অনলাইন
রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা লাগানোও বন্ধ হচ্ছে
কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৪ মাস আগে) ১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ পূর্বাহ্ন

প্রতীকী ছবি
চার দেশের রাষ্ট্রদূতের স্থায়ী পুলিশি এসকর্ট সুবিধা বাতিলের পর রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে পতাকা উড়ানো বন্ধের বিষয় নিয়েও ভাবছে সরকার। মানবজমিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। রোববার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা তথা সার্বক্ষণিক পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহার করে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। রোববার এ সিদ্ধান্ত হলেও সোমবার তা প্রকাশ পায়।
ঘটনাটি প্রকাশের পর থেকে কূটনৈতিক পাড়ায় রীতিমতো তোলপাড় চলছে। রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, কেবল এসকর্ট প্রত্যাহারই নয়, রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে ফ্লাগ উড়ানো বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে। মন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাড়তি ঢং করছিলেন।
নিউ ইয়র্কে ১৯৩টি দেশের স্থায়ী মিশন রয়েছে। সেখানে যে সমস্ত মিশন প্রধান দায়িত্ব পালন করেন তাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশের কেবিনেট মেম্বার পদমর্যাদার। কিন্তু ওখানে কেউ পুলিশ এসকর্ট নিয়ে চলার চিন্তাও করতে পারেন না, গাড়িতে পতাকা উড়ান না। ড. মোমেন বলেন, আমি মন্ত্রী, কিন্তু কোথাও পুলিশ এসকর্ট নেই না।
পাঠকের মতামত
বিশ্বে আমাদের সবচে বড় বাজার হচ্ছে আমেরিকা। সবচে বেশি রেমিট্যান্স আসে সৌদি আরব থেকে। একজন ব্যক্তির মান অভিমান রাগের কারণে যদি এই দুটো বাজার স্লো হয় তাহলে দেশটি শ্রীলঙ্কা হ'তে সময় নেবে ৬ মাস। আমাদের নিজেদের সম্পদ দিয়ে আমরা চলতে পারি দেখাতে গিয়ে একবার পেঁয়াজ হলো আড়াইশো টাকা / এবার ৮০ টাকা। একবার মতিয়া চৌধুরী করলেন কি চাউল রফতানি করলেন এটা বুঝাতে যে বাংলাদেশ অমুকের নেতৃত্বে স্বয়ংসম্পূর্ণই শুধু নয় চাউল রফতানি করার মতো সামর্থ আমরা অর্জন করেছি। ক'দিন পর চাউলের জন্য হাহাকার পড়েছিলো দেশে। আসলে। আসলে আমাদের অনেক দেমাক বেড়েছে, রাগ বেড়েছে, ফালতু কথার ফুলঝুরি বেড়েছে, লোক দেখানো ধনী হওয়ার ফুটানী বেড়েছে। সত্যিটা হলো এখনো পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে একা চলার সম্পদ এবং সামর্থ্য কোনোটাই আমাদের নেই। এখনো এদেশের ৬০% মানুষের দিনান্তে পান্তা ফুরায়।
Some (pachata) stupid just writing against government decision, they don't have knowledge or common sense. they had no idea that she is the daughter of Father of the nation forever the best bangali Shake Mazibur Rahman. Her all decision always for wellness & forwardness of Bangladesh. Be the stronger and happy Bangladesh build. Her decision is the right decision.
একটা দেশের রাষ্ট্রদুত একজন উপসচিবের পদ মর্যাদার তার এত সিকিউরিটি ভাবায় যায় না। বিশেষকরে বাংলাদেশের মত দেশগুলো থেকে বিশেষ সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করে। বেশ কয়েকটা দেশ ঘোরার সুযোগ হয়েছে । দুতাবাসের বাইরে টং একটা ঘরে দুইটা রিজার্ভ পুলিশ ডিউটি করে। মালায়েশিয়া সৌদি আরব কাতার এই ধরনের ব্যবস্থা। আর বাংলাদেশ দেরিতে হলেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমেরিকা কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চেয়েছিল? তারপরও দেশ স্বাধীন হয়েছে। আমেরিকা হামকি ধামকি দিয়ে ভয় দেখায় যে ভয় পায় তাকেই চেপে ধরে। হাসিনা আমেরিকার রগ চিনে। যারা আমেরিকা জুজুর ভয় করেন তারা চট জলদি পট ইদুরের গর্ত খোজেন । বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যে যা আছে তাই হবে। Dont worrey be happy.
সরকারের বুকটা ফাইট্ট্যা যায়, কইতেও পারে না। তাই জনগণকে বিপাকে ফেলার জন্য এই বালকসুলভ সিদ্ধান্ত।
It is a stupid comment. The simple logic is that Bangladesh will never materialize this. The first reason They are big enough to twist your neck. 2nd,per Vienna convention, all ambassadors and mission chief can carry the own countries flag to their cars. Bangladesh can do nothing in this rule. Again- Stupid, as before.
