অনলাইন
যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর
স্টাফ রিপোর্টার
(২ মাস আগে) ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, মঙ্গলবার, ৩:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:২৮ অপরাহ্ন

সংবিধানের বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী ২৯ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। সেটি যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে। মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে তিনি এ কথা জানান।
নির্বাচন কমিশন ভোটের জন্য শতভাগ প্রস্তুত হয়ে গেছে। রাজনীতি পরিস্থিতি কী ভোটমুখী মনে করছেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংবিধানি অনুযায়ী জানুয়ারীর ২৯ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। এটি যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে একটি সাংবিধানিক গ্যাপ (শূনতা) তৈরি হবে। সেই গ্যাপ তৈরি হলে দেশে একটা অরাজকতার পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। সেটি তো নির্বাচন কমিশন হতে দিতে পারে না। কারণ নির্বাচন কমিশনের উপর যে দায়িত্ব-জাতীয় নির্বাচন করার জন্য কিন্তু প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। প্রস্তুতি কিন্তু আগে থেকে নিতে হয়।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ফেম্বোসার সদস্যদের দেশ বিশেষ করে আমাদের আশপাশের যেসব দেশ আছে তাদের আমরা আমন্ত্রণ জানাই। আমরা শীঘ্রই তাদেরকে আমন্ত্রণ জানাবো। সার্কভূক্ত দেশগুলোকে (আফগানিস্তান, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা) আমন্ত্রণ জানানো বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শীঘ্রই তাদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেয়া হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিদেশি পর্যবেক্ষকদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। আমরা চাই দেশি-বিদেশি বেশি সংখ্যক পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক।
পাঠকের মতামত
যেদিন আলমগীর সাহেব কমিশনার হয়েছিলেন সেদিনেই যা বুঝার বুঝে গেছি , সারাজীবন আমলা ছিলেন কিন্তু গণমানুষের আকাঙ্খা বুঝতে পারেন না
"যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর" কোন বিবেকবান মানুষ এধরনের কথা বলতে পারে না। আপনার বলা উচিৎ ছিল সব দলের অংশ গ্রহন মুলক একটা সু্ন্দর ও সুষ্ঠ নির্বাচন করতে হবে।
Need selection
এই নির্বাচন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনগণ দায়িত্ব গ্রহণ করার পর পর আমি তাদেরকে সন্ত্রাস মুক্ত নির্বাচনের ম্যাজিক ফর্মুলার কপি পাঠিয়ে ছিলাম কোন আমলে নেন নাই। সংক্ষেপিত কপি সবার আপনাদের দেখার জন্য দেয়া হলো। বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ক্ষমতায় যেদলই থাকুক না কেন,সিইসি যিনিই হোন, নিরপেক্ষ সরকার ছাড়াই সবার নিকট শতভাগ সন্ত্রাস মুক্ত গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের “ম্যাজিক ফর্মুলা”। ১৯৬৮ সালে চাকুরীতে যোগদানের পর ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ সহ চাকুরীর সাইত্রিশ বছরে মোট বত্রিশটি নির্বাচনে ভোট গ্রহন ও পরিচালনা করেছি।এতদিনের ভোট গ্রহন ও পরিচালনার আলোকে ভোটের সকল অপকর্ম চিরতরে বন্ধ করতে ম্যাজিক ফর্মুলা পেশ করা হলো। ফর্মুলাটির মাধ্যমে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে ইনশাল্লাহ।কারণ অতিতে জালভোট ধরার প্রমানিত কোন পদ্ধতি না থাকায় সন্ত্রাসীরা ব্যালট কেটে বাক্স ভর্তি করে দিত আর সেই সব ব্যালট পেপার আইনত গণনা করতে হতো। ম্যাজিক ফর্মুলার দফা সমুহ। দফা-১: ব্যালট বাক্স হতে প্রাপ্ত প্রতিটি জাল ভোট সনাক্ত করার হাতিয়ার হিসাবে ভোটারদের জন্য তৈরী ভোটার লিষ্টের সমন্বয়ে “ভোটিং কার্ড” তৈরী করে ভোট গ্রহণের আগে ভোটারদেরকে সরবরাহ করতে হবে। ভোটিংকার্ড ছাড়া ব্যালট পেপার ইস্যু করা যাবেনা। নির্বাচনী পদে “একজন ভোটারের একটি ভোটিং কার্ড তৈরী করতে হবে।ভোটিং কার্ডের তিনটি অংশ থাকবে। প্রথম অংশ নির্বাচন অফিসে সংরক্ষিত হবে। দ্বিতীয় অংশ সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার সংরক্ষন করবে।তৃতীয় অংশ ব্যালট পেপারের সঙ্গে গেথে দিতে হবে।তৃতীয় অংশে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য নাম ঠিকানা থাকবে না্। ভোট গননার সময় কোন ব্যালট পেপারের সাথে ভোটিংকার্ড না থাকলে সেই ব্যালট পেপারটি বাতিল।কেন্দ্রে ভোটিং কার্ডসহ প্লাস৫০% ভোট না পড়লে নির্বাচন বাতিল। দফা-২: গনতন্ত্র হচ্ছে সংখ্যাধিক্য জনগনের রায় গ্রহণ।ভোটারদের জন্য তৈরী ভোটিংকার্ডসহ ৫০%+ ভোট কাষ্টিং না হলে নির্বাচন বাতিল। দফা-৩:একক প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষনার পরিবর্তে প্রার্থীর গ্রহণ যোগ্যতার জন্য ভোট গ্রহণ হবে। ভোটিংকার্ডসহ ৫০%+ ভোট কাষ্টিং না হলে তিনি পরাজিত।এতে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় ১৫৩ জন নির্বাচিত হওয়া সম্ভব হবে না। কারণ নির্বাচনী এলাকার সন্ত্রসীরা তাদের বিপক্ষে কেউ দাড়ানো বাধা সৃষ্টি করে।প্রয়োজনে হুমকি-ধামকিসহ প্রাণ সংহার পর্যন্ত করে থাকে।এতে যোগ্য প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে সাহস পায় না।কমপক্ষে প্লাস৫০% ভোট কাষ্টিং আইনের দরুন সন্ত্রাসীরা পিছু হটবে। দফা-৪: পোলিংএজেন্টদেরকে সুরক্ষা, ভোট গ্রহনের আগে ব্যালট পেপারের হিসাব প্র্রদান, গণনার আগে কাষ্টিং ভোটের হিসাব প্রদান এবং ফলাফল কেন্দ্রের ফলাফল পাঠানোর আগে পোলিং এজেন্টদেরকে ফলাফলের কপি প্রদান বাধ্যতামুলক।ফলে কারচুপির পথ রুদ্ধ হবে। দফা-৫: ভোট গ্রহনকারীদের সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা প্রদান করতে হবে। দফা-৬: ভোট গ্রহনের সময় ভোটার সনাক্ত জটিলতা নিরসনের জন্য কেন্দ্রভিত্তিক চলমান ভোটার লিষ্ট করতে হবে। এতে ভোটার সনাক্তে সুবিধা হবে। গ্রহণে কোন অসুবিধা হবে না। কারন প্রত্যেক বুথে একই ভোটার লিষ্ট দিয়ে ভোট গ্রহন করা হবে। দফা-৭: প্রত্যেক ইউনিয়নে একজন সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ হবে। দফা-৮: নির্বাচনে সহিংসা সৃষ্টির আশংকা ও জান-মালের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী বাধ্যতামুলক। *ইশাল্লাহ শুধু দফা-১ এবং ২ বাস্তবায়ন হলেও জালভোট ও ভোটারবিহীন ভোটের পথ বন্ধ হবে। জালভোটই সকল অনিষ্টের মুল। বিস্তারিত জানতে আপনার ইমেইল বা ডাক ঠিকানা নিম্ন ঠিকানায় পাঠালে ইমেইল করে বা ডাক যোগে পুস্তিকা পাঠান হবে। *প্রকৌশলী (অব:)মোঃ সামসুর রহমান খান,ওয়ার্ড নং-২; স্নেহনীড় ভবন;আই বি রোড গোপালপুর;পাবনা পৌরসভা;পাবনা।
এ যেন পেনি ওয়াইজ পাউন্ড ফুলিশ ভাব। যাক এদিন পর নির্বাচন কমিশনে করিতকর্মা পাওয়া গেছে। যাক আপনি খুরচি ধারাতে থাকুন ভবিষ্যতে আপনার জন্য কাজে লাগতে পারে।
He is expert of night's election so he will be
ইনি বোধকরি বিগত মেয়াদে নিশিভোটের সচিব মহোদয় ছিলেন । পদোন্নতি পেয়ে এবার যেনতেন ভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানে তৎপর রয়েছেন। মনে হচ্ছে হবেও তাই। কারন পরিস্কার। পছন্দের দলের পরাজয় নিশ্চিত জেনে কি করে একটা অবাদ সুষ্ঠ অংশগ্রহনমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে অবদান রাখবেন ? অন্য দিকে ভিসানীতির অভিঘাত হয়ে থাকলে মহোদয়গন আরো কুপিত হয়ে যাচ্ছে তাই করতে পিছপা হবেন না।
যথা সময়ে নির্বাচন না করলে সাংবিধানিক সংকট তৈরী হবে কিন্ত নির্বাচন করার অনুকুল পরিবেশ না থাকলেও যেন তেন ভাবে নির্বাচন করা তাহলে খুবই জরুরী?এতে দেশ রসাতলে যাক বা বঙ্গপসাগরে ডুবে যাক তাতে কোন সমস্য নাই। নির্বাচন কমিশনের দেখা যাচ্ছে মার চেয়ে মাসির দরদ বেশী। সুষ্ঠু সঠিক নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলেও নির্বাচন করা কি তাদের জন্য এতই জরুরী? নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করার কি কোন অপশান সংবিধানে লেখা নাই? জাতির ভোটাধিকার হরণ করা হচ্ছে গণতন্ত্রের বুকে ছুরি চালানো হচ্ছে একটি মাত্র মানুষের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য এটা কি গণতন্ত্র? মুর্দ্দা কথা হলো আওয়ামী নির্দেশনার বাহিরে নির্বাচন কমিশণ এক পা ও নড়বে না। এটা বুঝা উচিত সংবিধানের জন্য জনগণ নয় বরং জনগণের জন্য সংবিধান।
সংবিধান সংবিধান করেন সংবিধান কার জন্য। আমি যতটুকু জানি সংবিধান সাধারণ জনগণের জন্য তাহলে সাধারণ জনগণ যদি ভোট না দিতে পারে এই সংবিধান দিয়ে কি হবে আর যদি সাধারণ জনগণের সার্থে সংবিধান হয় তাহলে জনগণের সুবিধার জন্য সংবিধান পরিবর্তন করা কোন সমস্যা নেই যদি সরকার চায় আর সরকার যদি মনে করে জনগণ কি পেল তা দেখার সময় নাই তাহলে মনে করব সরকারের লাভের জন্য। সংবিধানের দোহাই দেওয়া হচ্ছে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কোন গ্রেড পেয়েছেন? ডি গ্রেড! প্রশ্ন হলো আব্দুর রউফ তালুকদার কি তার চেয়ে বেশী গ্রেড পাওয়ার যোগ্যতা রাখে?আমি অন্তত মনে করিনা।তবে ইসি আলমগীররা প্রকৃতপক্ষে যাদের পা চাটেন তাদের কাছে হয়তবা তাদের কিছুটা যোগ্যতা রয়েছে।আমরা মনে করি ইসি আলমগীরের মতো অপদার্থের উচিত যে কোন মুল্যে নির্বাচন করা নয়,বরং অংশগ্রহন মুলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরীতে ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করা উচিত।আজকাল তো দেখছি দেশটা নির্লজ্জতায় ভরে গেছে?
এক ব্যক্তিকে একাধিকবার প্রশিক্ষণ বন্ধ করতে হবে। প্রশিক্ষণ ভাতার জন্য দেশের কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। জাতীয় নির্বাচন ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রায় সমসাময়িক। অথচ উভয় নির্বাচনে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
ইতিমধ্যে জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেছিলেন রাতে ভোট হয়েছে কোনদিনও কোন দেশে দেখি নাই। রিসেন্টলি ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও এদেশে এদেশে নির্বাচনের জন্য জন্য লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই এবং রাজনৈতিক পরিবেশ অস্স্থির ও সংঘাতের আশঙ্কায় উনারা নির্বাচনের আগে কোন পর্যবেক্ষক পাঠাবে না মতামত দিয়েছে। তাছাড়া বৃহত্তম বিরোধীদল বিএনপি এবং জামাত ইসলামী কে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে কোন রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়াই একতরফাভাবে নির্বাচন দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে না।
আসলে উনি বোঝাতে চাইছে যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচনে আওয়ামিলীগ কে জিতাইতে হবে !
আলমগীর সাহেব এতো কিছুর দরকার নেই আমার ভোটটা আপনি রাতেই দিয়ে রাইকেন আমি কিছুই মনে করবোনা
ছলে বলে কলে কৌশলে ইসি আলমগীর ভোট চান। বিনাভোটে সরকারের গদিনসীনের কাছে ভোট কেন এত মূল্যবান? নিশ্চিত কারণ অসাধারণ লাভ ছাড়া এমন কথা তিনি বলতেন না। মুখ দিয়ে একটি সত্য বচন না বলে সুবিধাবাদী স্বরুপ উন্মোচন করে উনি নিজেকে স্যংশন ও ভিসানীতির ক্রেডিট লাগিয়ে ঐ সিল চান। ভোক্তভোগীদের কমেন্টগুলো পড়েন প্লিজ।
ইসি আলমগীর তো দেখছি ভালো দালালি করতে পারে
যে কোনো ভাবেই নির্বাচনটা তারা করতে পারলেই ক্ষমতা পোক্তা। সরকারেরও ইসিও। শুধু লাভ আর লাভ। এদিকে দেশের জনগণ না খেয়ে মরুক তাতে কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু সংবিধান ঠিক রাখতে হবে...
তাহলে গত নির্বাচনের মতো আমার ভোটটা দিয়ে দিবেন নাকি?
ইসি আলমগীর সাহেব আগে কমিশনের সচিব ছিলেন। অবসরের পর হলেন কমিশনার। তাই ওনার অভিজ্ঞতা আছে। ভোট কাস্টিং হোক, সেটা দিনে কিংবা রাতে অথবা ভোটার বিহীন ওনি নির্বাচন করতে পারবেন।
উড়ি বাব্বা, তাই নাকি ?
এই নির্বাচন কমিশন শুধু নামে নির্বাচন কমিশন। ওনারা তো আ.লীগের লোক ওনারা তো চাইবেই যে ভাবেই হউক নির্বাচন করতেই হবে। লজ্জা লাগে দেশের সার্থের চাইতে নিজের সার্থটাই বেশি দেখা হচ্ছে।
এবার ভোট করতে চান উপজেলায় বাক্স ভরে কষ্ট করে সকাল বেলা কেন্দ্রে বিকাল বেলায় প্রকাশ করা।
আপনাদের সব কথা আওয়ামীলীগের পক্ষে যায় কেন? নাকি আপনারা বড় বেশি আওয়ামীলীগার এটা প্রমান করতে মরিয়া হয়ে যান? দেশের মানুষ কি চায় সেটা একটু বুঝার চেষ্টা করেন।
নির্বাচনের কোনো প্রয়োজন নেই। সময় আসলে আপনারা শুধু ঘোষণার কাজটা সারবেন, ব্যস।
এই লোক লাইমলাইটে থাকার জন্য স্বপ্রনোদিত হয়ে অনেক বেশি কথা। এরেই তো আগে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া উচিৎ।
নির্বাচন কি ভোটারদের জন্য, নাকি ক্ষমতাসীন দলের জন্য? জনগন যদি ভোট দিতে না পারে, পছন্দমতো তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে না পারে, তবে কিসের নির্বাচন? ২০১৮ তেও তো সংবিধানের কথা বলে নির্বাচন করা হয়েছিল, ভোট পরেছিল রাতের বেলা। এতে জনগনের কী লাভ হয়েছিল? শুধু ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতা অবৈধভাবে বাড়ানো হয়েছে। জনগন আপনাদেরকেও প্রত্যাখ্যান করেছে।
ইসি আলমগীর খুবই একটিভ।ওনাকে সিইসি করলে ভোটচুরি আরও কার্যকর ভাবে সামাল দিত।
সার্ক কি জীবিত আছে? ওটা নিয়ে কেন টানাটানী? সার্ককে শার্ক বানিয়ে ভোটের নামে গণতন্ত্রকে হত্যা করে কাকে উপহার দেবেন?
ভোটের আগের দিন বিকালে, বা সন্ধায়, বা মধ্যরাতে ???
This man talks too much. And when he talks, he talks like a BAL cadre.
এই লোক গুলোকে শাস্তির আওতায় আনা জরুরী..দেশের চাইতে দল প্রীতি অতন্ত্য বেশি..আঃলীগের মনোভাব উনি প্রচার করে
সংবিধান আপনাদের উপর ওহি নাজিল হয়েছে?
আওয়ামী মার্কা নয় ছয়ের দিনের ভোট রাতের মতো নির্বাচন জাতি চায় না
উনার দায়িত্ব সবাই যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন ব্যলট বাক্স ভড়া
ভোট রাতে হলো বা দিনে হলো সেটি মূখ্য নহে, জীবিত বা মৃত দিলো তা-ও নহে, সংবিধান রক্ষা করা উনাদের জন্য ওয়াজিব হয়ে গেছে, দেশপ্রেমিক মহামহিম মহামান্য ইসি মহোদয় কে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ, ধন্যবাদ।
মানে ভোটের আগের দিন বিকালে, বা সন্ধায়, বা রাতে, বা মধ্যরাতে........ভোটারসহ, ভোটার ছাড়াই......যেভাবেই হোক???
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ/ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে
ইন্ডিয়া টুডে'র প্রতিবেদন/ বাংলাদেশে 'দুই বেগমের যুদ্ধে' ভারত-চীন এক শিবিরে, যুক্তরাষ্ট্র অন্যদিকে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]