অনলাইন
স্যাংশন আসলে ক্রেতারা পোশাক নেবে না, এলসি খোলা যাবে না: বিজিএমইএ সভাপতি
অনলাইন ডেস্ক
(১০ মাস আগে) ৬ ডিসেম্বর ২০২৩, বুধবার, ২:০৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৩ পূর্বাহ্ন
দেশের পোশাক খাতের প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ থেকে নানা ধরনের চাপ আসছে বলে জানিয়েছেন পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান। সংকট উত্তরণে এ খাতের সব অংশীদারদের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। বিজিএমইএ সভাপতি বলেছেন, ‘ইউএস থেকে ইস্যু আছে আপনারা দেখেছেন যে প্রেসিডেন্ট মেমোরেন্ডাম সাইন করেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওরাও ভিজিট করে গেছে, সেটারও প্রেশার। ক্রেতারা এরই মধ্যে ক্লজ দিয়ে গেছে যে, স্যাংশন হলে পেমেন্টতো দূরের কথা তারা গুডস নেবে না, গুডস দিলেও পেমেন্ট দেবে না । এই ক্লজে আমাদের ব্যাংক এলসি খুলবে না ।’
মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর খুলশিতে স্টক হোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
We are not unhappy.
সুপরিকল্পিত ভাবে একটি কতৃত্বপরায়ন সরকারকে সহযোগিতা করলো চীন ও ভারত , আমাদের দীর্ঘ পরিশ্রমের ফল এখন ওরা ভোগ করবে কারণ ওরা জানে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশসমূহ স্যাংশান দিবে ।
তবুও ক্ষমতা চাই
এত দিন তোসামোদ করে মই দিয়ে গাছে উঠিয়াছে, এখন খারাপ অবস্থা দেখে গাছে রেখে মই সরিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা
আমাদের সব পোশাক দাদারা কিনে নিবে। চিন্তা নাই।
বাংলাদেশ এর গার্মেন্টস এ কয়েকদিন পরপর ঝামেলা হয়,প্রায়শই শ্রমিকদের বেতন ভাতা নিয়ে মালিকপক্ষর সাথে ঝামেলা করতে হত। বর্তমানে বাংলাদেশ এর পক্ষে গার্মেন্টস চালানো সম্ভব হচ্ছে না,বিদেশি বায়ারদের উচিত বাংলাদেশ এর পরিবর্তে ভারত ভিয়েতনাম চীন এর দিকে নজর দেওয়া।
আমাদের স্যাঙশন দিলে আমরাও স্যাঙশন দেব। আমাদের কাছ থেকে আমদানি না করলে আমরাও রফতানি করবো না। আমরা রফতানি না করলে তারা উলঙ্গ হয়ে ঘুরবে। আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে চলতে চলতে এখন বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলোকেও চোখ রাঙাতে পারি। আমার স্বপ্ন দেখা জাতি। ভবিষ্যতে যা হবে তা এখনই স্বপ্নে দেখি।
গার্মেন্টস মালিক ভায়েরা আপনারা, আপনাদের সেকটরে ৪৫লাখ লোকের দিকে থাকিয়ে কিছু একটা করেন,আর কত?আপনাদের চোখের সামনে এসব ঘটবে, আর আপনারা চেয়ে চেয়ে দেখবেন?আপনারা কি বোভা,আপনারা কি মরবেন না?
চমৎকার এক মিথ্যাচারের দেশে বাস করছি আমরা। এক মিথ্যা দিয়ে আরেক মিথ্যার জন্ম দিচ্ছি, তাকে মেরে ফেলতে আবার আরেক মিথ্যার সৃষ্টি করছি। বর্তমান এবং পরবর্তী প্রজন্মকে মিথ্যাচার শিখিয়ে যাচ্ছি। অন্ধ হয়ে থাকলেই প্রলয় বন্ধ থাকেনা। যারা বলছেন, পোষাক শিল্পে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবেনা বা দিলেও তেমন কোন সমস্যা হবেনা, তারা জেনে বুঝে মিথ্যা কথা বলছেন। যখন আসলেই সমস্যা শুরু হবে, তখনো হয়তো বলা হবে "তেমন কিছু হবেনা, আমরা এ সমস্যা কাটিয়ে উঠবো।" সত্যিকার অর্থে যখন বিপদ শুরু হবে, তখন এই সমস্ত কথা বলা মানুষগুলোকে গুগল ম্যাপ দিয়েও খুজে পাওয়া যাবেনা। ততদিনে আমাদের ১৩ টা বেজে যাবে।
সমস্যা নেই আমাদের কাছে ইউরেনিয়াম আছে।
সত্যি কথা বলতে গেলে জেলে যেতে হবে
স্যাংশন জুজুর ভয় আওয়ামী লীগ করে না। তাহলে এসব বলে লাভ কি?
একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন সব সমস্যার সমাধান কিন্তু ওনার ক্ষমতা চাই শুধু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে ভয় পাই!!
এক ব্যক্তি বনাম বাংলাদেশ এক ব্যক্তি বনাম গণতন্ত্র এক ব্যক্তির ইচ্ছা ও খায়েশের মাশুল দিবে বাংলাদেশ।
সময় এসেছে ব্যবসায়ীদের কিছু করার ।হাত পা গুটিয়ে বসে থাকবেন না নিজেদের জন্যেত অনেক করেছেন এবার দেশের জন্য কিছু করেন ।ইতিহাস কিন্তু কাউকে ছাড় দেয় না ।
এই দেশ সকল নাগরিকদের। নির্দিষ্ট ব্যক্তি, দল ও স্বার্থান্নেষী গোষ্ঠীর না শুধু। সংকটের মূলে গিয়ে তা সমাধানের সঠিক চেষ্টা করুন সকলে মিলে। গোঁজামিল দিয়ে আর কতদিন !?! সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ একপেশে ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকলে দেশ আরো ক্ষতির মুখে পতিত হবে।
ভারত আছেনা চিন্তা কিসের!
এসব ফালতু কথা। আমরা ইন্ডিয়াতে রপ্তানি করব পোশাক। আমরা রাশিয়ার রপ্তানি করব পোশাক। ইন্ডিয়া তখন হবে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্রেতা।
এই সত্যটা কি কোন মহল তাকে ক্ষমতা রিনিউ-এর অর্থনৈতিক কুফলের বার্তা দিলো? নাকি নিজের অজান্তেই সত্যটা বের হয়ে গেছে।যদি তাই হয়ে থাকে তবে হয়তো রাতেই বলবেন তার বক্তব্যের ভূল ব্যাখা গণমাধ্যমে এসেছে।
জনাব এই ভদ্র লোক মাত্র কিছু দিন আগে গার্মেন্টস কর্মীদের বল্লো আপনারক যদি আন্দোলন বন্ধ না করেন আমরা আমাদের সকল ফ্যাক্টরি কারখানা বন্ধ করে দিব। শ্রমিকের নেজ্যমজুরিদেন না এখন এত কান্না কাটি করেন কেন
এক জনের জেদ এবং অন্যায় আবদারের কাছে Bangladesh জিম্মি।
আমরা সেংশনের চেয়ে ও শক্তিশালী
সারা জীবন শুনে আসলাম নিজের চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড়ো কিন্তু হায়রে আওয়ামী লীগ সংগাটাই পাল্টে দিলো শুরু করলো উলটো দিক থেকে।
একজন স্বৈরশাসকের জেদ আর অন্যায় আবদারের কারণে আমার সোনার দেশটা অর্থনৈতিকভাবে বিরাট ক্ষতির মুখে
ভারত,চীন,রাশিয়ার কাছ থেকে কতটুকু রফতানি আয় হয় বরং তাদের কাছ থেকে আমদানী করি। কিন্তু একজনের জেদ আর অন্যায় আবদারের কারণে আমার সোনার দেশটা অর্থনৈতিকভাবে বিরাট ক্ষতির মুখে পড়তে যাচ্ছে।
সারা জীবন শুনে আসলাম নিজের চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড়ো কিন্তু হায়রে আওয়ামী লীগ সংগাটাই পাল্টে দিলো শুরু করলো উলটো দিক থেকে।
ঠিক আলামতের লক্ষণ দেখা যায়। বাংলাদেশের জনগণ বুঝে ব্যবসায়িরা বুঝে না। ভুয়া নির্বাচনের ও শ্রমিক হত্যার জন্য পোশাক খাতের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে একবারে বলে না। ব্যবসায়িরা কেন হাসিনাকে বলে না আপনি জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেন। অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন দিন।ব্যাবসায়িরা গনতন্ত্র চাই না। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। আহাকার লাগে যাবে। দেশ, গনতন্ত্র, অর্থনীতি বাচাতে হলে হাসিনার নাটক ও সাজানো নির্বাচন বন্ধ করে সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন করতে হবে। কারাগার থেকে সবাইকে ভুয়া মামলা থেকে বের করে দিতে হবে। আসাদ মোল্লা ৬ ডিসেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৪:২৫ পূর্বাহ্ন
আমরা ইউরোপ আমেরিকা থেকে অনেক ক্ষমতাধর।স্যাংশন আমাদের কিছুই করতে পারবে না।বার বার দরকার বিনা ভোটের সরকার।
যে যাই বলুক তাল গাছ আমার। ব্যবসায়িদের উচিত ফেয়ার নির্বাচনের ব্যাবস্হা করা।
আমরাও স্যাংশন দিব! তবু ক্ষমতা ছাড়বো না
ভয়ের কোন কারণ নেই, জয় বাংলা..........
