অনলাইন
মুফতি ইব্রাহীমের এক বছরের কারাদণ্ড
অনলাইন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ১৬ জানুয়ারি ২০২৩, সোমবার, ৩:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় মুফতি কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীমকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম জুলফিকার হায়াতের আদালত এ রায় দেন। আদালতে মুফতি ইব্রাহীম নিজের দোষ স্বীকার করেন। অভিযোগ গঠনে দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করায় গ্রেপ্তারের পর থেকে এ পর্যন্ত তার কারাগার ভোগকে সাজা হিসেবে প্রদান করেন আদালত। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নজরুল ইসলাম শামীম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি কাজী ইব্রাহীম তার বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শক সংবলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন। প্রচারিত ভিডিও সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদকালে তিনি এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদে উসকানিমূলক ভিডিওগুলোতে প্রচারিত বক্তব্য তার নিজের বলে স্বীকার করেন। তিনি ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা, আক্রমণাত্মক ও ভীতি প্রদর্শনমূলক বিভিন্ন ভিডিও প্রচার ও প্রকাশ করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিসহ আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ২৫/৩১/৩৫ ধারায় অপরাধ করেছেন।
পাঠকের মতামত
পেয়ারি বিবেক একজন জালিম
حفظه الله والمظلومين واذل وافضح واخذل الظالمين العلمانيين والمشركين المعاندين
ভোট চোর, অবৈধ, জালিম সরকার নিজেদেরকে রক্ষা করার জন্য যত কলা কৌশল ই হাতে নেক না কেন, কোন কিছুই কাজে আসবে না। উন্নয়নের নাম জনগণের টাকা আত্মসাৎ, জনগণের ভোটাধিকার হরণ, সন্ত্রাসী এবং জঙ্গি কর্মকান্ড, নারীদের ধর্ষণে সেঞ্চুরি, লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যা, আগুন সন্ত্রাস, চেতনার ব্যবসার নামে জনগণের মধ্যে বিভাজন ইত্যাদি সকল অপকর্মের হিসাব পাইয়ে পাইয়ে একদিন দিতে হবে। আজকে একটা পত্রিকাতে দেখতে পেলাম শেখ হাসিনা বলছে যে আওয়ামীলীগ ইসলামের খেদমত করতেছে। কথাটা শুনে খুব হাঁসি পেলো। আর মনে মনে বললাম যে হাঁ আলেম উলামাদের কারাগারে বন্ধি করে উনি ইসলামের খেদমত করতেছেন। হা হা হা। আবার জাতিকে নাস্তিক বানানোর জন্য শিক্ষা সিলেবাসে নাস্তিকতা আর হিন্দুত্ববাদী কারিকুলাম ঢুকিয়েছে। আবার অন্যদিকে মডেল মসজিদ উদ্ভোদন করতেছেন। কি মজার কথা। ইসলামের বারোটা বাজিয়ে, আলেমদেরকে কারাগারে পুরিয়ে, নাস্তিক্যবাদী কারিকুলাম তৈরী করলে মডেল মসজিদে নামাজ পড়ার মুসলমান পাবে কোথায়। তার মানে কি? তার মানে হলো সব নাটক আর ষড়যন্ত্র। এদের ষড়যন্ত্র জাতি খুব ভালোভাবে বুঝে ফেলেছে। অতএব এসমস্ত দুর্বৃত্তায়ন, জুলুম, নির্যাতন, ভোট চুরি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, জঙ্গি কর্মকান্ড, জনগণের সম্পদ লুন্ঠন ইত্যাদি অপকর্ম উন্নয়নের স্লোগানে কখনো আড়াল হবে না, জাতি কখনো ভুলবে না।
তিনি কুরআন হাদিসের আলোকে বলেছেন। কুরআনের কিছু কথা বোঝার ক্ষমতা সবার নেই,আলেমরাই সেটার সঠিক ব্যাখা দিতে পারেন।
কঠোর নিন্দা জানাই। বিচারের নামে আলেমদেরকে শাস্তি দিচ্ছে।
কোরআন সুন্নাহর বানী তুলে ধরে সত্যের পক্ষে বজ্র কন্ঠে প্রতিবাদ করতে তারাই ভয় পায় যারা মৃত্যুকে ভয় করে। অথচ যারা মৃত্যুকে ভয় করে মিথ্যার সাথে আপোষ করে তারা কি মৃত্যু থেকে বাঁচতে পারে? মৃত্যু তো একবার হবেই, তা থেকে বাচাঁর কোন পথ নাই। ঈমানদার মাত্রই মৃত্যুর জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকা। মুসলমানরা মৃত্যুকে ভয় করেনা ভয় করে মৃত্যুর পর আখেরাতকে।
মুফতি ইব্রাহীম কখনো ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শক সংবলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন নি. মালাউন লীগ, জঙ্গি লীগ এর সাজানো নাটক।
আলহামদুলিল্লাহ, মহান আল্লাহ তাকে হেফাযত করুন এবং তার দ্বীনি খেদমতকে কবুল করুন।
আলহামদুলিল্লাহ একজন ইসলামের দায়ের মুক্তির জন্য।
আল্লাহ মুসলিমদেক অনেক আগেই ভুলে গেছে। সারা দুনিয়ায় মুসলমান মাইর খায় কিন্ত আল্লাহ ঘুমিয়ে থাকে। এ থেকে কি বুঝা যায় ?
মুফতি কাজি ইব্রাহিম বলেছিল এরা ভারতের দালাল ও তাকে গুম করার জন্য RAW এর এজেন্টরা এসেছে। শুধু তার Facebook ই তাকে বাচিয়ে দিল। প্রথমে তো ডিবি অস্বীকার করেছিল তাকে গ্রেফতার করেনি। কিন্তু পরে Facebook দেখে স্বীকার করতে বাধ্য হয় ডিবি তাকে গ্রেফতার করেছে।
সবশেষে কাজী ইব্রাহীমরাই সফলতা অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ।
ফাঁসি দেওয়া হউক। কোরআন হাদিস নিয়ে ফাজলামী।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ফেসিষ্ট রক্ষার আইন। এই দেশে রাজতন্ত্র চলছে। যেমন আরব বিশ্বে রাজাদের নিয়ে কিছু বলা যায়না। এদেশেও সরকারকে নিয়ে কিছু বললে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে সাজা হয়। সমালোচকদের সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা এই সরকারের নেই। এরা কশ্মিনকালেও গণতান্ত্রিক হতে পারবেনা। মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও অন্তরে স্বৈরতন্ত্র।
যাবজ্জীবন হলো না কেন?
একটি চমৎকার কাজ করেছে। একাজের জন্য বহু যুগ ব্যাপী মানুষ সরকারকে প্রশংসা করে যাবে।
আল্লাহ তুমি জালিম সরকারে র বিচার কর
মুফতি ইব্রাহীম কখনো ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শক সংবলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন নি. মালাউন লীগ, জঙ্গি লীগ এর সাজানো নাটক।
সব যুগেই আলেমদের উপর শ্বাসকের খড়গ নামে! এটা একটা পরীক্ষা! যারা পরীক্ষায় অংশ নেয় তারা যে পক্ষেরই হোক তারা একসময় সবাই তাদের কৃতকর্মের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যায়!
তীব্র নিন্দা জানাই
মহান আল্লাহ তা-আলা সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাকে হেফাযত করুন এবং তার দ্বীনি খেদমতকে কবুল করুন।
আলেমরা ক্ষমা চায় একমাত্র আল্লাহর কাছে, বান্দার কাছে নয়।
৫ বছরের কারদন্ড হলে ভালো হতো।
যারা আজ বিচারের নামে আলেমদেরকে শাস্তি দিচ্ছে ;অচিরেই তারা মহান বিচারক আল্লাহর শাস্তির সম্মুখীন হবে ইনশা আল্লাহ।
যারা কাজি ইব্রাহিম সাহেবকে অপমান করছে তাদের উপর আল্লাহর লানত পড়ুক।