কি স্বাধীন বাংলাদেশ অপরাধ না করলে জেলে থাকতে হবে ধীক্কা জানায় বিচার বিভাগকে।
বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার না করলে বাংলাদেশে আজকে হরতালের দিন গাড়ি চলতো না। এছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর ছিল না। যেটা করেছি আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি। তাদের জেলে না রাখলে দেশ অচল হয়ে যেতো বলেন,আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড.আবদুর রাজ্জাক বলেন, ফ্রুটিকার প্রভাব.
আকিজ ফুড প্রোডাক্টকে নোবেল পুরস্কার দেয়া উচিৎ
শান্তি পাচ্ছি এই জন্য যে, আওয়ামী লীগের কেউ একজন অন্তত ১ টা সত্য কথা বলল।
হায় হায়..আওয়ামিলীগ অকপটে স্বীকার করেই ধরা খাচ্ছে ধরা দিচ্ছে!
উয়াও .........
ফ্রুটিকার অসাধারন গুন
এ বক্তব্য সঠিক হলে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার। হৃদয়ের রক্তকরণ।
অপরাধ করলে মুক্তি দিতে হবে কেন? আর ছাড়া দেওয়া সুযোগ আছে, অঅর্থ হলো তারা অপরাধ করে নাই। আর বিচার ব্যবস্থা আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। কতটা দেওলীয়া আওয়ামী লীগ।
বিচার বিভাগ আর নির্বাহী বিভাগ না-কী পৃথক?
আওয়ামীলিগের আর বাকী রইলো কি?
বিচারবিভাগ চলে আওয়ামী লীগের কথামত এটা বার বার প্রমানিত।
দেশের হাজার মানুষকে কারাগারে আটকে রেখে তাদের পরিবারের উপর নির্যাতন করে দেশ পরিচালনা করবেন এটাই আওয়ামী গনতন্ত্রের নমুনা বেশতো!
অনেক দিন পর আওয়ামী লীগের একজন নেতার মুখে সত্য কথা শুনলাম। হেদায়েত প্রাপ্ত হওয়ার আগে সত্য স্বীকার করতে হয়।
এই উক্তির মাধ্যমেই প্রমাণ হয় বিএনপি নেতাদেরকে ফরমায়েশী আটক করা হচ্ছে এবং দন্ডাদেশ দেয়া হচ্ছে। এর উনাদের যে নৈতিক পরাজয় ঘটে গেছে তা মনের অজান্ইে প্রকাশ করে দিলেন জনাব খাদ্যমন্ত্রী।
ধন্যবাদ
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান চেতনা হচ্ছে গণতন্ত্র। মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারন ছিলো জনগণের সরকারের হাতে ক্ষমতা না দেয়া। বর্তমান আওয়ামী লীগ ১৯৭১ এর ইয়াহিয়া খান। স্বাধীনতা বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী দল হয়ে গেছে আওয়ামী লীগ।
আজকের এই মন্তব্যটি বিচার বিভাগের নজরে আনা হোক" আজ প্রমাণিত বিচার বিভাগ চলে রাজনৈতিক নেতাদের ইশারায়" সকল রাজবন্দিদের মুক্তি দেয়া হোক।
তোরা বাতাস কর বাতাস কর সখি মাথায় পানি ঢাল তোরা।
সত্য কোনদিন চাপা থাকে না, আওয়ামী লীগের কথায় যে, সকল বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃংখলা সকল বাহিনী চলে তা আজ বাস্তব সত্য জনসম্মুখে প্রকাশ করে দিলে রাজ্জাক।
জনগণ আগেই জানতো? তবে আপনি বলেই দিলেন যে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের জেলে রাখা না রাখা সবই আওয়ামী লীগের ইচ্ছার প্রতিফলন। ফ্রুটিকার প্রভাব । দেশে বিচার বিভাগ বলতে কিছু নেই। এই কথার অর্থ হলো আইন তার নিজের মত চলেনা।আইন-আদালত, তাহলে কার ইশারায় চলে?
নীতি হীন দল এবং নেতা। এত খারাপ একটি দল হতে পারে ভাবা যায় না।
আবদুর রাজ্জাক সাহেব তো আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারক দের একজন তাই উনার বক্তব্যের রেশ ধরেই প্রশ্ন করতে চাই, একরাতেই যদি সব আওয়ামী লীগের ভাষায় সন্ত্রাসী( বিএনপি নেতা কর্মী ) দের ছেড়ে দেয়ার প্রস্তাব করে থাকেন তাহলে তাদের উপর অই জঘন্য নির্যাতন কেন করলেন? উদ্দেশ্য কি তাহলে শুধু শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন করানো? কিন্তু এটাতো প্রমানিত সত্য যে কোন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে চোট্টামীর খাসলত ১৯৭৩ এর নির্বাচন থেকে আজ অবধি কোন দলই ছাড়তে পারে নাই। তাই দেশের ভালো সত্যি যদি চান তবে সংবিধান সংবিধান করে মুখে ফেনা না তুলে, তত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন দিয়ে সুষ্ঠ রাজনীতির সুযোগ সৃষ্টি করুন। আপনারা যদি সৎ কর্ম করে থাকেন জনগন অবশ্যই তা মনে রাখবে।
বিএনপি নির্বাচন বর্জন করাই সঠিক সিদ্ধান্ত। আওয়ামীগ আরও পঁচতে থাকুক। যত পঁচবে ততোই দূর্ঘন্ধ ছড়াবে। একসময় কঙ্কাল হয়ে পড়ে থাকবে।
এই মন্তব্য প্রমাণ করে দেশের বিচার ব্যবস্থাকে নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আগে শুধু সরকার বিরোধীদের কাছে উনাদের দেয়া প্রলোভনের কথা শোনা যেত। এখন তারাই বলে যাচ্ছে।
জনগণ আগেই জানতো? তবে আপনি বলেই দিলেন যে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের জেলে রাখা না রাখা সবই আওয়ামী লীগের ইচ্ছার প্রতিফলন। দেশে বিচার বিভাগ বলতে কিছু নেই।
হাউ ফানি!!