স্যাংশন এটা আবার কি? খায় না, মাথায় দেয়? আমাদের সুপারপাওয়ার হেতাইনে আছুইন তো, নো চিন্তা ডো ফুর্তি!
Don't shout, do something about it, you know very well what you have to do?
দেশ জাহান্নামে যাক ক্ষমতা আমার চাই।
অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, বেশিদিন আর অপেক্ষা করতে হবে না।
গুটিকয়েক রাজনৈতিক নেতাকে নিরাপদ করার জন্য দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ফেলে দেওয়া কি ঠিক হবে ? আন্তর্জাতিক স্যংশন সামাল দেওয়ার সক্ষমতা কি বাংলাদেশের আছ? প্রতিবেশীদের ষড়যন্ত্র বুঝতে অক্ষম হলে দেশের যতটুকু উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা ধরে রাখা তো যাবেই না উল্টো একশত বছর পিছিয়ে যাবে প্রিয় মাতৃভূমি । দেশকে ভালবাসলে সমস্যার সমাধান বের করার চেষ্টা করা জরুরী.
সঠিক আলামতের লক্ষণ দেখা যায়। বাংলাদেশের জনগণ বুঝে ব্যবসায়িরা বুঝে না। ভুয়া নির্বাচনের ও শ্রমিক হত্যার জন্য পোশাক খাতের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে একবারে বলে না। ব্যবসায়িরা কেন হাসিনাকে বলে না আপনি জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেন। অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন দিন।ব্যাবসায়িরা গনতন্ত্র চাই না। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। আহাকার লাগে যাবে। দেশ, গনতন্ত্র, অর্থনীতি বাচাতে হলে হাসিনার নাটক ও সাজানো নির্বাচন বন্ধ করে সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন করতে হবে। কারাগার থেকে সবাইকে ভুয়া মামলা থেকে বের করে দিতে হবে।
এক জনের জেদ এবং অন্যায় আবদারের কাছে সবাই জিম্মি।
কিসের স্যাংশন, কিসের এলসি, কিসের দেশ আর তার জনগণ - এসব কিছুর থোড়াই তোয়াক্কা করি। আমাদের একমাত্র লক্ষ্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী আজীবন ধরে ক্ষমতার মসনদে বসে থাকবেন!
THANKS U
আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না। তৃনমুল বি এন পি দেখা করে, বিএন এম দেখা করে, ১৪ দল দেখা করে, ইসলামি দল দেখা করে, জাতীয় পার্টি দেখা করে, যুক্ত ফ্রনট দেখা করে, ছোট খাটো নাম না জানা সবাই দেখা করে সবাই সমঝোতা করে কেউ নৌকা চাই সমঝোতা করে। কেউ দলের সভাপতি কিন্তু চাই নৌকা কিন্তু বিরোধী দল কই? এত দেখি সমঝোতার নির্বাচন।
চীন ভারত আর রাশিয়ার কাছে পোশাক বিক্রি করবো, চিন্তা কিসের ? চীন আর ভারত থাকতে এতো চিন্তা কেন ?
গত কয়েকদিন আগেই আপনারাত বললেন সব ব্যবসায়িরা আছে সরকারের সাথে । এবার এত চিন্তা কেন? ইন্ডিয়া রাশা চিন আছেত আপনাদের উদ্বার করবে। আজব আপনাদের খেলা তেল মাথায় কিভাবে তেল দিতে হয় আপনারা জানেনও খুব ভাবে। এবার প্রধানকে বলেন ওদের একটা সেরকম সেনশন দিতে। আমরা বোকা জনগন দেখি সার্কাস
স্যাংসন দিলে সমস্যা নাই আমরা উগান্ডায় মাল রপ্তানি করব প্রয়োজনে ভারতে করব
Aawamilege strong then America.
