অনলাইন
ব্লিংকেনের নজিরবিহীন ঘোষণা
বাংলাদেশে নির্বাচন ও গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হলে দায়ীদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বন্ধ
কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৪ মাস আগে) ২৪ মে ২০২৩, বুধবার, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:০৩ পূর্বাহ্ন

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে বাংলাদেশের জন্য স্বতন্ত্র ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বুধবার রাতে নজিরবিহীন ওই ঘোষণা দেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে ব্লিংকেন। এক টুইট বার্তায় ব্লিংকেন বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে আজ আমরা (বাংলাদেশের জন্য) একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছি। এই নীতির অধীনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল বা বাধা প্রদানের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ভিসার ওপর বিধি নিষেধ আরোপিত হবে। কাছাকাছি সময়ে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইটে ব্লিংকেনের বিবৃতিটি প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে ব্লিংকেন বলেন, ‘আমি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য অভিবাসন ও জাতীয়তা আইনের ধারা ২১২(এ)(৩)(সি) (“৩সি”) এর অধীনে একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি। এই নীতির অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত যে কোনো বাংলাদেশির ভিসা প্রদান সীমিত করবে। বাংলাদেশে নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করে গণতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করলে ব্যক্তি, পরিবার বা প্রতিষ্ঠানের কর্তাদের বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ আরোপের ওই ঘোষণাটি আসে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের অধীনে। নতুন ভিসা নীতির আওতায় বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, সরকার সমর্থক, বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পড়বেন।
বিবৃতিতে ব্লিংকেন আরো বলেন, বাংলাদেশ সরকারকে এই সিদ্ধান্ত ৩রা মে জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয় তাও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে। এর মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন, জনগণকে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ ও শান্তিপূর্ণভাবে জমায়েত হওয়ার অধিকার থেকে বিরত রাখতে বল প্রয়োগ বা সহিংসতা।
ব্লিংকেন বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে যারা এগিয়ে নিতে চান, তাদের সমর্থন দিতে আমি এই নীতি ঘোষণা করছি।
পাঠকের মতামত
কোন এলাকায় যখন একটি খুনের ঘটনা ঘটে এবং ঐ খুনের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় থানায় মামলা হয় আর ঐ মামলায় আসামী অজ্ঞাত বলে উল্লেখ করা হয় তখন খুনিরা প্রচণ্ড আতঙ্কে থাকে। মজার ব্যাপার হলো খুনিদের পাশাপাশি খুন হওয়া ব্যাক্তিকে অতীতে যারা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে তারাও মামলায় ফেঁসে যাওয়ার ভয়ে চরম আতঙ্কে থাকে। অতি সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কতৃক ঘোষিত নতুন ভিসা নীতির ফলে বাংলাদেশের উপরে আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘটনাটিও হলো আসামী অজ্ঞাত উল্লেখ করে দায়ের করা ঐ খুনের মামলার মতো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট যে যে কারণ উল্লেখ করে ভিসা নিষেধাজ্ঞার হুশিয়ারি দিয়েছে সেই সব অপকর্মের সাথে অতীতে যারা জড়িত ছিলো এবং বর্তমানে যারা জড়িত আছে আতঙ্কে তাদের খাওয়া দাওয়া বন্ধ। ঘুম হারাম, সংসারে অশান্তি, বউয়ের সাথে ঝগড়া, ছেলে মেয়েরাও এখন কথা শোনে না। চরম অশান্তি, ফাপর, হতাশা ও আতঙ্কের মধ্যে তাদের দিন কাটছে। মোট কথা তাদের জীবনটা এখন হাবিয়া দোজখ। এদের অবস্থা এখন খুনের মামলার পলাতক আসামীদের মতো। নিজেরাই নিজেদের আড়াল করে রাখার চেষ্টা করছে। তারা যে একটা সময় পরে গিয়ে ধরা পরবে তা তারা নিজেরাও এখন জেনে গেছে। যাই হোক, আমি তাদের প্রতি এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।
১৯৭১ এ দেশে সংকট ছিল। হানাদারদের দখলে ছিল দেশটা। জনগনের শাসন ছিল না দেশটাতে। তখন মুক্তিযোদ্ধারা একটা ব্রিজ বা ভবন উড়িয়ে দিয়ে দেশের ক্ষতি করতে পারলে জনগন খুশিতে আত্মহারা হতো। I think more than 90% of Bangladeshis are happy about this much needed development. It reminds me of the war of libetation of 1971. I believe, the people of Bangladesh feel the same joy they felt during 1971 when they triumphed with destruction of each bridge and other Pakistan controlled establishments by the Crack Platoon freedom fighters. Very sad. I guess people of Bangladesh want their voting right back at any cost, even destruction of the economy of fake develooment.