আওয়ামী লীগ একেবারেই দেওলিয়া হয়েছে। এবার দেশটাও দেওলিয়া হবে।
আইন-আদালত, তাহলে কার ইশারায় চলে?
ছি! ছি!
এই কথায় স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাবে। আপনি কি সরকার থেকে পদত্যাগ করেছেন? এমন কথায় মানুষ বিশ্বাস করবে, বানরের পিঠা ভাগাভাগি হচ্ছে।
কুরবানির গরুর গোস্তর মতো আসন ভাগাভাগির নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে বিএনপি আওয়ামী লীগেকে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে সাহায্যে করবে ও ভাগাভাগির নির্বাচনকে বৈধতা দিবে এত বড় বেঈমানী দেশের মানুষের সাথে তারা করবে সেই বেঈমানী দল বিএনপি নয়,,বিএনপি তাদের নীতি আদর্শের অটল তাদের নীতি আদর্শকে হালুয়া রুটির লোভ দেখিয়ে লাভ নাই তারা জনগণের ভোটার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্যই রাজনীতি করছে তারা কখনো বলে নাই আমাদেরকে ক্ষমতায় বসাতে হবে তারা বলেছে নিরপেক্ষ অংশগ্রহণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সুষ্ঠু নির্বাচন যেখানে আমার ভোট আমি দিবো যাকে খুশি তাকে দিবো
এই কথার অর্থ হলো আইন তার নিজের মত চলেনা।
লোভনীয় প্রস্তাব তবে বিষয়টা যে রাজনৈতিক অসভনীয় সেটাই তিনি বুঝলেন না। তার কথাই প্রমান করে বিএনপি'র আপসহীন থাকার হ্যাডাম আছে ! একারনেই বোধয় বিএনপিকে বলা হয় আপোষহীন দল !! স্যালুট জানাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন থাকা সমস্ত মুক্তিকামী নেতা কর্মিদের !
অসাধারণ স্বীকারোক্তি। নীতিগত পরাজয় স্বীকার।
সাজাহান অমরের মত করে ?
আমি সাধারণ জনগণ আমার দু একটি প্রশ্ন প্রথম প্রশ্ন হল জনগণের ভোটের অধিকার বিএনপির প্রথম চাওয়া পাওয়া এটা কি বিএনপি'র অপরাধ, দ্বিতীয়তঃ স্বাধীন বাংলাদেশে সকলের জন্য সম অধিকার স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই ন্যায্য দাবি করা এটা কি বিএনপির অপরাধ, আর আপনার মন্তব্যে এটা কি প্রমাণিত হয়নি যে সবই আপনাদের ইচ্ছায় অনিচ্ছায় আজ দেশের এই কঠিন অবস্থার মুখোমুখি। যদি এক রাতেই সকল নেতৃবৃন্দকে মুক্তি দিতে পারেন তাহলে কি এই প্রশ্ন আমি করতে পারিনা যে, আজ যিনারা জেলখানায় বন্দি তারা সকলেই নিষ্পাপ নিরপরা ধ তার মানে এই নয় যে একমাত্র আপনাদের হেনা উদ্দেশ্যে আজ বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করতেছেন সাংবিধানের দোহাই দিয়ে। তাহলে কি বিএনপি একটি রাজনৈতিক দল হিসাবে এই অনিয়ম থেকে স্বাধীন বাংলাদেশকে তার অধিকার ফিরে পাওয়ার দাবি করতে পারে না? সর্বশেষ আমার প্রশ্ন আমি যদি বলি বিএনপি প্রকৃতপক্ষেই ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার প্রয়োজনে জেল-জুলুম নির্যাতন কে বেছে নিয়েছে তবুও অন্যায়ের সাথে আপোষ করেনি। তাই যদি বিএনপিকে মন থেকে ধন্যবাদ জানাই এটাও কি আমার অপরাধ, আপনি কি একবার ভেবে দেখবেন কে স্বাধীনতার পক্ষে বিজয়ী আর কে স্বাধীনতাকে হরণকারী।
লোভনীয় প্রস্তাব তবে বিষয়টা যে রাজনৈতিক অসভনীয় সেটাই তিনি বুঝলেন না। তার কথাই প্রমান করে বিএনপি'র আপসহীন থাকার হ্যাডাম আছে ! একারনেই বোধয় বিএনপিকে বলা হয় আপোষহীন দল !! স্যালুট জানাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন থাকা সমস্ত মুক্তিকামী নেতা কর্মিদের !!
টিভির নাম বলতে শরম লাগে...
সাবাস বাঘের বাচ্চা
রাজনীতির জন্য খারাপ দৃষ্টান্ত !!
স্যারকে নৌকা থেকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে?নাকি আজকে প্রত্যাহার করবে।
উনাকে শান্তির জন্য নোবেল দেয়া হোক
ফ্রুটিকার প্রভাব