আমার নিরংকুশ (absolute) ক্ষমতা দরকার, সে যে ভাবে হোক। যাতে দেশের মানুষের সর্বনাশ করতে পারি। ভোট রাতে হোক বা ডামি হোক, তাতে আমার কোনো সমস্যা নাই।
ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পরার আশংকা। এমনটা যেন না ঘটে। আমিন।
স্যাংশন আসলে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে। কারন পোশাক আমেরিকা এবং ইউরোপে প্রায় ৫১ শতাংশের কাছাকাছি যায়।
স্যাংশন আসলে ক্রেতারা পোশাক নেবে না, এলসি খোলা যাবে না: বিজিএমইএ সভাপতি। এতে আপনাদের এবং সরকার মহোদয়ের অসুবিধা কি? এখন ভারত, চীন ও রাশিয়ার কাছে পোশাক বিক্রি করতে পারবে।
নিষেধাজ্ঞা থেরাপি শুরু হয়ে গেছে ,সকল সংকটের মুলে হাসিনা
আপনারাইতো সরকার কে বাঁচিয়ে রেখেছেন তো আবার স্যাংশন নিয়ে চিন্তা করেন ক্যান
OK
এক ব্যক্তি বনাম বাংলাদেশ এক ব্যক্তি বনাম গণতন্ত্র এক ব্যক্তির ইচ্ছা ও খায়েশের মাশুল দিবে বাংলাদেশ।
আমরা সেংশনের চেয়ে ও শক্তিশালী
ক্ষমতার নেশাগ্রস্ত নাগরিকদের নিকট দেশ-প্রেম ও মানবতার সংজ্ঞা আজ বিপন্ন।
স্যাংশনে কিছুই হবে না আমাদের মাননীয় অবাদুল কাকা সামলে নিবেন, এগারো লক্ষ কোটি টাকা পাচার হয়েছে তাতেই কিছু মনে করছি না ।
শেখ হাসিনা সবাইকে নিয়েই ফাইট করবেন, ক্ষমতা ছাড়বেননা!!!!
টেনশন করেন কেন? আপনাদের প্রধানমুন্ত্রী কে বলুন ইউরোপ ,আমেরিকা কে পাল্টা নিষেধাজ্ঞা দিতে।
আমার ক্ষমতা দরকার
এত চিল্লা পাল্লা করতাছেন কেন? আমাদের কাপ্তান আছে। তলে তলে সব ঠিক হয়ে যাবে। লাইন ধইরা কাপড় নিবে। ফাও ফাও সেলফি ও তুলবো।
জনগণ ৫৭ সেকেন্ডে নৌকা মার্কায় ৪৩টি সিল মারার প্রহসনের পাতানো নির্বাচন দরকার. দেশ গোলায় যাক।
sanction কি থানার ওসি যে আমার খেতের আইল দিয়া হাঁটব ?!! আমগো নেত্রি আছে না, সব সামাল দিব , sanction কে ধরে গাড়ি পোড়ানর মামলায় জেলে দিলেই সব ঠিক !!
তাতে কি? বিনা ভোটে এমপি হোন দেখাই দেন আপনারাও পারেন!
এখন ভয় পাওয়ার কিছু নাই। যখন স্যাংশন দিবে তখন চিন্তা করা যাবে। এ বিষয়ে সরকার কাজ করছে।
এতো কম দামে কোথায় পাবে? আমরাও দেখে নেবো
স্যাংশন এটা আবার কি? খায় না, মাথায় দেয়? আমাদের সুপারপাওয়ার হেতাইনে আছুইন তো, নো চিন্তা ডো ফুর্তি!
এক ব্যক্তি বনাম বাংলাদেশ এক ব্যক্তি বনাম গণতন্ত্র এক ব্যক্তির ইচ্ছা ও খায়েশের মাশুল দিবে বাংলাদেশ।
তাতে কি? তাল গাছ চাই
We need power at any cost
আপনারা চীন ভারত আর রাশিয়ার কাছে পোশাক বিক্রি করেন । তারাই আপনাদের আপনজন ।
আমার ক্ষমতা দরকার ?????।
ইউরোপ-আমেরিকায় নেবেনা তো কি হয়েছে,ইন্ডিয়া-চায়না নেবে। চিন্তার কি!!!
কি হলো সরকার প্রধানতো সব সমস্যার সমাধান করবে। এটা নিয়ে কান্নাকাটির কি আছে
আমার ক্ষমতা দরকার দেশ গোলায় যাক।
দূর এ সবে কিছু হবে না বলেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী। তিনি বলেছেন আমেরিকার প্রাইভেট সেকটর সরকারের কথা শুনে না। তারা তাদের বাণিজ্য ও লাভ দেখে সিধান্ত নেয়। অপরদিকে বাণিজ্য সচিব বলেছেন আমেরিকা অনেক নিষিদ্ধ দেশের সাথে বাণিজ্য করে। তাই ভয় পাওয়ার কি আছে যেখানে এ সকল সরকারি মন্ত্রী আমলারা বীরত্ব দেখাচ্ছেন।
তাতে তো আপনাদের কিছুই হবেনা। যা হবে দেশের জনসাধারণের। আপনাদের যা আছে তা দিয়ে আপনাদের তিন প্রজন্ম বিলাসবহন জীবন যাপন করলে ও শেষ হবেনা। দেশের জনগণের প্রতি আপনাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই।