অনলাইন
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল
স্টাফ রিপোর্টার
(৪ দিন আগে) ২৪ এপ্রিল ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন

ইলিয়াস কাঞ্চন।
চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন এবার সরাসরি রাজনীতিতে নামছেন। দীর্ঘদিন থেকে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন জনপ্রিয় এই ফিল্ম ব্যক্তিত্ব। আগামীকাল সকালে স্থানীয় একটি হোটেলে তার নেতৃত্বে একটি নতুন পার্টির আত্মপ্রকাশ ঘটতে চলেছে। ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ নামে এই পার্টির নেতৃত্বে আপাতত তিনজন থাকছেন। ইলিয়াস কাঞ্চন ছাড়া বাকি দু’জন হচ্ছেন-জাতীয় পার্টির নেতা ও সাবেক উপমন্ত্রী গোলাম সারোয়ার মিলন এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে শওকত মাহমুদ একসময় সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজনীতিক, সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের উপস্থিতি বেশি থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট একজন নেতা জানিয়েছেন। সমাজের বিভিন্ন স্তরের শতাধিক মানুষকে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার পর্যন্ত ৬৫টি রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আবেদন করেছে। এর বাইরে ইসির কাছে আরও ৪৬টি দল নিবন্ধনের আবেদন জমা দেয়ার সময় বাড়ানোর জন্য দাবি জানিয়েছে।
পাঠকের মতামত
বাংলাদেশ সিনিয়র নাগরিক পার্টি নামে একটা পার্টি কেউ করলে খবর দিয়েন? ( দল গঠন মজার ব্যবসা, জমজমাট মনে হচ্ছে।)
পুরান পাগলের ভাত নাই নয়া পাগলের আমদানি। এই দেশে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি ছাড়া গ্রাম এলাকায় অন্যান্য সাইনবোর্ড সর্বস্ব দলের কোনো অস্থিত্ব আছে বলে মনে হয় না। তাছাড়া ছাত্রদের নতুন দলের নেতাদের প্রেসক্লাব আর রাজু ভাস্কর্য ছাড়া কেউ চিনে?
@ মি. ইলিয়াস কাঞ্চন, আপনাকে নতুন দল করতে হবে কেন? আপনি নিরাপদ সড়ক চান। এই একটা আদর্শ বা দাবি নিয়ে একটা দল গঠন করে ফেললেন? পেছনে কারো না কারো ইন্ধন নিশ্চয়ই আছে। ঘুরেফিরে তো সেই পাবলিকের টাকাই খরচ হবে। আর আপনারা নিজ এলাকায় একটা ওয়য়ার্ড কমিটি করতে গিয়ে দেখেন, কী হয়। পারবেন তো? আপনার সাফল্য কামনা করি। দিতিকে আর একটা ফ্লাট উপহার দিয়েন। :-) শুভ কামনা রইলো। হিরো আলম অনেক ধৈর্য্যশীল। সে এখনও নতুন পার্টি করেনি। আশাকরি শীঘ্রিই তার যোগ্য নেতৃত্যে আরও একটা নতুন দলের আত্মপ্রকাশ দেখতে পাবো।
চলচ্চিত্র আর সংস্কৃতি জগতের মানুষ হয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন ছিলেন সর্ব মহলে গ্রহনযোগ্য একটা নাম। কিন্ত তিনি কেন আবার জন বিভক্তির রাজনীতিতে পদার্পণ করলেন তা বোধগম্য্য হচ্ছে না। ইলিয়াস কাঞ্চন কি তার সর্ব মহলের জনপ্রিয়তার বাঁধে চির ধরাতে চান? তা নাহলে তিনি কেন হঠাৎ রাজনৈতিক নেতা হওয়ার অভিলাষ করছেন। তবে সুস্থ সঠিক ন্যায়নিষ্ঠ রাজনীতির সূচনা হলে ব্যাক্তি ইলিয়াস তার অবস্থান দৃঢ় রাখতে পারলেও দেশব্যাপি তার সামগ্রিক অবস্থান সুদৃঢ় করতে ব্যর্থ হবেন এটাসুনিশ্চত।
উনি নিরাপদ সড়ক আন্দোলন নিয়ে থাকলেই ভালো করতেন,রাজনীতি সবাইকে করতে হবে কেনো? শওকত মাহমুদ একজন পরীক্ষিত সংগঠক।শুভ কামনা করছি সবাইকে।।
বর্তমান বাজারে উনি দল করে তেমন সুবিধা করতে পারবেন নাহ। তব জোটে গিয়ে কিছু পয়সা পাতি কামাতে পারবনে। তা ছাড়া কামের কাম কিছু হবেনা। আর এই পাটি নির্বাচনের পরে বাটি চালান দিয়ে ও খুূজেঁ পাওয়া যাবে না।
দালাল/ বাটপার দিয়ে দল হয় না।
খেলাফত প্রতিষ্ঠা ছাড়া জনগবের কল্যাণ সম্ভব নয় খেলাফত মজলিসের আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সবাই এগিয়ে আসুন
বাংলাদেশের মানুষ ৮০ শতাংশ রাজনৈতিক দলের নাম জানেনা। এ দলের সভাপতি ও সেক্রেটারির কে বা কি করে কেহ বলতে পারবেনা। এ সমস্ত রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা দুই তিন জন এর বেশি নয়। শুধু স্বামী- স্ত্রী হতে পারে। এরা দুজনই সদস্য। কাজ নাই তো খই ভাজ!!
বিনা লগ্নিতে চাঙ্গা ব্যবসা
The most profitable business in B A N G L A D E S H
বাংলাদেশে এতো পার্টির প্রয়োজনীয়তা বা গুরুত্ব কি তাও বুঝতে পারছি না। এতো পার্টি দিয়ে কি হবে? ইমরান খানের একক জনপ্রিয়তায় পাকিস্তানে একটি দল গঠন করে যে সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশে তা অন্য কোনো দলের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। ছাত্রদের পক্ষ থেকে সম্প্রতি একটি দল গঠন করা হলেও দলের নেতৃত্বে সেইরকম কোনো ক্যারিশম্যাটিক নেতা আপাতত দেখা যাচ্ছে না। তাই বাংলাদেশে গতানুগতিক রাজনীতিই বলবৎ থাকবে বলে মনে হয়।
ইসরে! আমার বহুদিনের শখ একটি রাজনৈতিক দল গঠন করা! ভালো একটা নাম খুঁজে পাচ্ছিলাম না! ইলিয়াস কাঞ্চনের জন্য শুভকামনা রইলো।
এসব ফালতু পার্টি না করে আপনার নিরাপদ সড়ক আন্দোলনকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে গড়ে তুলতে পারতেন।
জনতা পার্টি বাংলাদেশ" নামক আত্মপ্রকাশব্য দলের জন্য শুভকামনা। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় দলটি প্রসারিত ভূমিকা রাখবে প্রত্যাশা।
পার্টি করার অধিকার আছে কিন্তু পার্টি করলেই হলো ? নিজের দাঁড়ানোর জায়গাই তো নেই, তাহলে অন্যের অবস্থার কি হবে ?
Politics is not a comedy!
ইংরেজি বর্ণের কোন বর্ণ আর বাকি থাকলো না। A , B , C ,.....
অবশেষে জনাব ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেব। শুভ কামনা
অভিনন্দন, আশা করি জুলুমবাজির অবসানে কাজ করবেন।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক ব্যবসা তুঙ্গে!!!
সমগ্র জাতি এবার তাদের পিছনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যাবে
BJP ?
শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন, জনাব ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেবকে। এধরণের যোগ্য লোকদের রাজনীতিতে আসা উচিৎ। তাহলে দেশের খাই খাই রাজনীতি ও চাঁদা বাজির রাজনীতি শেষ হবে। ধন্যবাদ সবাইকে।
অভিনন্দন জনতা পার্টি বাংলাদেশ কে
অভিনন্দন এ জন্য যে ভবিষৎতে রাজনীতি রপ্তানীতে আরেকটি ক্ষুদ্র শিল্পের আত্মপ্রকাশ ঘটছে। প্রথম বিদেশ সফর মধ্যপ্রাচ্য কিংবা মালয়েশিয়া নয়তো লন্ডন শহরের বাংঙ্গালী পাড়ায়। শুভকামনা!