অনলাইন
নতুন জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ, ছিল বড় হামলার পরিকল্পনা
স্টাফ রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শনিবার, ২:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:২৯ অপরাহ্ন

দেশে বড় হামলার পরিকল্পনা নিয়ে নতুন আরও একটি জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। সংগঠনটির নাম তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ (আল-জিহাদী)। গত ২-৩ মাস ধরে সংগঠনটি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলে জানিয়েছে পুলিশের এন্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।
এটিইউ জানায়, আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা করেছিল এই জঙ্গি সংগঠনটি। গোয়েন্দা সূত্রে এসব তথ্য জানার পর সংগঠনটির শীর্ষ নেতা মো. জুয়েল মোল্লাসহ (২৯) তিনজনকে গ্রেপ্তার করে এটিইউ। এসময় তার কাছ থেকে সংগঠনটির ৮টি পতাকাও উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত বাকি দু’জন হলেন মো. রাহুল হোসেন (২১) ও মো. গাজিউল ইসলাম (৪০)।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর বারিধারায় এন্টি টেরোরিজম ইউনিট হেড কোয়ার্টারের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান এটিইউয়ের ডিআইজি (অপারেশন্স) মোহা. আলীম মাহমুদ।
এটিইউ জানায়, নতুন এই উগ্রবাদী সংগঠনের কয়েকজন সক্রিয় সদস্য নতুন সদস্য সংগ্রহের জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা সশস্ত্র উগ্রবাদী মতবাদের ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা ও নানামুখী সন্ত্রাসী হামলার ছক একে উসকানিমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। নতুন এই সংগঠনের শীর্ষ নেতা ও অন্যান্য সদস্যরা আইটি সম্পর্কে অধিকতর জ্ঞান অর্জন, বোমা তৈরির কৌশল শিক্ষা এবং সংগঠন পরিচালনার জন্য অর্থ সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল।
এটিইউর প্রধান মো. আলীম মাহমুদ বলেন, গত চার মাস আগে এই সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ করে। গত ১৩রা সেপ্টেম্বর থেকে অভিযান পরিচালনা করে জুয়েলকে বাগেরহাট থেকে, জয়পুরহাট থেকে রাহুলকে ও রাজধানীর ভাসানটেক এলাকা থেকে গাজীউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে জুয়েল এই সংগঠনের প্রধান। বাকি দুইজন শীর্ষ পর্যায়ের নেতা।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা সবাই আগে কোনো না কোনো জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ছিলো। কিন্তু তারা নতুন লক্ষ্য নিয়ে একত্রিত হচ্ছিলো। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘সাহেবে-কিরান বারাহ (দারুল জান্নাত)’ নামে সিক্রেট অনলাইন গ্রুপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ও পোস্টের মাধ্যমে নতুন সদস্য সংগ্রহ করে আসছিলো। এই দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতা হলেন জুয়েল। আমরা প্রথমে জুয়েলকে বাগেরহাটের রামপাল থেকে গ্রেপ্তার করি। পরে তার দেয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বাকি দুই শীর্ষ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আলীম মাহমুদ বলেন, তারা প্রাথমিকভাবে সদস্য সংগ্রহের পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করছিলো। এই অর্থ দিয়ে অস্ত্র কেনাসহ বোমা তৈরি সরঞ্জাম সংগ্রহ করার পরিকল্পনা ছিলো তাদের। এই অস্ত্র ও বোমা দিয়ে তারা বড় ধরনের জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা নিয়েছিলো।
পাঠকের মতামত
বহুদিন ধরে এমন একটি খবরের আশায় ছিলাম। আশা করি প্রতি হপ্তায় ১ টি করে পাব।
এটা মোটেও নতুন কিছু না। পাবলিক অনেক আগে থেকেই জানে যে এমন অনেক জঙ্গির দেখা মিলবে এখন। জঙ্গি কেমনে তৈরি মেশিনে, নাকি ইয়াবা দিয়ে, নাকি হিরোইন দিয়ে সবই আজগুবি
ভুয়া এবং সরকারের সাজানো নাটক শুধু পশ্চিমাদের দেখানোর জন্য বাংলাদেশ জঙ্গি সংগঠন আছে। আওয়ামী লীগ ছাড়া এগুলো দমন করা যাবেনা
খুবই চৌকস বাহিনী এক টানে মাকরসার জাল ছিড়ে ফেলতে পারে।
বাংলাদেশে কোন জঙ্গি আছে বলে আমি মনে করিনা
How strange things.the young society of the world trying to their best for build up their career but shockingly the young society of Bangladesh is trying to their best for build up as a terrorist.they wants to destroy the humanity and own country.if anti terrorism scourd want to catch them then varify every comment in here.
নির্বাচনের আগে বেশি বেশি গঙ্গি ধরা দরকার। গঙ্গি দমনে বার বার দরকার আওয়ামী লীগ সরকার
আর মিথ্যা বানোয়াট নাটক করে দাঁড়ি টুপি ওয়ালা মানুষের উপর হামলা করিসনে, আল্লাহ্তায়ালা সইবো না ।
These are drama just for showing the western world that the current administration is very much essentially needed to stay in power otherwise the country will be in danger! But the western world is aware of this drama
নতুত নাটকের আত্মপ্রকাশ, এই নাটকের পেছনে আছে ভয়ানক পরিকল্পনা।
দেশে কোন জঙ্গি আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না।
These are drama just for showing the western world that the current administration is very much essentially needed to stay in power otherwise the country will be in danger! But the western world is aware of this drama
It’s an old style new game!
চলিতেছে সার্কাস। হ্যা ভাই চলিতেছে BAL এর সার্কাস।
আমার মনে হয় এই সরকারকে সরকার পরিচালনার পরিবর্তে নাটক পরিচালক হলে অনেক ভালো হতো। সেখানে তারা প্রত্যেক বছর কয়েক শত করে অস্কার পেতো ।
এই নাটকে শেষ রক্ষা হবেনা এবার কারন সারা বিশ্ব বুজে গেছে!!
এসব নাটকের আড়ালে অপকর্ম লুকানোর দিন শেষ।
পাবলিক এখন আর আর খায় না, আর কোনো কাজ নাই.
Good job done, how many in the pipe line?
ওদের সামনে কালিমার খচিত ব্যানারটা দেওয়ার কি দরকার ছিল। জনগণকে কী বোঝাতে চাইছেন আপনারা। মুসলমান মানে জঙ্গী, কালিমা শুধু জঙ্গীরা বলে! ইসলাম নিয়ে কত বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে দেখেন দেশে।
এটা মোটেও নতুন কিছু না। পাবলিক অনেক আগে থেকেই জানে যে এমন অনেক জঙ্গির দেখা মিলবে এখন।
Stop these nonsense dramas. The people are not that dumb any more.
বর্তমান সরকারের সাফল্য জঙ্গি সংগঠন দমন । এতে প্রশাসনের তৎপরতা প্রশংসনীয় ।