স্পেসিফিক ভাবে যে ক'টি দেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে,তাতে বুঝা যায় ওই দেশগুলো উপর আওয়ামিলীগ খুশি নয়,তাই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।আর এ সিদ্ধান্ত যে দেশের জন্য কত ক্ষতিকারক তা ভেবে দেখা দরকার।আওয়ামীলীগ কি করতে চাইছে তা আমার বোধগম্য নয়।এসব দেশের সাথে টেক্কা দেয়ার মতো এভিলিটি এখনো যে বাংলাদেশের হয় নি তা মাথায় নেয়া উচিৎ। খারাপ কিছুর আচ পাচ্ছি।আওয়ামী সরকারের উচিৎ দেশ ও জাতীর কথা ভাবা।
সুপার পাওয়ারের সাথে লাগতে যাবেন না। তারা যদি শুধু বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের উপর কর বাড়িয়ে দেয় তাতেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ধ্বস নামবে। আপনার দলের যারা আপনাকে এ ধরনের অবস্থান নিতে উৎসাহিত করছে তারা আপনার এবং দেশের শত্রু। তাদের বিষয়ে সাবধান হয়ে যান। তারা আপনাকে glorify করে আপনার good book এ থাকতে চায় কিন্তু এতে যে দেশের বারোটা বাজবে সেই ভাবনা তাদের নেই। আমি আবারও বলবো যুক্তরাষ্ট্রের সাথে লড়তে যাবেন না। তাদের সাথে সুসম্পর্ক রাখুন এবং একটি সুন্দর নির্বাচন দিন।
বিশ্বের অন্যান্য দেশ বিদেশী রাষ্ট্র দূতের সঙ্গে যে আচরণ করে সেভাবেই বাংলাদেশে বিদেশী রাষ্ট্র দূতদের সঙ্গে আচরণ করা উচিত। বেশী ও না কম ও না । কোন দেশের রাষ্ট্রদূতের জন্য বিশেষ সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে সব দেশের প্রতি সমান আচরণ করা ও বৈষম্য দূর করা অবশ্যই করণীয় ।
সংসারে অশান্তি চলছে, আবার বেশীদিন সংসারে অশান্তি চললে বিচ্ছেদ ঘটে যায়।
ভালো উদ্যোগ।
না পাওয়ার যন্ত্রনা কেউ তো বুঝলো না
ধন্যবাদ পররাষ্ট্র মন্ত্রীকে
তাই বলে ভারতের ??? ডাল মে কুছ কালা হে।
ঢাকাস্থ প্রতিটি বিদেশী রাষ্ট্রদূতের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। তারপরও এতোদিন এদেশের পুলিশী সেবা পেয়েছে। এখন পুলিশ এসকর্ট লাগলে পাবে, তবে ভাড়া গুনতে হবে। এ সিস্টেমে চমক রয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু বুঝতে পারছিনা !! এতদিন ধরে চলমান রীতি হঠাৎ করে কেন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তা সহজে বোধগম্য নয়। আমাদের দেশ যদি সত্যিকার অর্থে মেরুদণ্ড সোজা রেখে চলার নিয়তে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে, তাহলে তা সমর্থন করি। কিন্তু তা যদি হয় ক্ষোভ থেকে বা অন্য কোন বার্তা ...... তাহলে বিষয়টি কেমন যেন ঘটে গেল !! এর সুদূরপ্রসারী ফল কেমন হবে ..... তা সময়ই বলে দিবে। নিজ দেশের জন্য শুভকামনা রইল ।।
"মন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাড়তি ঢং করছিলেন।" একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করেন কীভাবে???
ভয় হচ্ছে যেন কেনো ? তাহলে ওনার যদি ভিসা বাতিল করে দেন ?
“পিপিলিকার পাখা ওঠে মরিবার তরে।” আমাদের মহান বাংলাদেশের মহামান্য সরকারের জন্য একথাটা যেন সত্যি না হয়। কারন সরকারের যেকোন লাগামহীন কাজকর্ম, দায়িত্যজ্ঞানহীন কথাবার্তা দেশের ভবিষ্যতকে নষ্ঠ করে সেই সাথে সাধারন জনগনের জন্য দুর্ভোগ ডেকে আনে। যেই দেশ দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ দেশের সিমান্তে তার নাগরিকদের হত্যার ব্যপারে কোন প্রতিবাদ প্রতিরোধ করতে পারেনা সেই দেশের মহামান্য সরকারের এতোটা দায়িতয়জ্ঞানহীনতা মেনে নেয়া যায়না।
পরিস্কার হচ্ছে কোন কোন দেশ বাংলাদেশের বর্তমান সরকার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আশ্চর্য হই সরকারের কারো কথায় কূটনৈতিক শিষ্টাচারের বালাই নাই। সুন্দর এবং মার্জিত ভাষায় অনেক খারাপ মন্তব্য করা যায়, কিন্তু এরাতো দেখছি সেই সৌজন্যটুকুও জানেনা।
Need to know the background of the story.
এত দৌড় ঝাপ কি কাজে আসেনি?
I think the decision is correct. The diplomats claim too much from us giving nothing but engaging in our internal affairs.
ব্যাক্তিগত ক্ষোভ যা থাকতেই পারে বা অভিমানের কারনে দয়া করে আমাদের সাধারন মানুষের জীবন বিপন্ন না করার অনুরোধ রইলো।
ডাল মে কুছ কালা হে।
আমি দেখেছি এলাকায় সংসদ সদস্যরা পুলিশী এস্কর্ট ছাড়া চলেনা। পররাষ্ট্র মন্ত্রী যদি সত্যি পুলিশী স্কর্ট ছাড়া চলে থাকেন সেটা অবিশ্বাস্য এবং নজিরবিহীন।
সরকারের পক্ষে না বলার পুরুষ্কার ..!