ঢাকা, ২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৩ জিলক্বদ ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

সহযোগীদের খবর

রাজপথে ও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলে তদন্ত ছাড়াই চাকরি যাবে

অনলাইন ডেস্ক

(১ দিন আগে) ১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৩ অপরাহ্ন

mzamin

ইত্তেফাক

‘রাজপথে ও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলে তদন্ত ছাড়াই চাকরি যাবে’-এটি দৈনিক ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম। খবরে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার ‘সরকারি চাকরি আইন ২০১৮’ সংশোধনের মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান আনতে যাচ্ছে। এতে সাড়ে চার দশক আগের সামরিক আমলে প্রণীত ‘সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ ১৯৭৯’-এর কয়েকটি ধারা ফের যুক্ত হচ্ছে। এটি করা হচ্ছে সরকারি কর্মচারীদের রাজপথে সভা-সমাবেশ, কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি বন্ধ করতে। অন্য কর্মচারীকে তাদের কর্মস্থলে যেতে বাধা না দিতে এবং সচিবালয়ের ভেতরে বিক্ষোভ বন্ধ করতে।

সংশোধিত খসড়ায় বলা হয়েছে, কোনো কর্মচারী উল্লেখিত অপরাধে অভিযুক্ত হলে কোনো তদন্ত ছাড়াই আট দিনের নোটিশে চাকরিচ্যুত করা যাবে সরকারি কর্মচারীদের। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি অনুবিভাগ এ সংশোধনের কাজ করছে। সংশোধিত খসড়া আইন শিগগির উপদেষ্টা পরিষদে উপস্থাপন করা হবে। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ শামীম সোহেল জানান, ‘সরকারি চাকরি আইন সংশোধনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এটি তোলা হবে।’

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে অস্থিরতা দেখা দেয়। একাধিক ক্যাডারের কর্মকর্তা আত্মগোপনে চলে যান, অনেকে দেশ ছাড়েন। অনেক কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। কেউ কেউ আবার অন্যদের অনুপস্থিত থাকতে প্ররোচিত করছেন। এমন প্রেক্ষাপটে সরকার প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফেরাতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চায়।

সংশোধিত খসড়ায় বলা হচ্ছে, কোনো কর্মচারী যদি নিজে অনুপস্থিত থাকেন, অন্যকে অনুপস্থিত থাকতে উসকানিও দেন কিংবা দাপ্তরিক শৃঙ্খলা বিঘ্ন করেন, তাহলে তিনি অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবেন। তদন্ত ছাড়াই তাকে চাকরিচ্যুত করা যাবে। প্রয়োজনে পদাবনতি কিংবা বেতন কর্তনের মতো শাস্তিও দেওয়া যাবে।

সংশোধিত খসড়া বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, অভিযুক্ত কর্মচারীকে দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হবে। চাইলে ব্যক্তিগত শুনানির সুযোগ মিলবে। এর পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে দোষী মনে করলে তিন দিনের মধ্যে চূড়ান্ত নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে। অর্থাত্ সব মিলিয়ে আট দিনের মধ্যে সরকারি চাকরি হারাতে পারেন কোনো কর্মচারী। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর অনেক কর্মকর্তা ওএসডি হন, অনেকে বিক্ষোভে জড়ান। কেউ কেউ আবার সচিবালয়ের বারান্দায় শুয়ে পড়ে প্রতিবাদ জানান। এসব ঘটনায় প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। সংশোধিত আইনের মাধ্যমে এমন পরিস্থিতি ঠেকাতে চায় সরকার। সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে এই উদ্যোগ নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

প্রশাসন ক্যাডারের বিভিন্ন ব্যাচের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই আইনের মাধ্যমে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে। কারো ভিন্নমত বা অভিযোগ প্রকাশ করাকেও ‘সরকারবিরোধিতা’ হিসেবে বিবেচনা করে শাস্তি দেওয়া হতে পারে।

২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেছিলেন এমন এক জন জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আমার চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর হয়নি। তাই সরকার চাইলেও আমাকে অবসরে পাঠাতে পারছে না। নতুন আইনের মাধ্যমে হয়তো সেই পথ তৈরি হচ্ছে।’ বর্তমান ‘সরকারি চাকরি আইন ২০১৮’-এর ৪৫ নম্বর ধারায় বলা আছে, ২৫ বছর চাকরির পর সরকার জনস্বার্থে কাউকে অবসরে পাঠাতে পারে। তবে নতুন সংশোধনীতে ২৫ বছর পূর্ণ না হলেও নোটিশ দিয়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষ আইন মানেই হচ্ছে ‘কালো আইন’-এর ঝুঁকি।

সাবেক সচিব ও লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সাবেক রেক্টর এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দায়িত্ব পালন না করলে ব্যবস্থা নিতে হবে ঠিকই, তবে কর্মচারীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকা উচিত।’ সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘আইনের অপব্যবহার রোধে সরকারকে সুনির্দিষ্ট গ্যারান্টি দিতে হবে।’

এদিকে পুলিশের ৮২ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি একযোগে ওএসডি হন। তাদের অনেকের চাকরির বয়স ২৫ বছর হয়নি, তাই তাদের অব্যাহতি দেওয়া যাচ্ছে না। সংশোধিত আইন পাশ হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পথ খুলবে। আন্দোলনরত কর্মচারীদের নিয়েও সরকার কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। ‘আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ’-এর নেতারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেছেন। সংগঠনটির সমন্বয়ক মফিজুর রহমান বলেন, ‘এই সরকার তো গণতন্ত্রের কথা বলে এসেছে। তাহলে এখন কেন কর্মচারীদের মুখ বন্ধ রাখতে চায়? এটা তো ফ্যাসিবাদের আলামত।’

প্রথম আলো

দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য’ সব সুপারিশে একমত নয় ইসি। খবরে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণা করার সুপারিশকে ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য’ বলে মনে করছে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সাংবিধানিক এই সংস্থা মনে করে, নতুন করে নির্বাচনের যোগ্যতা-অযোগ্যতা নির্ধারণ করার বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন। রাজনৈতিক ঐকমত্য হলে এ সুপারিশ বাস্তবায়নযোগ্য হবে। তারা বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিচ্ছে বলে ইসি সূত্র থেকে জানা গেছে।

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ৯টি প্রস্তাবের বেশ কিছু সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করে গত ১৯ মার্চ ইসিকে পাঠিয়েছিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এগুলো বাস্তবায়নে কত সময় প্রয়োজন এবং এতে আর্থিক সংশ্লেষ আছে কি না, তা ইসিকে জানাতে বলা হয়েছিল। গতকাল বুধবার সংস্কার কমিশনের আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাবগুলোর বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে মতামত পাঠিয়েছে ইসি। তাতে ১০-১২টি সুপারিশের ক্ষেত্রে আশু বাস্তবায়নযোগ্য হিসেবে একমত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চিঠিতে যেসব সুপারিশকে আশু বাস্তবায়নযোগ্য বলা হয়েছে, তার সব কটি আশু বাস্তবায়নযোগ্য বলে মনে করছে না ইসি। যেসব সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আর্থিক ব্যয় এবং রাজনৈতিক ঐকমত্যের বিষয় আছে বলে ইসি মনে করে, সেগুলোকে এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে মনে করে না তারা। আর যেসব সুপারিশে আইনে কিছুটা সংশোধন আনা হলে বাস্তবায়ন সম্ভব এবং রাজনৈতিক বিতর্ক নেই, আর্থিক সংশ্লিষ্টতা নেই, সেগুলো এখনই বাস্তবায়নযোগ্য মনে করে ইসি।

যুগান্তর

দৈনিক যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর ‘আদানির সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকি’। প্রতিবেদনে বলা হয়, শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে ভারতের আদানি গ্রুপকে প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকির সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগের অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে আদানিকে এই সুযোগ করে দেয়। অভিযোগ আছে-বড় ধরনের এই কর ফাঁকির ঘটনার নেপথ্যে মূল ভূমিকায় ছিলেন পতিত সরকারের প্রভাবশালী দোসর সাবেক মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস (চুক্তির সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ছিলেন)। এ কাজে তার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয়ের চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র এবং ক্রয় চুক্তিতে সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে কিনা-তা জানতে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পিডিবিকে চিঠি দিয়েছে দুদক। গত ১৬ এপ্রিল চিঠিটি পাঠিয়েছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপপরিচালক রেজাউল করিম। সেখানে তথ্য পাঠানোর জন্য পাঁচ কার্যদিবস সময় বেঁধে দেওয়া হয়। কিন্তু এই সময় পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য-উপাত্ত দেয়নি পিডিবি। ফলে দুদকের অনুসন্ধান কাজের স্বাভাবিক গতি চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে উল্লিখিত সব তথ্য। জানতে চাইলে অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদক উপপরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের তথ্য-উপাত্ত ও রেকর্ডপত্র চেয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে চিঠি দিয়েছি। সব ধরনের তথ্য সংগ্রহের পর তা খতিয়ে দেখে প্রতিবেদন জমা দেব।’