আলহামদুলিল্লাহ আমেরিকাকে অনেক ধন্যবাদ। আমাদের সাধারন মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার চেস্টা করছ আমেরিকা আল্লাহ কবুল করন।
দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিদিষ্ট কিছু অপরাধ বেড়ে গেলে চুরি-ডাকাতি-খুনখারাবী কমিয়ে আনতে বা কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে আইনের সংষ্কার বা নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়ে থাকে।তেমনি বাংলাদেশের ভোট ডাকাতি বন্ধসহ গনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা মজবুত করতে মার্কিনীরা শুধুমাত্র বাংলাদেশীদের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করলো।সত্যিই আমরা এজন্য গর্বিত। জয় হোক ভোট চোর- ডাকাত,লুটেরা গুম,খুন গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা প্রদানকারীদের। আমেরিকা কি যে আমাদের ভিসা নিতে হবে,তাদের ইহুদিদের বিয়ে করে সেই দেশের সিটিজেন হয়ে বসবাস করতে হবে?
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ যুক্তরাষ্ট্র কে ওছিলা হিসেবে আমাদের কাছে পাঠিয়েছে। তারাই এবার একশন নিবে
SHW and the BAL government have been hiding this decision by the US government since May 03, 2023. No wonder they have been acting so crazy recently.
I am waiting to see how many people jump Hasina’s ship now that benefited from her and made tremendous amount of wealth.
Heartfelt thanks to President Biden, Secretary Blinken, Ambassador Haas, and the Government of the United States of America.
এই বার যদি নিজের ভোট নিজে দিতে পারি। বিচারক গুলোর উপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া উচিত।
SHW and the BAL government have been hiding this decision by the US government since May 03, 2023. No wonder they have been acting crazy recently.
দুই দলের জন্যই প্রযোজ্য।
Heartfelt thanks to President Biden, Secretary Blinken, and the Government of the United States of America.
ব্লিংকেন বলেন, "বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে যারা এগিয়ে নিতে চান, তাদের সমর্থন দিতে আমি এই নীতি ঘোষণা করছি।" -দিল্লীর নিয়োগকৃত এই সরকার কে জয়বাংলা করার জন্যে এর থেকে বড় সুযোগ আর কি হতে পারে বিরোধী দলের জন্যে ?
কথা যেন বলবৎ থাকে। অস্ত্র কিনলে যে এই উক্তি সরিয়ে ফেলা না হয় ? আমেরিকা যদি সত্যিকার অর্থে সরকারের নির্বাহী কর্মকর্তাসহ A to Z কর্মচারির ভিসা বন্ধ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ক্লোজ, সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ চিরদিনের জন্য ব্লক করে দেয়, তবে সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র বিকাশ করতে পারে অন্যথায় নয়।
আমাদের ভিসার প্রয়োজন নাই, ভিসা দিয়ে কি হবে??? রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা সমঝোতা দরকার, নয়তো আগামী নির্বাচনে অনেক মায়ের কোল খালি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সবার ক্ষমতা দরকার, সাধারণ জনগণের কথা কেউ ভাবে না,, যে মায়ের কোল খালি হবে, সে মা ই বুঝবে যন্ত্রণা, কোনো মা চাইবে না কারোর কোল খালি হোক, তবুও কোল খালি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাই আমরা ভিসা চাই না সান্তি চাই, হিংসা চাই না, সমঝোতা চাই, আমরা সবাই বাংলা মায়ের সন্তান এক হয়ে বাঁচতে চাই,,,
একটা জীবনের পুরো যৌবনকাল পার করে ফেললাম একটা আশা বুকে বেধে। সেই আশা, এতগুলো বছরের ধৈর্য্য ফল পেতে চলেছি।
ধন্যবাদ মিস্টার ব্লিংকেন, দেশে সুস্থ শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য এর কোন বিকল্প ছিল না। আমেরিকা জায়গা মত হাত দিছে।
বিরোধী দল গুলোর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি গুলোতে মার্কামারা বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়ে গনতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করে গদি রক্ষার প্রাণপণ প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত বোমেরাং হতে চলছে। এবার পরিষ্কার জানা গেলো আমেরিকার অবস্থান গনতন্ত্রকামী জনতার ন্যায্য অধিকারের পক্ষে। এই বার্তা বড় স্যাংশনের সিমটম মাত্র। প্রচুর প্রস্তুতির কারণে মোখা না এলেও স্যাংশন আসছে নিশ্চিত ।
আশাকরি এইবার স্বৈরসরকারের পতন হবে
I am waiting to see how many people jump Hasina’s ship now who benefited from her and made tremendous amount of wealth.
আমরা এই বিছা নিতীকে অভিনন্দন জানাই
আলহামদুলিল্লাহ।
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের প্রধান প্রতিবন্ধক হলো বর্তমান অবৈধ শাসক গোষ্ঠি। বর্তমান শাসক গোষ্ঠির অবৈধ ক্ষমতা লিপ্সার মাত্রা আজ এতই তীব্ররূপ ধারণ করেছে যে তারা জন ভোটাধিকারকে গলা টিপে হত্যা করে সরকারের সমস্ত প্রশাসন যন্ত্রকে নিজেদের জয়ের স্তম্ব বানিয়ে ফেলেছে। সুতরাং সরকার তার জয় নিশ্চিত করতে প্রশাসনিক অপব্যবহারকে রাষ্ট্রীয় বৈধতা দিতে নির্বাচনকালীন তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে সংবিধান থেকে সম্পূর্ণ ঠান্ডা মাথায় বিলুপ্ত করেছে। বাংলাদেশে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের বর্তমানে একমাত্র গ্যারান্টি হলো তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্হার পূনর্বহাল। প্রশ্ন হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসাবে তত্বাবধায়ক বা কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি নিয়ে কোন কথা বলেনা কেন?
কয়েকদিন ধরে চেতনাবাজদের টেনশনযুক্ত লেজ নাড়ানি বিবৃতি শুনে আন্দাজ করা গেছে যে কিছু একটা আসছে।৩মে এর সতর্কবার্তা আজকে খোলাসা হলো।তাও করলো আমেরিকা! দালাল চান্দুরা,চেতনার নামে অরাজকতা ছেড়ে এবার লাইনে আসো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
বাংলাদেশের বিরোধী দলগুলোর উচিত, কাল-বিলম্ব না করে আজই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়া।
বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের কার্যক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যে নজিরবিহীন মূল্যায়ণ করা হয়েছে তাতে নূন্যতম শালীনতা বোধক কোনো নাগরিক BAL সাথে আর সম্পৃক্ত থাকতে পারে কি না বিবেকের কাছে প্রশ্ন। ইন্টারনেশনালি এ সরকার বাংলাদেশি জাতির জন্য কলঙ্ক লেপন করিয়েছে যার গ্লানি কাটিয়ে উঠতে এ জাতিকে মূল্য দিতে হবে অনেক। তাদের উন্নয়ন কি জাতিকে বিভ্রান্ত করা প্রহসন? এটি বাংলাদেশী জাতির জন্য লজ্জা, জাতি এ ইতিহাস গ্লানি ভোরে মনে রাখবে। ।
৩রা মের খবর চেপে চেপে ২৫ শে মে। এর মধ্যে গনতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে গিয়ে কোন কোন রাজনৈতিক কর্মীর গলা বুটের তলায় পিষ্ঠ হওয়ার ছবি মিডিয়ায় ভাসছে। পিঠের চামড়ায় লাঠির সক্ষমতা পরখ হয়েছে। মামলা হয়েছে বিনা তদন্তে অর্ধ হাজারকে আসামী করে। ক্ষান্ত দেয়ার নাম নেই। সংবদটি পড়ে ভাল লাগেনি। একটা সার্বভৌম দেশের সরকার বিচার বিভাগ ও কর্মকর্তাসহ বিরোধী নেতাদের উপর এমন বিধিনিষেধ (!) কার শুনতে ভাল লাগবে। সার্বজনীন স্বাধীনতাকে একচেটিয়া দলিয় চর্চা ও অধিকারের বিষয় ভেবে শাসন করলে শপথ ভঙ্গের দায়মুক্তি ইতিহাস দেয় না । বিদেশের নিষেধাজ্ঞাতো বহু পরের ব্যপার।
জি.এম.কাদের সাহেবদের জনগণের পালস্ বুঝতে সুবিধা হবে।
Potential list: 1. SHW 2. SRS 3. Putulmoni 4. Joy 5. All members of the extended Sheikh family and their relatives 6. All BAL leaders 7. All Bangladesh Chattra League members 8. All Bangladesh Jubo League members 9. The Election Commission gang 10. All senior bureaucrats 11. Bangladesh Police 12. Bangladesh Military 13. BGB 14. Bangladesh Ansar 15. All BAL supporters of so-called civil society 16. All Jatiyo Party leaders including GM Kader and Rowshan Ershad 17. And many more...
We would like US starts from the top those who are still defending and attempting to repeat the 2014 and 2018 election process.
This is not enough more hard initiative should be taken for restore the democracy.
Should do more please for restoring democracy in Bangladesh.
এ সিদ্ধান্ত স্যাংশনের চাইতেও কঠিন হবে। নির্দিষ্ট কয়েকজনকে স্যাংশন না দিয়ে এখন সব ভোট চোরদের নিষেধাজ্ঞার জালের আওতায় আনা হলো। এক মিলে দুই পাখি মারা। এখন ইউরোপীয়রাও এই ভিসা নীতি অলিখিতভাবে মেনে চলবে। বাকী রইলো দুবাইয়ে গিয়ে বেলি ড্যান্স দেখা।
বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমেরিকার তরফ থেকে আরো কঠোর সিদ্ধান্ত আসা উচিত ছিল।
Did someone say the US Department of State is a clubhouse full of hypocrites? This will open his eyes and let him see what the US can do. This is the first action; others will come in stages.
ফ্যাসিস্টের পতনের যাত্রা হলো শুরু।
Super hoise
This a great initiative by US Govt. They should also stop giving VISA to load defaulters and corrupt politicians too. At the same time it is sad to see that a sovereign country is unable to uplift the basic voting right of its people unless push comes from foreign power. Most probably no govt official will try to be the retuning officer. I am a DC, I would try my best to avoid such responsibility.
মারহাবা। ঈশ্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মঙ্গল করুন
I want to continue গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আমেরিকা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে কাজ করবে বলে আশা রাখি।
তাইলে তো সাস্তা একটাই, নির্বাচন ছাড়াই সংসদের মেয়াদ ৫/১০ বছর বাড়াইয়া ফেলা!
Joybangla more than USA. Forget your thret!
Fantastic news for the freedom loving people of Bangladesh. Thank you America!
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উন্নয়নে যাঁরাই ভুমিকা রাখবে তারা এদেশের মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু হয়ে হৃদয়ে স্থান পাবে।
হাসিনার কি হবে?
Blinken সাহেবকে ধন্যবাদ। আরো কঠোর ব্যবস্থা হলে আরো বেশি খুশি হতাম। যারা আমাদের ভোটাধিকার ছিনতাই করেছে, গনতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে, বাকস্বাধীনতাকে হরন করেছে তাদের বিরুদ্ধে উদার হবার কোন সুযোগ নেই। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের কাছ থেকে আরো কঠোর কোন ব্যবস্থা প্রত্যাশা করছি।
Great job.
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জয় কি আমেরিকার নাগরিক?
এবার হাসিনা কী বলবে?
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
ভিসা নীতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী/ ছেলের ভিসা বাতিল করলে করবে
এমপি বাহারের আবেদনে সাড়া মেলেনি/ ঘরের বউকে ঘরে তুলতে বললেন আদালত
এনডিটিভি'তে সাগরিকা সিনহা/ শেখ হাসিনার ধারণা, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]