কালের কণ্ঠ

‘কঠিন শর্তে অর্থনীতির সর্বনাশ’-এটি দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম। প্রতিবেদন বলা হয়, ঋণের নামে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তের ফাঁদে দেশের অর্থনীতি। কয়েক বছরে মাত্র পৌনে পাঁচ বিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার জন্য এখন এই সংস্থার শর্তের চাপে পিষ্ট হচ্ছে আর্থিক-রাজস্বসহ বেসরকারি খাতও। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিল্পে ও ব্যবসা-বাণিজ্যে। নতুন ৩৩টি শর্তের গ্যাঁড়াকলে পড়ে সংস্থাটির মন রক্ষা করতে সরকারের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানও গলদঘর্ম।

তছনছ হয়ে পড়ছে অর্থনীতির বিদ্যমান কাঠামো। ঋণ পেতে আইএমএফের একের পর এক প্রেসক্রিপশনে কমছে করছাড়, ভর্তুকি। বাড়ছে ভোক্তার করের বোঝা। দেশের বাস্তবতায় কঠিন, তার পরও এমন সব প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে বলা হচ্ছে, যার ফলে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয়ও পরিবর্তন হচ্ছে।

এতে বাড়ছে অসন্তোষ। শিল্পের প্রসার ও নতুন বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি ব্যবসার খরচ বেড়ে গিয়ে কাহিল অবস্থায় পড়েছে বেসরকারি খাত। অনেক শর্ত মানার পরও এরই মধ্যে দুটি কিস্তি আটকে দিয়ে টালবাহানা করছে সংস্থাটি। আর কাঙ্ক্ষিত ঋণ না পেয়ে সরকারের ভেতরেই ক্ষোভ-অসন্তোষ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।

খোদ অর্থ উপদেষ্টাও সংস্থাটির কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে প্রয়োজনে ঋণ না নেওয়া, এমনকি সংস্থাটির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইএমএফের শর্ত সব দেশে সমান কাজ করে না। বরং দেশের স্বার্থে সংস্থাটিকে ‘না’ বলার সাহস দেখাতে হবে সরকারকে।

সমকাল

দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম ‘সরকার জাপানের সঙ্গে বিগ-বি প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছে’। প্রতিবেদনে বলা হয়, জাপানের সঙ্গে বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ (বিগ-বি) প্রকল্প এগিয়ে নিতে চায় বাংলাদেশ। ২০১৪ সালে বঙ্গোপসাগরকে কেন্দ্র করে বিগ-বি পরিকল্পনা হাতে নেয় জাপান। ২০২৩ সালে এর ব্যাপ্তি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত বাড়ায় দেশটি। তবে দিল্লির সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন থাকলেও এ প্রকল্প থামিয়ে রাখতে চায় না ঢাকা।

আগামী ১৫ মে টোকিওতে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ষষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের এই বৈঠকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে কথা বলবে। জাপানের দিক থেকে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি, মাতারবাড়ী প্রকল্প এগিয়ে নেওয়া ইত্যাদি বিষয়ে কথা হবে।  

এফওসি বৈঠক সামনে রেখে গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন। বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে আসন্ন এফওসিতে টোকিওর সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার সম্ভাব্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। আসন্ন এফওসিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন। আর জাপানের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র উপমন্ত্রী নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন সফর, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল, দুই দেশের মানুষে-মানুষে যোগাযোগ বাড়ানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

নয়া দিগন্ত

দৈনিক নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম ‘বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একমত হলেই মানবিক করিডোর চালু’। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একমত হলে রাখাইনে মানবিক করিডোর চালু করতে পারে জাতিসঙ্ঘ। উভয় দেশের অনুমতি ছাড়া মানবিক করিডোর তৈরিতে জাতিসঙ্ঘ সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। গতকাল জাতিসঙ্ঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর (ইউএনআরসি) কার্যালয় থেকে এ কথা বলা হয়েছে।

ইউএনআরসি কার্যালয় জানায়, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে কোনো সহায়তা পাঠাতে প্রথমে দুই সরকারের সম্মতি প্রয়োজন। রাখাইনে নাজুক জনগোষ্ঠীকে সীমান্ত অতিক্রম করে সহায়তা দেয়ার জন্য জাতিসঙ্ঘকে সংশ্লিষ্ট সরকারগুলোর অনুমতি নিতে হয়। আন্তঃসীমান্ত সহায়তার ক্ষেত্রে জাতিসঙ্ঘের জন্য এ বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অনুমতি ছাড়া মানবিক করিডোর তৈরিতে জাতিসঙ্ঘ সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।

কার্যালয়টি জানায়, রাখাইনে মানবিক পরিস্থিতির অবনতিতে জাতিসঙ্ঘ উদ্বিগ্ন। জাতিসঙ্ঘের সংস্থাসমূহ বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দাতা হিসাবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন জোরদারে জাতিসঙ্ঘ কাজ করে যাবে।

গত রোববার সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাখাইনে সহায়তা পাঠানোর জন্য বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে মানবিক করিডোর তৈরি করতে চায় জাতিসঙ্ঘ। এ বিষয়ে শর্তসাপেক্ষে নীতিগতভাবে সম্মত আছে অন্তর্বর্তী সরকার। যদি শর্তাবলি প্রতিপালিত হয়, তবে অবশ্যই আমরা সহায়তা করবো। পররাষ্ট্র উপদেষ্টার এ বক্তব্যের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে ইস্যুটি ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।

বণিক বার্তা

‘উচ্চ মূল্যস্ফীতিতেও হালনাগাদ নয় ১৮ খাতের মজুরি কাঠামো’-এটি দৈনিক বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম। খবরে বলা হয়, দেশের ৪৩টি খাতের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করে দেয় সরকার। এর মধ্যে ১৮টি খাতের মজুরি কাঠামোর হালনাগাদ হয়নি। তাছাড়া সিরামিক, পোলট্রি, ব্যাটারি প্রস্তুতকারক এবং রঙ ও কেমিক্যাল কারখানা নতুন খাত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলেও নির্ধারণ হয়নি শ্রমিক ও কর্মচারীর নিম্নতম মজুরি। অথচ ঊচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে গত তিন বছর জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

সর্বশেষ মার্চেও দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। তা নিয়ন্ত্রণে আনতে ঋণের সুদহার বাড়িয়ে চলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও কমছে না উচ্চ মূল্যস্ফীতি। উল্টো কমছে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। এক্ষেত্রে সরকারি চাকরিজীবীদের প্রায়ই বেতন সমন্বয় করা হলেও বাড়েনি বেসরকারি অনেক খাতের শ্রমিকদের মজুরি। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন মজুরি কাঠামো ঘোষণার কথা থাকলেও হালনাগাদ হয়নি ১৮টি খাতে।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, পেট্রল পাম্প খাতে সর্বশেষ মজুরি কাঠামো নির্ধারণ হয়েছিল ৩৮ বছর আগে, ১৯৮৭ সালে। আর টাইপ ফাউন্ড্রির মজুরি নির্ধারণ হয়েছিল তারও আগে অর্থাৎ ১৯৮৩ সালে। এছাড়া আয়ুর্বেদিক কারখানা ২০০৯; আয়রন ফাউন্ড্রি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ এবং অয়েল মিলস অ্যান্ড ভেজিটেবল প্রডাক্টস ২০১০; সল্ট ক্র্যাশিং ২০১১; ব্যক্তিমালিকানাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত অদক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিক ও কিশোর শ্রমিক ২০১২; ম্যাচ ইন্ডাস্ট্রি ২০১৩; জুট প্রেস অ্যান্ড বেলিং ২০১৪; বাংলাদেশ স্থলবন্দর ২০১৬; হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট, ফার্মাসিউটিক্যালস ও টি প্যাকিং ২০১৭ সালে ঘোষণা করা হয়েছিল। আর ২০১৮ সালে হালনাগাদ করা হয় জাহাজ ভাঙা; বেকারি, বিস্কুট ও কনফেকশনারি, অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ এবং অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড এনামেল খাতের মজুরি কাঠামো।

দেশ রূপান্তর

দৈনিক দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম ‘অর্থ সংকটে পুলিশ, পকেটের টাকায় তদন্ত’। খবরে বলা হয়, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্ত অর্থ সংকটের কারণে তদন্তকাজ মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। এমনকি অর্থের অভাবে তদন্তকারী কর্মকর্তারা নিজেদের টাকা খরচ করছে। প্রায় সব বাহিনীতেই অর্থ সংকট চলছে। তাছাড়া পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটিতে জনবল কম রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনরোধ করতে একটি সেল গঠন করা হচ্ছে। এই সংস্থাটির গোয়েন্দা শাখাকে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে।

র‌্যাব আইন-২০২৪ প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রতিটি বিভাগে পুলিশের ফরেনসিক ল্যাব না থাকায় কাজের ব্যাঘাত ঘটছে। পুলিশ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে গতকাল বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মিলনায়তনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও অন্যান্য বৈঠকে এসব দাবি ও সমস্যার কথা বলেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা দেশ রূপান্তরকে জানান, গতকাল সকাল থেকে পুলিশ কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। রাত পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। ওইসব বৈঠকে সব মন্ত্রণালয়কে উপদেষ্টা, আইজিপিসহ সবকটি ইউনিটের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান বৈঠকে বলেন, আমাদের অর্থ সংকট আছে। অর্থের অভাবে তদন্তকাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ কারণে অর্থ বরাদ্দের জন্য অনুরোধ করেন তিনি।

গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান বলেন, গাজীপুরে পুলিশে জনবল অনেক কম। পুলিশের সংখ্যা বাড়াতে হবে।

হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি অ ফ ম আক্তারুজ্জামান বসুনিয়া বলেন, জনবল সংকটের কারণে কাজে সমস্যা হচ্ছে। এজন্য অন্তত ছয় হাজার সদস্য নিয়োগ দিলে ভালো হবে।

দ্য ডেইলি স্টার

দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম ‘22 sectors still pay wages below poverty line’ অর্থাৎ ‘২২টি খাত এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে মজুরি দেয়’।

বাংলাদেশে এখনো অন্তত ২২টি খাতের শ্রমিক এমন বেতন পাচ্ছেন, যা দারিদ্র্যসীমার নিচে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

শ্রম সংস্কার কমিশনের মতে, কেউ মাসে সাত হাজার ৮৬৯ টাকার কম আয় করলে তিনি আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী গরিব হিসেবে বিবেচিত হন।
এই আয় দিয়ে ন্যূনতম প্রয়োজনও মেটানো সম্ভব নয়।

কমিশন বিশ্বব্যাংকের দুই দশমিক ১৫ মার্কিন ডলার দৈনিক আয় ও ২০১৭ সালের ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী এই সীমা নির্ধারণ করেছে।

কম মজুরি পাওয়া খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে টাইপ ফাউন্ড্রি (৫২১ টাকা), পেট্রোল পাম্প (৭৯২), হোটেল-রেস্টুরেন্ট ( তিন হাজার ৭১০), আয়ুর্বেদিক কারখানা (চার হাজার ৩৫০), ম্যাচ কারখানা (৪,৫৬০), তুলা বস্ত্রশিল্প ও বেকারি।

পাঠকের মতামত

সঠিক সিদ্ধান্ত

ফকির মিশকিন
২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ৫:৩৫ অপরাহ্ন

বর্তমানে ৯ম গ্রেডের একজন সরকারি কর্মচারী কেবল বেতনের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকলে জীবন যাপন খুবই কষ্টসাধ্য, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধার করে চলতে হয়। আর ২০তম গ্রেডের কি হাল!!! আমরা কি তাঁদের মানুষ মনে করি? একমাত্র দুর্নীতিবাজদের কারণেই আজকের এই দশা। কারণ সারাদেশের সকল সরকারি চাকরিতে সর্বোচ্চ ২% সৎ এবং একমাত্র চাকরির উপর নির্ভরশীল কর্মচারী পাওয়া যাবে কিনা জানিনা! বাকি ৯৮% এর অধিক জনবলের চাকরির বেতন দরকার নেই। আবার যাঁরা সততার সাথে চাকরি করেন তাঁদের (নন গেজেটেড ব্যতীত) চাকরির পাশাপাশি অন্য কোন কাজের মাধ্যমে আয় করার জন্য অনুমোদন পাওয়া খুব সহজ নয়। একদিকে একজন মানুষকে যথাযথ মজুরি প্রদান করা হবে না অপরদিকে তাঁর জন্য চাকরির বাইরে অন্য কোন কাজ উম্মুক্ত রাখা হবে না, তাহলে কি সরকারি চাকরি কেবল দুর্নীতিবাজদের জন্য?

ইরফান
২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ৩:২১ অপরাহ্ন

সঠিক সিদ্ধান্ত। সরকারী এইসব আমলা/কামলাদের আরো কঠোর আইনের আওতায় আনতে হবে। এদের কাজের কোন জবাবদিহিতা নেই, অথচ জনগণের ট্যাক্সের পয়সায় তাদের সংসার চলে। গাড়ি /বাড়ি ইত্যাদি সুযোগ - সুবিধা ভোগ করে। সরকারকে এ বিষয়ে আরো কঠোর হতে হবে।

SM. Rafiqul Islam
২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ২:৩৮ অপরাহ্ন

Right decision for government servant.

সুলতান
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২:৫৫ অপরাহ্ন

সরকারী কর্মচারীদের নিয়মের মধ্যে থেকেই মতামত/দাবী-দাওয়া প্রকাশ করতে হবে। রাজপথে অটো-রিক্সা চালকদের মতো বিক্ষোভ করতে চাইলে অটো-রিক্সা চালানোর পেশায় যোগ দিক সরকারী কর্মচারীরা। সচিবালয়ে চাকরী করার কি দরকার উনাদের?

সাইদ
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১:২৮ অপরাহ্ন

তাদের অবৈধ সম্পদ যেমন বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট (রেজিস্ট্রেশন ছাড়া), বিলাসবহুল গাড়ি, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিশুদের পড়াশোনা এবং তাদের স্থায়ী ঠিকানায় থাকা সম্পদ খুঁজে বের করুন। সেই অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। And find their businesses through third parties.

Nadim Ahammed
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন

‘রাজপথে ও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলে তদন্ত ছাড়াই চাকরি যাবে’। এ আইন বাস্তবায়নকারী সরকারকেও পালাতে হবে। শোষক কখনো বন্ধু হয় না, মর্যাদা পায় না। জালিম শাসক হাসিনা থেকেও শিক্ষা নিচ্ছে না। যে যত বেশি বাড়াবাড়ি করবে সে ততবেশি লাঞ্ছিত হবে।

Shahid ullah
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন

যথার্থ। সরকারি কর্ম চারীদের রাজপথ দখল করে দাবী আদায় করার একটা নোংরা প্রয়াস।তারা যখন চাকরিতে যোগ দেয় তখন সব সুবিধা /অসুবিধা জেনেই চাকুরীতে যোগ তারপর সরকারকে জিম্মি করে দাবী আদায়ের কৌশল। এটা বন্ধ হওয়া উচিত। বর্তমান সরকারকে সাধুবাদ জানাই।

Md.Ekramul kabir
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন

আমি এটা কে সমর্থন করি তবে এটা যেনো রাজনৈতিক হাতিয়ার না হয়ে উঠে যে দল গুলো ক্ষমতা আসবে তারা এই সুযোগ নিয়ে অবৈধ কাজের স্বার্থ আদায় জন্য আমলাদের ব্যবহার করবে তবে আমলারা জনগণের কথা না ভেবে ষোল বছর হাসিনার অবৈধ কাজ করে গেছে তখন তারা একবার প্রতিবাদ করেনি বরং তেলবাজি করেছে হাসিনা পতনের পর তাদের দাবিদাওয়া শেষ একদিন একপক্ষ দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছে মাঠে অফিসে যা জনজীবনে বিঘ্ন ঘটছে তায় তাদের শৃঙ্খলা আনতে এটা প্রয়োজন আছে

riyad hossain
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন

Great! Thanks this is called Men’s decision.

Rahman
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন

‘রাজপথে ও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলে তদন্ত ছাড়াই চাকরি যাবে’ সময় উপযোগি সিদ্ধন্তের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আব্দুল হালিম
১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

‘দ্য উইক’ ম্যাগাজিনে তারেক রহমানকে নিয়ে কাভার স্টোরি/ ‘নিয়তির সন্তান’

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status